original_title
stringlengths
2
272
category
stringclasses
58 values
full_news
stringlengths
2
73.5k
sub_article
stringlengths
1
24.1k
semantic_title
stringlengths
2
255
lexical_title
stringlengths
4
240
random_title
stringlengths
3
255
অভিষেকের নামে কুন্তল তুলেছেন ৫০০ কোটি!
state
নিয়োগ দুর্নীতিতে ফের এল তৃণমূল সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জির প্রসঙ্গ! অভিষেক ব্যানার্জির নাম করেই নিয়োগকাণ্ডে ধৃত যুব তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুন্তল ঘোষ টাকা তুলতেন। সেই টাকার পরিমাণ প্রায় ৫০০ কোটি! বৃহস্পতিবার আদালত চত্বরে দাঁড়িয়ে এমন বিস্ফোরক অভিযোগ আনলেন নিয়োগ দুর্নীতিতে ধৃত তৃণমূল-ঘনিষ্ঠ শিক্ষা ব্যবসায়ী তাপস মণ্ডল। কুন্তল ঘোষের গ্রেপ্তারিতেই নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় অভিষেক ব্যানার্জির নাম আসে আদালতে। অভিষেক-ঘনিষ্ঠ এই যুব তৃণমূল নেতাই আদালত ও পুলিশকে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেছেন, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা তাঁকে জেরায় অভিষেক ব্যানার্জির নাম বলতে চাপ দিচ্ছেন। তার পরিপ্রেক্ষিতেই কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি অভিজিৎ গাঙ্গুলি সংশ্লিষ্ট মামলার পর্যবেক্ষণে বলেছিলেন, তদন্তের প্রয়োজনে অভিষেক ব্যানার্জিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে দুই কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই এবং ইডি। এমনকী ইডি’র বিরুদ্ধে লেখা কুন্তলের চিঠি নিয়ে চাইলে অভিষেক এবং কুন্তল ঘোষকে পাশাপাশি বসিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে তদন্তকারী সংস্থা। তবে সুপ্রিম কোর্ট কলকাতা হাইকোর্টের ওই নির্দেশের উপর স্থগিতাদেশ দিয়েছে আগামী ২৪ এপ্রিল পর্যন্ত। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, কুন্তল ঘোষ সুকৌশলেই অভিষেক ব্যানার্জির প্রসঙ্গ টেনে এনেছিলেন আদালতে। এদিন আলিপুর আদালতে ঢোকার সময়েই ধৃত শিক্ষা ব্যবসায়ী তাপস মণ্ডল সাংবাদিকদের বলেন, ‘‘আগে আমি বলেছিলাম ১০০ কোটি টাকার খেলা। এখন শুনছি ৫০০ কোটি টাকার খেলা। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম ভাঙিয়ে কুন্তল টাকা তুলেছে। খোঁজ নিন ওই টাকা হাওলায় খাটাচ্ছেন। জেলে বসে টাকা খাটাচ্ছেন।’’ সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন, কার নাম করে টাকা তুলত কুন্তল? তাপস মণ্ডল ফের বলেন, ‘অভিষেকের নাম করেই টাকা তুলত’। পাঁচশো কোটি টাকা তুলেছেন কুন্তল ঘোষ! দীর্ঘ দিন ধরে কুন্তলের সঙ্গে নিয়োগ দুর্নীতির টাকার লেনদেনে যুক্ত তাপস মণ্ডলের এমন অভিযোগে রীতিমতো চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। এখানেই উঠেছে আরও গুরুতর প্রশ্ন। সব জেনে বুঝেই কি টাকা তোলার আপাদমস্তক এই এজেন্টকে যুব তৃণমূলের রাজ্যস্তরের নেতা বানিয়েছিলেন অভিষেক ব্যানার্জি? ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর তৃণমূল যুব কংগ্রেসের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। মমতা ব্যানার্জির অনুপ্রেরণায় এবং অভিভাবকত্বে এই নতুন কমিটি তৈরি করা হলো বলেও জানানো হয়। সেই নতুন কমিটিতেই রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের অন্যতম সাধারণ সম্পাদকের পদে কুন্তল ঘোষকে বসানো হয়। তার দু’মাস বাদেই নিয়োগকাণ্ডে গ্রেপ্তার হয়েছেন এই অন্যতম সাধারণ সম্পাদক। গত ১১ এপ্রিল আদালতে ইডি দাবি করে, ২০১৪ নয়, এই সরকারের একেবারে প্রথম থেকেই নিয়োগ দুর্নীতির চক্র চলেছে। তদন্তে ও জেরায় জানা গিয়েছে, ২০১২ সালেও অয়ন শীল, কুন্তল ঘোষদের চক্র সক্রিয় ছিল। দশ বছর ধরে চলেছে এই অবৈধ নিয়োগ। ওএমআর শিট বিকৃত করা, খালি ওএমআর শিটে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা তোলা হয়েছে। এদিন আদালতে রিমান্ড রিপোর্টে ইডি লিখিতভাবে জানিয়েছে যে, ইতিমধ্যে নিয়োগকাণ্ডে ধৃত আরেক তৃণমূল নেতা ও হুগলী জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ শান্তনু ব্যানার্জি হেপাজতে থাকাকালীন জেরায় জানিয়েছেন, ২০১২ ও ২০১৪’র দু’টি প্রাইমারি টেটেই পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ টাকা তুলেছিলেন অয়ন শীল। সেই টাকার একটা বড় অংশ তিনি নিয়োগ দুর্নীতিতে অভিযুক্ত আরেক এজেন্ট যুব তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুন্তল ঘোষকে দিতেন। মূলত তৎকালীন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চ্যাটার্জি ও প্রোমোটার অয়ন শীলের মধ্যে সেতু হিসাবে কাজ করতেন কুন্তল ঘোষ। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে একাধিক। দুর্নীতিতে শুধু হাত পাকানোই নয়, অভিজ্ঞ হওয়ার পরেই কি সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জি তাকে হুগলী জেলা থেকে রাজ্য স্তরে তুলে আনেন? তাপস মণ্ডলের অভিযোগ অনুযায়ী গত কয়েক বছর ধরে যদি অভিষেক ব্যানার্জির নাম ভাঙিয়ে ৫০০ কোটি টাকা তুলে থাকেন এই সামান্য এক যুব নেতা, তা একবারও দলের শীর্ষের নেতৃত্বের কানে পৌঁছালো না? কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি’র একটি সূত্রের দাবি, তাপস মণ্ডলের এমন অভিযোগে এই নিয়োগ দুর্নীতি যে প্রভাবশালী মহলের মদতেই হয়েছে, তা আরও স্পষ্ট হয়েছে। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বৃহস্পতিবার আদালতে পেশ করা হয়েছিল কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডল ও অয়ন শীলকে। আলিপুর আদালতে প্রবেশ করার সময়ে এদিন কুন্তল ঘোষ সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনে নিজের হাত দেখিয়ে বলেন, ‘‘আমার হাতে আংটি নেই। ঘামাচি আছে।’’ জেলের ভিতরে পার্থ চ্যাটার্জির হাতে আংটি থাকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল ইডি। তা নিয়েই এই কটাক্ষ বলে মনে করা হচ্ছে। পরে আদালতে শুনানি চলাকালীন কুন্তল ঘোষের আইনজীবীরা জানান, লকআপে কয়েক জন ব্যক্তি তাঁদের মক্কেলকে হুমকি দিয়েছে, প্রাণনাশের আশঙ্কা করছেন কুন্তল ঘোষ। এদিকে নিয়োগ দুর্নীতিতেই ধৃত মুর্শিদাবাদের বড়ঞার তৃণমূলী বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার দু’টি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য সিবিআই যে আবেদন করেছিল, আদালত তা মঞ্জুর করেছে। সিবিআই’র তরফে তা এদিনই পাঠানো হয়েছে ওই পরীক্ষার জন্য। মুর্শিদাবাদের কান্দিতে ৬৫ ঘণ্টা ধরে জেরা ও তল্লাশি পর্বে এই জীবন সাহার মোবাইল নিয়েও রীতমতো নাটকীয় ঘটনা ঘটে। মোবাইল ফোন সিবিআই হাতে পেয়ে যাওয়ার পরেও তাদের অসতর্কতার সুযোগে তা ছিনিয়ে নিয়ে বাইরে পাঁচিলের ওপারে নিজেদের জমিতেই পুকুর ও ঝোপঝাড়ের দিকে ছুঁড়ে ফেলে দেন তৃণমূলী বিধায়ক। দু’দিন পরে দু’টি ফোনই অবশ্য উদ্ধার হয়। কিন্তু প্রশ্ন, তৃণমূল বিধায়ককে কেন সিবিআই-কে দেখে নিজের ফোন পুকুরে ছুঁড়ে ফেলতে হলো? নিয়োগকাণ্ডে ধৃত অয়ন শীল, শান্তনু ব্যানার্জির মোবাইলের মতো তাহলে কি জীবনকৃষ্ণ সাহার মোবাইলও সোনার খনি? ওই দুই ফোনে কি কোনও শীর্ষ ক্ষমতার অধিকারী প্রভাবশালীর সঙ্গে কথোপকথন বা টাকা লেনদেনের সম্পূর্ণ হিসাব রয়েছে?
স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে একাধিক দুর্নীতিতে শুধু হাত পাকানোই নয়, অভিজ্ঞ হওয়ার পরেই কি সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জি তাকে হুগলী জেলা থেকে রাজ্য স্তরে তুলে আনেন? তাপস মণ্ডলের অভিযোগ অনুযায়ী গত কয়েক বছর ধরে যদি অভিষেক ব্যানার্জির নাম ভাঙিয়ে ৫০০ কোটি টাকা তুলে থাকেন এই সামান্য এক যুব নেতা, তা একবারও দলের শীর্ষের নেতৃত্বের কানে পৌঁছালো না? কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি’র একটি সূত্রের দাবি, তাপস মণ্ডলের এমন অভিযোগে এই নিয়োগ দুর্নীতি যে প্রভাবশালী মহলের মদতেই হয়েছে, তা আরও স্পষ্ট হয়েছে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বৃহস্পতিবার আদালতে পেশ করা হয়েছিল কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডল ও অয়ন শীলকে আলিপুর আদালতে প্রবেশ করার সময়ে এদিন কুন্তল ঘোষ সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার সামনে নিজের হাত দেখিয়ে বলেন, ‘‘আমার হাতে আংটি নেই ঘামাচি আছে’’ জেলের ভিতরে পার্থ চ্যাটার্জির হাতে আংটি থাকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিল ইডি তা নিয়েই এই কটাক্ষ বলে মনে করা হচ্ছে পরে আদালতে শুনানি চলাকালীন কুন্তল ঘোষের আইনজীবীরা জানান, লকআপে কয়েক জন ব্যক্তি তাঁদের মক্কেলকে হুমকি দিয়েছে, প্রাণনাশের আশঙ্কা করছেন কুন্তল ঘোষ এদিকে নিয়োগ দুর্নীতিতেই ধৃত মুর্শিদাবাদের বড়ঞার তৃণমূলী বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার দু’টি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য সিবিআই যে আবেদন করেছিল, আদালত তা মঞ্জুর করেছে সিবিআই’র তরফে তা এদিনই পাঠানো হয়েছে ওই পরীক্ষার জন্য মুর্শিদাবাদের কান্দিতে ৬৫ ঘণ্টা ধরে জেরা ও তল্লাশি পর্বে এই জীবন সাহার মোবাইল নিয়েও রীতমতো নাটকীয় ঘটনা ঘটে মোবাইল ফোন সিবিআই হাতে পেয়ে যাওয়ার পরেও তাদের অসতর্কতার সুযোগে তা ছিনিয়ে নিয়ে বাইরে পাঁচিলের ওপারে নিজেদের জমিতেই পুকুর ও ঝোপঝাড়ের দিকে ছুঁড়ে ফেলে দেন তৃণমূলী বিধায়ক দু’দিন পরে দু’টি ফোনই অবশ্য উদ্ধার হয় কিন্তু প্রশ্ন, তৃণমূল বিধায়ককে কেন সিবিআই-কে দেখে নিজের ফোন পুকুরে ছুঁড়ে ফেলতে হলো? নিয়োগকাণ্ডে ধৃত অয়ন শীল, শান্তনু ব্যানার্জির মোবাইলের মতো তাহলে কি জীবনকৃষ্ণ সাহার মোবাইলও সোনার খনি? ওই দুই ফোনে কি কোনও শীর্ষ ক্ষমতার অধিকারী প্রভাবশালীর সঙ্গে কথোপকথন বা টাকা লেনদেনের সম্পূর্ণ হিসাব রয়েছে?
ছবিমুক্তির আগেই পকেটে এল ৫০০ কোটি! ‘পাঠান’-এর পরে ফের ঝড় তুলতে মুখিয়ে বাদশা
অভিষেকের কথাই ধৃত কুন্তলের গলায়
ব্রিটিশ তারকার সঙ্গে শ্রাবন্তী, তা হলে কি এবার ইংরেজি ছবিতে দেখা যাবে নায়িকাকে?
এসএসকেএম হাসপাতালে সর্ট-সার্কিট থেকে আগুন, আতঙ্কে রোগীরা
kolkata
বৃহস্পতিবার রাতে বৈদ্যুতিক বিভ্রাটের জেরে এসএসকেএম হাসপাতালের এমার্জেন্সি বিভাগের দোতলায় আচমকা আগুন লাগলে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়। যদিও অল্পক্ষণের মধ্যেই আগুন আয়ত্তে আসে। অগ্নিকান্ডে কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হননি। এদিন রাত দশটা নাগাদ এমার্জেন্সি বিভাগের দোতলায় সিটিস্ক্যান মেশিন থেকে ছড়ায় আগুন এই আগুন। বৈদ্যুতিক বিভ্রাটের ফলেই এই আগুন বলে জানা গেছে। গলগল করে ধোঁয়া বের হতে থাকে। ফলে বিভিন্ন বিভাগে রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। দমকল কর্মীরা দ্রুত কাজ শুরু করলে অল্প সময়ের মধ্যেই আগুন আয়ত্তে আসে। আগুনে কোনও রোগী বা চিকিৎসাকর্মীর অঘটন কিছু ঘটেনি বলে জানা যাচ্ছে। আগুন করিডর ছাড়িয়ে যাতে ছড়িয়ে না যায় তারজন্য দমকলের ন'টা ইঞ্জিন কাজ করে। দুর্ঘটনাস্থলে মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, ফিরহাদ হাকিম পৌঁছে যান। আগুন নিয়ন্ত্রণে বলে দমকল বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে ‌
গলগল করে ধোঁয়া বের হতে থাকে ফলে বিভিন্ন বিভাগে রোগীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে দমকল কর্মীরা দ্রুত কাজ শুরু করলে অল্প সময়ের মধ্যেই আগুন আয়ত্তে আসে আগুনে কোনও রোগী বা চিকিৎসাকর্মীর অঘটন কিছু ঘটেনি বলে জানা যাচ্ছে
আতঙ্কের দেড় ঘণ্টা! কার্নিশে ঝুলে রোগী, হাসপাতালে উৎকণ্ঠায় বাকি রোগীর পরিজনরা
বেসরকারি হাসপাতালে আগুন
কথা বলছেন, সুস্থতার পথে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য
রেডমির সঙ্গে টেক্কা দিয়ে ব্যাবসা করতে পারছে না স্যামসাং
technology
ভারতর বাজারে বিশাল পতন স্যামসাং’র। ইন্টারন্যাশেনাল ডেটা কর্পোরেটের তথ্য অনুযায়ী একচেটিয়া বাজার করছে শাওমি। প্রায় ১২.৩ মিলিয়ান শিপমেন্ট হয়েছে এবছর। সেখানে স্যামসাং’র বাজারে দেখা দিয়েছে মন্দার ছায়া। অনলাইন শপিং এর দৌলতে এবছর স্মার্টফোনের ৪৬.৬ মিলিয়ন ইউনিট শিপমেন্ট হয়েছে। মন্দার সময়তেও স্মার্ট ফোনের বাজার আপাতত তরতাজা। এই প্রসঙ্গে ইন্টারন্যাশেনাল ডেটা কর্পোরেটের অ্যাসোসিয়েট রিসার্চ ম্যানেজার বলেন, ‘অনলাইন ই কমার্স প্ল্যাটফর্মে অফুরন্ত ছাড় ও বিভিন্ন ধরনের ইএমআইয়ের সুযোগের কারণে মানুষ ফোন কিনতে আগ্রহী থাকে,তবে এই কারমে রিটেইল শপ প্রত্যেক বছর ২.৬ শতাংশ হারে ক্ষতির মুখ দেখছে। কারণ অনলাইনের মত এত অফার ও সুযোগ অফলাইনে থাকে না।’  রিপোর্টে দেখা গেছে ১১,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকার মধ্যে ফোন কিনতে আগ্রহী থাকে মানুষ। তবে এবছর ১৫ থেকে ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে ফোন কেনার প্রবণতা বেড়েছে ১৮.৯ শতাংশ। তবে ২১ থেকে ৩৫ হাজার টাকার ফোনের চাহিদা দ্রুত বেড়েছে ভারতের বাজারে। এই দামের মধ্যে স্যামসাংয়ের যা যা ফোন রয়েছে তার থেকে বেশি চাহিদা রয়েছে শাওমির ফোনে। OnePlus 7, Redmi K20 Pro এবং vivo V15 Pro বাজার ভালো এবছর। সুতরাং ২১ থেকে ৩৫ হাজার টাকার মধ্যে নেই কোনো স্যামসাংয়ের ফোন। ১৫,০০০ থেকে ২১,০০০ টাকার মধ্যে রয়েছে Galaxy A50, Redmi Note 7 Pro এবং vivo Z1 Pro। Read the full story in English Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Xiaomi records highest smartphone shipments samsung sees biggest fall idc
অনলাইন শপিং এর দৌলতে এবছর স্মার্টফোনের ৪৬.৬ মিলিয়ন ইউনিট শিপমেন্ট হয়েছে মন্দার সময়তেও স্মার্ট ফোনের বাজার আপাতত তরতাজা এই প্রসঙ্গে ইন্টারন্যাশেনাল ডেটা কর্পোরেটের অ্যাসোসিয়েট রিসার্চ ম্যানেজার বলেন, ‘অনলাইন ই কমার্স প্ল্যাটফর্মে অফুরন্ত ছাড় ও বিভিন্ন ধরনের ইএমআইয়ের সুযোগের কারণে মানুষ ফোন কিনতে আগ্রহী থাকে,তবে এই কারমে রিটেইল শপ প্রত্যেক বছর ২.৬ শতাংশ হারে ক্ষতির মুখ দেখছে কারণ অনলাইনের মত এত অফার ও সুযোগ অফলাইনে থাকে না’  রিপোর্টে দেখা গেছে ১১,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকার মধ্যে ফোন কিনতে আগ্রহী থাকে মানুষ
হাতে আসেনি সেভেন সিরিজ, এরই মধ্যে আপকামিং ফোনের ঘোষণা রেডমির
ঢাকার সঙ্গে বৈঠকে বসেছে যুক্তরাষ্ট্র
৫ করণীয়: বিপাকহার বৃদ্ধি পাবে, মেদ ঝরবে দ্রুত
ভারতে এসে কেন হারতে হয়েছিল? টেস্ট বিশ্বকাপ ফাইনালের আগে জানালেন অসি স্পিনার
sports
ভারতের মাটিতে খেলতে এসে ভয় পেয়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এমনটাই দাবি সেই দলের স্পিনার নাথান লায়নের। এই বছরের শুরুতে বর্ডার-গাওস্কর ট্রফি খেলতে ভারতে এসেছিল অস্ট্রেলিয়া। বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল হবে ইংল্যান্ডে। সেখানে ভারতের বিরুদ্ধেই খেলবেন লায়নরা। তার পর অ্যাশেজ খেলবে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের বিরুদ্ধে ১-২ ব্যবধানে টেস্ট সিরিজ় হারেন লায়নরা। তিনি মনে করেন ভয় পেয়ে গিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া, সেই কারণেই হারতে হয় তাঁদের। লায়ন বলেন, “আমাদের ভয় পেলে চলবে না। ভারতে খেলতে গিয়ে ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম আমরা। তাতে কী হয়েছে আমরা দেখেছি। সেখান থেকে শিক্ষা নিয়ে খেলতে হবে আমাদের।” অস্ট্রেলিয়া যে ভয় পেয়ে গিয়েছিল তা দিল্লিতে ভারতীয় স্পিনারদের সুইপ করার প্রবণতা দেখেই বোঝা গিয়েছিল। সেখান থেকেই শিক্ষা নিতে চাইছে অস্ট্রেলিয়া। ৭ জুন থেকে ভারতের বিরুদ্ধে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল শুরু। অ্যাশেজ শুরু হবে ১৬ জুন থেকে। ইংল্যান্ড এখন টেস্ট ক্রিকেট আগ্রাসী ভাবে খেলে। এই বছর ১২টি ম্যাচের মধ্যে ১০টি ম্যাচেই জিতেছে তারা। লায়ন বলেন, “ইংল্যান্ড যে ভাবে নিউ জ়িল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে খেলেছে তাতে বিপক্ষ দলকে ভয় পাইয়ে দিয়েছে তারা। আমরা শুধু নিজেদের নিয়েই ভাবছি। আমাদের হাতে যেটা রয়েছে শুধু সেটা নিয়েই ভাবব। ইংল্যান্ড কী করবে সেটা নিয়ে আমরা ভাবছি না। আমরা যদি ঠিক মতো পরিকল্পনা করতে পারি, তা হলে সব কিছু আমাদের পক্ষেই থাকবে।” ইংল্যান্ডের ব্যাটারদের বিরুদ্ধেও লায়ন নিজের পরিকল্পনা পাল্টাবেন না বলেই জানিয়েছেন। আক্রমণাত্মক ভাবে খেলতে চান তিনি। লায়ন বলেন, “প্যাট কামিন্স এবং স্টিভ স্মিথ আমাদের নেতৃত্ব দিচ্ছে। দলে খুব ভাল ভারসাম্য আছে। সব পরিকল্পনা করেই মাঠে নামব আমরা। মিচেল স্টার্ক এবং কামিন্সের সঙ্গে বল করছি কয়েক সপ্তাহ ধরে। খুব ভাল অনুশীলন হয়েছে আমাদের। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের বিরুদ্ধে ওরা কী করবে সেটা নিয়ে আমরা ভাবছি না। নিজেদের নিয়েই ভাবছি আমরা।”
ইংল্যান্ড কী করবে সেটা নিয়ে আমরা ভাবছি না আমরা যদি ঠিক মতো পরিকল্পনা করতে পারি, তা হলে সব কিছু আমাদের পক্ষেই থাকবে” ইংল্যান্ডের ব্যাটারদের বিরুদ্ধেও লায়ন নিজের পরিকল্পনা পাল্টাবেন না বলেই জানিয়েছেন আক্রমণাত্মক ভাবে খেলতে চান তিনি লায়ন বলেন, “প্যাট কামিন্স এবং স্টিভ স্মিথ আমাদের নেতৃত্ব দিচ্ছে দলে খুব ভাল ভারসাম্য আছে সব পরিকল্পনা করেই মাঠে নামব আমরা মিচেল স্টার্ক এবং কামিন্সের সঙ্গে বল করছি কয়েক সপ্তাহ ধরে খুব ভাল অনুশীলন হয়েছে আমাদের অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের বিরুদ্ধে ওরা কী করবে সেটা নিয়ে আমরা ভাবছি না নিজেদের নিয়েই ভাবছি আমরা
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৬৬ রানে হার, কী ভাবে হারল ভারত
প্রতিরোধের আগুন
ব্যাগ শিবিরে রেখেই ছুট চিড়িয়াখানা, দক্ষিণেশ্বরে
‘আমি হাতজোড় করে বলছি, আন্দোলনটাকে দুর্বল কর না,’ ববিতাকে অনুরোধ ভিনেশের
politics
জাতীয় শিবিরে কুস্তিগিরদের ওপর যৌন হয়রানির অভিযোগে জাতীয় কুস্তি ফেডারেশনের সভাপতি ব্রিজভূষণ শরণ সিংয়ের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন কুস্তিগিররা। দিল্লির যন্তরমন্তরে চলছে এই ধরনা। যার নেতৃত্বে রয়েছেন আন্তর্জাতিক ভারতীয় কুস্তিগির ভিনেশ ফোগত। পালটা, এই বিক্ষোভ নিয়ে দ্বন্দ্ব ফোগত পরিবারের অভ্যন্তরে ঢুকিয়ে দিলেন ব্রিজভূষণ। এমনটাই অভিযোগ উঠছে। যার জেরে ভিনেশ ফোগত তাঁর খুড়তুতো বোন ববিতাকে হাতজোড় করে, ‘আন্দোলন দুর্বল না-করার অনুরোধ জানাতে বাধ্য হলেন’। বোনের উদ্দেশে ভিনেশ টুইট করেছেন, ‘আপনি যদি আক্রমণাত্মক মহিলা কুস্তিগিরদের অধিকারের পক্ষে দাঁড়াতে না-পারেন, তবে ববিতা বোন আমি আপনাকে আমাদের আন্দোলন দুর্বল না-করার জন্য হাতজোড় করে অনুরোধ করব। নির্যাতনকারীদের বিরুদ্ধে গলা তুলতে মহিলা কুস্তিগিরদের কয়েক বছর সময় লেগেছে। আপনিও একজন মহিলা। আমাদের ব্যথা বোঝার চেষ্টা করুন।’ ভিনেশের এই কথা বলার কারণ, ববিতা এর আগে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদঢ়া সম্পর্কে টুইট করেছিলেন। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদঢ়া প্রতিবাদকারী কুস্তিগিরদের সঙ্গে দেখা করতে যন্তর-মন্তরে গিয়েছিলেন। সেই প্রসঙ্গে ববিতা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘প্রিয়াঙ্কা ভদঢ়া তাঁর ব্যক্তিগত সচিব সন্দীপ সিংহকে নিয়ে মহিলা কুস্তিগিরদের জন্য ন্যায়বিচার চাইতে যন্তরমন্তরে গিয়েছেন। তবে এই ব্যক্তি (সন্দীপ সিং) নিজেই শ্লীলতাহানি এবং এক দলিত মহিলাকে অপমান করার অভিযোগে অভিযুক্ত।’ ববিতার এই টুইটের প্রেক্ষিতেই পালটা টুইট করেন ভিনেশ। আরও পড়ুন- বিএসপি বিধায়ক আফজল আনসারির ৪ বছরের কারাদণ্ড, তার ভাই মুখতারের ১০ বছর এই পরিস্থিতিতে ববিতার বড় বোন গীতা ফোগত আবার ভিনেশ তথা বিক্ষোভকারীদের পিছনে দাঁড়িয়েছেন। তিনি টুইট করেছেন, ‘আমি সমস্ত দেশবাসীকে অনুরোধ করছি যে আপনার বোন এবং কন্যারা, যাঁরা ন্যায়বিচারের পক্ষে লড়াই করছেন, তাঁদের কণ্ঠস্বর হয়ে তাঁদের সমর্থন করুন। এটা একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল বিষয়। কিছু লোক বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিছু লোক এটাকে বর্ণ-ধর্ম বা রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত আন্দোলন বলে চালাতে চাইছে। যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’ Stay updated with the latest news headlines and all the latest Politics news download Indian Express Bengali App. Web Title: Vinesh phogat said to babita phogat that she request her with folded hands not to weaken their movement
প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদঢ়া প্রতিবাদকারী কুস্তিগিরদের সঙ্গে দেখা করতে যন্তর-মন্তরে গিয়েছিলেন সেই প্রসঙ্গে ববিতা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘প্রিয়াঙ্কা ভদঢ়া তাঁর ব্যক্তিগত সচিব সন্দীপ সিংহকে নিয়ে মহিলা কুস্তিগিরদের জন্য ন্যায়বিচার চাইতে যন্তরমন্তরে গিয়েছেন তবে এই ব্যক্তি (সন্দীপ সিং) নিজেই শ্লীলতাহানি এবং এক দলিত মহিলাকে অপমান করার অভিযোগে অভিযুক্ত’ ববিতার এই টুইটের প্রেক্ষিতেই পালটা টুইট করেন ভিনেশ আরও পড়ুন- বিএসপি বিধায়ক আফজল আনসারির ৪ বছরের কারাদণ্ড, তার ভাই মুখতারের ১০ বছর এই পরিস্থিতিতে ববিতার বড় বোন গীতা ফোগত আবার ভিনেশ তথা বিক্ষোভকারীদের পিছনে দাঁড়িয়েছেন তিনি টুইট করেছেন, ‘আমি সমস্ত দেশবাসীকে অনুরোধ করছি যে আপনার বোন এবং কন্যারা, যাঁরা ন্যায়বিচারের পক্ষে লড়াই করছেন, তাঁদের কণ্ঠস্বর হয়ে তাঁদের সমর্থন করুন এটা একটি অত্যন্ত সংবেদনশীল বিষয়
‘এগিয়ে যাও, কখনও চলা বন্ধ কোরো না’, মনের ক্ষত সারানোর পাঠ দিলেন শ্রাবন্তী
ভাড়া করা লোক দিয়ে কংগ্রেস আমাকে গালাগাল করে: মোদী
ডালখোলার পর ইসলামপুর, উত্তর দিনাজপুরে ফের শ্যুটআউট!
সাধারণ শৌচালয়ে মূত্রত্যাগ করলে কি সংক্রমণ ছড়াতে পারে দেহে? কী করবেন, কী করবেন না?
lifestyle
বাড়ির বাইরে প্রকৃতির ডাক এলে সাধারণ শৌচাগারে যাওয়া ছাড়া আর কোনও উপায় থাকে না। কিন্তু যে হেতু বহু মানুষ এই ধরনের শৌচাগার ব্যবহার করেন তাই, অনেকেই আশঙ্কা করেন এই ধরনের শৌচাগার ব্যবহার করলে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ ছড়াতে পারে দেহে। অনেকেই ভাবেন যৌনরোগ কিংবা ‘ইউটিআই’ বা মূত্রনালির সংক্রমণ ছড়াতে পারে এ ভাবে। তবে ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে কোথাও স্পর্শ না হলে এই ধরনের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা কার্যত শূন্য। কাজেই মূত্রত্যাগের সময়ে সংক্রমণ ছড়ানো কঠিন। কিন্তু যদি কমোডে বসতে হয়, তবে সে ক্ষেত্রে কিছু সতর্কতা মেনে চলা জরুরি। ১) এখন অনেক ধরনের জীবাণুনাশক স্প্রে পাওয়া যায় বাজারে। শৌচাগারে কমোড ব্যবহারের আগে জীবাণুনাশক স্প্রে ছড়িয়ে নিন উপরে। ফ্লাশ করে তার পর ব্যবহার করুন। এতে জীবাণু সংক্রমণের আশঙ্কা কমবে। মূত্রাশয়ের সংক্রমণও এড়ানো যাবে। ২) শৌচাগারে গেলে স্যানিটাইজার ব্যবহার করা আবশ্যিক। বিশেষ করে কমোড ব্যবহারের পরে। সম্ভব হলে হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধুয়ে নিন। অফিসের শৌচাগারে হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধোয়ার সুযোগ থাকলেও রাস্তার সব কয়েকটি শৌচালয়ে হ্যান্ডওয়াশ থাকে না। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই স্যানিটাইজার মেখে নিতে হবে। কোথাও স্পর্শ করার পর হাত পরিষ্কার না করে অন্যত্র স্পর্শ করবেন না। ছবি: প্রতীকী ৩) শৌচালয়ে গিয়ে কল চালাতে, ফ্লাশ করতে অথবা দরজার হাতল ধরার প্রয়োজন হলে টিস্যু কাগজ দিয়ে ধরুন। খালি হাতে ধরবেন না। কোথাও স্পর্শ করার পর হাত পরিষ্কার না করে অন্যত্র স্পর্শ করবেন না। ৪) শৌচালয়ের মেঝেতে ব্যাগ বা অন্য কোনও জিনিস কোনও মোটেই রাখবেন না। যদি পোশাক খোলার প্রয়োজন হয়, তবে পোশাক ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিস উঁচু কোনও স্থানে রাখুন। শৌচালয় থেকে বেরিয়ে সেগুলিতে স্যানিটাইজার স্প্রে করে নিন।
মূত্রাশয়ের সংক্রমণও এড়ানো যাবে ২) শৌচাগারে গেলে স্যানিটাইজার ব্যবহার করা আবশ্যিক বিশেষ করে কমোড ব্যবহারের পরে সম্ভব হলে হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধুয়ে নিন অফিসের শৌচাগারে হ্যান্ডওয়াশ দিয়ে হাত ধোয়ার সুযোগ থাকলেও রাস্তার সব কয়েকটি শৌচালয়ে হ্যান্ডওয়াশ থাকে না সে ক্ষেত্রে অবশ্যই স্যানিটাইজার মেখে নিতে হবে কোথাও স্পর্শ করার পর হাত পরিষ্কার না করে অন্যত্র স্পর্শ করবেন না ছবি: প্রতীকী ৩) শৌচালয়ে গিয়ে কল চালাতে, ফ্লাশ করতে অথবা দরজার হাতল ধরার প্রয়োজন হলে টিস্যু কাগজ দিয়ে ধরুন
বালিশের ঢাকা না কাচলে তাতে শৌচাগারের থেকেও বেশি জীবাণু লুকিয়ে থাকে, এ কথা কি সত্যি?
তেল ছাড়া মাছ রান্না করবেন যেভাবে
ধসে ঝুলে সিমলা-কালকা রেল লাইন, বাড়ছে মৃত্যু
Twitter Logo Change: সরবে 'পাখি', লোগো বদলে যাবে ট্যুইটারের! আর কী বললেন মাস্ক?
technology
নয়াদিল্লি: মালিকানা বদলের পর এবার নাম বদল? তেমনটাই ইঙ্গিত মিলল ট্যুইটার মালিক এলন মাস্কের ট্যুইটে। গোটা ট্য়ুইটার ব্র্যান্ডটিকে রি-ব্র্যান্ড করার ভাবনাচিন্তা চলছে বলে জানিয়েছেন মাস্ক। সূত্রের খবর, চিনের Wechat-এর মতো কোনও অ্যাপ তৈরির কথা ভাবছেন এলন মাস্ক। তিনি ট্যুইটে বলেছেন, 'শীঘ্রই আমরা ট্যুইটার ব্র্যান্ডকে বিদায় জানাব...ধীরে ধীরে সব পাখিকেও।' বহুল প্রচলিত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্যুইটার পরিচিত তার লোগো- পাখির জন্য। সেই লোগোই বদলে যেতে পারে, বলছেন মাস্ক। তাহলে কী ধরনের লোগো হবে ট্যুইটারের? তার একটি ধারনাও ট্যুইট করেছেন তিনি...ইংরেজি অক্ষর X- এর মতো হবে নয়া লোগো। ট্যুইটারের বহুল প্রচলিত এবং জনপ্রিয় লোগে নীল রঙের উড়ন্ত একটি পাখি। সেই লোগো নিয়ে ট্যুইটার যে অত্যন্ত রক্ষণশীল এবং স্পর্শকাতর তা সংস্থার ওয়েবসাইটেই বলা হয়েছে। মাস্কের হাতে ট্যুইটার চলে যাওয়ার পরে সেই লোগোটাই বদলে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে। pic.twitter.com/IwcbqMnQtA এর আগেও একবার অস্থায়ীভাবে ট্যুইটারের লোগো বদলে ফেলা হয়েছিল। পাখির বদলে এসেছিল কুকুর। Dogecoins-এর Shiba Inu-কুকুরের ছবি ছিল ট্যুইটারের লোগো হিসেবে। সূত্রের খবর, X- অক্ষরটি নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চিন্তাভাবনা চালাচ্ছিলেন এলন মাস্ক। গত বছর ৪৪ বিলিয়ন ডলার খরচ করে ট্যুইটার কিনেছিলেন এলন মাস্ক। X Corp--নামের একটি সংস্থার সঙ্গে মার্জ করেছেন ট্যুইটারকে। Like this but X pic.twitter.com/PRLMMA2lYl লোগো বা নাম যে বদলে যেতে পারে, তার ইঙ্গিত আগেই দিয়েছিলেন মাস্ক। এপ্রিলে নতুন সিইও Linda Yaccarino-কে স্বাগত জানানোর সময় তিনি ট্যুইটে লিখেছিলেন, 'লিন্ডার সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে রয়েছি যাতে এই প্ল্যাটফর্মটিকে X-এ রূপান্তরিত করা যায়।' পরে অক্টোবরে তিনি বলেছিলেন, 'X তৈরির জন্যই ট্যুইটার কেনা হয়েছে।' মাস্ক ট্যুইটার কেনার পর থেকে নানা সময় আর্থিক চাপের সামনে পড়েছে সংস্থাটি। একাধিক ধাপে বহু কর্মী ছাঁটাই হয়েছে। আয়ের পরিমাণ ক্রমশ কমছে। সম্প্রতি ব্লু টি-বেচাও শুরু করেছে সংস্থাটি। মাসে একটি নির্দিষ্ট টাকার পরিবর্তে ব্লু টিক পাবে কোনও ব্যবহারকারী। ট্যুইটার রি-ব্র্যান্ডিংয়ের ঘোষণার আগেই মাস্ক একটি সংস্থা ঘোষণা করেছেন যেটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে কাজ করবে।- সেটির নাম xAI আরও পড়ুন: এই শেয়ারে বাজারে সুনামি, আড়াই বছরে ১০ গুণ টাকা, এখন কেনার হিড়িক !
নয়াদিল্লি: মালিকানা বদলের পর এবার নাম বদল? তেমনটাই ইঙ্গিত মিলল ট্যুইটার মালিক এলন মাস্কের ট্যুইটে গোটা ট্য়ুইটার ব্র্যান্ডটিকে রি-ব্র্যান্ড করার ভাবনাচিন্তা চলছে বলে জানিয়েছেন মাস্ক সূত্রের খবর, চিনের Wechat-এর মতো কোনও অ্যাপ তৈরির কথা ভাবছেন এলন মাস্ক তিনি ট্যুইটে বলেছেন, 'শীঘ্রই আমরা ট্যুইটার ব্র্যান্ডকে বিদায় জানাব...ধীরে ধীরে সব পাখিকেও' বহুল প্রচলিত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্যুইটার পরিচিত তার লোগো- পাখির জন্য সেই লোগোই বদলে যেতে পারে, বলছেন মাস্ক তাহলে কী ধরনের লোগো হবে ট্যুইটারের? তার একটি ধারনাও ট্যুইট করেছেন তিনি...ইংরেজি অক্ষর X- এর মতো হবে নয়া লোগো ট্যুইটারের বহুল প্রচলিত এবং জনপ্রিয় লোগে নীল রঙের উড়ন্ত একটি পাখি সেই লোগো নিয়ে ট্যুইটার যে অত্যন্ত রক্ষণশীল এবং স্পর্শকাতর তা সংস্থার ওয়েবসাইটেই বলা হয়েছে
‘যা পাখি উড়তে দিলাম তোকে…’! টুইটারের নয়া লোগো পোস্ট করলেন এলন মাস্ক
Twitter: তৃণমূল কংগ্রেসের টুইটার অ্যাকাউন্ট হ্যাক, আচমকা বদলে গেল নাম-ছবি
বাস্তারে আইইডি বিষ্ফোরণে মৃত ১০ পুলিশ কর্মী সহ গাড়ির চালক
‘খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে বন্দি করে রাখা হয়েছে’
politics
স্টাফ রিপোর্টার: খালেদা জিয়াকে এভারকেয়ার হাসপাতালে বন্দি করে রাখা হয়েছে দাবি করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে সাজা দিয়ে তাকে জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে এভারকেয়ার হাসপাতালে বন্দি করে ফেলে রাখা হয়েছে। তার পাকস্থলী থেকে রক্ত ঝরছে।  বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির উদ্যোগে 'ভোটাধিকার হরণের কালো দিবস উপলক্ষ্যে' আয়োজিত মানববন্ধনে এ মন্তব্য করেন তিনি।  তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার ডাক্তাররা বলছেন, তার জীবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।  যে কোনো সময় একটা বড় বিপদ হতে পারে। তার পরও প্রধানমন্ত্রী ও তার আইনমন্ত্রী এত পাষাণ, এত কঠোর এবং এত নির্দয়! আইনে নেই বিদেশে চিকিৎসা করার— আইনমন্ত্রীর এই বক্তব্যের কথা উল্লেখ করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, আইনমন্ত্রী এটি তো আপনার নিজের কথা নয়; এবং আইনের বিধানও না। আইনে আছে। কিন্তু শেখ হাসিনা আপনাকে যেটি শিখিয়ে দিয়েছেন, আপনি সেটিই বলেছেন। আপনি আইনের বিকৃত ব্যাখ্যা দিচ্ছেন।  ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুর সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরাফত আলী সপু, সহসাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, শ্রমিক দলের সভাপতি মো. আনোয়ার হোসাইন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান প্রমুখ বক্তব্য দেন। এবিনিউজ টোয়েন্টিফোর বিডিডটকম/এম.এম
তার পরও প্রধানমন্ত্রী ও তার আইনমন্ত্রী এত পাষাণ, এত কঠোর এবং এত নির্দয়! আইনে নেই বিদেশে চিকিৎসা করার— আইনমন্ত্রীর এই বক্তব্যের কথা উল্লেখ করে রুহুল কবির রিজভী বলেন, আইনমন্ত্রী এটি তো আপনার নিজের কথা নয়; এবং আইনের বিধানও না আইনে আছে কিন্তু শেখ হাসিনা আপনাকে যেটি শিখিয়ে দিয়েছেন, আপনি সেটিই বলেছেন
হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
কর্ণাটকে ঘৃণার বাজার বন্ধ হয়েছে, প্রেমের দোকান খুলেছে: রাহুল গান্ধী
কোর্টের নির্দেশ মেনেই হলো মিছিল হরিশ মুখার্জি রোড মুখরিত হলো ডিএ’র দাবিতে
কল সেন্টার প্রতারণায় গ্রেফতার দুই চাঁই
kolkata
প্রতারণার অভিযোগে কলকাতার একটি ভুয়ো কল সেন্টার থেকে দু’জনকে গ্রেফতার করেছে লালবাজারের সাইবার অপরাধ থানা। ধৃতদের নাম সন্দীপ নস্কর এবং সুরজ সিংহ। সন্দীপকে গল্ফগ্রিন এবং সুরজকে হরিদেবপুর এলাকা থেকে মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেফতার করেন গোয়েন্দারা। ধৃতদের এ দিন ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে বিচারক আগামী ২ অগস্ট পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। পুলিশ জানিয়েছে, ওই কল সেন্টার থেকে বিভিন্ন অনলাইন ডেলিভারি সংস্থার নাম করে দেশ-বিদেশের গ্রাহকদের প্রতারণা করা হত বলে অভিযোগ। গত জানুয়ারিতে গোয়েন্দারা কয়েক দফায় শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সাত জনকে গ্রেফতার করে। তাদের জেরা করে উঠে আসে সন্দীপ ও সুরজের নাম। তারা দু’জনেই ছিল ওই কল সেন্টারের মাথা।প্রতারিতদের ফোন করা থেকে শুরু করে পরিকল্পনা সাজানো— সব কিছুই করত সন্দীপ। কল সেন্টার চালাতেও অন্যদের সাহায্য করত সে। অন্য দিকে, সুরজের কাজ ছিল কোথায় কল সেন্টার করা হবে, সেই ব্যবস্থা করা। একই সঙ্গে ভুয়ো কল সেন্টারের আইডি তৈরি করা, প্রতারণার টাকা জমা রাখার জন্য অ্যাকাউন্ট খোলা— এই সব কাজের দায়িত্ব ছিল সুরজের কাঁধে। এক তদন্তকারী জানান,সুরজ মূলত ওই কল সেন্টারটি পরিচালনা করত। কোথায়, কে, কোন কল সেন্টারে কাজ করবে, তা-ও ঠিক করে দিত সে।
সন্দীপকে গল্ফগ্রিন এবং সুরজকে হরিদেবপুর এলাকা থেকে মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেফতার করেন গোয়েন্দারা ধৃতদের এ দিন ব্যাঙ্কশাল আদালতে তোলা হলে বিচারক আগামী ২ অগস্ট পর্যন্ত পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন পুলিশ জানিয়েছে, ওই কল সেন্টার থেকে বিভিন্ন অনলাইন ডেলিভারি সংস্থার নাম করে দেশ-বিদেশের গ্রাহকদের প্রতারণা করা হত বলে অভিযোগ গত জানুয়ারিতে গোয়েন্দারা কয়েক দফায় শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে সাত জনকে গ্রেফতার করে তাদের জেরা করে উঠে আসে সন্দীপ ও সুরজের নাম
Arrest: হাওড়ায় বসে বিদেশে প্রতারণা, গ্রেপ্তার দুই
চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, গ্রেফতার
এনডিএর সঙ্গে বিবাদ ঘুচল? রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থন করবে শিবসেনা
মোহনবাগান ছাড়া আরও তিন দল জিততে পারে আইএসএল, কাদের নাম বললেন সবুজ-মেরুন কোচ
sports
গত বার আইএসএল জিতেছে দল। এই বছর এসেছে ডুরান্ড কাপ। এ বার সামনে চলতি বছরের আইএসএল। সেই প্রতিযোগিতার আগে চনমনে মোহনবাগান কোচ জুয়ান ফেরান্দো। আরও এক বার ট্রফি জিততেই মাঠে নামবেন তিনি। তবে বাগানের পাশাপাশি আরও তিন দলকে ট্রফি জেতার দাবিদার বলে মনে করেন ফেরান্দো। বাগান কোচের তালিকায় কি ইস্টবেঙ্গল রয়েছে? ২১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু আইএসএল। তার আগে কলকাতায় সাংবাদিক বৈঠকে ফেরান্দোকে জিজ্ঞাসা করা হয়, মোহনবাগান ছাড়া আর কোন দল এ বার আইএসএল জেতার দাবিদার? জবাবে ফেরান্দো বলেন, ‘‘বলা কঠিন। তবে ওড়িশা এফসি ভাল দল। মুম্বই ও গোয়াতেও অনেক নতুন ফুটবলার রয়েছে। ওদের জেতার ক্ষমতা আছে।’’ এ বার এশিয়া কাপের প্রথম ছয়ে থাকার জন্য প্রায় ১০টি দলের লড়াই হবে বলে মনে করেন ফেরান্দো। কারণ, অনেক দল আগে থেকে প্রস্তুতি শুরু করেছে। তারা ভাল খেলবে বলেই মনে করেন তিনি। লড়াই কঠিন হলেও নিজের দল নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ফেরান্দো। বাগান কোচ বলেন, ‘‘ট্রফি জেতা কঠিন হবে। কিন্তু আমরা দলগত খেলা খেলি। দলগত ভাবেই আমরা সফল হই। মোহনবাগানে আমি বলে কেউ নেই। সব কিছুই আমরা। দলের ফুটবলারেরা ট্রফি জিতিয়েছে। সমর্থকেরা পাশে থেকেছেন। নতুন মরসুমে নতুন চ্যালেঞ্জ থাকবে। তবে আমরা সেই চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি।’’ এশিয়ান গেমসের জন্য যে কয়েকটি দল ফুটবলার ছেড়েছে তার মধ্যে মোহনবাগান রয়েছে। লিস্টন কোলাসোর মতো ফুটবলারকে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তারা। কিন্তু আশিক কুরুনিয়ান চোট পাওয়ায় পরিস্থিতি বদলাতে পারে। কুরুনিয়ানের চোট নিয়ে চিন্তায় ফেরান্দো। বাগানো কোচ বলেন, ‘‘কুরুনিয়ানের চোট কতটা গুরুতর সেটা এখনও জানি না। চিকিৎসকেরা পরীক্ষা করে তার পর জানাবে। কোলাসোকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ক্লাব। এখন ও আর যাবে কিনা সেটাও জানি না। সব সিদ্ধান্ত ক্লাব নেবে। তবে যারা যাবে তাদের বিকল্প খুঁজতে হবে আমাকে।’’ ডার্বিতে ইস্টবেঙ্গলকে হারিয়ে ডুরান্ড জিতেছে মোহনবাগান। তবে ডার্বিকে অন্য সব ম্যাচের মতোই দেখছেন ফেরান্দো। তাঁর কথায়, ‘‘ট্রফি জিততে হলে সব ম্যাচ জিততে হবে। জানি সমর্থকদের কাছে ডার্বির আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু আমার কাছে সব ম্যাচ সমান।’’
দলগত ভাবেই আমরা সফল হই মোহনবাগানে আমি বলে কেউ নেই সব কিছুই আমরা দলের ফুটবলারেরা ট্রফি জিতিয়েছে সমর্থকেরা পাশে থেকেছেন নতুন মরসুমে নতুন চ্যালেঞ্জ থাকবে তবে আমরা সেই চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি’’ এশিয়ান গেমসের জন্য যে কয়েকটি দল ফুটবলার ছেড়েছে তার মধ্যে মোহনবাগান রয়েছে লিস্টন কোলাসোর মতো ফুটবলারকে ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তারা কিন্তু আশিক কুরুনিয়ান চোট পাওয়ায় পরিস্থিতি বদলাতে পারে কুরুনিয়ানের চোট নিয়ে চিন্তায় ফেরান্দো বাগানো কোচ বলেন, ‘‘কুরুনিয়ানের চোট কতটা গুরুতর সেটা এখনও জানি না চিকিৎসকেরা পরীক্ষা করে তার পর জানাবে কোলাসোকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ক্লাব
নতুন মরসুমে ইস্টবেঙ্গলের নজরে তিন স্ট্রাইকার
সব জেলায় মোহনবাগানের নামে রাস্তা? পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে সবুজ-মেরুনে দোহার
কাছে এসেও হাতছাড়া, মাত্র ৬ রানের জন্য রেকর্ড গড়তে পারল না লখনউ
বড়দিনে নতুন স্টিকারে সাজল হোয়াটসঅ্যাপ
technology
অবশেষে ঘণ্টা বাজল, সময়মত এসে হাজির বড়দিন। এমন দিনে যার সঙ্গে দিনের সবচেয়ে বেশি ওঠাবসা সে পালন করবে না উৎসব, তা আবার হয় নাকি! কাজেই স্যান্টা থেকে গিফট, ক্রিসমাস ট্রি, টুপি দিয়ে সেজেছে হোয়াটসঅ্যাপ। বড়দিনে ঝুলি ভরা স্টীকার নিয়ে হাজির এই জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ। যা ব্যবহার করে খুব সহজেই কনট্যাক্ট লিস্টের সবাইকেই জানিয়ে দিতে পারবেন বড়দিনের শুভেচ্ছা। উল্লেখ্য, টেলিগ্রাম, হাইক সমস্ত মেসেজিং অ্যাপেই রয়েছে এই স্টীকার। [bc_video video_id=”5969360890001″ account_id=”5798671093001″ player_id=”JvQ6j3xDb1″ embed=”in-page” padding_top=”56%” autoplay=”” min_width=”0px” max_width=”640px” width=”100%” height=”100%”] হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ এবং শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সকলের পছন্দ। অ্যান্ড্রয়েড হোয়াটসঅ্যাপ সম্প্রতি বেশ কিছু স্টিকারের প্যাক নিয়ে এসেছে। থার্ড পার্টি অ্যাপের মাধ্যমে আরও নতুন কিছু স্টীকারের আমদানি করতেই পারেন। অ্যাপল এর iOS-এ হোয়াটসঅ্যাপের স্টিকার অ্যাপ্লিকেশন আছে, তবে একাধিক অপশন নেই। কারণ অ্যাপেল জানিয়েছে, হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপেলের অ্যাপ স্টোরের নীতি লঙ্ঘন করেছে। কিছু হোয়াটসঅ্যাপ স্টিকার অ্যাপ্লিকেশন, Android এবং iOS এর প্যাক দেখুন, যেগুলি আপনি ক্রিসমাসের শুভেচ্ছাবার্তা পাঠানোর জন্য ব্যবহার করতে পারেন। অক্টোবর মাসে হোয়াটসঅ্যাপ একটি ব্লগ পোস্টে ঘোষণা করে যে অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস ব্যবহারকারীরা হোয়াটসঅ্যাপের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন অন্তর্ভুক্ত নতুন স্টিকার। যা সর্বশেষ আপডেটের মাধ্যমে এসে হাজির হয়েছে অ্যাপলিকেশনটিতে। গতমাসেই ফেসবুকের আদলে প্রকাশ্যে এসেছে বিভিন্ন স্টিকার। যেগুলি রাতারাতি বেশ জনপ্রিয়তাও পেয়েছে। দিওয়ালি ও কেরালাতে পিরাভি উৎসবের সময় কাস্টম স্টিকার বেশি ব্যবহার করার নজির দেখা গেছে। এখন, যে কেউ নিজের স্টিকার প্যাক তৈরি করে হোয়াটসঅ্যাপে যোগ করতে পারবেন। তবে এ সুবিধা এখনও অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনেই আবদ্ধ। Read the full story in English Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Christmas 2018 whatsapp sticker apps on android ios top sticker apps for christmas new year 2019
এমন দিনে যার সঙ্গে দিনের সবচেয়ে বেশি ওঠাবসা সে পালন করবে না উৎসব, তা আবার হয় নাকি! কাজেই স্যান্টা থেকে গিফট, ক্রিসমাস ট্রি, টুপি দিয়ে সেজেছে হোয়াটসঅ্যাপ বড়দিনে ঝুলি ভরা স্টীকার নিয়ে হাজির এই জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ যা ব্যবহার করে খুব সহজেই কনট্যাক্ট লিস্টের সবাইকেই জানিয়ে দিতে পারবেন বড়দিনের শুভেচ্ছা উল্লেখ্য, টেলিগ্রাম, হাইক সমস্ত মেসেজিং অ্যাপেই রয়েছে এই স্টীকার [bc_video video_id=”5969360890001″ account_id=”5798671093001″ player_id=”JvQ6j3xDb1″ embed=”in-page” padding_top=”56%” autoplay=”” min_width=”0px” max_width=”640px” width=”100%” height=”100%”] হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ এবং শুভেচ্ছা জানানোর জন্য সকলের পছন্দ অ্যান্ড্রয়েড হোয়াটসঅ্যাপ সম্প্রতি বেশ কিছু স্টিকারের প্যাক নিয়ে এসেছে
WhatsApp-এর মাধ্যমে নিজের প্রিয়জনকে জানান বড়দিনের শুভেচ্ছা, জেনে নিন পদ্ধতি!
বার্সার ড্র, মেসির ফেরা নিয়ে শুরু নতুন জল্পনা
ডেঙ্গুতে রাজ্যে মৃত আরো দুই
অবসাদ-প্রসঙ্গ ঢাকতে গিয়ে সুশান্ত-রিয়া দু’জনেই বলির পাঁঠা
editorial
অভিনেতা সুশান্ত সিংহ রাজপুতের মৃত্যুতে মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়ায় যেন কুনাট্যের হট্টমেলা বসে গিয়েছে। কাণ্ডকারখানা দেখে মনে হচ্ছে, ষাট বা সত্তর দশকের সিনেমা চলছে। যেখানে ধর্ষিতা মেয়েটি হয় আত্মহত্যা করবে, নয়তো তার ঠাঁই হবে পতিতালয়ে। সেটাই তাদের ‘ধর্ষিতা’ হওয়ার পাপের ফল বইকি। কিংবা মৃত পুত্রের মা আছাড়িপিছাড়ি খেতে খেতে তার স্ত্রী বা প্রেমিকার দিকে আঙুল তুলে সেই অমোঘ সংলাপটি আউড়ে উঠবে, ‘ও-ই আমার ছেলেকে খেয়েছে!’ সুশান্ত-রিয়া ঘটনাবর্তে, ভারতীয় গণমাধ্যমের কিয়দংশ সাংবাদিকতার নামে ঠিক এই ধাঁচেরই দোষারোপ আর কথাবার্তা চলিয়ে যাচ্ছে। শুধু দোষারোপই নয়, নিজেদের বক্তব্য একেবারে হাতেকলমে প্রমাণ করে দিতেও তারা খেপে উঠেছে। লক্ষ্মীসোনা ছেলেকে মোহিনী মায়ায় জড়িয়ে কালনাগিনীতে গিলে নিল— এই বিশ্বাসটা বোধ হয় মধ্যযুগের ডাইনি পোড়ানোর প্রথার থেকেও পুরনো। খাপ পঞ্চায়েত এই ভাষাতেই (এখনও) খবরদারি করে। সম্মানরক্ষার নামে প্রণয়ীদের মৃত্যুর আদেশ দেয়। যে মেয়েটা সমাজের নিয়মের শেকল ভাঙে বা যৌন চাহিদা নিয়ে সরব, প্রহসনের বিচারসভার মাতব্বররা তার বিরুদ্ধে ঠিক এই সুরেই ‘পাপ, পাপ’ বলে গর্জে ওঠে, গণধর্ষণের সাজা শোনায়। সুশান্ত সিংহ রাজপুত কাণ্ডে প্রধান অভিযুক্ত রিয়া চক্রবর্তীও কতকটা সেই মেয়েদেরই মতো। কারণ, তিনি প্রয়াতের সঙ্গে লিভ-ইন রিলেশনশিপে ছিলেন। তাই, তাঁকেও এ ভাবে কাঠগড়ায় কোণঠাসা করা হচ্ছে। তদন্তকারী সংস্থাগুলো এখনও সব সাক্ষ্যপ্রমাণই জড়ো করে উঠতে পারেনি! তার আগেই ভারতীয় মিডিয়ার একাংশ রিয়াকে ‘দোষী’ সাব্যস্ত করেছে। গলা ফাটিয়ে তাঁর গ্রেফতারি চাইছে, এমনকি ফাঁসি চাইতেও পিছপা হচ্ছে না। তাদের এই প্রলাপের সঙ্গে খাপের উচ্চারণের কী ভয়াবহ মিল! প্রয়াত অভিনেতার পরিবার রিয়া চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছে। বাদী পক্ষের দাবি, এই বান্ধবীটি সুশান্তকে চালনা করতেন। তাঁর টাকা আত্মসাৎ করেছেন। তার পর অবসাদের গহ্বরে ঠেলে দিয়ে আত্মহত্যায় বাধ্য করেছেন। এই সব ভাবনাচিন্তার সুতো ধরে এগোলে অভিযুক্ত মেয়েটিকে অভিনব রূপে আবিষ্কার করা যায়। মনে হয়, তাঁর অতিলৌকিক ক্ষমতা আছে। সেই বলেই মাত্র মাস কয়েকেই এক পুরুষের বোধবুদ্ধিকে এ ভাবে টলিয়ে দিতে পেরেছেন। তাঁর ক্ষমতা সাঙ্ঘাতিক, কারণ এ কথা স্বীকৃত যে, অভিনেতাটি যেমন-তেমন লোক ছিলেন না। তিনি মেধাবী, দেশ-দুনিয়া সম্পর্কে ওয়াকিবহাল ব্যক্তি। সুশিক্ষিত এবং পণ্ডিত। অর্থাৎ, রিয়াই হলেন রূপকথায় পড়া সেই রাক্ষসী রানি! কিংবা ‘বিষকন্যা’। মিডিয়ায় তাঁর বিচার ও দণ্ডবিধানের সময় সরাসরি এই বিশেষণই চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তার উপরে তাঁর জীবনযাপন-গতিবিধি দেখতে গিয়ে বিশ্বাস জন্মেছে যে, অভিযুক্ত তরুণী উচ্চাকাঙ্ক্ষী, যৌনতা নিয়ে তাঁর অন্য মাত্রার ধারণা রয়েছে। পৃথিবীতে এগিয়ে চলার রাস্তাটা নিজেই গড়ে নিতে জানেন। এ সব কানে যেতেই ডাইনি নিধন যজ্ঞে ভাল করে ঘি পড়েছে। ভার্চুয়াল পৃথিবীতে লাঠি হাতে রে রে করে ছুটে এসেছে মারমুখী জনতা। ডাইনিই যে এ কালের শূর্পণখা। তাকে ধুলোয় গড়াগড়ি যেতে দেখতে কে না চায়? মাদক নিয়ে অভিযোগের মুখে রিয়া স্বীকার করেছেন তাঁর পুরুষসঙ্গীটি সত্যিই ড্রাগের নেশা করতেন। তখন বলা হল, তিনিই সুশান্তকে ওই মাদক খাইয়েছেন। সুশান্ত সেটা জানতেন না। জানলে, সম্মতি দিতেন না। মিডিয়ার বিচারসভা গলা ফাটিয়ে তার কারণ দর্শিয়েছে। বলেছে, সুশান্ত সিংহ রাজপুত এক জন মেধাবী পুরুষ। তাই তিনি নিশ্চয়ই ড্রাগের নেশার পরিণাম জানতেন। খামকা নিজে নিজে ড্রাগ তিনি নেবেন কেন! অথচ, এই একই মানুষ নিপাট সরল বটে! তাঁর সাদা মনে কাদা নেই বলেই তো এই মেয়েটা তাঁকে এমন কাঠপুতুলের মতো নাচাল। এই রিয়াই এখন কাহিনির মধ্যমণি। এমন কাণ্ড বাধিয়েছেন যে, গোটা বাঙালি রমণীসমাজই অনলাইন-আক্রমণের নিশানায়। তাঁর জন্যই বাঙালি মেয়েদের এত উদারমনা ও আত্মবিশ্বাসী রূপে দেখা হচ্ছে। সে মোটেও ভাল কথা নয়। এতখানি মুক্তমনে অন্তত নিজের যে কোনও ভাল হয় না, সে তো এখন বোঝাই যাচ্ছে। অবশ্যই, এই ভাবমূর্তির ঠিক বিপ্রতীপে অধিষ্ঠান করছেন সতীলক্ষ্মীর ছাঁচে ঢালা আদর্শ ভারতীয় নারী। তিনি সুশান্তের জীবনের এক প্রাক্তনী। প্রচলিত ধারণা, তিনি সুশান্তকে অনেক যত্ন করতেন, তাঁর জীবনপাত্র ভরিয়ে রাখতেন। তাঁদের বন্ধনটি ছিল টিভির প্রাইমটাইম স্লটের বিখ্যাত ‘পবিত্র রিস্তা’। মিডিয়ার বিচারসভার ভাবভঙ্গিতে স্পষ্ট, সুশান্তের এত কষ্ট পাওয়ার কারণ, দেবীসুলভ এক নারীর সঙ্গে ‘পবিত্র’ সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন তিনি। তার পরই তো এই মেয়েটির ফাঁদে পা দিলেন। সে তাঁকে জালে জড়িয়ে মৃত্যুর হাতে সঁপে দিল। মিডিয়ার খাড়া করা এই তত্ত্বের প্রকৃতি অদ্ভুত। এক দিকে তা হাস্যকর রকম শিশুসুলভ। অন্য দিকে ভয়ঙ্কর রকম মধ্যযুগীয়, তার ক্রুদ্ধ গরগরানি থেকে নারীবিদ্বেষের বিষ ঝরছে। দেখা যাচ্ছে, অর্ধেক দেশ বিশ্বাস করে যে, ধীমান ব্যক্তিরা, এ ক্ষেত্রে সুশান্তের মতো গুণী অভিনেতা অবসাদ বা মনের অসুখে ভুগতে পারেন না। কোনও ভাবেই, কখনওই পারেন না। কেন? কেননা, তাঁর চার বছর আগের বান্ধবী ‘এখন’ জানিয়েছেন, বেশ নির্ঝঞ্ঝাট মনের ছেলে ছিলেন। চকলেট খেতেও ভালবাসতেন। আর তা ছাড়া, তাঁর মতো বুদ্ধিমান ও চিত্তাকর্ষক যুবক কী ভাবেই বা মনের আঁধার-দুনিয়ার নিবাসী হতে পারেন! এই সব তত্ত্ব-নির্মাণ, চুলচেরা বিশ্লেষণের অন্তরালে ঘাপটি মেরে বসে আছে মূল কুশীলব। সেখানেই আমজনতার আর একটি অদ্ভুত আচরণের ব্যাখ্যা মেলে। তা হল, আমাদের দেশের মানুষ মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টা মেনে নিতে এখনও কেন এত ভয় পায়? উপলব্ধি হয়, মনের অসুখের বিষয়টাকে স্বাভাবিকের সীমারেখাটার নীচে দমিয়ে রাখা হয়েছে। ‘অবসাদ-কিন্তু-অসম্ভব’ এই যু্ক্তিটিকে সামনে এগিয়ে দিচ্ছে অভিনেতারই পরিবার। অথচ, সেই পরিবারেই মানসিক স্বাস্থ্যসংক্রান্ত সমস্যার ইতিহাস আছে বলেই বোধ হচ্ছে। এর থেকে বোঝা যায়, মনের ক্লৈব্যতা নিয়ে এই লজ্জার দাগ আমাদের চেতনার কত গভীরে ছায়া ফেলেছে। আপনজনেরা পর্যন্ত বিষয়টি স্বীকার করতে রাজি নন! মনের অসুখকে লাগাতার উড়িয়ে দেওয়ার এই প্রবণতাই আত্মহত্যাকে অপরাধের পর্যায়ভুক্ত করতে প্ররোচনা দেয়। সুশান্তের মৃত্যুর জন্য তাঁর মানসিক অবস্থাটি নিয়ে চিন্তাভাবনার বদলে, দায়ভারটি চাপিয়ে দেওয়া হয় সুশান্ত-সঙ্গিনী রিয়া চক্রবর্তী ও অন্য কয়েক জনের ঘাড়ে। বা তাঁদের কুমতলবের উপরে। মেধাবী, অসাধারণ এই অভিনেতার জীবনের দুঃখজনক পরিণতি এখন এক ঝড়ে পরিণত হয়েছে। বলিউডের সিনে-জগতের বহু হর্ম্যমর্মর, সুশোভিত ইমারত তছনছ খানখান হয়ে গিয়েছে। ঝড় বিপদবার্তা দিচ্ছে, মায়ানগরীর অন্দরমহলের আবর্জনা টেনে বার করবে। এই উপাখ্যানে রাজ্য-রাজনীতির আঁচ বাড়ছে। দুই বিরোধী দলের রাজনৈতিক দড়ি টানাটানির মাঝেও প্রয়াত অভিনেতার নাম ঘুরছে। ‘খুন হয়ে যাওয়া হতভাগ্য এক বিহারি যুবক’— এই পরিচয়েই স্বার্থের খেলায় তুরুপের তাস হিসেবে উঠে আসছেন সুশান্ত সিংহ রাজপুত। তাঁর সম্ভাব্য বিষাদ, তাঁর শেষ দিনগুলির যন্ত্রণার মূল্যের বিনিময়ে। সম্পাদক, সাউথ এশিয়ান হিস্ট্রি অ্যান্ড কালচার
তাঁর জন্যই বাঙালি মেয়েদের এত উদারমনা ও আত্মবিশ্বাসী রূপে দেখা হচ্ছে সে মোটেও ভাল কথা নয় এতখানি মুক্তমনে অন্তত নিজের যে কোনও ভাল হয় না, সে তো এখন বোঝাই যাচ্ছে অবশ্যই, এই ভাবমূর্তির ঠিক বিপ্রতীপে অধিষ্ঠান করছেন সতীলক্ষ্মীর ছাঁচে ঢালা আদর্শ ভারতীয় নারী তিনি সুশান্তের জীবনের এক প্রাক্তনী প্রচলিত ধারণা, তিনি সুশান্তকে অনেক যত্ন করতেন, তাঁর জীবনপাত্র ভরিয়ে রাখতেন তাঁদের বন্ধনটি ছিল টিভির প্রাইমটাইম স্লটের বিখ্যাত ‘পবিত্র রিস্তা’ মিডিয়ার বিচারসভার ভাবভঙ্গিতে স্পষ্ট, সুশান্তের এত কষ্ট পাওয়ার কারণ, দেবীসুলভ এক নারীর সঙ্গে ‘পবিত্র’ সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন তিনি তার পরই তো এই মেয়েটির ফাঁদে পা দিলেন সে তাঁকে জালে জড়িয়ে মৃত্যুর হাতে সঁপে দিল মিডিয়ার খাড়া করা এই তত্ত্বের প্রকৃতি অদ্ভুত এক দিকে তা হাস্যকর রকম শিশুসুলভ অন্য দিকে ভয়ঙ্কর রকম মধ্যযুগীয়, তার ক্রুদ্ধ গরগরানি থেকে নারীবিদ্বেষের বিষ ঝরছে দেখা যাচ্ছে, অর্ধেক দেশ বিশ্বাস করে যে, ধীমান ব্যক্তিরা, এ ক্ষেত্রে সুশান্তের মতো গুণী অভিনেতা অবসাদ বা মনের অসুখে ভুগতে পারেন না কোনও ভাবেই, কখনওই পারেন না কেন? কেননা, তাঁর চার বছর আগের বান্ধবী ‘এখন’ জানিয়েছেন, বেশ নির্ঝঞ্ঝাট মনের ছেলে ছিলেন চকলেট খেতেও ভালবাসতেন আর তা ছাড়া, তাঁর মতো বুদ্ধিমান ও চিত্তাকর্ষক যুবক কী ভাবেই বা মনের আঁধার-দুনিয়ার নিবাসী হতে পারেন! এই সব তত্ত্ব-নির্মাণ, চুলচেরা বিশ্লেষণের অন্তরালে ঘাপটি মেরে বসে আছে মূল কুশীলব সেখানেই আমজনতার আর একটি অদ্ভুত আচরণের ব্যাখ্যা মেলে তা হল, আমাদের দেশের মানুষ মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টা মেনে নিতে এখনও কেন এত ভয় পায়? উপলব্ধি হয়, মনের অসুখের বিষয়টাকে স্বাভাবিকের সীমারেখাটার নীচে দমিয়ে রাখা হয়েছে ‘অবসাদ-কিন্তু-অসম্ভব’ এই যু্ক্তিটিকে সামনে এগিয়ে দিচ্ছে অভিনেতারই পরিবার অথচ, সেই পরিবারেই মানসিক স্বাস্থ্যসংক্রান্ত সমস্যার ইতিহাস আছে বলেই বোধ হচ্ছে এর থেকে বোঝা যায়, মনের ক্লৈব্যতা নিয়ে এই লজ্জার দাগ আমাদের চেতনার কত গভীরে ছায়া ফেলেছে আপনজনেরা পর্যন্ত বিষয়টি স্বীকার করতে রাজি নন! মনের অসুখকে লাগাতার উড়িয়ে দেওয়ার এই প্রবণতাই আত্মহত্যাকে অপরাধের পর্যায়ভুক্ত করতে প্ররোচনা দেয় সুশান্তের মৃত্যুর জন্য তাঁর মানসিক অবস্থাটি নিয়ে চিন্তাভাবনার বদলে, দায়ভারটি চাপিয়ে দেওয়া হয় সুশান্ত-সঙ্গিনী রিয়া চক্রবর্তী ও অন্য কয়েক জনের ঘাড়ে বা তাঁদের কুমতলবের উপরে
পরেশকে পারশে, রাওয়ালকে বাওয়াল! মাছ-বিতর্কে অভিনেতাকে কটাক্ষ ঋত্বিক চক্রবর্তীর
পাঁচ মিনিটের জন্য আসুন বলে ডেকে গ্রেপ্তার সাংবাদিক
শ্রীলঙ্কায় দ্রুতই বাড়ছে অনাহারে থাকা মানুষের সংখ্যা
পছন্দের নারী কি ভাল লাগার ইঙ্গিত দিচ্ছেন? প্রেম দিবসের আগেই মন জয় করবেন কী করে?
lifestyle
প্রেমিক-প্রেমিকাদের ডেট এখন মুঠোফোনে বন্দি। বার্তা পাঠানো, ছবি পাঠানো, দীর্ঘ সময়ে ফোনে কথা বলা এবং মাঝেমাঝে ভিডিয়ো কল— এটাই নতুন প্রজন্মের কাছে প্রেম প্রকাশের নয়া মাধ্যম। তবে স্মার্টফোনের যুগেও হাতে হাত ধরে প্রেম নিবেদনের প্রয়োজনীয়তাকে উপেক্ষা করা যায় না। সামনাসামনি কোনও মানুষকে না দেখলে, তাঁর সঙ্গে না মিশলে, তাঁকে পরখ করা যায় না। ধরুন কাউকে আপনার মনে ধরেছে, তবে সেই মহিলা আপনার সঙ্গে ততটাও কথা বলেন না। কী করে তাঁর মন জয় করবেন ভেবেই নাজেহাল? রইল এমন কিছু পন্থা, যা মেনে চললেই আপনি পছন্দের মানুষের মনে জায়গা করে নিতে পারবেন। ১) স্বাভাবিক কথোপকথনের মাঝে প্রশংসা শুনতে সকলেই ভালবাসেন। ধরুন কখনও তাঁর সঙ্গে কথাবার্তা বলছেন, এমন সময়ে তাঁর কোনও কাজের প্রশংসা করে দিলেন কিংবা তাঁর ব্যবহারের প্রশংসা করে বসলেন। মন চাইলে তাঁর রূপের প্রশংসাও করতে পারেন। আপনার এই আচরণ ভাল লাগবে পছন্দের মানুষটির। ২) যিনি মনে ধরেছেন, সেই মানুষটির সম্পর্কে জানতে আগ্রহ দেখান। তিনি কী ভালভাসেন, কী অপছন্দ করেন সবটা জানার চেষ্টা করুন। তাঁকে বুঝতে দিন আপনি তাঁকে নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছেন। হাস্যরসের মাধ্যমেও আপনি প্রিয় মানুষের মন জয় করতে পারেন। ৩) পছন্দের মানুষটি যে কাজটি করছেন, চেষ্টা করুন তাঁকে সেই কাজে সঙ্গ দেওয়ার। আপনার এবং তাঁর পছন্দের ক্ষেত্রটি এক হলে তিনিও আপনার বিষয় জানতে আগ্রহী হবেন। ৪) হাস্যরসের মাধ্যমেও আপনি প্রিয় মানুষের মন জয় করতে পারেন। ইদানীং কর্মব্যস্ত জীবনে কাজের চাপে মন খুলে হাসতেও ভুলে গিয়েছি আমরা। তাই কারও সঙ্গে সময় কাটালে যদি মন ভাল হয়, সেই মানুষটি সহজেই অন্য মানুষটির মনে জায়গা করে নেন। ৫) প্রিয় মানুষটির সঙ্গে যখন সময় কাটাচ্ছেন, চেষ্টা করুন তার মন ভাল রাখার। এমন কোনও কাজ করবেন না, যাতে তাঁর মনে কষ্ট হয়। আপনার সঙ্গে সময় কাটালেই তাঁর দিনটি ভাল কাটছে, এই অনুভূতিটি তাঁর মনে তৈরি করুন।
মন চাইলে তাঁর রূপের প্রশংসাও করতে পারেন আপনার এই আচরণ ভাল লাগবে পছন্দের মানুষটির ২) যিনি মনে ধরেছেন, সেই মানুষটির সম্পর্কে জানতে আগ্রহ দেখান তিনি কী ভালভাসেন, কী অপছন্দ করেন সবটা জানার চেষ্টা করুন তাঁকে বুঝতে দিন আপনি তাঁকে নিয়ে ভাবনাচিন্তা করছেন হাস্যরসের মাধ্যমেও আপনি প্রিয় মানুষের মন জয় করতে পারেন ৩) পছন্দের মানুষটি যে কাজটি করছেন, চেষ্টা করুন তাঁকে সেই কাজে সঙ্গ দেওয়ার আপনার এবং তাঁর পছন্দের ক্ষেত্রটি এক হলে তিনিও আপনার বিষয় জানতে আগ্রহী হবেন
আপনার প্রেম কি টিকবে? আগে থেকেই বুঝে যান সঙ্গী কী চাইছে, রইল মন পড়ার ৪ সহজ উপায়
বিশ্বের মন জয়ে সামুরাই-ব্লু
ভালবাসাই ধর্ম, মানবতাই ধর্ম
ডালখোলার পর ইসলামপুর, উত্তর দিনাজপুরে ফের শ্যুটআউট!
state
ডালখোলার পর ইসলামপুর ব্লকের গোবিন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাপরাঙ্গা গ্রামে তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ দেখা যায়। ঘটনায় তৃণমূলের সমর্থক গুলি বিদ্ধ হন। অভিযোগ চোপড়ার বিধায়ক হামিদুর রহমানের অনুগামীরা গুলি চালায়। অভিযুক্তরা চোপড়ার বিধায়ক হামিদুল রহমানের অনুগামী বলে পরিচিত। গুলিবিদ্ধ দুইজনকেই গুরুতর অবস্থায় ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে আনা হয়েছে। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছেছে। এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। সূত্রের খবর, ইসলামপুর ব্লকের গোবিন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েত দখলকে কেন্দ্র করে জেলা সভাপতি কানাইয়া লাল আগরওয়াল গোষ্ঠীর সঙ্গে চোপড়ার বিধায়ক হামিদুল রহমান গোষ্ঠীর বিবাদ চলছে। পঞ্চায়েত দখলের লক্ষ্যে কানাইয়া গোষ্টীর দুই পঞ্চায়েত সদস্যকে অপহরণ করা হয়েছিল। তারা বৃহস্পতিবার গোপন ডেরা থেকে পালিয়ে আসে। পুলিশ তাদের ছেড়ে দেবার পর তারা দলীয় কর্মীদের নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় দুস্কৃতিরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বলে অভিযোগ। গুলিবিদ্ধ হন মজিবুল হক এবং মজরুল হক। তবে এবিষয়ে হামিদুল গোষ্ঠীর কোন নেতার মতামত জানা যায় নি।
পঞ্চায়েত দখলের লক্ষ্যে কানাইয়া গোষ্টীর দুই পঞ্চায়েত সদস্যকে অপহরণ করা হয়েছিল তারা বৃহস্পতিবার গোপন ডেরা থেকে পালিয়ে আসে পুলিশ তাদের ছেড়ে দেবার পর তারা দলীয় কর্মীদের নিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন সেই সময় দুস্কৃতিরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে বলে অভিযোগ গুলিবিদ্ধ হন মজিবুল হক এবং মজরুল হক
ইসলামপুরে আক্রান্ত ফরওয়ার্ড ব্লক
পুজোর মিছিলের দিনে বিপরীত পরীক্ষা-চিত্র উত্তর ও দক্ষিণের স্কুলে
ত্রিপুরায় ভোট করাতে আসাম, গুজরাটের পুলিশ
হোয়াটস্অ্যাপের ভিডিও কলই হ্যাক করার মোক্ষম সময়
technology
হোয়াটসঅ্যাপে নিশ্চয়ই ভিডিও কল করেন, বরং একটু বেশিই পছন্দ করেন। কিন্তু জানেন কি, আপনার ভিডিও কলের অপেক্ষায় বসে আছে হ্যাকাররা? কল চলাকালীন হ্যাকারদের কাছে মোক্ষম সুযোগ আপনার অ্যাকাউন্টের অন্দরমহলে প্রবেশ করার। এতদিন ধরে সবার অগোচরেই চলছিল হ্যাকারবাবুদের কারসাজি। হাতেনাতে হ্যাকারদের ধরতে না পারলেও সম্প্রতি হ্যাক হওয়ার শিকড় খুঁজে পেয়েছেন গুগলের জিরো সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞের দল। Memory corruption bug in WhatsApp’s non-WebRTC video conferencing implementation https://t.co/5sCmNznh4P — Natalie Silvanovich (@natashenka) October 9, 2018 সদ্য হোয়াটসঅ্যাপ খুঁজে পেয়েছে হ্যাক হওয়ার সুত্র। যখন ইনকামিং ভিডিও কল চলে, তখনই ডিভাইসের ভিতর ঢুকে পড়ে হ্যাকাররা। অ্যাপেলের ios অপারেটিং সিস্টেমও নিস্তার পায় না এর হাত থেকে। অ্যান্ড্রয়েড হোক বা ios, উভয় অপারেটিং সিস্টেমেই ঢুকতে পারদর্শী তারা। এই সমগ্র ঘটনার আলোকপাত ঘটেছে  ZDNet-এর একটি প্রতিবেদনে। নাটালি সিলভানোভিচ নামের এক বিশেষজ্ঞ আবিষ্কার করেছেন  হোয়াটসঅ্যাপের তথ্য ফাঁসের  সূত্র। আরও পড়ুন : রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নিয়ম মেনেই তৈরি হোয়াটসঅ্যাপের পেমেন্ট সার্ভিস গবেষনা অনুযায়ী, “হোয়াটসঅ্যাপের নন-ওয়েবআরটিসি ভিডিও কনফারেন্সিং  ত্রুটি রয়েছে।” একজন ব্যবহারকারী যখন হোয়াটসঅ্যাপের ভিডিও কল গ্রহণ করেন, তখন সমস্যাটি মূলত ঘটতে পারে। শুধুমাত্র ফোনের হোয়াটসঅ্যাপে ভিডিও কলের উত্তর দিলে হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। তবে অ্যাপ্লিকেশনটির ওয়েব সংস্করণটি প্রভাবিত হয় না কারণ এটি ভিডিও কলগুলির জন্য একটি ভিন্ন WebRTC প্রোটোকলের উপর নির্ভর করে। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএসে, হোয়াটসঅ্যাপ ভিডিও কলগুলি রিয়েল-টাইম ট্রান্সপোর্ট প্রোটোকল (আরটিপি) নামে পরিচিত। ভিডিও কলের সময় ঢুকে পড়ছে হ্যাকাররা আপনার ডিভাইসে। রাতারাতি ক্র্যাশও হয়ে যেতে পারে আপনার ডিভাইস। আরও পড়ুন: হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা সাবধান, এই ভার্সনটি থেকে দুরে থাকুন সর্বশেষ যে সমস্যা সমাধান করা হয়েছিল। তারজন্য সেপ্টেম্বর মাসের ২৮ তারিখ শেষ আপডেট হয় অ্যান্ড্রয়েডের হোয়াটস্অ্যাপের। সদ্য ধরা পড়া সমস্যা থেকে বাঁচতে আবারও আপডেট নেবে কিনা তা জানানো হয় নি কোম্পানির তরফ থেকে। হোয়াটসঅ্যাপও এই বিষয়ে একটি বিবৃতি জারি করেছে এবং বলেছে যে তারা এই ত্রুটি সমাধান করার জন্য পদক্ষেপ নেবে। আগেভাগে সন্দেহ করলেও সমস্যার সূত্রপাত ঠিক কোথায় তা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। তাই বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপ ভিডিও কল এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Whatsapp fixes bug that allowed hackers to take over during video call report
হাতেনাতে হ্যাকারদের ধরতে না পারলেও সম্প্রতি হ্যাক হওয়ার শিকড় খুঁজে পেয়েছেন গুগলের জিরো সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞের দল Memory corruption bug in WhatsApp’s non-WebRTC video conferencing implementation https://t.co/5sCmNznh4P — Natalie Silvanovich (@natashenka) October 9, 2018 সদ্য হোয়াটসঅ্যাপ খুঁজে পেয়েছে হ্যাক হওয়ার সুত্র যখন ইনকামিং ভিডিও কল চলে, তখনই ডিভাইসের ভিতর ঢুকে পড়ে হ্যাকাররা অ্যাপেলের ios অপারেটিং সিস্টেমও নিস্তার পায় না এর হাত থেকে অ্যান্ড্রয়েড হোক বা ios, উভয় অপারেটিং সিস্টেমেই ঢুকতে পারদর্শী তারা এই সমগ্র ঘটনার আলোকপাত ঘটেছে  ZDNet-এর একটি প্রতিবেদনে নাটালি সিলভানোভিচ নামের এক বিশেষজ্ঞ আবিষ্কার করেছেন  হোয়াটসঅ্যাপের তথ্য ফাঁসের  সূত্র আরও পড়ুন : রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নিয়ম মেনেই তৈরি হোয়াটসঅ্যাপের পেমেন্ট সার্ভিস গবেষনা অনুযায়ী, “হোয়াটসঅ্যাপের নন-ওয়েবআরটিসি ভিডিও কনফারেন্সিং  ত্রুটি রয়েছে
এবার চ্যাট করতে করতেই ভিডিও দেখুন হোয়াটসঅ্যাপ ওয়েবে
মারী নিয়ে ঘর: স্বামীজি সেই সময় কী করেছিলেন, লিখলেন শংকর
গরমে হাঁসফাঁস, এসি কিনতে চান ? চোখ রাখুন অ্যামাজন সেলে
বিধানসভায় বসেই পর্নোগ্রাফি দেখার ভিডিও ভাইরাল বিজেপি বিধায়কের!
national
বিধানসভা অধিবেশনে বসে অশ্লীল ভিডিও দেখার বিজেপি ঐতিহ্য ত্রিপুরা বিধানসভাতেও অটুট রইলো। বিধানসভা অধিবেশন চলাকালীন ত্রিপুরার বিজেপি বিধায়ক যাদব লাল নাথ ক্যামেরায় ধরা পড়েছেন।রাজ্য বিধানসভার অধিবেশন চলাকালীন ত্রিপুরার বিজেপি বিধায়কের পপর্নোগ্রাফি দেখার একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যদিও ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করেনি গণশক্তি ডিজিটাল। প্রতিবেদন অনুসারে, ভিডিওটি – ত্রিপুরার বিজেপি বিধায়ক যাদব লাল নাথের, যেখানে দেখা যাচ্ছে তিনি পপর্নোগ্রাফি দেখছেন।  বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ঘটনাটি ঘটেছে। ত্রিপুরার বিজেপি বিধায়কের কাজকে ‘লজ্জাজনক’ বলে অভিহিত করেছেন নেটিজেনরা। উল্লেখ্য, ত্রিপুরা বিধানসভার চলতি অধিবেশন ২৪ মার্চ শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ঘটনাটি ঘটেছে ত্রিপুরার বিজেপি বিধায়কের কাজকে ‘লজ্জাজনক’ বলে অভিহিত করেছেন নেটিজেনরা উল্লেখ্য, ত্রিপুরা বিধানসভার চলতি অধিবেশন ২৪ মার্চ শুরু হয়েছে
ধৃত ভুয়ো বিধায়ক
পরিচিত স্থান-কালের বাইরে সুরের জাদুনগরী
আনন্দবাজার অনলাইনের বিচারে দিল্লি-মুম্বই ম্যাচের সেরা ক্রিকেটার কারা?
বিভ্রাটের কারণ হিসাবে ‘কনফিগারেশনের পরিবর্তনকেই’ দায়ী করল Facebook
technology
প্রায় ৬ ঘণ্টারও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক Facebook, WhatsApp এবং Instagram। সোমবার রাতে আচমকাই স্তব্ধ জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমগুলি। সমস্যার সম্মুখীন হন ভারত সহ গোটা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ। এত দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর পরিষেবা শুরু আগে ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে একটি বিবৃতিও দেন সংস্থার CEO Mark Zuckerberg। তিনি পরিষেবা স্বাভাবিক হওয়ার পর কিছু সময় আগে একটি ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে ক্ষমা চেয়ে নেন তিনি। Facebook গতকাল রাত্রের বিভ্রাটের জন্য ‘কনফিগারেশনে ত্রূটিপুর্ণ পরিবর্তন’কে দায়ী করা হয়েছে। যার ফলে বিপাকে পড়েছিলেন ভারত-সহ বিশ্বের কোটি কোটি ইউজার। ত্রূটিপুর্ণ কনফিগারেশন পরিবর্তনের মাশুল গুনতে হয়, প্রায় সাড়ে তিন কোটি ইউজারদের। যদিও সংস্থার তরফে এখনও পর্যন্ত বেশ কিছু প্রশ্নের সদুত্তর মেলেনি, এই কনফিগারেশনের পরিবর্তন কে বা কারা করেছিল? কেন করা হয়েছিল অথবা তা কি বিশেষ উদ্দেশ্যে করা হয়েছিল কিনা? এটি পরিকল্পনা করা হয়েছিল কিনা? যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন ফেসবুক কর্মী সংবাদ সংস্থা রয়টার্স্ কে জানান, ইন্টারনেট ট্রাফিক সিস্টেমের রুটের অভ্যন্তরীণ ভুলের কারণে এই বিভ্রাট ঘটেছে। সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলেছেন যে, গতকালের ৬ ঘন্টার বিভ্রাটের কারণ একটি অনিচ্ছাকৃত ভুল বা পরিকল্পনা মাফিক ভুলত্রুটি, দুই’ই হতে পারে। নাশকতার বিষয়কে একেবারেই উড়িয়ে দিতে নারাজ, সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা। যদিও ফেসবুকের তরফে একটি ব্লগ পোস্টে জানানো হয়েছে, মুলত কনফিগারেশন সেটিংসের ত্রূটির কারণেই এই মারাত্মক বিপর্যয় ঘটেছে। যার ফলে প্রায় ৬ ঘন্টা বন্ধ হয়ে যায় Facebook, WhatsApp এবং Instagram পরিষেবা। এখনও পর্যন্ত গতকালের বিভ্রাট ছিল ফেসবুকের এযাবৎকালীন বড় বিভ্রাট, তার জন্য ড্যামেজ কন্ট্রোলে নামতে হয়, সংস্থার CEO Mark Zuckerberg-কে। মাত্র সাড়ে ছয় ঘণ্টায় প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৫,২২,০৭, ৭৫,০০,০০০ কোটি টাকার ক্ষতির সম্মুখীন Mark Zuckerberg। স্ট্যান্ডার্ড মিডিয়া ইনডেক্সের অনুমান অনুসারে Google-এর পরে Facebook বিশ্বের অন্যতম সেরা অনলাইন বিজনেস প্লাটফর্ম। গতকালের বিভ্রাটের জেরে প্রতি ঘণ্টায় 545,000 U.S ডলারের ক্ষতির সম্মুখীন হয় ফেসবুক। ফেসবুকের টেকনিক্যাল আধিকারিক, মাইক শ্রোফার টুইট করে বলেন, ‘প্রতিটি ছোট এবং বড় ব্যবসা, পরিবার এবং ব্যক্তি যারা আমাদের উপর নির্ভর করে তাদের জন্য আমি দুঃখিত’। হার্ভার্ডের বার্কম্যান ক্লেইন সেন্টার ফর ইন্টারনেট অ্যান্ড সোসাইটির পরিচালক জোনাথন জিট্রেন টুইট করে লিখেছেন, ‘ এ যেন গাড়ির চাবি বন্ধ করে দিয়েছে ফেসবুক,’। নেটফ্লিক্স তার নতুন হিট শো “স্কুইড গেম”-এর একটি মিম এই প্রসঙ্গে শেয়ার করেছে, যেটির শিরোনাম ছিল “যখন ইনস্টাগ্রাম এবং ফেসবুক ডাউন হয়”, তখন কেবল টুইটার তার চরিত্রকে ধরে রেখেছে’। বিভ্রাট শুরু হওয়ার পরপরই, ফেসবুক স্বীকার করে যে ব্যবহারকারীদের অ্যাপস অ্যাক্সেস করতে সমস্যা হচ্ছে কিন্তু সমস্যার প্রকৃতি সম্পর্কে কোন সুনির্দিষ্ট তথ্য দেয়নি বা কতজন ব্যবহারকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা জানায়নি। রবিবারই সংস্থার বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন এক কর্মী। ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবার ছয় ঘণ্টারও বেশি সময় বন্ধ রইল (Facebook whatsapp global Outage) ফেসবুক হোয়াটসঅ্যাপ ইনস্টাগ্রামের মতো সোশ্যাল সাইটগুলো। জোড়া ধাক্কার জেরে ক্ষতির মুখোমুখি হলেন মার্ক জুকারবার্গ (Mark Zuckerberg)। তথ্য বলছে, এই ঘটনার ধাক্কায় ৭ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে জুকারবার্গের। আর এর জেরেই এক ধাক্কায় বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকা জুকারবার্গের নাম বেশ কয়েক ধাপ নেমে গিয়েছে। ব্লুমবার্গ বিলিয়নার ইনডেক্সের তালিকা অনুযায়ী, জুকারবার্গ এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে রয়েছেন পাঁচ নম্বরে। কী ভাবে এই পতন? তথ্য বলছে, প্রথম ধাক্কাটা আসে সেপ্টেম্বর মাসের ১৩ তারিখ। ওই দিন ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে (Wall Street Journal on Facebook) একগুচ্ছ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেখানে দেখানো হয়, কী ভাবে ইনস্টাগ্রামে প্রচারিত অপতথ্য কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে। পাশাপাশি তুলে দেওয়া হয় কী ভাবে দিল্লির দাঙ্গা-সহ বহু ঘটনায় অপদার্থের চাষ হয়েছে এই ফেসবুকেই। ক্ষতটা শুকানোর আগে সোমবারই ফেসবুকের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন সংস্থার এক কর্মী। প্রত্যুত্তরে ফেসবুকের ভাইস প্রেসিডেন্ট অফ গ্লোবাল অ্যাফেয়ার নিক ক্লেগ বলেন, “আমরা বেশ কয়েকটি দুরূহ সমস্যার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। এর মধ্যে শুধুই পণ্যগত সমস্যা নয়, এমনকি রাজনৈতিক মেরুকরণের সমস্যাও রয়েছে।” প্রায় ৬ ঘণ্টারও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক Facebook, WhatsApp এবং Instagram। সোমবার রাতে আচমকাই স্তব্ধ জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমগুলি। সমস্যার সম্মুখীন হন ভারত সহ গোটা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ। এত দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর পরিষেবা শুরু আগে ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে একটি বিবৃতিও দেন সংস্থার CEO Mark Zuckerberg। তিনি লিখেছেন, “বিশ্বজুড়ে যে সব ব্যবসায়ীদের ব্যবসা আমাদের উপর নির্ভরশীল, তাঁদের কাছে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী। আমরা আমাদের অ্যাপ ও তার পরিষেবা যত দ্রুত সম্ভব আবারও স্বাভাবিক করতে আমরা প্রচণ্ড চেষ্টা করেছি। এখন খুশির সঙ্গে আমরা জানাচ্ছি যে সব কিছু এখন স্বাভাবিক আমরা এখন অনলাইন। এমন কঠিন সময়ে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ।’ এর সঙ্গেই তিনি লেখেন, ‘ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ এবং মেসেঞ্জার এখন অনলাইন। আজকের এই সমস্যার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আমি জানি আপনি গোটা দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকার জন্য আমাদের পরিষেবার উপর কতটা ভরসা করেন।’ ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Technology facebook outage faulty configuration change
আর এর জেরেই এক ধাক্কায় বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকা জুকারবার্গের নাম বেশ কয়েক ধাপ নেমে গিয়েছে ব্লুমবার্গ বিলিয়নার ইনডেক্সের তালিকা অনুযায়ী, জুকারবার্গ এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে রয়েছেন পাঁচ নম্বরে কী ভাবে এই পতন? তথ্য বলছে, প্রথম ধাক্কাটা আসে সেপ্টেম্বর মাসের ১৩ তারিখ ওই দিন ওয়াল স্ট্রিট জার্নালে (Wall Street Journal on Facebook) একগুচ্ছ প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় সেখানে দেখানো হয়, কী ভাবে ইনস্টাগ্রামে প্রচারিত অপতথ্য কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে পাশাপাশি তুলে দেওয়া হয় কী ভাবে দিল্লির দাঙ্গা-সহ বহু ঘটনায় অপদার্থের চাষ হয়েছে এই ফেসবুকেই ক্ষতটা শুকানোর আগে সোমবারই ফেসবুকের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন সংস্থার এক কর্মী প্রত্যুত্তরে ফেসবুকের ভাইস প্রেসিডেন্ট অফ গ্লোবাল অ্যাফেয়ার নিক ক্লেগ বলেন, “আমরা বেশ কয়েকটি দুরূহ সমস্যার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি এর মধ্যে শুধুই পণ্যগত সমস্যা নয়, এমনকি রাজনৈতিক মেরুকরণের সমস্যাও রয়েছে” প্রায় ৬ ঘণ্টারও বেশি সময় বন্ধ থাকার পর ধীরে ধীরে স্বাভাবিক Facebook, WhatsApp এবং Instagram সোমবার রাতে আচমকাই স্তব্ধ জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া মাধ্যমগুলি সমস্যার সম্মুখীন হন ভারত সহ গোটা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ এত দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর পরিষেবা শুরু আগে ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে একটি বিবৃতিও দেন সংস্থার CEO Mark Zuckerberg তিনি লিখেছেন, “বিশ্বজুড়ে যে সব ব্যবসায়ীদের ব্যবসা আমাদের উপর নির্ভরশীল, তাঁদের কাছে আমরা ক্ষমাপ্রার্থী আমরা আমাদের অ্যাপ ও তার পরিষেবা যত দ্রুত সম্ভব আবারও স্বাভাবিক করতে আমরা প্রচণ্ড চেষ্টা করেছি এখন খুশির সঙ্গে আমরা জানাচ্ছি যে সব কিছু এখন স্বাভাবিক আমরা এখন অনলাইন
চয়েস অনুযায়ী সেটিংসে পরিবর্তন আনছে সোশ্যাল জায়ান্ট Facebook!
জ্বরে মৃত্যু প্রৌঢ়ের, পরিবারের দাবি ডেঙ্গি
‘মশা ছাড়া কেউ ছুঁত না আমায়’, ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র পর আশাবাদী অভিনেত্রী অদা শর্মা
পেশাগত প্রয়োজন না কি অন্য কোনও কারণ, মিয়া খলিফার রোগা হওয়ার নেপথ্যের রহস্য কী?
lifestyle
দুষ্টু ছবির দুনিয়ার সঙ্গে বহু দিন যোগাযোগ নেই তাঁর। তবু মিয়া খলিফা সব সময়ই চর্চার কেন্দ্রে। অতীতকে পিছনে ফেলে ফ্যাশন দুনিয়ায় বেশ খ্যাতি পেয়েছেন তিনি। ইনস্টাগ্রামে তাঁর অনুরাগীর সংখ্যা প্রায় তিন কোটি। সমাজমাধ্যমের পাতায় মাঝেমধ্যেই মিয়া ভাগ করেন নিজের হরেক রকম ছবি। কখনও অভিনব কায়দার পোশাক পরে, কখনও আবার পোশাক ছাড়াই ক্যামেরাবন্দি হয়েছেন। তিনি যখন নিজের ছবি অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নেন, তখনই পছন্দচিহ্নের বন্যা বয়ে যায়। মিয়ার নজরকাড়া ফিটনেসে মুগ্ধ নেটদুনিয়া। তবে একটা সময় ছিল, যখন মিয়া তাঁর বাড়তি ওজন নিয়ে চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন। ওজন কমানোর আগে তাঁকে কেমন দেখতে ছিল, সে ছবি তিনি নিজেই সমাজমাধ্যমে ভাগ করে নিয়েছিলেন। মিয়ার সেই ছবি দেখে সত্যি চিনতে পারেননি তাঁর অনুরাগীরা। অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগেছিল, কী ভাবে এত ওজন ঝরালেন তিনি? মিয়া অবশ্য জানিয়েছিলেন, তাঁর এই পরিবর্তন এক-দু’দিনের পরিশ্রম নয়। দীর্ঘ দিনের কঠোর পরিশ্রমের ফল। সপ্তাহে পাঁচ দিন জিমে গিয়ে ঘাম ঝরাতেন তিনি। সেই সঙ্গে কঠোর ডায়েট তো ছিলই। মিয়া এমনিতে খাদ্যরসিক। খেতে ভালবাসেন তিনি। মিয়ার ধারণা, তাঁর খাদ্যাভ্যাসই ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণ। প্রচুর পরিমাণে বাইরের খাবার খেতেন তিনি। তাতেই ওজন বাড়তে থাকে তাঁর। প্রথমে বুঝতে পারেননি, এক ধাক্কায় এই পরিমাণ মেদ জমে যাবে। নিজের চেহারা নিয়ে যে তিনি খুব অখুশি ছিলেন, তা নয়। কিন্তু অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাচ্ছিল বলে, বাইরের খাবার খাওয়াতে ইতি টানতে হয়েছিল তাঁকে। সেই কারণে ওজন কমানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছিলেন। তেল-মশলাদার খাবার খেতে বারণ করেছিলেন পুষ্টিবিদ। ওজন না কমিয়ে এই ধরনের খাবার খাওয়া মিয়ার শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। সেই কারণেই এমন পরামর্শ ছিল পুষ্টিবিদের। শুধুমাত্র বাইরের খাবার খাওয়ার জন্যেই রোগা হয়েছিলেন মিয়া খলিফা।
খেতে ভালবাসেন তিনি মিয়ার ধারণা, তাঁর খাদ্যাভ্যাসই ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণ প্রচুর পরিমাণে বাইরের খাবার খেতেন তিনি তাতেই ওজন বাড়তে থাকে তাঁর প্রথমে বুঝতে পারেননি, এক ধাক্কায় এই পরিমাণ মেদ জমে যাবে নিজের চেহারা নিয়ে যে তিনি খুব অখুশি ছিলেন, তা নয় কিন্তু অতিরিক্ত ওজন বেড়ে যাচ্ছিল বলে, বাইরের খাবার খাওয়াতে ইতি টানতে হয়েছিল তাঁকে সেই কারণে ওজন কমানোর জন্য উঠেপড়ে লেগেছিলেন তেল-মশলাদার খাবার খেতে বারণ করেছিলেন পুষ্টিবিদ ওজন না কমিয়ে এই ধরনের খাবার খাওয়া মিয়ার শরীরের পক্ষে বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে
নিজের কাজ নাই?
গতের বাইরে গিয়ে ভয়ের ছবি, অন্য কোনও ইঙ্গিত রাখল কি ‘দহন: রাকন কা রহস্য’?
বিদেশে যে খালিস্তানি নেতাদের সন্দেহজনক মৃত্যুকে ঘিরে প্রশ্ন উঠেছে
জাতীয় কন্যাশিশু দিবস আজ
national
স্টাফ রিপোর্টার: আজ ৩০ সেপ্টেম্বর জাতীয় কন্যাশিশু দিবস। এবার ‘বিনিয়োগে অগ্রাধিকার, কন্যাশিশুর অধিকার’-এ প্রতিপাদ্য নিয়ে দেশব্যাপী উদযাপিত হচ্ছে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস-২০২৩। দিবসটি উপলক্ষে র‌্যালি, আলোচনাসভাসহ নানান কর্মসূচি পালন করা হবে। ২০০৩ সালে কন্যাশিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় ৩০ সেপ্টেম্বরকে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস ঘোষণা করা হয়। জাতীয় কন্যাশিশু দিবস-২০২৩ উপলক্ষে এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশে সফল নেতৃত্বের বিকাশে কন্যাশিশুদের অধিকার রক্ষায় আরও বেশি সচেষ্ট হওয়ার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। বাণীতে তিনি বলেন, এ দিবস উপলক্ষ্যে দেশের সকল কন্যাশিশুসহ সব শিশুর প্রতি রইল আমার আন্তরিক স্নেহ ও ভালোবাসা। আজকের কন্যাশিশুর মধ্যেই সুপ্তভাবে বিরাজ করছে আগামী দিনের আদর্শ মা। কন্যাশিশুদের জন্য বিনিয়োগ হবে যথার্থ বিনিয়োগ। কারণ আজকের কন্যাশিশুই আগামী দিনে গড়ে তুলতে পারবে একটি শিক্ষিত পরিবার ও বিশ্বসভায় নেতৃত্ব দানে পারদর্শী সুযোগ্য সন্তান। তিনি জাতীয় কন্যাশিশু দিবস-২০২৩ উপলক্ষে গৃহীত সকব কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন। দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কন্যাশিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, শিক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ তথ্য-প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকার লক্ষ্যে উন্নত বিশ্বের সুদক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর। জাতীয় কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের সকল কন্যাশিশুকে প্রধানমন্ত্রী আন্তরিক স্নেহ ও ভালোবাসা জানান। শেখ হাসিনা বলেন, আমি মনে করি, কন্যাশিশুদের বিকশিত হওয়ার প্রতিটি পদক্ষেপে এবং তথ্য-প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। তাহলে তারা যোগ্য ও দক্ষ নাগরিক হয়ে উঠবে এবং আগামীর উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট’ বাংলাদেশ বিনির্মাণের ক্ষেত্রে আরো গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম হবে। আমরা সেই লক্ষ্যেই কাজ করে যাচ্ছি। উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস ও জাতীয় কন্যা শিশু দিবস নিয়ে অনেকে বিভ্রান্তিতে পড়েন। জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রসমূহে ২০১২ সাল থেকে প্রতিবছরের ১১ অক্টোবর পালিত হয় আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস। এদিকে প্রতিবছরের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত আন্তর্জাতিক শিশু সপ্তাহ পালন করা হয়। এই শিশু সপ্তাহের দ্বিতীয় দিন, অর্থাৎ ৩০ সেপ্টেম্বর পালন করা হয় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস হিসাবে। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ //
আজকের কন্যাশিশুর মধ্যেই সুপ্তভাবে বিরাজ করছে আগামী দিনের আদর্শ মা কন্যাশিশুদের জন্য বিনিয়োগ হবে যথার্থ বিনিয়োগ কারণ আজকের কন্যাশিশুই আগামী দিনে গড়ে তুলতে পারবে একটি শিক্ষিত পরিবার ও বিশ্বসভায় নেতৃত্ব দানে পারদর্শী সুযোগ্য সন্তান তিনি জাতীয় কন্যাশিশু দিবস-২০২৩ উপলক্ষে গৃহীত সকব কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, কন্যাশিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি, শিক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ তথ্য-প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকার লক্ষ্যে উন্নত বিশ্বের সুদক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে বর্তমান সরকার বদ্ধপরিকর জাতীয় কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশের সকল কন্যাশিশুকে প্রধানমন্ত্রী আন্তরিক স্নেহ ও ভালোবাসা জানান শেখ হাসিনা বলেন, আমি মনে করি, কন্যাশিশুদের বিকশিত হওয়ার প্রতিটি পদক্ষেপে এবং তথ্য-প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন
‘কন্যাশিশুদের অধিকার রক্ষায় আরও বেশি সচেষ্ট হতে হবে’
বিশ্ব ভালোবাসা দিবস আজ
অনিয়ম
সমস্ত বিষয় নিয়েই মানসিক উদ্বেগে ভোগেন? সমাধান বলে দিলেন মনোবিদ
lifestyle
‘লোকে কী বলবে’-র প্রতিটি পর্বে ইতিমধ্যেই অনেকে তাঁদের অভিজ্ঞতার কথা ভাগ করে নিয়েছেন। নিচ্ছেনও। এই অনুষ্ঠানের প্রতিটি পর্বে জীবনের এবং সমাজের এমন কিছু দিক উঠে এসেছে যেগুলি নিয়ে কথা বলা কঠিন নয়। সেই সমস্ত ছুৎমার্গ, সামাজিক চাপ যেখানে অনেক লজ্জা, ভয় জুড়ে আছে সেই সব বিষয় নিয়েই ‘লোকে কী বলবে’-র প্রতিটি পর্বে আলোচনা হয়েছে। কিন্তু প্রতিটি পর্বের আগে এমন অনেক প্রশ্ন এসেছে যার সঙ্গে শুধু সামাজিক সঙ্কট জুড়ে নেই। আরও অনেক ধরনের বিপন্নতাও থেকে যাচ্ছে। আনন্দবাজার অনলাইনের ফেসবুক ও ইউটিউব লাইভে এসে তেমনই কিছু সমস্যার কথা সরাসরি শুনলেন এবং সমাধান দিলেন মনোবিদ অনুত্তমা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কিন্তু প্রতিটি পর্বের আগে এমন অনেক প্রশ্ন এসেছে যার সঙ্গে শুধু সামাজিক সঙ্কট জুড়ে নেই আরও অনেক ধরনের বিপন্নতাও থেকে যাচ্ছে
উদ্বেগের মীমাংসা করতে হবে
সম্পাদক সমীপেষু: বিমাহীন মনোরোগী
‘এত রক্ত কেন?’
৬০ পৌরসভায় শান্তিপূর্ণ ভোট হয়েছে: ইসি সচিব
politics
স্টাফ রিপোর্টার: সকলের সহযোগিতায় ৬০ পৌরসভায় শান্তিপূর্ণ ভোট সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর। তিনি বলেন, সকাল থেকেই ভোটাররা লাইন দিয়ে সুশৃঙ্খলভাবে ভোট দিয়েছেন। এই নির্বাচনে ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে আশা করছি। তবে সম্পূর্ণ ফল আসার পর সঠিক জানা যাবে। শনিবার ভোটগ্রহণ শেষে সন্ধ্যায় ঢাকায় নির্বাচন ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ইসি সচিব। মো. আলমগীর বলেন, দ্বিতীয় ধাপের এ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে শেষ হয়েছে। দুই-একটি জায়গায় একেবারে নগণ্য পর্যায়ে বলা চলে কিছু স্থানে দুষ্কৃতিকারীরা ভোটে বিঘ্ন ঘটাতে চেয়েছিল। তবে নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এগুলোকে সম্পূর্ণরূপে কন্ট্রোলে নিয়েছে এবং তারা নির্বাচনে পরিবেশ নষ্ট করার সুযোগ দেননি। কিছু দুষ্কৃতিকারীরা ভোট এলেই এমনটি করে, তারা সুযোগসন্ধানী। তিনি বলেন, ৬০টি পৌরসভা নির্বাচনে বোয়ালমারী পৌরসভার একটি কেন্দ্রে ১২টার পর কিছু দুষ্কৃতিকারী হঠাৎ করে কেন্দ্রে ঢুকে ব্যালট পেপার ছিনতাই করার চেষ্টা করেছে। বাক্স ভেঙে ফেলেছে, যেহেতু বাক্সটা ভেঙে ফেলেছে, ব্যালট পেপার নিতে না পারলেও প্রিজাইডিং অফিসার ওই কেন্দ্রে ভোট স্থগিত করেছেন। আরেকটা, কিশোরগঞ্জে তারা বাক্স ছিনতাই করে নিয়ে যাচ্ছিল, প্রিজাংডিং অফিসার সেটিও বন্ধ ঘোষণা করেছেন। এছাড়া ৬০টি পৌরসভার যতগুলো কেন্দ্র আছে সব জায়গায় ভোট সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে হয়েছে। পৌরসভা ভোটের দ্বিতীয় ধাপে কত শতাংশ ভোট পড়েছে সেই ধারণা দিয়ে ইসি সচিব বলেন, কোনো কেন্দ্রে ৮০ শতাংশ, কোনো কেন্দ্রে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ভোট পড়েছে। তিনি বলেন, এবারের পৌর নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে দেশে ৬০টি পৌরসভার মধ্যে ২৯টিতে ইভিএম এবং ৩১টিতে ব্যালটের মাধ্যমে ভোট হয়েছে। তবে ইভিএমে ভোট বেশি পড়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলে। দ্বিতীয় ধাপের জন্য ইসি প্রথমে ৬১টি পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করলেও নীলফামারীর সৈয়দপুরের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয়। অংশগ্রহণকারী একজন মেয়র প্রার্থীর মৃত্যুতে সেখানে ভোট স্থগিত করা হয়। ৬০টি পৌরসভাতে মেয়র প্রার্থী ২২১ জন, সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর ৭৪৫ এবং সাধারণ আসনের কাউন্সিলর পদে ২ হাজার ৩২০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
এছাড়া ৬০টি পৌরসভার যতগুলো কেন্দ্র আছে সব জায়গায় ভোট সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে হয়েছে পৌরসভা ভোটের দ্বিতীয় ধাপে কত শতাংশ ভোট পড়েছে সেই ধারণা দিয়ে ইসি সচিব বলেন, কোনো কেন্দ্রে ৮০ শতাংশ, কোনো কেন্দ্রে ৭০ শতাংশ পর্যন্ত ভোট পড়েছে তিনি বলেন, এবারের পৌর নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে দেশে ৬০টি পৌরসভার মধ্যে ২৯টিতে ইভিএম এবং ৩১টিতে ব্যালটের মাধ্যমে ভোট হয়েছে তবে ইভিএমে ভোট বেশি পড়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলে দ্বিতীয় ধাপের জন্য ইসি প্রথমে ৬১টি পৌরসভার তফসিল ঘোষণা করলেও নীলফামারীর সৈয়দপুরের ভোটগ্রহণ স্থগিত করা হয় অংশগ্রহণকারী একজন মেয়র প্রার্থীর মৃত্যুতে সেখানে ভোট স্থগিত করা হয়
পৌর নির্বাচন সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক : তথ্যমন্ত্রী
'ভোট খুব ভালো হয়েছে'
গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন: প্রার্থীদের প্রথম তালিকা ঘোষণা বিজেপির
প্রথমবার বাজপেয়ী স্মরণে আমন্ত্রণ পেল এনডিএ
national
উপলক্ষ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ীর প্রয়ান দিবসে তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানানো, আসল লক্ষ লোকসভা ভোটের আগে কোন কোন দল বিজেপির সাথে রয়েছ তা দেখা।২০১৮ সালে প্রয়াত হন অটল বিহারি বাজপেয়ী। তারপর থেকে প্রতি বছর এইদিন তাঁর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানায় বিজেপি নেতৃত্ব। কিন্তু কোন বার ‘এনডিএ’র দল গুলিকে থাকতে দেখা যায়নি। এবার প্রথম নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহদের পাশপাশি উপস্থিত রয়েছেন এনডিএ’র বাকি নেতারা। এদিন বাজপেয়ীর স্মৃতি শৌধতে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি দৌপদী মূর্মু, উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখর, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ, রাজনাথ সিংহ সহ একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এনডিএ’র পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন এনসিপির দল ছুট নেতা প্রফুল্ল পটেল, এআইএডিএমকে নেতা এম থাম্বিদুরাই, বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জীতেন রাম মাঝি, আপনা দলের নেতা অনুপ্রিয় পটেল সহ অন্যান্য। এই অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কেন্দ্রীয় মিত্র দানি করেছেন যে, ‘‘নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ’র শরিক সংখ্যা বেড়েছে। আমরা প্রতি মুহুর্তে একসাথে কাজ করছি। নির্বাচনে একসাথে লড়াই করবো।’’ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কথা ঠিক এনডিএ বেড়েছে। এনসিপি ভাঙিয়ে, শিব সেনা ভাঙিয়ে তারা বেড়েছে। কিন্তু ২০১৪ সালের পর থেকে এনডিএ কথাটা বেশি শোনা যায়নি। গত ন’বছরের কোন বৈঠক হয়নি। বলা হয়েছে বিজেপির সরকার এনডিএর সরকার বলা হয়নি। আগামী লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল যখন পাটনা এবং পরবর্তী সময় বেঙ্গালুরুতে বৈঠকে বসে তখণ হঠাৎ করে জাতীয় রাজনীতিতে একটা নাম ফিরে আসে তা হলো এনডিএ। দিল্লিতে বৈঠক হয় এনডিএ’র। সেই বৈঠকে এমন কিছু দল অংশ নেয় যাদের নির্বাচন কমিশনের কোন সীকৃতি নেই। নেই কোন সাংসদও। বিরোধীদের ইন্ডিয়া মঞ্চ তৈরি হওয়ার পর থেকে এই মঞ্চকে লাগাতার আক্রমণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। অনাস্থা প্রস্তাবের জবাবী ভাষনের সময়েও তিনি ইন্ডিয়াকে আক্রমণ করেছেন।
এনডিএ’র পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন এনসিপির দল ছুট নেতা প্রফুল্ল পটেল, এআইএডিএমকে নেতা এম থাম্বিদুরাই, বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জীতেন রাম মাঝি, আপনা দলের নেতা অনুপ্রিয় পটেল সহ অন্যান্য এই অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কেন্দ্রীয় মিত্র দানি করেছেন যে, ‘‘নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ’র শরিক সংখ্যা বেড়েছে আমরা প্রতি মুহুর্তে একসাথে কাজ করছি নির্বাচনে একসাথে লড়াই করবো’’ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কথা ঠিক এনডিএ বেড়েছে এনসিপি ভাঙিয়ে, শিব সেনা ভাঙিয়ে তারা বেড়েছে কিন্তু ২০১৪ সালের পর থেকে এনডিএ কথাটা বেশি শোনা যায়নি
Atal Bihari Vajpayee : অটলবিহারী বাজপেয়ীর মৃত্যু দিবস, শ্রদ্ধা জানালেন রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রী
ভুল ধারণা থেকেই বিদ্বেষ শুরু
‘৫০ শতাংশ কমিশনের সরকার’, বিজেপিকে বিঁধে আইনি গেঁড়োয় প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা
দুর্গার চাপে কুমোরটুলিতে জমি হারালেন বিশ্বকর্মা
kolkata
দুর্গার চাপ সামলাতেই সময়ে কুলোচ্ছে না। তাই কোপ পড়ল বিশ্বকর্মায়! তার উপরে এ বছর শহরের কয়েকটি পুজো কমিটি মহালয়ার আগেই মণ্ডপে প্রতিমা নিয়ে যেতে চাইছে। সেই তাড়াহুড়োয় সমস্যা আরও বেড়েছে কুমোরটুলির মৃৎশিল্পীদের। সময় না থাকায় নতুন বরাত নেওয়া তো দূর, বাধ্য হয়ে বিশ্বকর্মার সংখ্যাও কমিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। কেউ কেউ আবার বিশ্বকর্মা তৈরি পুরোপুরি বন্ধই রেখেছেন এ বছর। এ বছর বিশ্বকর্মা পুজোর এক সপ্তাহ বাদেই মহালয়া। অন্যান্য বার সময়ের ব্যবধানটা আরও সপ্তাহ দুয়েক বেশি থাকে। এ বার মেরেকেটে সাত দিন। ফলে, বরাত নেওয়া দুর্গা প্রতিমা তৈরির ফাঁকে বিশ্বকর্মা তৈরির ফুরসত পাননি শিল্পীরা। অনেকেই তাই বিশ্বকর্মার সংখ্যা কমাতে বাধ্য হয়েছেন। শিল্পীরা জানাচ্ছেন, সাধারণত দুর্গা প্রতিমা তৈরির ফাঁকেই বিশ্বকর্মা গড়ার কাজ এগিয়ে রাখেন তাঁরা। এর পরে বিশ্বকর্মা পুজো মিটলে মহালয়া পর্যন্ত যে দিন কুড়ি সময় থাকে, তখন জোরকদমে চলে দুর্গা প্রতিমার কাজ শেষ করার ব্যস্ততা। কিন্তু এ বছর দুর্গাপুজো এগিয়ে আসায় সেই সময় হাতে ছিল না বলেই জানাচ্ছেন শিল্পীরা। তার উপরে এ বছর উদ্যোক্তাদের একটি বড় অংশ উদ্বোধনের দিনক্ষণ এগিয়ে এনে মহালয়ারও আগে মণ্ডপে প্রতিমা আনতে চাইছেন। ফলে বিশ্বকর্মা তৈরির ইচ্ছে থাকলেও অধিকাংশ শিল্পীর উপায় ছিল না। উদ্যোক্তাদের একটি বড় অংশ জানাচ্ছেন, ইউনেস্কোর তরফে প্রতিনিধিরা যদি মণ্ডপে ঘুরতে আসেন, সেই আশায় মহালয়ার আগে প্রতিমা এনে রাখতে চাইছেন তাঁরা। উত্তর কলকাতার এক পুজো উদ্যোক্তা বললেন, ‘‘এ বছর অধিকাংশ পুজো কমিটিই সাধ্যের বাইরে গিয়ে কিছু করার চেষ্টা করছে। ইউনেস্কোর তালিকায় নাম ওঠায় সব পুজোই উদ্বোধন এগিয়ে এনে উৎসবকে দীর্ঘায়িত করতে চাইছে। সেই কারণেই প্রতিমা আগে আনার পরিকল্পনা।’’ আর এই জাঁতাকলে পড়ে হাত কামড়াচ্ছেন শিল্পীরা। প্রতি বছর পঞ্চাশটিরও বেশি বিশ্বকর্মা তৈরি করেন কুমোরটুলির শিল্পী বিশ্বনাথ পাল। গত বছর গড়েছিলেন চল্লিশটি। কিন্তু এ বছর দু’টির বেশি বরাত নেননি। তাঁর কথায়, ‘‘১৭-১৮ সেপ্টেম্বর থেকে আমার দুর্গা প্রতিমার ডেলিভারি শুরু হবে। বিশ্বকর্মা বানাতে গেলে দুর্গা শেষ করতে পারতাম না। কয়েক জন এত পরিচিত যে, তাঁদের না বলা যায় না। তাই দুটো বিশ্বকর্মা বানিয়েছি।’’ পরিস্থিতি আঁচ করে এ বছর বিশ্বকর্মার কোনও বরাতই নেননি আর এক মৃৎশিল্পী মন্টু পাল। তাঁর কথায়, ‘‘দুর্গার কাজ শেষ করতেই দিন-রাত এক হয়ে যাচ্ছে, হাতে সময় কোথায় যে, বিশ্বকর্মা বানাব? ইচ্ছে থাকলেও উপায় নেই।’’ একই কথা শোনাচ্ছেন আর এক প্রতিমা শিল্পী অখিলকুমার ঘাটা। এ বছর বিশ্বকর্মা গড়েননি তিনিও। বললেন, ‘‘এত কাছাকাছি দুটো পুজো, অতটা চাপ নেওয়া সম্ভব নয়। তাড়াহুড়ো করলে কাজ খারাপ হয়। প্রতি বছর সময়-সুযোগ বুঝে কিছু বিশ্বকর্মা আগেই বানিয়ে রাখি। এ বছর সব পরিকল্পনা বাদ।’’
এ বার মেরেকেটে সাত দিন ফলে, বরাত নেওয়া দুর্গা প্রতিমা তৈরির ফাঁকে বিশ্বকর্মা তৈরির ফুরসত পাননি শিল্পীরা অনেকেই তাই বিশ্বকর্মার সংখ্যা কমাতে বাধ্য হয়েছেন শিল্পীরা জানাচ্ছেন, সাধারণত দুর্গা প্রতিমা তৈরির ফাঁকেই বিশ্বকর্মা গড়ার কাজ এগিয়ে রাখেন তাঁরা এর পরে বিশ্বকর্মা পুজো মিটলে মহালয়া পর্যন্ত যে দিন কুড়ি সময় থাকে, তখন জোরকদমে চলে দুর্গা প্রতিমার কাজ শেষ করার ব্যস্ততা কিন্তু এ বছর দুর্গাপুজো এগিয়ে আসায় সেই সময় হাতে ছিল না বলেই জানাচ্ছেন শিল্পীরা তার উপরে এ বছর উদ্যোক্তাদের একটি বড় অংশ উদ্বোধনের দিনক্ষণ এগিয়ে এনে মহালয়ারও আগে মণ্ডপে প্রতিমা আনতে চাইছেন ফলে বিশ্বকর্মা তৈরির ইচ্ছে থাকলেও অধিকাংশ শিল্পীর উপায় ছিল না উদ্যোক্তাদের একটি বড় অংশ জানাচ্ছেন, ইউনেস্কোর তরফে প্রতিনিধিরা যদি মণ্ডপে ঘুরতে আসেন, সেই আশায় মহালয়ার আগে প্রতিমা এনে রাখতে চাইছেন তাঁরা উত্তর কলকাতার এক পুজো উদ্যোক্তা বললেন, ‘‘এ বছর অধিকাংশ পুজো কমিটিই সাধ্যের বাইরে গিয়ে কিছু করার চেষ্টা করছে ইউনেস্কোর তালিকায় নাম ওঠায় সব পুজোই উদ্বোধন এগিয়ে এনে উৎসবকে দীর্ঘায়িত করতে চাইছে সেই কারণেই প্রতিমা আগে আনার পরিকল্পনা
শুধুই পুজো, জৌলুস হারিয়েছেন বিশ্বকর্মা
শুধুই পুজো, জৌলুস হারিয়েছেন বিশ্বকর্মা
অস্ট্রেলিয়ার রান টপকাল ইংল্যান্ড, ১৮৯ রান করে আউট ক্রলি, কী কী হল দ্বিতীয় দিনে
সারাদেশে বিএনপির গণঅনশন ২০ নভেম্বর
politics
স্টাফ রিপোর্টার: হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।  তিনি খালেদা জিয়াকে বিদেশ নিয়ে চিকিৎসা দেওয়ার দাবিতে দলীয় কর্মসূচিও ঘোষণা করেছেন।   সংবাদ সম্মেলনে মির্জা ফখরুল জানান, ২০ নভেম্বর সারাদেশে গণঅনশন পালন করবেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার দলের সংবাদ সম্মেলনে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে।  বিদেশে নিয়ে গিয়ে তার জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন।  আমরা আবারও সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি, অনতিবিলম্বে তাকে বিদেশ নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হোক। এবিনিউজ টোয়েন্টিফোর বিডিডটকম/এম.এম
বিদেশে নিয়ে গিয়ে তার জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন  আমরা আবারও সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি, অনতিবিলম্বে তাকে বিদেশ নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হোক
চট্টগ্রামে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২০
ফরিদপুরে বিএনপির গণসমাবেশ ১২ নভেম্বর
লস অ্যাঞ্জেলসে বিপাকে মেসিরা, লিয়োর দলকে থাকতে দিতে চান না হোটেলের কর্মীরা
রোমানিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ‘মউ’ স্বাক্ষর কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের
kolkata
এ বার রোমানিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পাবেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। তাঁদের জন্য এমনই সুযোগ করে দিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ছাত্র-ছাত্রীদের উন্নতি কল্পে দুই বিশ্ব বিদ্যালয়ের মধ্যে ‘মউ’ স্বাক্ষরিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, রোমানিয়ার বেবস-বলয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ৫ বছরের জন্য সমঝোতা পত্রে স্বাক্ষর করেছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালী চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘এর ফলে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ছাত্র-শিক্ষক বিনিময় ও শিক্ষার আদানপ্রদান হবে। যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের আরও সমৃদ্ধ করবে। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নতি হবে।’’ পাঁচ বছরের জন্য স্বাক্ষরিত এই মউ-এর ফলে সুবিধা পাবেন গবেষকরাও। দিল্লির রোমানিয়া দূতাবাস থেকে রোমানিয়ার রাষ্ট্রদূত ড্যানিয়েলা মারিয়ানার উপস্থিতিতে এই মউ স্বাক্ষরিত হয়। সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, Twitter এবং Instagram পেজ।
তাঁদের জন্য এমনই সুযোগ করে দিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ছাত্র-ছাত্রীদের উন্নতি কল্পে দুই বিশ্ব বিদ্যালয়ের মধ্যে ‘মউ’ স্বাক্ষরিত হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে খবর, রোমানিয়ার বেবস-বলয়াই বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ৫ বছরের জন্য সমঝোতা পত্রে স্বাক্ষর করেছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোনালী চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘এর ফলে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ছাত্র-শিক্ষক বিনিময় ও শিক্ষার আদানপ্রদান হবে
হঠাৎ কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজির রাজ্যপাল
কলকাতায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের মৃত্যুর পিছনে কি র‍্যাগিং?
যন্ত্রের মগজে দূষিত তথ্য
কামড়কাণ্ডে মানবাধিকার কমিশনের দফতরে সেই অরুণিমা, পাঁচ মাসেও বিচার পাইনি, দাবি তাঁর
kolkata
কামড়কাণ্ডের পর প্রায় পাঁচ মাস কেটে গিয়েছে। কিন্তু সেই ঘটনায় এখনও বিচার পাননি বলে দাবি করলেন প্রাথমিকের চাকরিপ্রার্থী অরুণিমা পাল। শুক্রবার রাজ্য মানবাধিকার কমিশনে এসেছিলেন তিনি। সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কমিশনের তরফেই তাঁকে আসতে বলা হয়েছিল। কিন্তু শুক্রবার এই নিয়ে বিস্তারিত কথা হয়নি। অরুণিমাকে পরে আবার আসতে বলা হয়েছে। তাঁর প্রশ্ন, “আমায় ডেকে এনে হেনস্থা করা হল কেন?” নভেম্বর মাসের ওই ঘটনায় কোনও বিচার পাননি বলে দাবি করেন অরুণিমা। তাঁর কথায়, “আমায় জানানো হয়েছে ওই পুলিশকর্মীকে ১৫ দিনের জন্য সেন্সর করা হয়েছে। তাঁকে নাকি একটি প্রশিক্ষণ এবং কাউন্সেলিংয়ের জন্য অন্যত্র পাঠানো হয়েছে।” তার পরই অরুণিমার প্রশ্ন, এমন অযোগ্য পুলিশকর্মীকে দিয়ে কেন রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামলানো হচ্ছে? ওই পুলিশকর্মীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ পদক্ষেপ করার দাবি তুলেছেন তিনি। শুক্রবার মেডিক্যাল রিপোর্ট নিয়ে এসেছিলেন অরুণিমা। তিনি জানান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনও তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছে। তার পরই রাজ্য মানবাধিকার কমিশনও তাঁকে ডেকে পাঠায় বলে জানিয়েছেন তিনি। তবে এই দু’টি ঘটনার মধ্যে কোনও যোগসূত্র আছে কি না, তা তাঁর কাছে স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছেন অরুণিমা। ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণ অরুণিমা অন্যদের সঙ্গে কলকাতার রাজপথে বিক্ষোভে নেমেছিলেন। ক্যামাক স্ট্রিটে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দফতরের সামনে বিক্ষোভ চলাকালীন অন্যদের সঙ্গে তাঁকেও পুলিশ ভ্যানে তোলা হয়। অভিযোগ, তখন এক মহিলা পুলিশকর্মী অরুণিমাকে কামড়ে দেন। ঘটনার দু’দিন পরে সরকারি হাসপাতাল অরুণিমার হাতে মানুষের কামড়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে। এই ঘটনায় অভিযোগের আঙুল ওঠে পুলিশকর্মী ইভা থাপার বিরুদ্ধে। সাগর দত্ত হাসপাতালের পরীক্ষায় চাকরিপ্রার্থী অরুণিমা পালের হাতে ‘হিউম্যান বাইট’ বা মানুষের কামড়ের আঘাত প্রমাণিত হয়। ওই হাসপাতালের চিকিৎসক তাঁকে এই মর্মে শংসাপত্র দেন যে, মানুষের কামড়ের ফলেই ওই কর্মপ্রার্থীর হাতে আঘাত লেগেছে।
তাঁর কথায়, “আমায় জানানো হয়েছে ওই পুলিশকর্মীকে ১৫ দিনের জন্য সেন্সর করা হয়েছে তাঁকে নাকি একটি প্রশিক্ষণ এবং কাউন্সেলিংয়ের জন্য অন্যত্র পাঠানো হয়েছে” তার পরই অরুণিমার প্রশ্ন, এমন অযোগ্য পুলিশকর্মীকে দিয়ে কেন রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামলানো হচ্ছে? ওই পুলিশকর্মীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ পদক্ষেপ করার দাবি তুলেছেন তিনি শুক্রবার মেডিক্যাল রিপোর্ট নিয়ে এসেছিলেন অরুণিমা তিনি জানান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনও তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছে তার পরই রাজ্য মানবাধিকার কমিশনও তাঁকে ডেকে পাঠায় বলে জানিয়েছেন তিনি তবে এই দু’টি ঘটনার মধ্যে কোনও যোগসূত্র আছে কি না, তা তাঁর কাছে স্পষ্ট নয় বলে জানিয়েছেন অরুণিমা
বারবার কানমলা খেয়েও শিক্ষা হচ্ছে না কমিশনের: সেলিম
ফেমাস ইন্টারন্যাশনাল মডেল কম্পিটিশনে জিসানের পদক জয়
হাতবদল সলমনের সাধের ফিরোজ়া ব্রেসলেটের! কার হাতে গেল ‘সৌভাগ্যের প্রতীক’?
মমতার মতবদলের জন্য যথেষ্ট সময় আছে, তৃণমূল সুপ্রিমোকে বার্তা মার্গারেট আলভার
politics
এনডিএ প্রার্থী জগদীপ ধনখড়ের বিরুদ্ধে তিনি বিরোধী প্রার্থী। কিন্তু, মার্গারেট আলভাকে সমর্থনের ব্যাপারে তৃণমূল কংগ্রেস সায় দেয়নি। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে বিরোধীরা যেভাবে কিছুটা হলেও এককাট্টা হয়েছিলেন, সেটা আলভার সময় উধাও। কারণ, অন্যতম প্রধান বিরোধী দল তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট না-দেওয়ার সিদ্ধান্ত। এই সিদ্ধান্ত যে তাঁর পক্ষে মোটেও সুখকর নয়, তা বিলক্ষণ জানেন মার্গারেট আলভা। অশীতিপর নেত্রী তবুও আশাবাদী বিরোধী পরিবারের এই বিবাদ মিটে যাবে। তৃণমূল কংগ্রেসের শীর্ষ নেত্রী মত বদলাবেন। আর, সেজন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে যথেষ্ট সময়ও আছে। আলভার বক্তব্য এই ব্যাপারে পরিষ্কার। এই উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তিনি বিরোধীদের ঐক্য চাইছেন, ২০২৪-এর কথা ভেবে। লোকসভা নির্বাচনের আর দুই বছরও নেই। তার আগে বিরোধী ঐক্য ঝালিয়ে নেওয়ার এটাই সময় বলেই মার্গারেট আলভা জানিয়েছেন। ৬ আগস্ট উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন। সেখানে বিজেপি যেমন একদলীয় সরকার প্রতিষ্ঠার দিকে ঝুঁকছে, তা আটকাতে বদ্ধপরিকর কংগ্রেস। ইতিমধ্যেই কংগ্রেস নেতৃত্ব বারবার গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান রক্ষা এবং সংবিধান বাঁচানোর স্বার্থে একজোট হওয়ার স্লোগান তুলেছেন। সেই লক্ষ্যেই বিরোধী ঐক্য মজবুত করতে চান কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী। আর, এক্ষেত্রে তিনি তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বরাবরের মতই সখ্যতা চাইছেন। দলনেত্রীর মনোভাব ভালো করেই জানেন মার্গারেট আলভা। আরও পড়ুন- বিশ্বব্যাপী জরুরি পরিস্থিতি তৈরি করেছে মাঙ্কিপক্স, ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই প্রসঙ্গে শনিবার তিনি বলেন, ‘আজকের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ট্র্যাজেডি হল যে জনগণের মতামত বিজয়ী হয় না। পেশী ও অর্থ শক্তি এবং হুমকিই নির্বাচিত কাঠামোর গঠন পরিবর্তন করে।’ সংসদে বিরোধীরা লাগাতার বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। সেই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে বহুবারের সাংসদ, প্রাক্তন রাজ্যপাল আলভা বলেন, ‘সংসদের কার্যকলাপ এভাবে বারবার বাধা পাচ্ছে কারণ, বিরোধীদের দৃষ্টিভঙ্গী সরকার বুঝতে চাইছে না। তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করতে চাইছে না। কিন্তু, সরকারি স্লোগান দিয়ে গণতন্ত্র চলতে পারে না।’ আর, সেই বিরোধী রাজনীতিকে পোক্ত করতেই আলভা চান ভোটদানে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করুক তৃণমূল কংগ্রেস। Read full story in English Stay updated with the latest news headlines and all the latest National news download Indian Express Bengali App. Web Title: Margaret alva says that enough time for mamata to change mind
ইতিমধ্যেই কংগ্রেস নেতৃত্ব বারবার গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান রক্ষা এবং সংবিধান বাঁচানোর স্বার্থে একজোট হওয়ার স্লোগান তুলেছেন সেই লক্ষ্যেই বিরোধী ঐক্য মজবুত করতে চান কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী আর, এক্ষেত্রে তিনি তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বরাবরের মতই সখ্যতা চাইছেন দলনেত্রীর মনোভাব ভালো করেই জানেন মার্গারেট আলভা আরও পড়ুন- বিশ্বব্যাপী জরুরি পরিস্থিতি তৈরি করেছে মাঙ্কিপক্স, ঘোষণা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এই প্রসঙ্গে শনিবার তিনি বলেন, ‘আজকের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ট্র্যাজেডি হল যে জনগণের মতামত বিজয়ী হয় না পেশী ও অর্থ শক্তি এবং হুমকিই নির্বাচিত কাঠামোর গঠন পরিবর্তন করে’ সংসদে বিরোধীরা লাগাতার বিক্ষোভ দেখাচ্ছে সেই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে বহুবারের সাংসদ, প্রাক্তন রাজ্যপাল আলভা বলেন, ‘সংসদের কার্যকলাপ এভাবে বারবার বাধা পাচ্ছে কারণ, বিরোধীদের দৃষ্টিভঙ্গী সরকার বুঝতে চাইছে না তাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করতে চাইছে না
৩০ বছর ক্ষমতায় বিজেপি-তৃণমূল, এবার জোরালো পরিবর্তনের হাওয়া
নারীর জন্য গণ্ডি টানা আছেই
শুরু হতে চলেছে জোকা তারাতলা মেট্রো
দিনের সেরা প্রযুক্তির খবর: গুগল ম্যাপে অমিতাভ বচ্চনের কন্ঠস্বর, গুগল সিইওর অজানা জীবন কাহিনি
technology
Read today’s tech news headline in one place: মিনিয়াপোলিসে কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েডের খুনের প্রতিবাদে যখন অগ্নিগর্ভ মার্কিন মুলুক, তখন স্থগিত হয়েছিল অ্যান্ড্রয়েড ১১-এর বিটা লঞ্চ ইভেন্ট। অবশেষে অ্যান্ড্রয়েডের নতুন আপডেটেড ভার্সন চলে এসেছে গ্রাহকদের হাতে। অ্যান্ড্রয়েড ১১-এর চূড়ান্ত সংস্করণ আগস্টে রোল আউট হবে। তবে এখন বিটা ভার্সন ব্যবহার করা যাবে। অ্যান্ড্রয়েড ১১ পাবলিক বিটা কী? অ্যান্ড্রয়েড ১১ পাবলিক বিটা আপাতত সর্বশেষ সংস্করণ। অ্যান্ড্রয়েড ১১ পাবলিক বিটা লঞ্চের মূল কারণ, নিয়মিত গ্রাহকদের ব্যবহারের প্রতিক্রিয়া নেওয়া, এবং সেই মতো পর্যবেক্ষন করে নতুন অপারেটিং সিস্টেমকে উন্নত করার লক্ষ্যে গুগল। সমস্যা সমাধান হলে আগস্টেই সকল গ্রাহক ব্যবহার করতে পারবেন অ্যান্ড্রয়েড ১১। বিস্তারিত পড়ুন- কী কী সুবিধা পাবেন অ্যান্ড্রয়েড বিটা ১১ ব্যবহারে হ্যাঁ, ঠিকই পড়েছেন। আপনি রাস্তায় হারিয়ে গেলে, আপনার ফোনে থাকা গুগল ম্যাপ অন করার পর আপনাকে পথ দেখাবে অমিতাভ বচ্চন। অথবা ঠিক কোন দিকে বাঁক নিলে রাস্তার জ্যাম এড়িয়ে যাওয়া যাবে সেই বার্তাও দেবেন তিনি। যাত্রাপথে আপনার সঙ্গী হতে চলেছে শাহেনশাহ মৃদু গম্ভীর বহু পরিচিত গলার স্বর। বিস্তারিত পড়ুন- কীভাবে সম্ভব হবে এমনটা? বুধবার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা গুগলের সিইও সুন্দর পিচাইয়ের জন্মদিন। সম্প্রতি তার জীবনের স্মরণীয় ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। ইউটিউব অরজিনাল সম্প্রচারিত ডিয়ার ক্লাস ২০২০ অনুষ্ঠানে সেই সমস্ত স্মরণীয় ঘটনার কথা উল্লেখ করে বর্তমান যুগের ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহ দিচ্ছেন তিনি। যাঁরা স্নাতক শ্রেণিতে পড়াশোনা শুরু করতে যাবে, তাদেরকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য বছর ৪৮ এর পিচাই এই নতুন অনুষ্ঠানটি শুরু করেছেন। সেখানে তিনি বার বার উল্লেখ করেছেন, বেশ কিছু জিনিস বিরক্তির সৃষ্টি করলেও ধৈর্য ধরতে হবে। এই অনুষ্ঠানে সুন্দর পিচাই, তাঁর জীবনের হেঁটে আসা কঠিন অজানা পথের কথা উল্লেখ করেছেন। বিস্তারিত পড়ুন- সুন্দর পিচাই সম্পর্কে জেনে নিন বিশদে দিনের সেরা প্রযুক্তির খবর একসঙ্গে পড়ুন এই প্রতিবেদন, আসছে বাকি খবর Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Todays top tech headlines technology latest updates
অথবা ঠিক কোন দিকে বাঁক নিলে রাস্তার জ্যাম এড়িয়ে যাওয়া যাবে সেই বার্তাও দেবেন তিনি যাত্রাপথে আপনার সঙ্গী হতে চলেছে শাহেনশাহ মৃদু গম্ভীর বহু পরিচিত গলার স্বর বিস্তারিত পড়ুন- কীভাবে সম্ভব হবে এমনটা? বুধবার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা গুগলের সিইও সুন্দর পিচাইয়ের জন্মদিন সম্প্রতি তার জীবনের স্মরণীয় ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে ইউটিউব অরজিনাল সম্প্রচারিত ডিয়ার ক্লাস ২০২০ অনুষ্ঠানে সেই সমস্ত স্মরণীয় ঘটনার কথা উল্লেখ করে বর্তমান যুগের ছাত্র-ছাত্রীদের উৎসাহ দিচ্ছেন তিনি যাঁরা স্নাতক শ্রেণিতে পড়াশোনা শুরু করতে যাবে, তাদেরকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য বছর ৪৮ এর পিচাই এই নতুন অনুষ্ঠানটি শুরু করেছেন
জিও ইন্ট্যারাক্ট এক ক্লিকেই আপনাকে পৌঁছে দেবে অমিতাভ বচ্চনের ড্রইংরুমে! জেনে নিন কীভাবে?
ডেঙ্গুতে ছাত্রীর মৃত্যু হুগলিতে
আপার প্রাইমারি নিয়োগে স্থগিতাদেশ
করোনা যুদ্ধে ভারতের পাশে Google, ১৩৫ কোটি টাকা সাহায্যের আশ্বাস
technology
করোনার সুনামিতে ক্ষতবিক্ষত দেশ। ভারতের এই দুঃসময়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে একাধিক দেশ। পড়শি থেকে পরম বন্ধু দেশ পাশে দাঁড়িয়েছে ভারতের। এবার মার্কিন তথ্যপ্রযুক্তি জায়ান্ট Google ভারতের পাশে দাঁড়াল। করোনা মোকাবিলায় ১৩৫ কোটি টাকা সাহায্যের ঘোষণা করল সুন্দর পিচাইয়ের সংস্থা। ভারতে Google-এর প্রধান এবং সংস্থার ভাইস প্রেসিডেন্ট সঞ্জয় গুপ্তা জানিয়েছেন, প্রথমত করোনায় আক্রান্ত ও মৃতদের পরিজনকে সরাসরি আর্থিক সাহায্য দিয়ে এই কঠিন পরিস্থিতিতে পাশে দাঁড়ানো এবং দ্বিতীয়ত ইউনিসেফকে আর্থিক সাহায্য করা যাতে এই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা চিকিৎসা সামগ্রী যেমন অক্সিজেন, টেস্টিং কিট দিয়ে ভারতকে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও বিভিন্ন উপায়ে ১১২ কোটি টাকার অতিরিক্ত সাহায্য স্থানীয় সংস্থা ও অলাভজনক সংস্থাগুলিকে অনুদান দেবে Google। পাশাপাশি, সংস্থার ৯০০ জন কর্মী ৩.৭ কোটি টাকা অনুদান তুলে দিয়েছেন যাতে ভারতকে সাহায্য করার জন্য। একইসঙ্গে সংস্থার সিইও সুন্দর পিচাই ব্যক্তিগত ভাবে ৫ কোটি টাকা সাহায্য দেওয়ার জন্য অঙ্গীকার করেছেন। তিনি টুইট করে জানিয়েছেন, “ভারতে করোনা পরিস্থিতির অবনতি দেখে ভারাক্রান্ত।” এদিকে, মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলাও করোনা মোকাবিলায় ভারতের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার করেছেন। তিনি টুইট করে জানিয়েছেন, “ভারতের বর্তমান পরিস্থিতি দেখে মন ভেঙে গিয়েছে। অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যে মার্কিন প্রশাসন দ্রুত সাহায্য পাঠাচ্ছে। মাইক্রোসফট বিভিন্ন সম্পদ, এবং প্রযুক্তি ও ত্রাণ পাঠিয়ে সাহায্য করতে অঙ্গীকারবদ্ধ। অক্সিজেন কনসেন্ট্রেশন যন্ত্র কেনার জন্য আর্থিক সাহায্য করা হবে।” Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Google commits rs 135 crore to help fight coronavirus crisis in india
তিনি টুইট করে জানিয়েছেন, “ভারতে করোনা পরিস্থিতির অবনতি দেখে ভারাক্রান্ত” এদিকে, মাইক্রোসফটের সিইও সত্য নাদেলাও করোনা মোকাবিলায় ভারতের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার করেছেন তিনি টুইট করে জানিয়েছেন, “ভারতের বর্তমান পরিস্থিতি দেখে মন ভেঙে গিয়েছে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ যে মার্কিন প্রশাসন দ্রুত সাহায্য পাঠাচ্ছে মাইক্রোসফট বিভিন্ন সম্পদ, এবং প্রযুক্তি ও ত্রাণ পাঠিয়ে সাহায্য করতে অঙ্গীকারবদ্ধ
ভারতের কাঠগড়ায় গুগল, হতে পারে বড় অঙ্কের জরিমানা
ভারতে স্তিমিত, বিশ্বে বাড়ছে করোনা
ধর্মঘটের সমর্থনে জেলায় জেলায় মিছিল
উরফির পোশাকগুলো কেমন? জবাবে যা বললেন রণবীর কপূর
entertainment
উরফি জাভেদ মানেই ফ্যাশন ও বিতর্কের ককটেল। বিচিত্র সব পোশাক পরে মাঝেমধ্যেই চলে আসেন শিরোনামে। কখনও সেফটি পিন দিয়ে তৈরি পোশাক, কখনও আবার ব্লেড কিংবা ফোটো কখনও আবার কোনও রকমে লজ্জা নিবারণ করেছেন কিছু একটা দিয়ে। পোশাকের কারণে যেমন তিনি প্রচারের আলোয় রয়েছেন, তেমনই এই পোশাকের জন্য কম ঝক্কি পোহাননি তিনি। তবু উরফি দমে যাওয়ার পাত্রী নন। এ বার উরফির পোশাক নিয়ে মন্তব্য করলেন রণবীর কপূর। কেমন লাগে বিচিত্র সব পোশাকে উরফিকে— উত্তরে রণবীর যা বললেন, তা শুনে বিস্মিত হতে পারেন অনেকেই। সম্প্রতি করিনা কপূরের শো মির্চি প্লাস-এ অতিথি হয়ে আসেন রণবীর কপূর। উদ্দেশ্য নিজের ছবি ‘তু ঝুটি ম্যায় মক্কর’-এর প্রচার। সেখানেই করিনা প্রশ্ন করেন রণবীরকে, উরফিকে তিনি চেনেন কি? সম্মতি জানান অভিনেতা। ব্যস এর পরই উরফির পোশাক নিয়ে জানতে চান করিনা, সব দিক রেখে ঢেকেই উত্তর দিতে যাচ্ছিলেন রণবীর। থামিয়ে দেন করিনা। বললেন এক কথায় উত্তর দিতে হবে। উরফি পোশাক কি ভাল রুচির পরিচায়ক, না কি তা নিম্ন রুচির পরিচয় বহন করে? খুব বেশি সময় না নিয়েই অভিনেতার, উত্তর নিম্ন রুচির পরিচায়ক। অভিনেতার এই মন্তব্যে এখনও কোনও পাল্টা প্রতিক্রিয়া মেলেনি উরফির তরফে।
ব্যস এর পরই উরফির পোশাক নিয়ে জানতে চান করিনা, সব দিক রেখে ঢেকেই উত্তর দিতে যাচ্ছিলেন রণবীর থামিয়ে দেন করিনা বললেন এক কথায় উত্তর দিতে হবে উরফি পোশাক কি ভাল রুচির পরিচায়ক, না কি তা নিম্ন রুচির পরিচয় বহন করে? খুব বেশি সময় না নিয়েই অভিনেতার, উত্তর নিম্ন রুচির পরিচায়ক অভিনেতার এই মন্তব্যে এখনও কোনও পাল্টা প্রতিক্রিয়া মেলেনি উরফির তরফে
মুখে যেন দুরন্ত ফুলঝুরি! গড়গড় করে বিদেশি ভঙ্গিতে কথা বলে অবাক করলেন শ্রদ্ধা কপূর
রাজের বাড়ি ফিরে যা বললেন পরীমনি
রাবন কটাক্ষের জের, আদালতে মামলা দায়ের নাড্ডার বিরুদ্ধে
বিয়ের পিঁড়িতে ‘প্যার কা পঞ্চনামা’ খ্যাত অভিনেত্রী সোনালি, কলকাতার কন্যের পাত্র কে?
entertainment
জন্ম কলকাতায়। অভিনয়ের প্রতি আকর্ষণ থেকেই পরবর্তী জীবনে মুম্বই পাড়ি। প্রথম সুযোগ আসে ‘প্যার কা পঞ্চনামা’ ছবিতে। অভিনেত্রী সোনালি সেহগল এ বার জীবনের নতুন অধ্যায়ে পা রাখলেন। বিয়ে করলেন সোনালি। সূত্রের খবর, ৭ জুন বুধবার মুম্বইয়ে তিনি বিয়ে করেছেন। তবে কোনও রকম জাঁকজমকের মধ্যে বিয়ের অনুষ্ঠান করতে নারাজ এই অভিনেত্রী। অনুষ্ঠানে শুধুমাত্র আত্মীয় এবং কাছের বন্ধুদের নিমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। মুম্বইয়ের এক তারকাখচিত হোটেলে অভিনেত্রী তাঁর দীর্ঘ দিনের প্রেমিকের সঙ্গে সাত পাক ঘুরলেন। বিয়ের আসর বসেছিল দুপুরে। পাত্র অশেষ সজনানী। ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর, অশেষের সঙ্গে বিগত ৫ বছর সম্পর্কে রয়েছেন অভিনেত্রী। কিন্তু নিজেদের সম্পর্কের কথা সংবাদমাধ্যমের আড়ালেই রেখেছিলেন তাঁরা। অশেষ হোটেল ব্যবসায়ী। সূত্রের খবর, গত সোমবার ৫ জুন ছিল সোনালির মেহেন্দি অনুষ্ঠান। অভিনেত্রীকে মেহেন্দি পড়িয়েছেন সেলিব্রিটি মেহেন্দিশিল্পী বীণা নাগড়া। সেই অনুষ্ঠানে দুই পরিবারের সদস্যরা ছাড়াও ইন্ডাস্ট্রির বন্ধুরাও উপস্থিত ছিলেন। বিয়ের অনুষ্ঠানেও অতিথিদের ছবি তোলার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন এই দম্পতি। মেহেন্দি অনুষ্ঠানে সোনালির স্বামী অশেষকে মেহেন্দি পরিয়ে দিচ্ছেন বীণা নাগড়া। ছবি: টুইটার। গত বছর ডিসেম্বরে প্রথম সোনালি এবং অশেষের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন ছড়ায়। বিষয়টি খবরের শিরোনামে জায়গা পেলেও সোনালি এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি। আপাতত বিয়ের পর সোনালির ছবি দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন অনুরাগীরা। তবে গোপনীয়তা থাকলেও সোনালির বিয়ের ছবি কিন্তু নেটদুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সোনালির দীর্ঘদিনের বন্ধু তথা ‘প্যার কা পঞ্চনামা’ ছবির সহ-অভিনেতা কার্তিক আরিয়ান। ‘প্যার কা পঞ্চনামা ২’, ‘সোনু কে টিটু কি সুইটি’র মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন সোনালি। আপাতত ‘নুরানি চেহরা’ ছবির মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছেন সোনালি। এই ছবিতে সোনালি ছাড়াও রয়েছেন নওয়াজ়উদ্দিন সিদ্দিকি এবং কৃতী শ্যাননের বোন নূপুর শ্যানন।
বিয়ের অনুষ্ঠানেও অতিথিদের ছবি তোলার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন এই দম্পতি মেহেন্দি অনুষ্ঠানে সোনালির স্বামী অশেষকে মেহেন্দি পরিয়ে দিচ্ছেন বীণা নাগড়া ছবি: টুইটার গত বছর ডিসেম্বরে প্রথম সোনালি এবং অশেষের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন ছড়ায় বিষয়টি খবরের শিরোনামে জায়গা পেলেও সোনালি এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি আপাতত বিয়ের পর সোনালির ছবি দেখার অপেক্ষায় রয়েছেন অনুরাগীরা তবে গোপনীয়তা থাকলেও সোনালির বিয়ের ছবি কিন্তু নেটদুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সোনালির দীর্ঘদিনের বন্ধু তথা ‘প্যার কা পঞ্চনামা’ ছবির সহ-অভিনেতা কার্তিক আরিয়ান ‘প্যার কা পঞ্চনামা ২’, ‘সোনু কে টিটু কি সুইটি’র মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন সোনালি আপাতত ‘নুরানি চেহরা’ ছবির মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছেন সোনালি
মন দিয়েছেন আদিত্যকে, কিন্তু বিয়ের জন্য অনন্যার পছন্দের পাঁচ ‘পাত্র’ কারা?
কলকাতায় পা রাখলেন চে কন্যা
সংঘের ঘরের মাঠে ভরাডুবি বিজেপির, পঞ্চায়েত সমিতির ভোটে ঝড় কংগ্রেসের
অনুদানও বদলায় জীবন
editorial
অদ্ভুত দিনকাল পড়েছে, গণবিতর্কের বিষয়বস্তুও প্রধানমন্ত্রী ঠিক করে দিচ্ছেন! নরেন্দ্র মোদী বারকয়েক ‘রেউড়ি’ সংস্কৃতির বিরুদ্ধে সওয়াল করলেন, ব্যস, অমনি খবরের কাগজ, টেলিভিশন, ডিজিটাল চ্যানেল, সবাই ঝাঁপিয়ে পড়ল। পণ্ডিতেরা কেউ রায় দিলেন ‘রেউড়ি’ সংস্কৃতি খুব খারাপ; কেউ বা বললেন তার উল্টো, সরকার তো অনেক কিছুই দিচ্ছে, কোনটা ‘রেউড়ি’, কোনটা নয়, কে বলবে? প্রাথমিক উত্তেজনা যখন কিছুটা কমেছে, তখন বিষয়টার আর একটু গভীরে ঢোকা যাক। ‘খয়রাতি’ বললে তিনটে ভাব প্রকাশ পায়। এক, সরকার থেকে গরিবকে, বা জনগণের একাংশকে কিছু দেওয়া হচ্ছে। দুই, যা দেওয়া হচ্ছে, তা বিনামূল্যে। আর তিন, যা দেওয়া হচ্ছে, সেটা অপ্রয়োজনীয়, না দিলে কিছু আসে যায় না, দেওয়া হচ্ছে শুধুই সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য। আরও একটা ভাব লুকিয়ে থাকে, এই মিনিমাগনা বিতরণ মানুষের অভ্যাস খারাপ করে, তারা আরও চাইতে থাকে। এর প্রত্যেকটা নিয়েই বিতর্কের অবকাশ আছে। খয়রাতির আলোচনাটি শুধু সরকারের দৃষ্টিতে না দেখে সমাজের দৃষ্টিতে দেখার দরকার। ‘রেউড়ি’ বা খয়রাতি কি কেবল গরিবদের দেয় সরকার? ২০১৫ সাল পর্যন্ত রান্নার গ্যাসে ভর্তুকি ছিল। তখন ষোলো কোটি গ্রাহক ছিল, যার মধ্যে আয়কর দেন এমন মানুষেদের সংখ্যা ছিল প্রায় দশ কোটি। নিশ্চিত ভাবে এঁদের পুরো দাম দিয়ে রান্নার গ্যাস কেনার ক্ষমতা ছিল, কিন্তু তাঁরা এই প্রশ্ন তোলেননি, রাজনৈতিক দলও তোলেনি। এটা কি খয়রাতি নয়? তেমনই, বিদ্যুতে ভর্তুকি কেবল চাষিরা পান না, ২৫ কোটি গৃহস্থও পান। যাঁদের মধ্যে এই ১০ কোটি আয়করদাতাও পড়েন। এঁরা নিশ্চিত ভাবে বিনা ভর্তুকিতেই বিদ্যুৎ কিনতে পারেন, কিন্তু কেনেন না। তাঁদের ক্ষেত্রে বিদ্যুতে ভর্তুকিকে ‘খয়রাতি’ বলা হবে না কেন? ছাত্রদের বিনামূল্যে বা অল্প মূল্যের বাস পাশ, রেলে ছাত্র কনসেশন স্বাধীনতার পর থেকেই আছে। তখন দরিদ্র পরিবারের ক’টা ছেলেমেয়ে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যেত? কিন্তু তখন এগুলি খয়রাতি, এই অভিযোগ ওঠেনি। তা হলে আজকে রোজগেরে মেয়েদের বিনামূল্যে বাসের পাশ, বা মেট্রোর পাশ নিয়ে ‘খয়রাতি’-র অভিযোগ উঠছে কেন? মেয়েরা যে দূরে কাজ করতে যেতে পারে না, তার একটা কারণ নিরাপত্তা। আর একটা কারণ মেয়েদের রোজগার, যা ছেলেদের তুলনায় গড়ে ৩০ ভাগ কম। তাই মেয়েরা চেষ্টা করে কাছাকাছি কাজ নিতে। দেশের মোট রোজগেরে কর্মীর মধ্যে মেয়েরা মাত্র ২১%, শহরে তা ১৪%। কাজেই মেয়েদের ফ্রি বাস পাশ বা মেট্রো পাশ দেওয়াটা যথেষ্টই সঙ্গত। এর পরেও কথা আছে। শুধু সরকার জনতাকে দিলে খয়রাতি ধরা হবে? আর জনতা সরকারকে দিলে? দেশের পুষ্টি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা যাদের উপর নির্ভরশীল, সেই অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকা, আশাকর্মী, পুরসভার স্বাস্থ্যকর্মীরা নাগরিকের মৌলিক অধিকারের সুরক্ষার সঙ্গে যুক্ত। অথচ দেশ এঁদের পূর্ণ কর্মীর মর্যাদা দেয় না, বলে ‘স্বেচ্ছাসেবী’। অর্থাৎ তাঁদের শ্রমের কিছু ভাগ আসলে বিনা পারিশ্রমিকের শ্রম, অর্থাৎ খয়রাতি। ‘গ্রুপ ডি’ সরকারি কর্মীদের মাস মাইনের তুলনায় আশাকর্মীর মাইনে প্রায় ১৩ হাজার টাকা কম, অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীর মাইনে প্রায় ১১ হাজার টাকা, সহায়িকার মাইনে ১৪ হাজার টাকা কম, প্যারাটিচারেরমাইনে প্রায় ১২ হাজার টাকা কম। দেশের ৯ লক্ষ আশাকর্মী, ১৪ লক্ষ অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, ১২ লক্ষ সহায়িকা, সাড়ে পাঁচ লক্ষ প্যারাটিচার তো বলতেই পারেন যে, তাঁরা সম্মিলিত ভাবে সরকারকে প্রতি বছর প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা ‘খয়রাতি’ দিচ্ছেন। কাজের গুরুত্ব, দায়িত্ব এবং দক্ষতার হিসেবে বেতনের অঙ্ক ধার্য করলে খয়রাতির পরিমাণ আরও বেশি হবে। সরকারি খয়রাতিতেই ফেরত আসা যাক। নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক দলগুলি অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়ে থাকে, টেলিভিশন, ল্যাপটপ, মিক্সার, আরও কত কী! অনেকেই মনে করেন এগুলো খয়রাতি, শুধুই সস্তা জনপ্রিয়তা। কিন্তু গবেষণা তা বলে না। গ্রামের মহিলাদের জীবনে টেলিভিশনের কী প্রভাব তাই নিয়ে পাঁচটি রাজ্যে গবেষণা হয়েছিল। তাতে দেখা গেল মহিলারা বলেছেন, টেলিভিশন আসার পর গার্হস্থ হিংসা কমেছে, ছেলে সন্তানের চাহিদা কমেছে, মেয়েদের চলাফেরার স্বাধীনতা বেড়েছে, খবরাখবরের ভান্ডার বেড়েছে। অন্যান্য দেশেও এমন গবেষণা হয়েছে, যা একই কথা বলে। শহুরে মধ্যবিত্ত যাকে ‘অকারণ খরচ’ মনে করে, তার যুক্তি থাকতেও পারে। সরকারের ভান্ডারের অবস্থা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত। অনেকেরই মনে থাকবে, ২০১২ সালে খাদ্য সুরক্ষা আইন প্রণয়নের সময়েও শোনা গিয়েছিল একই আশঙ্কা, এত খরচ সরকার কোথা থেকে দেবে? তখন অমর্ত্য সেনকে লিখতে হয়েছিল, সেই একই বছর সোনা আমাদানির উপর আমদানি শুল্ক কমিয়ে সরকার খুইয়েছিল একান্ন হাজার কোটি টাকা, আর খাদ্য সুরক্ষা আইনে খরচ হবে বছরে পঁয়ত্রিশ হাজার কোটি টাকা। সোনা আমদানি হয় অলঙ্কার তৈরির জন্য, যা উচ্চবিত্তের বিলাসিতার অঙ্গ। এখন যখন সরকারের ভান্ডার নিয়ে আবার কথা উঠছে তখন বলা দরকার, সরকার কর্পোরেট কর ২০১৮ সালে কমিয়ে দেওয়ায় পরবর্তী দু’বছরে সরকারের বার্ষিক ৯০ হাজার কোটি টাকা করে কম আয় হয়েছে। এটা খয়রাতি নয়? তবে রাজ্য সরকারের ভান্ডারের অবস্থা নিয়ে আশঙ্কার কারণ আছে। সাত থেকে ন’টি রাজ্য সরকারের আর্থিক অবস্থা বেশ চিন্তাজনক। গত জুন মাসে রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক তার বুলেটিনে বিনামূল্যে জল, বাস পাশ, বিদ্যুৎ এবং চাষিদের ঋণ মকুবকে ‘খয়রাতি’ আখ্যা দিয়েছে, এবং জানিয়েছে যে এই সব খাতে রাজ্য সরকারগুলির খরচের হার তাদের আয়ের দশ ভাগেরও কম, ব্যতিক্রম কেবল পঞ্জাব আর অন্ধ্রপ্রদেশ। ওই বুলেটিনে এ-ও স্বীকার করা হয়েছে যে, রাজ্য সরকারের প্রধান ভর্তুকি আসলে সেচের পাম্পে আর ঘরোয়া বিদ্যুৎ গ্রাহকদের। সমাজে কে কাকে কতটা খয়রাতি দেয়, এই প্রসঙ্গে সে কথা না বললেই নয়। দেশের সম্পদ তৈরিতে শ্রমের অবদান সবাই স্বীকার করেন, তা-ই ‘শ্রম’ যা রোজগার দেয়। কিন্তু সত্যিই কি তাই? মহিলারা দৈনিক পাঁচ ঘণ্টা বিনা পারিশ্রমিকে ঘরের কাজ করেন। তার ভিত্তিতেই সমাজ ও অর্থনীতি চলতে থাকে। এটা সবাই জানেন, শুধু দেশের হিসাবের খাতায় স্বীকৃত হয় না। মেয়েদের দৃষ্টিতে সেটাও দেশকে তাঁদের খয়রাতি। দেশ, অর্থনীতি ও সমাজকে সবচেয়ে বেশি খয়রাতি দেন মেয়েরাই, সেটা সরকারি নীতির ভাষায় প্রকাশ পায় না। খয়রাতির ভাষা আসলে রাজা-বাদশাদের ভাষা, আধুনিক গণতন্ত্রে শাসককুল দিব্যি সেই ভাষা রপ্ত করে নিয়েছেন। রাজা-বাদশারা মাঝে মাঝে গরিবগুর্বোকে দান খয়রাতি করতেন, সাময়িক কষ্ট লাঘবের জন্যে আর নিজেদের ‘দরাজ’ ভাবমূর্তি তৈরির জন্যে। আজকের শাসককুল খয়রাতি দিয়ে ‘পাবলিক ইমেজ’ তৈরি করেন, আবার অন্যেরা করলে সেই ‘জনমোহিনী নীতি’-র বিরোধিতা করেন। সমাজের দৃষ্টিতে খয়রাতিকে দেখলে দুধ কা দুধ, পানি কা পানি হয়ে যায়। উন্নয়নবিদ্যা বিভাগ, আজ়িম প্রেমজি বিশ্ববিদ্যালয়
অনেকেরই মনে থাকবে, ২০১২ সালে খাদ্য সুরক্ষা আইন প্রণয়নের সময়েও শোনা গিয়েছিল একই আশঙ্কা, এত খরচ সরকার কোথা থেকে দেবে? তখন অমর্ত্য সেনকে লিখতে হয়েছিল, সেই একই বছর সোনা আমাদানির উপর আমদানি শুল্ক কমিয়ে সরকার খুইয়েছিল একান্ন হাজার কোটি টাকা, আর খাদ্য সুরক্ষা আইনে খরচ হবে বছরে পঁয়ত্রিশ হাজার কোটি টাকা সোনা আমদানি হয় অলঙ্কার তৈরির জন্য, যা উচ্চবিত্তের বিলাসিতার অঙ্গ এখন যখন সরকারের ভান্ডার নিয়ে আবার কথা উঠছে তখন বলা দরকার, সরকার কর্পোরেট কর ২০১৮ সালে কমিয়ে দেওয়ায় পরবর্তী দু’বছরে সরকারের বার্ষিক ৯০ হাজার কোটি টাকা করে কম আয় হয়েছে এটা খয়রাতি নয়? তবে রাজ্য সরকারের ভান্ডারের অবস্থা নিয়ে আশঙ্কার কারণ আছে সাত থেকে ন’টি রাজ্য সরকারের আর্থিক অবস্থা বেশ চিন্তাজনক গত জুন মাসে রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক তার বুলেটিনে বিনামূল্যে জল, বাস পাশ, বিদ্যুৎ এবং চাষিদের ঋণ মকুবকে ‘খয়রাতি’ আখ্যা দিয়েছে, এবং জানিয়েছে যে এই সব খাতে রাজ্য সরকারগুলির খরচের হার তাদের আয়ের দশ ভাগেরও কম, ব্যতিক্রম কেবল পঞ্জাব আর অন্ধ্রপ্রদেশ ওই বুলেটিনে এ-ও স্বীকার করা হয়েছে যে, রাজ্য সরকারের প্রধান ভর্তুকি আসলে সেচের পাম্পে আর ঘরোয়া বিদ্যুৎ গ্রাহকদের সমাজে কে কাকে কতটা খয়রাতি দেয়, এই প্রসঙ্গে সে কথা না বললেই নয় দেশের সম্পদ তৈরিতে শ্রমের অবদান সবাই স্বীকার করেন, তা-ই ‘শ্রম’ যা রোজগার দেয় কিন্তু সত্যিই কি তাই? মহিলারা দৈনিক পাঁচ ঘণ্টা বিনা পারিশ্রমিকে ঘরের কাজ করেন তার ভিত্তিতেই সমাজ ও অর্থনীতি চলতে থাকে এটা সবাই জানেন, শুধু দেশের হিসাবের খাতায় স্বীকৃত হয় না মেয়েদের দৃষ্টিতে সেটাও দেশকে তাঁদের খয়রাতি দেশ, অর্থনীতি ও সমাজকে সবচেয়ে বেশি খয়রাতি দেন মেয়েরাই, সেটা সরকারি নীতির ভাষায় প্রকাশ পায় না খয়রাতির ভাষা আসলে রাজা-বাদশাদের ভাষা, আধুনিক গণতন্ত্রে শাসককুল দিব্যি সেই ভাষা রপ্ত করে নিয়েছেন রাজা-বাদশারা মাঝে মাঝে গরিবগুর্বোকে দান খয়রাতি করতেন, সাময়িক কষ্ট লাঘবের জন্যে আর নিজেদের ‘দরাজ’ ভাবমূর্তি তৈরির জন্যে আজকের শাসককুল খয়রাতি দিয়ে ‘পাবলিক ইমেজ’ তৈরি করেন, আবার অন্যেরা করলে সেই ‘জনমোহিনী নীতি’-র বিরোধিতা করেন সমাজের দৃষ্টিতে খয়রাতিকে দেখলে দুধ কা দুধ, পানি কা পানি হয়ে যায় উন্নয়নবিদ্যা বিভাগ, আজ়িম প্রেমজি বিশ্ববিদ্যালয়
জলবায়ুর পরিবর্তনে বদলে যাবে মানুষের জীবন যাপন
অনুষ্কা ছাড়াও কোহলির জীবনে অন্য নারী, নৈশভোজে নিয়ে যেতে চান! কাকে পছন্দ বিরাটের?
Earbuds: ১০০০ টাকারও কমে পাবেন এই ইয়ারবাডস, একবার চার্জে চলবে প্রায় ৮ ঘণ্টা
ঢাকা শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং : ডিএমপি কমিশনার
national
স্টাফ রিপোর্টারঃডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুককে অবসরজনিত বিদায় সংবর্ধনা দিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ। বৃহস্পতিবার রাজারবাগ বাংলাদেশ পুলিশ অডিটরিয়ামে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মুনিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এ বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়। বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেন, ঢাকা শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। শত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেও ট্রাফিক পুলিশে কর্মরত সদস্যগণ অক্লান্ত পরিশ্রম করে যানজট নিরসনে দক্ষতার পরিচয় দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ঢাকার রাস্তায় ধারণ ক্ষমতা ২ লাখ গাড়ির, অথচ সেখানে প্রতিদিন ১৪ লাখ গাড়ি চলাচল করছে। এরপরও ডিএমপির ট্রাফিক পুলিশ রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে রোবটের মতো দায়িত্ব পালন করে ঢাকার চাকা সচল রেখে চলেছে। একটি সভ্য ট্রাফিক ব্যবস্থায় চারটি ‘ই’ এর প্রয়োজন হয়। পুলিশ শুধু ল এনফোরর্সমেন্টের দায়িত্ব পালন করে থাকে। এর পাশাপাশি এডুকেশন, ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইনভারমেন্টের সমন্বয় করতে পারলে ঢাকা শহরের যানজট নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//আই //
পুলিশ শুধু ল এনফোরর্সমেন্টের দায়িত্ব পালন করে থাকে এর পাশাপাশি এডুকেশন, ইঞ্জিনিয়ারিং ও ইনভারমেন্টের সমন্বয় করতে পারলে ঢাকা শহরের যানজট নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//আই //
এম বি রোডের যান-যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ উত্তর দমদম
পুলিশ, কমিশনে চাপ বাড়াল বাম-কংগ্রেস
লুঠের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে প্রতিরোধ গড়ছেন সাধারণ মানুষ
Motorola Folding Flip: মোটোরোলার নতুন ফোল্ডিং ফোনের লঞ্চডেট ঘোষণা, জেনে নিন সম্ভাব্য বৈশিষ্ট্য
technology
UpComing SmartPhone Update: বেড়েই চলেছে ফোল্ডেবল ও ফ্লিপ ফোনের বাজার। গুগলের পর এবার এই তালিকায় নতুন সংযোজন মোটোরোলা ফোল্ডিং ফ্লিপ ফোন (Motorola Folding Flip)। শীঘ্রই বাজারে আসতে চলেছে এই গ্যাজেট। Motorola Folding Flip: কেমন দেখতে ফোন বর্তমানে চেহারা ও ডিজাইনের দিক থেকে কোনও স্মার্টফোন কোম্পানি পিছিয়ে থাকতে চায় না। সম্প্রতি গুগল তাদের ফোল্ডেবল ফোন এনেছে। শোনা যাচ্ছে,  Motorola তার নেক্সট-জেন ফোল্ডিং ফ্লিপ স্মার্টফোনটি ১ জুন লঞ্চ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। কোম্পানি টুইটার ও অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতে ফোন টিজ করেছে। কেউ কেউ অনুমান করছেন যে কোম্পানি এবার দুটি ফ্লিপ ফোন লঞ্চ করতে পারে। পাশাপাশি কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংস্থা একটি ফ্লিপ ফোন লঞ্চ করতে পারে, তবে বিভিন্ন বাজারে এর নাম আলাদা হবে। কোম্পানি বিভিন্ন বাজারে একে Motorola Razr 40 Ultra বা Razr 2023 বলতে পারে। UpComing SmartPhone Update: ডিজাইন কেমন হতে পারে?কোম্পানি বর্তমানে এই ফোনের লঞ্চের তারিখ নিশ্চিত করেছে, তবে এর বৈশিষ্ট্য বা নকশা প্রকাশ করেনি। আমরা আগামী দিনে এর বৈশিষ্ট্য ও  ডিজাইনের বিশদ বিবরণ জানতে পারব বলে আশা করতে পারি। চলতি বছরের শুরুর দিকে 91Mobiles Motorola Razr 2023-এর একটি ফাঁস হওয়া ছবি শেয়ার করেছে। ছবিতে ফোনটিকে আগের প্রজন্মের ফ্লিপ ফোনের তুলনায় একটু পাতলা দেখাচ্ছে। চিত্র বাহ্যিক পর্দা দুটি ক্যামেরা সেন্সরকে আলোকিত করছে। Motorola Folding Flip:ফোনটি কি ভারতের বাজারে লঞ্চ হবে?আমরা আশা করতে পারি ফোনটি Qualcomm-এর সাম্প্রতিক Snapdragon 8 Gen 2 SoC-তে  চলবে। কারণ এর আগের Razer Flip ফোনে Snapdragon 8 Gen 1+ SoC ছিল। কোম্পানি ক্যামেরা সিস্টেম উন্নত করতে পারে। স্যামসাং-এর মতো, মটোরোলা বেশ কয়েকটি প্রজন্মের ফ্লিপ স্মার্টফোন চালু করেছে। তবে আগের কিছু মডেল চিনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। এবারও কোম্পানি ভারতীয় বাজারে লঞ্চের বিষয়ে স্পষ্ট করেনি। অন্যান্য কোম্পানির ফোল্ডেবল ফোনও বাজারে পাওয়া যাচ্ছেভাঁজ করা বা ফ্লিপ স্মার্টফোন সম্প্রতি খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। Samsung ইতিমধ্যেই Galaxy Z ফ্লিপ ফোনের তিনটি জেনারেশন লঞ্চ করেছে। Samsung এর সর্বশেষ Z Flip 4 এবং Flip 5 আসছে। টেকনোও গত মাসে ভারতে তার সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যের ফোল্ডেবল স্মার্টফোন লঞ্চ করেছে। Oppo Find n Flipও ঢুকেছে। সামগ্রিকভাবে, আপনার কাছে এখন স্মার্টফোন ভাঁজ করা বা ফ্লিপ করার অনেক বিকল্প রয়েছে। আরও পড়ুন : AI New Tech: হারানো জিনিস খুঁজে দেবে এআই-ভিত্তিক প্রযুক্তি, কীভাবে কাজ করবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
ছবিতে ফোনটিকে আগের প্রজন্মের ফ্লিপ ফোনের তুলনায় একটু পাতলা দেখাচ্ছে চিত্র বাহ্যিক পর্দা দুটি ক্যামেরা সেন্সরকে আলোকিত করছে Motorola Folding Flip:ফোনটি কি ভারতের বাজারে লঞ্চ হবে?আমরা আশা করতে পারি ফোনটি Qualcomm-এর সাম্প্রতিক Snapdragon 8 Gen 2 SoC-তে  চলবে কারণ এর আগের Razer Flip ফোনে Snapdragon 8 Gen 1+ SoC ছিল কোম্পানি ক্যামেরা সিস্টেম উন্নত করতে পারে স্যামসাং-এর মতো, মটোরোলা বেশ কয়েকটি প্রজন্মের ফ্লিপ স্মার্টফোন চালু করেছে তবে আগের কিছু মডেল চিনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল এবারও কোম্পানি ভারতীয় বাজারে লঞ্চের বিষয়ে স্পষ্ট করেনি অন্যান্য কোম্পানির ফোল্ডেবল ফোনও বাজারে পাওয়া যাচ্ছেভাঁজ করা বা ফ্লিপ স্মার্টফোন সম্প্রতি খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে
Motorola লঞ্চ করল নতুন স্মার্টফোন Moto E40, জানুন এর আকর্ষণীয় ফিচার ও দাম
Motorola লঞ্চ করল নতুন স্মার্টফোন Moto E40, জানুন এর আকর্ষণীয় ফিচার ও দাম
বাইডেনের অভিযোগ ভিত্তিহীন, বলছে হোয়াইট হাউসের বিবৃতি
ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের বিরুদ্ধে সমতা ফিরিয়ে প্রথম দুই ম্যাচের হারকে ধন্যবাদ দিচ্ছেন হার্দিক
sports
ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের বিরুদ্ধে চতুর্থ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে সমতা ফিরিয়েছে ভারত। সিরিজ় এখন ২-২। রবিবার কার্যত ফাইনাল। প্রথম দুই ম্যাচের হারার পরে পর পর দু’ম্যাচ জিতে আত্মবিশ্বাসী ভারত। আত্মবিশ্বাসী দলের অধিনায়ক হার্দিক পাণ্ড্যও। সিরিজ়ে সমতা ফেরানোর জন্য প্রথম দুই ম্যাচের হারকে ধন্যবাদ দিচ্ছেন তিনি। ম্যাচ শেষে ভারত অধিনায়ক বলেন, ‘‘প্রথম ম্যাচে নিজেদের ভুলে হেরেছিলাম। আমরা ভাল ভাবে রান তাড়া করছিলাম। কিন্তু শেষ চার ওভারে খেই হারিয়ে ফেললাম। নিজেদের ভুলের খেসারত দিতে হল। পরের ম্যাচেও আমাদের দোষ ছিল। কিন্তু এই দুই ম্যাচে হার থেকে শিক্ষা নিয়েছি। হয়তো ওই ধাক্কা না খেলে এ ভাবে ফিরতে পারতাম না। সিরিজ়ে হারের মুখে ছিলাম বলেই নিজেদের সেরাটা দিতে পেরেছি।’’ হার্দিকের মতে টি-টোয়েন্টিতে বোলারেরা ম্যাচ জেতান। তাই ব্যাটারদের উচিত যতটা সম্ভব বোলারদের সাহায্য করা। প্রথম দুই ম্যাচে সেটা হয়নি বলে স্বীকার করে নিয়েছেন ভারত অধিনায়ক। হার্দিক বলেন, ‘‘এই ম্যাচেও বোলারেরা নিজেদের কাজ করেছে। কিন্তু সেই সঙ্গে ব্যাটারেরাও বোলারদের সাহায্য করেছে। সেই কারণে আমরা জিততে পেরেছি। দল হিসাবে খেলেছি। এ ভাবেই বোলারদের সাহায্য করতে হবে।’’ বিশেষ করে দলের দুই ব্যাটার যশস্বী জয়সওয়াল ও শুভমন গিলের প্রশংসা করেছেন হার্দিক। তিনি বলেন, ‘‘যশস্বী ও শুভমন খুব ভাল খেলেছে। এই গরমে এত বড় ইনিংস খেলা সহজ নয়। বড় শট মারার পাশাপাশি দৌড়ে ভাল রান নিয়েছে ওরা। দলের ব্যাটিংকে ওরা ভরসা দিয়েছে।’’ ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সিরিজ় নির্ণায়ক ম্যাচ খেলতে নামতে হবে তাঁদের। সেই ম্যাচের আগে কাউকে এগিয়ে রাখতে নারাজ হার্দিক। তবে ভারত অধিনায়ক জানিয়েছেন, শনিবারের ম্যাচ যে ভাবে খেলেছেন রবিবারের ম্যাচেও ঠিক একই ভাবে খেলার চেষ্টা করবেন তাঁরা।
আত্মবিশ্বাসী দলের অধিনায়ক হার্দিক পাণ্ড্যও সিরিজ়ে সমতা ফেরানোর জন্য প্রথম দুই ম্যাচের হারকে ধন্যবাদ দিচ্ছেন তিনি ম্যাচ শেষে ভারত অধিনায়ক বলেন, ‘‘প্রথম ম্যাচে নিজেদের ভুলে হেরেছিলাম আমরা ভাল ভাবে রান তাড়া করছিলাম কিন্তু শেষ চার ওভারে খেই হারিয়ে ফেললাম নিজেদের ভুলের খেসারত দিতে হল পরের ম্যাচেও আমাদের দোষ ছিল কিন্তু এই দুই ম্যাচে হার থেকে শিক্ষা নিয়েছি হয়তো ওই ধাক্কা না খেলে এ ভাবে ফিরতে পারতাম না সিরিজ়ে হারের মুখে ছিলাম বলেই নিজেদের সেরাটা দিতে পেরেছি
ডাহা ফেল, পড়া না করেই ‘পরীক্ষায়’ বসার মাসুল হার্দিকদের, সিরিজ় হার ওয়েস্ট ইন্ডিজ়ের কাছেও
লোকালের ভিড়ে প্রথম কাজের দিনেই ‘বেলাইন’ বিধি
ভাইফোঁটায় উপহার নিয়ে চিন্তিত? এক ক্লিকেই হোক মুশকিল আসান
জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ
politics
চট্রগ্রাম অফিস: চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি'র আহবায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, করোনার প্রভাবে সরকারী লকডাউনের কারণে চট্টগ্রামে কয়েক লাখ হতদরিদ্র এবং বেকার মানুষ অতিকষ্টে জীবনযাপন করছে। করোনার বিস্তার রোধে সবাই ঘরবন্দি হয়ে থাকায় গরিব মানুষের একটি বড় অংশ কর্মহীন। করোনা ভাইরাসের কারণে কর্মহীন দরিদ্র মানুষের জন্য সরকার যে পরিমাণ ত্রাণ বিতরণ করছে তা মোটেও পর্যাপ্ত নয়।করোনার প্রকোপ শুরু হওয়ার পর থেকেই আমি ব্যক্তিগত ও দলীয়ভাবে চট্টগ্রামে সাধ্যমতো জনগণের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি। প্রতিদিন আমার পক্ষ থেকে খাদ্যসামগ্রী ও মাস্ক বিতরণ করেছি। কিন্ত বিগত দুই মাস সরকারী ষড়যন্ত্রে মিথ্যা মামলা দিয়ে আমাকে কারাগারে বন্দি করে রাখায় সাধারণ মানুষগুলো ত্রাণ সহায়তা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। গত চসিক নির্বাচনে ভোট চুরির বিরুদ্ধে মামলা করায় আমাকে বানোয়াট মামলা দিয়ে অন্যায়ভাবে কারাবন্দি করেছিলো সরকার।  এঅবস্থায় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে শহীদ জিয়ার শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিটি ওয়ার্ড়ে খাদ্যসামগ্রী বিতরণের কর্মসূচী অব্যাহত থাকবে। তিনি শুক্রবার (২১ মে) বিকালে ১৭ নং পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড়ের চকবাজার ধুনিরপুল ফালাহ গাজী জামে মসজিদের সামনে শহীদ জিয়ার শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ কর্মসূচীর উদ্ভোধনকালে এসব কথা বলেন।  ডাঃ শাহাদাত হোসেন বলেন, করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে দলীয় স্বার্থের ঊর্ধে উঠে এই মুহূর্ত থেকেই আমাদের প্রতিটি নাগরিককে একে অপরের সহায়তায় ভূমিকা রাখা এখন সময়ের দাবি। এখন রাজনীতি করার সময় নয়। এখন মানুষের সহায়তায় হাত বাড়ানোর সময়। আমাদের সময়মত কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়ার মাশুল হিসাবে করোনা দ্বিতীয় ধাপ অতিক্রম করছে। সামনে সর্বোচ্চ সতর্ক না হলে সেটা আর সামাল দেয়া যাবে না। অকল্পনীয় পরিণতি বরণ করতে হবে। তাই জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্ত করোনার টিকা ও চিকিৎসা সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। তিনি সকল সক্ষম মানুষকে নিজের অবস্থান থেকে অপেক্ষাকৃত কম শক্তি সম্পন্ন মানুষের প্রতি সদয় হওয়ার আহ্বান জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপি'র সাবেক উপদেষ্টা সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড বিএনপি'র সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব নাসির উদ্দিন, বর্তমান সভাপতি মো. সেকান্দর, মহানগর বিএনপি নেতা ইব্রাহিম বাচ্চু, এম আই চৌধুরী মামুন, আমিন মাহমুদ, ইদ্রিস আলী, অধ্যক্ষ খোরশেদ আলম, ওয়ার্ড় বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হাজী এমরান উদ্দীন, নগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, সহ সভাপতি নাছির উদ্দীন চৌধুরী নাসিম, সি. যুগ্ম সম্পাদক মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক সেলিম উদ্দিন রাসেল, পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড়ের সাবেক কাউন্সিলর আরিফুল ইসলাম ডিউক, বিএনপি নেতা হাফিজুল ইসলাম মিলন, মো. আলাউদ্দিন, হাজী আবদুল কাদের, ইসমাইল শরীফ, রোকন উদ্দৌলাহ, শ্রমিকদলের গুলজার হোসেন লেদু, নগর যুবদল নেতা জিল্লুর রহমান জুয়েল, জাফর আহমেদ খোকন, আসাদুর রহমান টিপু, আব্দুল্লাহ আল মামুন জিতু, কামাল উদ্দিন, জিয়াউল হক মিন্টু, শেখ কামাল আলম, সাব্বির ইসলাম ফারুক, আবদুল জলিল, নগর ছাত্রদলের সাবেক সহ সভাপতি আলিফ উদ্দিন রুবেল, সালাউদ্দিন সাহেদ, গাজী শওকত, সামিয়াত আমিন জিসান, যুবদল নেতা মোহাম্মদ সেলিম, ইসমাইল হোসেন লেদু, জাবেদুল হক, সাদ্দামুল হক, মো. বাবুল, মো. রহিম মিনু, রিদওয়ানুল হক রিদু, মো. ফোরকান, মো. জাহেদ, মো. রায়হান, মো. নাসিম, হৃদয় দাস, মো. মাসুদ, মো. সাঈদ, মো. মোবিন, আবুল হোসেন, ছাত্রদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম, মো. রাসেল প্রমূখ। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
গত চসিক নির্বাচনে ভোট চুরির বিরুদ্ধে মামলা করায় আমাকে বানোয়াট মামলা দিয়ে অন্যায়ভাবে কারাবন্দি করেছিলো সরকার  এঅবস্থায় চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে শহীদ জিয়ার শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে প্রতিটি ওয়ার্ড়ে খাদ্যসামগ্রী বিতরণের কর্মসূচী অব্যাহত থাকবে তিনি শুক্রবার (২১ মে) বিকালে ১৭ নং পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড়ের চকবাজার ধুনিরপুল ফালাহ গাজী জামে মসজিদের সামনে শহীদ জিয়ার শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির পক্ষ থেকে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ কর্মসূচীর উদ্ভোধনকালে এসব কথা বলেন  ডাঃ শাহাদাত হোসেন বলেন, করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে দলীয় স্বার্থের ঊর্ধে উঠে এই মুহূর্ত থেকেই আমাদের প্রতিটি নাগরিককে একে অপরের সহায়তায় ভূমিকা রাখা এখন সময়ের দাবি এখন রাজনীতি করার সময় নয় এখন মানুষের সহায়তায় হাত বাড়ানোর সময়
শফিউল বারী বাবু’র প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে দুঃস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ
জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পেশাজীবি পরিষদের কর্মসূচি
নির্মাতা শহীদুল হক খান আর নেই
করোনায় মারা গেলেন বাকলিয়া বিএনপি নেতা শাহীন
politics
চট্রগ্রাম অফিস : করোনায় আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রাম মহানগরীর বাকলিয়া থানা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক আফতাবুর রহমান শাহীন ইন্তেকাল করেছেন।  (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর ২ টায়  ঢাকা স্পেসালাইজড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইন্তেকাল করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সহ দপ্তর সম্পাদক ইদ্রিস আলী। তিনি জানান, আফতাবুর রহমান শাহীনের মরদেহ চট্টগ্রামে আনা হচ্ছে। তারপর জানাজার সময় জানানো হবে। শাহীনের ছোট ভাই মোহাম্মদ এরশাদ গণমাধ্যমকে বলেন- আমার ভাই করোনায় আক্রান্ত ছিলেন। প্রথমে চট্টগ্রামে চিকিৎসা দেয়া হয়। পরে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় ঢাকায় নেয়া হয়। এদিকে আফতাবুর রহমান শাহীনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ কওরেছেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর। এক শোকবার্তায় তিনি আফতাবুর রহমান শাহী‌নের মুত্যুতে চট্টগ্রাম মহানগর বিএন‌পি ও তার ব্য‌ক্তিগত পক্ষ থে‌কে গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মহান রাব্বুল আলামীন দরবারে প্রার্থনা ক‌রেন তি‌নি যেন মরহুমকে জান্নাতুল ফেরদৌস কামনা করেন। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
তিনি জানান, আফতাবুর রহমান শাহীনের মরদেহ চট্টগ্রামে আনা হচ্ছে তারপর জানাজার সময় জানানো হবে শাহীনের ছোট ভাই মোহাম্মদ এরশাদ গণমাধ্যমকে বলেন- আমার ভাই করোনায় আক্রান্ত ছিলেন প্রথমে চট্টগ্রামে চিকিৎসা দেয়া হয়
করোনা আক্রান্ত বিএনপি নেতা ড. মোশাররফ
'বিএনপি যত পারে গালি দিক, কিছু করার নেই'
ফের বিয়ে করলেন মাহি
আবার প্রতারণা
national
বছরে দু’কোটি চাকরি দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২০১৪ সালে ক্ষমতায় এসেছিলেন। নির্বাচনী প্রচারের সময় দে‍‌শের সর্বত্র বলেছিলেন ক্ষমতায় এলে বছরে দু’কোটি করে পাঁচ বছরে দশ কোটি চাকরির বন্দোবস্ত করবেন। অর্থাৎ পরবর্তী নির্বাচনের আগে মোদীর চেষ্টায় দেশ বেকারমুক্ত হয়ে যাবে। বেকার যুবক-যুবতীদের ভুল বুঝিয়ে তাদের সঙ্গে বেইমানি করলেন। ক্ষমতা দখলের পর যখন চতুর্দিক থেকে চাকরি দাও চাকরি দাও বলে রব উঠতে থাকে তখন অমিত শাহ জানিয়ে দিলেন মোদী বছরে দু’কোটি চাকরি দেবার যে কথা ভোটের আগে বলেছিলেন সেটা মোটেই প্রতিশ্রুতি ছিল না, সেটা ছিল আসলে ‘জুমলা’। অমিত শাহ ঘুরিয়ে স্বীকার করলেন নরেন্দ্র মোদী দে‍‌শের যুব সমাজের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। তাদের মিথ্যা স্বপ্ন দেখিয়ে ভোট আদায় করেছেন। তারপর ক্ষমতা দখল করে তাদের কাঁচকলা দেখিয়েছেন। এক অর্থে অমিত শাহ রাখঢাক না রেখে সত্যি কথাটাই বলে দিয়েছেন। চাকরি দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে কর্মহীন মানুষের মাথায় ঘোল ঢাললেও চাকরি দেবার কোনও পরিকল্পনাই তাদের নেই বা ছিল না। আসলে মোদী-শাহরা নয়া উদারনীতির যে ঘরানাকে অনুসরণ করে অর্থনীতি পরিচালনা করেন তার ফোকাল পয়েন্টে কর্মসংস্থান সৃষ্টি থাকে না, থাকে সর্বোচ্চ মুনাফা সৃষ্টি। শ্রমখাতে বা মজুরিখাতে ব্যয় যত কমানো যায় মুনাফা তত বাড়ে। তাই অর্থনীতিকে অনেক বেশি পুঁজি নিবিড় করে যথাসম্ভব কম কর্মী দিয়ে বেশি মুনাফার চেষ্টা হয়। শ্রম নিবিড় অর্থনীতির দিক মোড় ঘোরানো হলে অনেক বেশি মানুষের কাজের সুযোগ বাড়ে বটে তাতে মুনাফা কমে যায়, জিডিপি বৃদ্ধির হার তুলনামূলকভাবে কম থাকে এবং অর্থনীতির বিকাশ ত্বরিত গতিতে হয় না। মোদীনোমিক্সের সার কথা হলো বিকা‍‌শের হার উচ্চ করতে হবে এবং কর্পোরেট পুঁজির মুনাফা সর্বোচ্চ করতে হবে। তাতে কত কর্মসংস্থান হলো দেখার দরকার নেই। তাছাড়া জনবহুল দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি যত কম হবে ততই মজুত শ্রমবাহিনী স্ফীত থেকে স্ফীততর হবে। বেকার বা কর্মহীনের সংখ্যা যত বাড়বে ততই শ্রমের বাজারে প্রতিযোগিতা তীব্র থেকে তীব্রতর হবে। কর্মপ্রার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা যত বাড়বে মজুরির স্তর ততই কমতে থাকবে। মজুরি যত কমবে মুনাফা তত বাড়বে। কাজের বাজারে যত হাহাকার হবে ততই বেকাররা কম মজুরিতে বেশি শ্রম দিতে বাধ্য হবে এবং যাবতীয় শ্রম অধিকার থেকে বঞ্চিত থাকাকে মেনে নেবে। মোদী-শাহরা তাদের নয়া অর্থনৈতিক বন্দোবস্তে অর্থনীতিকে অসংগঠিত ও স্বরোজগারের দিকে ঠেলে দিয়েছে যেখানে একজন উচ্চ শিক্ষিত দক্ষ যুবক ন্যূনতম মজুরিও জোটাতে পারে না। তাই সামান্য ডোমের অস্থায়ী চাকরির জন্য পিএইচডি, স্নাতকোত্তর, ইঞ্জিনিয়ার সহ লক্ষ লক্ষ আবেদন জমা পড়ে। মোদী জমানায় কর্মক্ষেত্রে এটাই নির্মম বাস্তবতা। মোদীরা মনে মনে যেটাই চান না কেন ২০১৬ সাল থেকে দে‍‌শের বিকা‍‌শের হার ধারাবাহিকভাবে কমেছে। ফলত কর্মসংস্থান সৃষ্টির কোনও প্রশ্নই থাকে না। গত লোকসভা নির্বাচনের আগে ফাঁস হওয়া সরকারি সমীক্ষা রি‍পোর্ট জানান দেয় স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময়ের সর্বোচ্চ বেকারির হার মোদী জমানায়। পরিস্থিতি বুঝে সরকার সেই রিপোর্টকে বাতিল বলে ঘোষণা করে। তারপর থেকে বেকারির তথ্য সংগ্রহ করাই সরকার পরিত্যাগ করেছে। অর্থাৎ ভয়াবহ বেকারিত্বের হিসাব দিয়ে সরকার নিজের পায়ে নিজে কু‍‌ড়োল মারতে চায়নি। ভারতে বর্তমান জনসংখ্যার বৃদ্ধির হার অনুযায়ী বছরে গড়ে দু’কোটি মানুষ নতুন করে শ্রমের বাজারে যুক্ত হয়। তাই বছরে দু’কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে মেন অর্থনৈতিক নীতি অনুসরণ করা জরুরি। বাস্তবে মোদী জমানায় গত সাড়ে ৯ বছরে গড়ে দু’লক্ষ নতুন কর্মসংস্থানও তৈরি হয়নি। তাই রুজি রোজগারের ক্ষেত্রে বিস্ফোরক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। হাড়ে হাড়ে আঁচ পাচ্ছেন মোদী-শাহরা। তাই লোক ঠকানোর নয়া কৌশল নিয়েছেন। রোজগার মেলার নামে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ফের ভাঁওতা দিতে শুরু করেছেন। আর স্বপ্ন দেখাচ্ছেন ২০৩০ সালের মধ্যে নাকি ২৫-৩০ কোটি কাজ সৃষ্টি হবে।
তাতে কত কর্মসংস্থান হলো দেখার দরকার নেই তাছাড়া জনবহুল দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি যত কম হবে ততই মজুত শ্রমবাহিনী স্ফীত থেকে স্ফীততর হবে বেকার বা কর্মহীনের সংখ্যা যত বাড়বে ততই শ্রমের বাজারে প্রতিযোগিতা তীব্র থেকে তীব্রতর হবে কর্মপ্রার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতা যত বাড়বে মজুরির স্তর ততই কমতে থাকবে মজুরি যত কমবে মুনাফা তত বাড়বে কাজের বাজারে যত হাহাকার হবে ততই বেকাররা কম মজুরিতে বেশি শ্রম দিতে বাধ্য হবে এবং যাবতীয় শ্রম অধিকার থেকে বঞ্চিত থাকাকে মেনে নেবে মোদী-শাহরা তাদের নয়া অর্থনৈতিক বন্দোবস্তে অর্থনীতিকে অসংগঠিত ও স্বরোজগারের দিকে ঠেলে দিয়েছে যেখানে একজন উচ্চ শিক্ষিত দক্ষ যুবক ন্যূনতম মজুরিও জোটাতে পারে না তাই সামান্য ডোমের অস্থায়ী চাকরির জন্য পিএইচডি, স্নাতকোত্তর, ইঞ্জিনিয়ার সহ লক্ষ লক্ষ আবেদন জমা পড়ে মোদী জমানায় কর্মক্ষেত্রে এটাই নির্মম বাস্তবতা মোদীরা মনে মনে যেটাই চান না কেন ২০১৬ সাল থেকে দে‍‌শের বিকা‍‌শের হার ধারাবাহিকভাবে কমেছে ফলত কর্মসংস্থান সৃষ্টির কোনও প্রশ্নই থাকে না গত লোকসভা নির্বাচনের আগে ফাঁস হওয়া সরকারি সমীক্ষা রি‍পোর্ট জানান দেয় স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে অর্ধ শতাব্দীরও বেশি সময়ের সর্বোচ্চ বেকারির হার মোদী জমানায় পরিস্থিতি বুঝে সরকার সেই রিপোর্টকে বাতিল বলে ঘোষণা করে
বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে একাধিক প্রতারণা, ধৃত
বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে একাধিক প্রতারণা, ধৃত
তামিলনাড়ুর মন্ত্রীর বাড়ি থেকে উদ্ধার নগদ ৬০ লক্ষ টাকা
লেনদেন কমেছে ডিএসইতে
national
স্টাফ রিপোর্টারঃদেশের প্রধান শেয়ার বাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল বুধবার মূল্যসূচকের সামান্য উত্থানে লেনদেন হয়েছে। এদিন এই বাজারে লেনদেন আগের দিনের চেয়ে কমেছে। অপর বাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, গতকাল বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ক্রয়ের চেয়ে বিক্রির পরিমাণ বেশি ছিল। এদিন ডিএসইতে লেনদেনকৃত মোট ৩০২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ৭৮টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫৪টি দর। এর প্রভাব পড়েছে সূচকে। গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে মাত্র দশমিক ৮৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া, অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক দশমিক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৫৯ পয়েন্টে ও ডিএস-৩০ সূচক ১ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৪০ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন এই বাজারে ৪২২ কোটি ৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৪৫০ কোটি ১ লাখ টাকা। দেশের প্রধান এই শেয়ার বাজারে গতকাল টাকার অঙ্কে লেনদেনের ভিত্তিতে শীর্ষে ছিল সিটি জেনারেল ইনস্যুরেন্স। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল জেমিনি সি ফুড। তৃতীয় অবস্থানে ছিল অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার। তালিকায় শীর্ষ দশে থাকা অন্য কোম্পানিগুলো হলো: খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজ, ইস্টার্ন হাউজিং, রয়েল টিউলিপ সী পার্ল, ফু-ওয়াং ফুড, ইউনিয়ন ইনস্যুরেন্স, বিডি কম এবং অ্যাপেক্স ফুডস লিমিটেড। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//আই //
এদিন ডিএসইতে লেনদেনকৃত মোট ৩০২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিটের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭০টির, কমেছে ৭৮টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ১৫৪টি দর এর প্রভাব পড়েছে সূচকে গতকাল ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে মাত্র দশমিক ৮৩ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৮৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে এছাড়া, অন্য দুই সূচকের মধ্যে ডিএসইএস শরিয়াহ সূচক দশমিক ৩ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩৫৯ পয়েন্টে ও ডিএস-৩০ সূচক ১ দশমিক ৮৫ পয়েন্ট বেড়ে ২ হাজার ১৪০ পয়েন্টে অবস্থান করছে এদিন এই বাজারে ৪২২ কোটি ৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে
ভারতীয় রুপির মান সর্বকালের সর্বনিম্ন
ই-কমার্স লেনদেনের নীতিমালা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
স্বামীর পায়ের সামনে বসে নায়িকা! পিতৃতান্ত্রিকতার প্রচার বলে শুরু হল নিন্দা
পুলিশকর্মীর মৃত্যুতে দু’জনকে সাসপেন্ড করল লালবাজার
kolkata
টহলদার পুলিশের গাড়ি আচমকাই দাঁড় করিয়েছিল পণ্যবাহী একটি গাড়িকে! আর তার ফলেই সম্ভবত নিয়ন্ত্রণ রাখতে না পেরে ওই পণ্যবাহী গাড়ির পিছনে ধাক্কা মেরেছিলেন মোটরবাইকে থাকা এক পুলিশকর্মী। প্রাথমিক তদন্তে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে এমনটাই মনে করছেন লালবাজারের কর্তারা। আর তাই ওই টহলদারি গাড়িতে থাকা দুই পুলিশকর্মীকে সাসপেন্ড করল লালবাজার। তবে, জখম পুলিশকর্মীকে তোলার সময়ে পণ্যবাহী গাড়িটির পালিয়ে যাওয়াও সাসপেনশনের কারণ কি না, তা নিয়েও চলছে চর্চা। শাস্তির মুখে পড়া দু’জনের এক জন এএসআই এবং অন্য জন কনস্টেবল। সোমবারই তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন লালবাজারের কর্তারা। এক পুলিশকর্তা জানান, দু’জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ওই রাতে তাঁদের ভূমিকা কী ছিল, তদন্তে করে দেখা হচ্ছে। লালবাজার সূত্রের খবর, যে পণ্যবাহী গাড়িটির পিছনে ওই পুলিশকর্মীর মোটরবাইক ধাক্কা মেরেছিল, সেই গাড়িটির হদিস মঙ্গলবারেও মেলেনি। তবে তল্লাশি চলছে। ওই গাড়ির চালকের খোঁজ মিললেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে। পুলিশ জানায়, ঘটনাটি ঘটে রবিবার শেষ রাতে, ঠাকুরপুকুর থানা এলাকার ডায়মন্ড হারবার রোড ও মহাত্মা গান্ধী রোডের সংযোগস্থলে। মৃত পুলিশকর্মীর নাম প্রদীপ মুখোপাধ্যায়। কলকাতা পুলিশের গুন্ডা দমন শাখার ওই কনস্টেবল ডিউটি সেরে তাঁর ঠাকুরপুকুর থানা এলাকার বাড়িতে ফিরছিলেন। তখনই ওই ঘটনা ঘটে। তবে তাঁর মাথায় হেলেমেট ছিল কি না, তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে।
সোমবারই তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন লালবাজারের কর্তারা এক পুলিশকর্তা জানান, দু’জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে ওই রাতে তাঁদের ভূমিকা কী ছিল, তদন্তে করে দেখা হচ্ছে লালবাজার সূত্রের খবর, যে পণ্যবাহী গাড়িটির পিছনে ওই পুলিশকর্মীর মোটরবাইক ধাক্কা মেরেছিল, সেই গাড়িটির হদিস মঙ্গলবারেও মেলেনি তবে তল্লাশি চলছে
পথেই মৃত্যু অসুস্থের, দেহ ফেলে দিয়ে চম্পট দু’জনের
আসামি পালানোয় সাসপেন্ড ৩ পুলিশকর্মী
স্যুটকেসের ভিতরে কী কিলবিল করছে? ভ্রমণ থেকে ফিরেই ভয়ে আত্মারাম খাঁচাছাড়া মহিলার
পুষ্পা টু-তেও নাচবেন সামান্থা
entertainment
বিনোদন ডেস্ক : মুক্তিরপর বক্স অফিসে দারুণ সাফল্য অর্জন করেছে আল্লু অর্জুন অভিনীত দক্ষিণী সিনেমা '‌পুষ্পা:‌ দ্য রাইস’‌। সিনেমার গল্প, অ্যাকশন, ডায়ালগের পাশাপাশি সিনেমার গানগুলোও জনপ্রিয়তা পেয়েছে ভারতবর্ষের নানা প্রান্তে। সিনেমাপ্রেমীরা এখন অপেক্ষার প্রহর গুনছেন সিনেমাটির সিক্যুয়েলের জন্য। জানা গেছে, শিগগিরই ছবিটির দ্বিতীয় পর্বের কাজ শুরু করবেন নির্মাতারা। ‘পুষ্পা’সিনেমার আইটেম গানে পারফর্ম করে বেশ প্রশংসা ও জনপ্রিয়তা কুড়িয়েছিলেন সামান্থা রথ প্রভু। এরই ধারাবাহিকতায় তাকে সিনেমার দ্বিতীয় পর্বেও দেখা যাবে বলে জানা গেছে। ভারতীয় গণমাধ্যম পিংকভিলা থেকে জানা যায়, নির্মাতারা ‘পুষ্পা’র দ্বিতীয় পর্বের অ্যাকশন দৃশ্যগুলো আরও বড় করার পরিকল্পনা করছেন। এমনকি ‘ওও আন্তাভা’ গানটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়ায় ‘পুষ্পা টু’ নির্মাতারা সামান্থার সঙ্গে আরেকটি আইটেম গানের জন্য আগ্রহী। ট্র্যাক চূড়ান্ত হবার পর তারা সামান্থার সাথে যোগাযোগ করবেন। দর্শকদের ‘ওও আন্তাভা’র মতো আরও একটি জনপ্রিয় গান উপহার দিতে পারবেন বলে আশাবাদী নির্মাতারা। চলতি বছরের জুলাইতে ‘পুষ্পা টু’ সিনেমার শুটিং শুরু হবে। আগামী ২০২৩ সালের এপ্রিলে সিনেমাটি মুক্তি দিতে চান নির্মাতারা। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
সিনেমার গল্প, অ্যাকশন, ডায়ালগের পাশাপাশি সিনেমার গানগুলোও জনপ্রিয়তা পেয়েছে ভারতবর্ষের নানা প্রান্তে সিনেমাপ্রেমীরা এখন অপেক্ষার প্রহর গুনছেন সিনেমাটির সিক্যুয়েলের জন্য জানা গেছে, শিগগিরই ছবিটির দ্বিতীয় পর্বের কাজ শুরু করবেন নির্মাতারা ‘পুষ্পা’সিনেমার আইটেম গানে পারফর্ম করে বেশ প্রশংসা ও জনপ্রিয়তা কুড়িয়েছিলেন সামান্থা রথ প্রভু
‘পুষ্পা ২’-তে ও উঠবে কি ‘উ অন্তভা’ ঝড়? মুখ খুললেন সামান্থা
কোচবিহারে নির্যাতিতা ছাত্রীর মৃত্যু
৩ টোটকা: কোনও রকম ঝক্কি ছাড়াই দূর হবে টিফিন বাক্সের দুর্গন্ধ
সম্পাদক সমীপেষু: বাজির দৌরাত্ম্য
editorial
‘অ-নিয়মের পুজো’ (২৪-১০) সম্পাদকীয়তে আমাদের রাজ্যে দীপাবলিতে আতশবাজির শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণ নিয়ে আতশকাচের নীচে বিশ্লেষণ সমাজ সচেতনতার এক বার্তা বটে। আতশবাজি নিষিদ্ধ করতে দিল্লি পারে, মেঘালয় পারে, পরিবেশকে রক্ষা করে হায়দরাবাদ ‘ওয়ার্ল্ড গ্রিন সিটি অ্যাওয়ার্ড’ জিততে পারে, কিন্তু আমরা কিছুই করতে পারি না। চোখের সামনে যেমন অবৈধ বাজি কারখানা দেখা যায় না, তেমনই রাস্তার উপর ঢেলে বাজি বিক্রি হলেও অজানা কারণে সেটা চোখে পড়ে না প্রশাসনের। অবশ্য দিল্লিতে বাজি নিষিদ্ধ করার মধ্যে কেউ আবার হিন্দু-বিরোধিতার গন্ধ পাচ্ছেন। তবে, যে ভাবে আদালতের সমস্ত নিষেধাজ্ঞা ও শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের অনুরোধ উপেক্ষা করে প্রতি বছরই লাগামহীন ভাবে এই অসহ্য অত্যাচারের পুনরাবৃত্তি ঘটে, তাতে পরিবেশের সঙ্গে মানুষেরও ক্ষতি হচ্ছে। আদালতের নির্দেশ থাকে রাত আটটা থেকে দশটা পর্যন্ত বাজি পোড়ানোর। কিন্তু দেখা যায় রাত দশটার পর থেকেই শুরু হয় শব্দের তাণ্ডব। এর পর ছটপুজোতেও দেখা যায় ভোররাত থেকে শব্দবাজির তাণ্ডব। বিষ প্রয়োগ যদি অপরাধ বলে গণ্য হয়, তবে এই দূষণের দায়কেও সামাজিক অপরাধ বলে গণ্য করা প্রয়োজন। যতই আমরা সবুজ বাজি নিয়ে আলোচনা করি, কোনও আতশবাজিই যে পরিবেশবান্ধব হতে পারে না, এই বোধ সরকার ও নাগরিকদের মনে সঞ্চারিত না হলে, এই সমস্যার সমাধান হবে না। কালীপুজো ও দীপাবলিতে বাজি ব্যবহারের ন্যায্যতা নিয়ে প্রত্যেকের সতর্ক হওয়ার সময় এসেছে। অশোক দাশ, রিষড়া, হুগলি সবুজ বাজি গত বছর কলকাতা হাই কোর্ট রাজ্যে সব রকম বাজি বিক্রি ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করে। সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করা হলে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল সব ধরনের বাজির উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো সম্ভব নয়। পরবর্তী কালে কালীপুজো, দীপাবলি এবং ছটপুজোয় বাজি ফাটানোর নিয়ম বেঁধে দেয় রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। উৎসবের দিনগুলোতে কত ক্ষণ বাজি ফাটানো যাবে, তা-ও স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছিল পর্ষদ। বলা হয়েছিল, পরিবেশবান্ধব বাজি ফাটাতে হবে। কালীপুজো, দীপাবলিতে মাত্র দু’ঘণ্টা, রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বাজি ফাটানো যাবে। ছটপুজোর দিন সকালে দু’ঘণ্টা বাজি পোড়ানো যাবে। সরকারি নির্দেশে যে বাজি বিক্রি বা ব্যবহার করা হবে, তা পরিবেশবান্ধব হতে হবে। কম দূষণকারী কাঁচামাল ব্যবহার করে তৈরি করা হয় এই বাজি। কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (সিএসআইআর) এবং ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল এঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এনইইআরআই)-এর যৌথ গবেষণায় এই বাজি তৈরি হয়েছে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, শব্দবাজির থেকে এই বাজি ৩০ শতাংশ কম দূষণ করে। এই পরিবেশবান্ধব বাজিতে বেরিয়াম নাইট্রেট নামের কেমিক্যাল থাকতে পারবে না। সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম নাইট্রেট থাকবে একটি নির্দিষ্ট মাত্রায়। রাজ্যে শুধু এই বাজিই পোড়ানো যাবে। সরকারি বিভিন্ন মন্ত্রকের পাশাপাশি পেট্রোলিয়াম অ্যান্ড এক্সপ্লোসিভ সেফটি অর্গানাইজ়েশন-এর মতো সংস্থাও এই বাজি পোড়ানোয় অনুমতি দিয়েছে। বিভিন্ন বাজি বিক্রেতার কাছ থেকে জানা গিয়েছে, বাজারে যে বাজি মোটামুটি পাওয়া যায়, সে সবই সবুজ বাজি হিসেবেও পাওয়া যাচ্ছে। তবে কোনটা সাধারণ বাজি, আর কোনটা সবুজ বাজি তা নিশ্চিত ভাবে চিনতে পারা যায়নি। সংশয় থেকে যাচ্ছে। যে-হেতু সরকারি নির্দেশে সবুজ বাজি ছাড়া অন্য বাজি বিক্রি ও ব্যবহার নিষিদ্ধ, তাই অনেক ব্যবসায়ী এ বছর বাজি বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কারণ, ভুল করে অন্য বাজি বিক্রি করতে থাকলে আর সেটা প্রশাসন এসে নিয়ে গেলে অনেক টাকা ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। করোনায় দু’বছর ব্যবসায় ক্ষতির পর নতুন করে ব্যবসায় লোকসান করতে চান না ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীদের মতো এই সবুজ বাজি না চেনার বিষয়ে একই মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা এবং বিভিন্ন পরিবেশপ্রেমী সংগঠনগুলি। তবে এই বাজি শিল্পের সঙ্গে অনেক মানুষের জীবন ও জীবিকা জড়িত। রাজ্যের অর্থনীতিতে বাজি শিল্পের বিরাট ভূমিকা আছে। তাই পরিবেশ রক্ষার দায়িত্ব যেমন আছে, তেমনই বাজি শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখা ও তার প্রসারও সমান ভাবে জরুরি। সুখের কথা, এ রাজ্যেই বেরিয়ামহীন মশলা দিয়ে তৈরি হচ্ছে পরিবেশবান্ধব সবুজ বাজি, যার বিক্রি শুরু হয়েছে হারালের বাজি বাজারে। এখানকার বাজি ব্যবসায়ীরা দক্ষিণ ভারতের শিবকাশীর বাজি কারখানার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে পরিবেশবান্ধব বাজি তৈরি করছেন ও বাজারে তা বিক্রি করেছেন। চম্পাহাটির অনেকেই ভিনরাজ্যে গিয়ে পরিবেশবান্ধব সবুজ বাজি তৈরির প্রথাগত প্রশিক্ষণ নিয়ে এসেছেন। কিন্তু যে-হেতু তাঁরা এখনও পর্যন্ত ওই বাজি তৈরি করে বাজারে বিক্রি করার সরকারি অনুমোদন পাননি, তাই শিবকাশীর বাজি কারখানার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে এখানে বাজি তৈরি করতে হয়েছে। আশা করা যায়, এনইইআরআই থেকে খুব শীঘ্রই প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র মিলবে এবং এখানকার ব্যবসায়ীরাও নিজেদের কোম্পানির নামে সবুজ বাজি তৈরি ও বিক্রি করতে পারবেন। বর্তমানের এই সমস্যা পরবর্তী কালে আর থাকবে না। বাজির দাম কমবে। এবং ব্যবসাও বাড়বে। কুমার শেখর সেনগুপ্ত, কোন্নগর, হুগলি সচেতনতা চাই ‘বাজি নিয়ে মমতা’ (১৪-১০) শীর্ষক ছোট খবরটি মোটেও ছোট নয়। প্রতি বছর কালীপুজো ও দীপাবলি উপলক্ষে যে ভাবে বাজি-পটকা পোড়ানো ও ফাটানোর আয়োজন করা হয়, তাতে পরিবেশবিদরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। তাঁদের দাবি, বাজি পুরোপুরি নিষিদ্ধ হোক। এতে হয়তো এই কুটির শিল্প মার খাবে। কিন্তু বিকল্প হিসেবে যে সবুজ বাজি ইদানীং বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করে সাড়া ফেলেছেন, সেই সব সবুজ বাজি এখনও পুরোপুরি বাজারজাত করা যায়নি। ফলে সবুজ বাজির নাম দিয়ে এই বছর দেদার নিষিদ্ধ বাজি বিক্রি হয়েছে। তা ছাড়া সবুজ বাজির মূল্য আকাশছোঁয়া। কিন্তু পরিবেশ বাঁচাতে এই বাজির প্রচলন চালু করা প্রয়োজন। যদিও এর আকাশছোঁয়া মূল্য নিয়ে ভাবনাচিন্তা করতে হবে। প্রসঙ্গত, কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোতেও এখন বাজি ফাটে! মানুষ সচেতন না হলে কিছুতেই এই মানসিকতা থেকে বেরোনো যাবে না। বিবেকানন্দ চৌধুরী, মণ্ডলহাট, পূর্ব বর্ধমান শব্দের তাণ্ডব সদ্যসমাপ্ত দুর্গোৎসবে আরামবাগ শহর ও পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন স্থানে পুজোমণ্ডপ ঘোরার সুবাদে দু’টি বিষয় দৃষ্টিগোচর ও কর্ণগোচর হল। প্রথমটি, শব্দবাজির উৎপাত আর দ্বিতীয়টি, ডিজের তাণ্ডব। সংখ্যায় কম হলেও এবং তাণ্ডবের মাত্রা খুব বেশি না হলেও বেশির ভাগ জায়গাতেই কম-বেশি শব্দবাজির উপস্থিতি টের পেলাম। বিশেষত, অল্পবয়সিদের মধ্যে শব্দবাজি ফাটানোর প্রবণতা বেশি দেখা গেল। শহরের মধ্যে পাড়ার প্রায় প্রতিটি ছোট দোকানে, এমনকি বাজার এলাকার কিছু দোকানেও যথেচ্ছ ভাবে শব্দবাজি বিক্রি করা হয়। একই ভাবে কম সংখ্যক ও শব্দের মাত্রা কম হলেও কিছু মণ্ডপে ডিজের উপস্থিতিও লক্ষ করা যায়, যদিও ডিজে বাজিয়ে তাণ্ডব নিষিদ্ধ হয়েছে। এবং প্রতিমা বিসর্জনের দিনগুলিতেও প্রশাসনের নাকের ডগায় এই ডিজের অত্যাচার ভালই টের পাওয়া গেল। কালীপুজোর সময় শব্দবাজি ও ডিজে উভয়ের উপদ্রবই বৃদ্ধি পায় এবং তা প্রায়ই তাণ্ডবের পর্যায়ে চলে যায়। কিন্তু হাঙ্গামার আশঙ্কায় অনেক সময় পীড়িত মানুষ প্রতিবাদ করতে পারেন না। পুলিশ ও প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, আগামী দিনে উক্ত দু’টি উপদ্রব সম্পূর্ণ বন্ধে যথাযথ ব্যবস্থা করা হোক। অরিন্দম ঘোষাল, আরামবাগ, হুগলি
‘অ-নিয়মের পুজো’ (২৪-১০) সম্পাদকীয়তে আমাদের রাজ্যে দীপাবলিতে আতশবাজির শব্দদূষণ ও বায়ুদূষণ নিয়ে আতশকাচের নীচে বিশ্লেষণ সমাজ সচেতনতার এক বার্তা বটে আতশবাজি নিষিদ্ধ করতে দিল্লি পারে, মেঘালয় পারে, পরিবেশকে রক্ষা করে হায়দরাবাদ ‘ওয়ার্ল্ড গ্রিন সিটি অ্যাওয়ার্ড’ জিততে পারে, কিন্তু আমরা কিছুই করতে পারি না চোখের সামনে যেমন অবৈধ বাজি কারখানা দেখা যায় না, তেমনই রাস্তার উপর ঢেলে বাজি বিক্রি হলেও অজানা কারণে সেটা চোখে পড়ে না প্রশাসনের অবশ্য দিল্লিতে বাজি নিষিদ্ধ করার মধ্যে কেউ আবার হিন্দু-বিরোধিতার গন্ধ পাচ্ছেন তবে, যে ভাবে আদালতের সমস্ত নিষেধাজ্ঞা ও শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষের অনুরোধ উপেক্ষা করে প্রতি বছরই লাগামহীন ভাবে এই অসহ্য অত্যাচারের পুনরাবৃত্তি ঘটে, তাতে পরিবেশের সঙ্গে মানুষেরও ক্ষতি হচ্ছে আদালতের নির্দেশ থাকে রাত আটটা থেকে দশটা পর্যন্ত বাজি পোড়ানোর কিন্তু দেখা যায় রাত দশটার পর থেকেই শুরু হয় শব্দের তাণ্ডব এর পর ছটপুজোতেও দেখা যায় ভোররাত থেকে শব্দবাজির তাণ্ডব বিষ প্রয়োগ যদি অপরাধ বলে গণ্য হয়, তবে এই দূষণের দায়কেও সামাজিক অপরাধ বলে গণ্য করা প্রয়োজন যতই আমরা সবুজ বাজি নিয়ে আলোচনা করি, কোনও আতশবাজিই যে পরিবেশবান্ধব হতে পারে না, এই বোধ সরকার ও নাগরিকদের মনে সঞ্চারিত না হলে, এই সমস্যার সমাধান হবে না কালীপুজো ও দীপাবলিতে বাজি ব্যবহারের ন্যায্যতা নিয়ে প্রত্যেকের সতর্ক হওয়ার সময় এসেছে অশোক দাশ, রিষড়া, হুগলি সবুজ বাজি গত বছর কলকাতা হাই কোর্ট রাজ্যে সব রকম বাজি বিক্রি ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করে সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করা হলে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল সব ধরনের বাজির উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানো সম্ভব নয় পরবর্তী কালে কালীপুজো, দীপাবলি এবং ছটপুজোয় বাজি ফাটানোর নিয়ম বেঁধে দেয় রাজ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ উৎসবের দিনগুলোতে কত ক্ষণ বাজি ফাটানো যাবে, তা-ও স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছিল পর্ষদ বলা হয়েছিল, পরিবেশবান্ধব বাজি ফাটাতে হবে কালীপুজো, দীপাবলিতে মাত্র দু’ঘণ্টা, রাত ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বাজি ফাটানো যাবে ছটপুজোর দিন সকালে দু’ঘণ্টা বাজি পোড়ানো যাবে সরকারি নির্দেশে যে বাজি বিক্রি বা ব্যবহার করা হবে, তা পরিবেশবান্ধব হতে হবে কম দূষণকারী কাঁচামাল ব্যবহার করে তৈরি করা হয় এই বাজি কাউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (সিএসআইআর) এবং ন্যাশনাল এনভায়রনমেন্টাল এঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এনইইআরআই)-এর যৌথ গবেষণায় এই বাজি তৈরি হয়েছে গবেষকরা জানাচ্ছেন, শব্দবাজির থেকে এই বাজি ৩০ শতাংশ কম দূষণ করে
সম্পাদক সমীপেষু: বাজির বিপদ
সম্পাদক সমীপেষু: শান্তির দুরাশা
‘পাঠান’-এর ব্যবসা ১০০০ কোটি ছাড়াবে? টুইট করে সমালোচিত প্রাক্তন ক্রিকেটার
জল-জঙ্গল বিক্রির ব্যবস্থা?
editorial
উন্নত দেশগুলি এখন কয়লা পুড়িয়ে শক্তি উৎপাদন বন্ধ করছে পরিবেশ আন্দোলনের চাপে। আর ভারত? ভারত সরকার ২০১৯ সালে কয়লার ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ বিদেশি বিনিয়োগ অনুমোদন করেছে, এবং এ বছর ৪১টি নতুন কয়লা ব্লকের দরপত্র ডেকেছে। এর মধ্যে ১৪টি ব্লক ঘন জঙ্গলের ভিতর। জঙ্গলের ভিতরে বা কাছে রয়েছে অনেক আদিবাসী গ্রাম। দেশের আইন অনুযায়ী, ঘন জঙ্গলে খনন কার্যের জন্য তিনখানা ছাড়পত্র লাগে— পরিবেশের, বনের এবং স্থানীয় (আদি) বাসিন্দাদের। আশ্চর্য, কোনও ছাড়পত্র ছাড়াই এই দরপত্র ডাকা হয়েছে। অর্থাৎ এটা স্থির হয়েই রয়েছে যে যেন-তেন-প্রকারেণ জঙ্গলের মধ্যে খননকার্য হবেই। প্রয়োজনে আইন শিথিল করে, লোকালয়ের প্রতিবাদ উপেক্ষা করে। কিংবা ধরে নিতে হয় যে কাজ হবে কি হবে না, এই ধোঁয়াশার মধ্যে থেকেও বিনিয়োগে শামিল হবে বিভিন্ন সংস্থা। সরকারের কথা হল, দেশের নিজস্ব সম্পদের ব্যবহার বাড়াতে হবে, যাতে আমদানি কমে। কিন্তু তা করতে গিয়ে পরিবেশ এবং স্বাস্থ্য যদি বিপন্ন হয়, তা হলে বুঝতে হবে পরিকল্পনায় ভুল আছে। তাতে ব্যবসায়িক যৌক্তিকতা থাকতে পারে, দূরদর্শিতা নেই। কয়লাখনি পরজীবীর মতো এলাকার প্রাকৃতিক রস শুষতে থাকে, পরিবর্তে নিঃসৃত করে বিষ। ২০১৩ থেকে ২০১৮-র মধ্যে ওড়িশার ‘মহানদী কোলফিল্ডস লিমিটড’-এর দুটি মাত্র কয়লাখনি থেকে ৬২ লক্ষ কিলোলিটার দূষিত জল নির্গত হয়েছিল, যা ভূগর্ভস্থ জলের সঙ্গে মিশে গিয়েছিল। এ ছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে নদী খাল বিলের জলেও দূষণ ছড়িয়েছে, সেখানে মাছ কমে গিয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ধীবর সম্প্রদায়ও। আইন বলে, প্রত্যেকটি কয়লাখনিরই খননকার্যের শেষে পরিবেশকে পুনরুজ্জীবিত করে তোলার কথা, জমির উপরের উর্বর মাটি দিয়ে কয়লাখনি ঢেকে গাছ লাগানোর কথা। অথচ, ছত্তীসগঢ়ের সমস্ত কয়লাখনিই খোলা অবস্থায় পড়ে আছে। এ কাজে ব্যবহার হওয়ার কথা ‘ডিস্ট্রিক্ট মিনারেল ফান্ড’ (ডিএমএফ)। তা হচ্ছে না কেন? এ-ও দেখা যাচ্ছে, এক-একটি এলাকা প্রথমে কয়লাখনির বিপুল রাজস্বের উপরে সম্পূর্ণ ভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। তাই খনির আয়ু ফুরোলে রাজস্বের ব্যাপক ঘাটতিতে এলাকার উন্নয়নই স্থগিত হয় যাচ্ছে। দূষিত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ছাড়া আর বিশেষ কিছুই পড়ে থাকছে না এলাকাবাসীর জন্য। অথচ খনির কাজ বন্ধ হওয়ার পর সেখানকার পরিবেশ পুনরুজ্জীবনের কাজে এলাকাবাসীকে শামিল করিয়ে তাঁদের জীবিকা অর্জনের ব্যবস্থা করানোর কথা রয়েছে, যাতে খননকার্যের উপর নির্ভরশীল মানুষগুলি হঠাৎ অর্থসঙ্কটে না পড়েন। নতুন খনি চালু হলেই উন্নয়নে জোয়ার আসবে এবং ২.৮ লক্ষ নতুন চাকরি তৈরি হবে, এটাও মানা কঠিন। ২০১৫ সালে ৮০টি কয়লাখনি নিলামের সময়ও দাবি করা হয়েছিল যে এর ফলে ১.২ লক্ষ কোটি টাকার রাজস্ব আসবে। এল মাত্র ৫৫০০ কোটি টাকা। ১৫টির বেশি খনি চালানোই যায়নি। কেন? আসলে এমন এক সময়ে বিদেশি বিনিয়োগের আশা দেখানো হচ্ছে যখন বিশ্বে কয়লা শিল্পের অবস্থা খারাপ। জাপানের কিছু ব্যাঙ্ক ছাড়া প্রায় আর কেউই এই ধরনের শক্তি উৎপাদনে সহায় হতে চাইছে না। এখানে চুক্তি বেশ কঠিন— সরকার চাইলে বিনা কৈফিয়তে নিলাম বাতিল করে দিতে পারে। সম্ভবত সরকারের ঘনিষ্ঠ কোম্পানিগুলি ছাড়া আর কেউই এই চুক্তিতে রাজি হবে না। অনেক দশক ধরেই বহু সংস্থা নিজেদের স্বার্থে বেআইনি ভাবে আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট করেছে। অথচ আজ যারা বেআইনি, কাল তারাই যাতে বৈধতার রক্ষাকবচ পায়, বর্তমান সরকারের নজর যেন সেই দিকেই। খসড়া ‘এনভায়রনমেন্ট ইম্প্যাক্ট অ্যাসেসমেন্ট ২০২০’ দেখলেই তা পরিষ্কার হয়। এর ফলে যে কোনও সংস্থা আগে কাজ শুরু করতে পারে, পরে পরিবেশ মন্ত্রকের কাছে ছাড়পত্রের আর্জি জানালেই চলবে, তা পেয়েও যাবে। এর আগে প্রকৃতি ও পরিবেশ কখনও এমন ভাবে বিপদের সম্মুখীন হয়নি। সংবাদমাধ্যমের সামনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিজেই ঘোষণা করলেন, প্রকৃতি সংরক্ষণকারী আইন নাকি দেশের অগ্রগতির পথে বাধা! শিল্পায়ন প্রকল্পকে ছাড়পত্র দিয়ে নিজেদের বাহবা দিল বর্তমান পরিবেশ মন্ত্রক! প্রতিবাদের কণ্ঠ আগেও রুদ্ধ হয়েছে, কিন্তু আঁটঘাট বেঁধে আইনগত ভাবে সেটা করার এমন দৃঢ় পরিকল্পনা হয়নি। আর এ সব কাজ এমন একটা সময় হচ্ছে, যখন ঠিক উল্টোটাই হওয়া দরকার। কন্টাজিয়ন বলে এত চলচ্চিত্রে দেখানো হয়েছিল, জঙ্গল কাটা মানেই নতুন নতুন ভাইরাসকে আহ্বান করা। অসচেতনতা ও অদূরদর্শিতা আমাদের ভুল পথে নিয়ে চলেছে, তার প্রমাণ আমরা পাচ্ছি। তাও শিক্ষা হচ্ছে না? দ্য ইউনিভার্সিটি অব ট্রান্সডিসিপ্লিনারি হেলথ সায়েন্সেস অ্যান্ড টেকনোলজি, বেঙ্গালুরু
অথচ, ছত্তীসগঢ়ের সমস্ত কয়লাখনিই খোলা অবস্থায় পড়ে আছে এ কাজে ব্যবহার হওয়ার কথা ‘ডিস্ট্রিক্ট মিনারেল ফান্ড’ (ডিএমএফ) তা হচ্ছে না কেন? এ-ও দেখা যাচ্ছে, এক-একটি এলাকা প্রথমে কয়লাখনির বিপুল রাজস্বের উপরে সম্পূর্ণ ভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে তাই খনির আয়ু ফুরোলে রাজস্বের ব্যাপক ঘাটতিতে এলাকার উন্নয়নই স্থগিত হয় যাচ্ছে দূষিত অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ ছাড়া আর বিশেষ কিছুই পড়ে থাকছে না এলাকাবাসীর জন্য অথচ খনির কাজ বন্ধ হওয়ার পর সেখানকার পরিবেশ পুনরুজ্জীবনের কাজে এলাকাবাসীকে শামিল করিয়ে তাঁদের জীবিকা অর্জনের ব্যবস্থা করানোর কথা রয়েছে, যাতে খননকার্যের উপর নির্ভরশীল মানুষগুলি হঠাৎ অর্থসঙ্কটে না পড়েন নতুন খনি চালু হলেই উন্নয়নে জোয়ার আসবে এবং ২.৮ লক্ষ নতুন চাকরি তৈরি হবে, এটাও মানা কঠিন ২০১৫ সালে ৮০টি কয়লাখনি নিলামের সময়ও দাবি করা হয়েছিল যে এর ফলে ১.২ লক্ষ কোটি টাকার রাজস্ব আসবে এল মাত্র ৫৫০০ কোটি টাকা ১৫টির বেশি খনি চালানোই যায়নি কেন? আসলে এমন এক সময়ে বিদেশি বিনিয়োগের আশা দেখানো হচ্ছে যখন বিশ্বে কয়লা শিল্পের অবস্থা খারাপ জাপানের কিছু ব্যাঙ্ক ছাড়া প্রায় আর কেউই এই ধরনের শক্তি উৎপাদনে সহায় হতে চাইছে না এখানে চুক্তি বেশ কঠিন— সরকার চাইলে বিনা কৈফিয়তে নিলাম বাতিল করে দিতে পারে সম্ভবত সরকারের ঘনিষ্ঠ কোম্পানিগুলি ছাড়া আর কেউই এই চুক্তিতে রাজি হবে না
বন-বিধি না জেনে জঙ্গল ভ্রমণে লুকিয়ে বিপদ
হুগলির গোঘাটে জলে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
চোর ধরতে নাকাল, সল্টলেকে পুলিশের হাত কামড়ে পালাল দুই নিশিকুটুম্ব
মদের নেশায় অচেতন হতেই কবর দিয়ে দিয়েছিলেন পড়শিরা, জেগে উঠে পুলিশে গেলেন যুবক
lifestyle
‘মাদার আর্থ ফেস্টিভ্যাল’ চলছে দক্ষিণ আমেরিকার বলিভিয়ায়। সেখানেই মদ খেয়ে অচেতন হয়ে গিয়েছিলেন এক যুবক। আর তার পরেই নাকি তাঁকে কফিনে ভরে কবর দিয়ে দিয়েছিলেন পড়শিরা। এমনই অভিযোগ জানালেন ভিক্টর হুগো মিকা আলভারেজ নামক বছর ৩০-এর এক যুবক। আলভারেজ সত্যি বলছেন, না কি নেশার ঘোরে উল্টো-পাল্টা বকছেন, তা-ও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ছবি: সংগৃহীত। আলভারেজের দাবি, স্থানীয় এক দেবতার পুজো উপলক্ষে কিছু মানুষ মিলিত হয়েছিলেন এল অলটো নামক একটি জায়গায়। ছিল খানাপিনার আসরও। সেখানেই অতিরিক্ত মদ্যপান করে তিনি অচেতন হয়ে যান। পুলিশকে আলভারেজ জানিয়েছেন, কয়েক ঘণ্টা পর মূত্রত্যাগের প্রয়োজন পড়ে। ঘুম ভেঙে যায় তাঁর। চোখ মেলতেই দেখেন, অন্ধকার কুঠুরিতে শুয়ে আছেন তিনি! নড়াচড়া করার পর বুঝতে পারেন, সেটি একটি কফিন। কোনও ক্রমে ধাক্কা দিয়ে কফিনের দরজা ভাঙতেই মুখে এসে পড়ে দলা দলা মাটি। শেষ পর্যন্ত বহু কষ্টে সেখান থেকে বেরোন তিনি। আলভারেজের অভিযোগ, পুজো করতে আসা পুণ্যার্থীরাই দেবতার কাছে উৎসর্গ করে দিয়েছিলেন তাঁকে। যুবক গুরুতর অভিযোগ করলেও, গোটা বিষয়টি নিয়ে এখনও ধন্দে প্রশাসন। আলভারেজ সত্যি বলছেন, না কি নেশার ঘোরে উল্টো-পাল্টা বকছেন, তা-ও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। তবে ইতিমধ্যেই তাঁর মাটি মাখা ছবি ভাইরাল হয়ে গিয়েছে নেটমাধ্যমে।
পুলিশকে আলভারেজ জানিয়েছেন, কয়েক ঘণ্টা পর মূত্রত্যাগের প্রয়োজন পড়ে ঘুম ভেঙে যায় তাঁর চোখ মেলতেই দেখেন, অন্ধকার কুঠুরিতে শুয়ে আছেন তিনি! নড়াচড়া করার পর বুঝতে পারেন, সেটি একটি কফিন কোনও ক্রমে ধাক্কা দিয়ে কফিনের দরজা ভাঙতেই মুখে এসে পড়ে দলা দলা মাটি শেষ পর্যন্ত বহু কষ্টে সেখান থেকে বেরোন তিনি আলভারেজের অভিযোগ, পুজো করতে আসা পুণ্যার্থীরাই দেবতার কাছে উৎসর্গ করে দিয়েছিলেন তাঁকে
নেশাগ্রস্ত
বাঁশঝোড়ে নিহত যুবকের বাড়িতে পার্টি নেতৃবৃন্দ
বিশ্ব করোনা : শনাক্ত ও মৃত্যু কমেছে
দুর্নীতি ধরে ফেলা ৩ সিএজি আধিকারিককে বদলি কেন্দ্রের
national
দুই কেন্দ্রীয় প্রকল্পে গুরুতর বেনিয়মের রিপোর্ট দিয়েছিল কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি)। সংসদের বাদল অধিবেশনে পেশ হয়েছিল শীর্ষ হিসেবরক্ষক প্রতিষ্ঠানের সেই রিপোর্ট। অভিযোগ, এই দুই প্রকল্পের রিপোর্ট তৈরির কাজে জড়িত সিএজি’র তিন আধিকারিককে বদলি করা হয়েছে। ‘আয়ুষ্মান ভারত’ এবং জাতীয় সড়ক প্রকল্পের বড় বেনিয়মের তথ্য বেরিয়ে পড়েছিল সিএজি’র দুই রিপোর্টে। তার আগে দীর্ঘদিন সিএজি’র এমন জোরালো রিপোর্ট পেশ হয়নি নরেন্দ্র মোদী সরকারের মেয়াদে। রিপোর্টে দেখা গিয়েছিল দ্বারকা একস্প্রসওয়ের কাজে খরচ ১৪০০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। বেনিয়মের তথ্য ধরা পড়েছিল বাড়িয়ে খরচের হিসেবেও। হাইওয়ে প্রকল্প থেকে ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অন্যত্র সরানোর তথ্যও উঠে এসেছিল। বরাত দেওয়ার প্রক্রিয়ায় ফাঁকফোঁকর ধরেছিল সিএজি। আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পেও বেনিয়মের একাধিক তথ্য বেরিয়ে পড়ে। সিএজি দেখিয়েছিল যে একটি মোবাইল নম্বরে ৭.৫ লক্ষ উপভোক্তার নাম নথিভুক্ত হয়েছে। মৃত রোগীদের নামে চিকিৎসার টাকা তোলা হয়েছে। চলতি বছরে সিএজি’র দুই রিপোর্ট নিয়ে রাজনৈতিক স্তরেও বহু প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে বিজেপি’কে। বাদল অধিবেশনে মোট ১২টি রিপোর্ট পেশ হয়েছিল সংসদে। তার মধ্যে এই দু’টি রিপোর্ট নিয়েই তীক্ষ্ণ সমালোচনার মুখে পড়ে বিজেপি। ১১ আগস্ট শেষ হয়েছিল বাদল অধিবেশন। জানা গিয়েছে, ১২ সেপ্টেম্বরে এই আধিকারিকদের বদলির নির্দেশ পৌঁছায় সিএজি দপ্তরে। সিপিআই(এম) সাধারণ সম্পাদক সীতারাম ইয়েচুরির প্রতিক্রিয়া, ‘‘বিপুল দুর্নীতির জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে জবাবদিহি করতে হবে। দ্বারকা একস্প্রেসওয়ে, ভারতমালা, আয়ুষ্মান ভারত, আরোগ্য যোজনার মতো একের পর এক প্রকল্পে বেনিয়ম ধরা পড়েছে।’’ সংবাদ ওয়েবসাইট ‘দ্যা ওয়্যার’ জানাচ্ছে যে পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বিভাগের প্রিন্সিপাল ডিরেক্টর অতুর্ব সিন্‌হাকে বদলিত নির্দেশ দেওয়া হয় ১২ সেপ্টেম্বর। নয়াদিল্লি থেকে সরিয়ে তাঁকে কেরালায় অ্যাকাউন্ট্যান্ট জেনারেল করা হয়। ভারতমালা প্রকল্পের অধীন হাইওয়ে নির্মাণে খরচের হিসেব পরীক্ষার দায়িত্বে ছিলেন সিনহা। দ্বারকা এক্সপ্রেসওয় হরিয়ানার একটি অংশ উড়ালপুলের মতো কাঠামো গড়ে করার সিদ্ধান্ত নেয় ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি। তার জেরে খরচ প্রতি কিলোমিটারে ১৮.২০ কোটি টাকা থেকে বেড়ে হয় ২৫০.৭৭ কোটি টাকা। এই সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভার অর্থনীতি বিষয়ক কমিটিতে পাশও হয়। আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পের হিসেব পরীক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিক দত্তপ্রসাদ সূর্যকান্ত শিরসতকেও বদলি করা হয়েছে। আরেক আধিকারিক অশোক সিনহাকে বদলি করা হয়েছে রাজভাষা বিষয়ক বিভাগের ডিরেক্টর জেনারেল পদে। জাতীয় কংগ্রেসের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক এই বদলি বাতিল করার দাবি তুলেছেন। তিনি বলেছেন, বিভিন্ন অংশকে মুখ বন্ধ রাখতে বাধ্য করে প্রশাসন চালাচ্ছে নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকার।
হাইওয়ে প্রকল্প থেকে ৩ হাজার ৬০০ কোটি টাকা অন্যত্র সরানোর তথ্যও উঠে এসেছিল বরাত দেওয়ার প্রক্রিয়ায় ফাঁকফোঁকর ধরেছিল সিএজি আয়ুষ্মান ভারত প্রকল্পেও বেনিয়মের একাধিক তথ্য বেরিয়ে পড়ে সিএজি দেখিয়েছিল যে একটি মোবাইল নম্বরে ৭.৫ লক্ষ উপভোক্তার নাম নথিভুক্ত হয়েছে মৃত রোগীদের নামে চিকিৎসার টাকা তোলা হয়েছে চলতি বছরে সিএজি’র দুই রিপোর্ট নিয়ে রাজনৈতিক স্তরেও বহু প্রশ্নের মুখে পড়তে হচ্ছে বিজেপি’কে বাদল অধিবেশনে মোট ১২টি রিপোর্ট পেশ হয়েছিল সংসদে তার মধ্যে এই দু’টি রিপোর্ট নিয়েই তীক্ষ্ণ সমালোচনার মুখে পড়ে বিজেপি ১১ আগস্ট শেষ হয়েছিল বাদল অধিবেশন জানা গিয়েছে, ১২ সেপ্টেম্বরে এই আধিকারিকদের বদলির নির্দেশ পৌঁছায় সিএজি দপ্তরে
নিয়োগ দুর্নীতিতে আরও এক তৃণমূল বিধায়কের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিল হাই কোর্ট!
নাবালিকা ধর্ষণ কান্ডে গ্রেপ্তার দিল্লি আধিকারিক ও তার স্ত্রী
স্বাধীনতার স্বপ্নভঙ্গ
ঐশ্বর্যার ‘পোন্নিয়িন সেলভান’ ছবির প্রযোজনা সংস্থার দফতরে ইডির হানা
entertainment
গত বছর বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিল মণি রত্নমের ‘পোন্নিয়িন সেলভান ১’। তুলে নিয়েছিল প্রায় ৫০০ কোটি টাকা। তামিল ভাষায় নির্মিত জাঁকজমকপূর্ণ ও ব্যয়বহুল ছবিগুলির মধ্যে অন্যতম। ‘পোন্নিয়িন সেলভান ১’ এর সাফল্যের পর চলতি বছর এপ্রিল মাসে মুক্তি পায় এই ছবির দ্বিতীয় পর্ব। ভারতে প্রায় ৩০০ কোটির ব্যবসা করে ঐশ্বর্যা রাই অভিনীত এই ছবি। এ হেন সাফল্যের মধ্যে আশঙ্কার কালো মেঘ লাইকা প্রযোজনা সংস্থার। সোমবার চেন্নাইতে এই প্রযোজনা সংস্থার দফতরে হানা দেয় ইডি। আর্থিক তছরুপের অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে। সংস্থার সম্পত্তির পরিমাণ খতিয়ে দেখতেই হানা দিয়েছে ইডি। প্রযোজনা সংস্থার প্রায় আটটি অফিসে তল্লাশি অভিযান চালায়। প্রায় তিন মাস আগেও একাধিক প্রযোজনা সংস্থা, প্রযোজক, ডিস্ট্রিবিউটর কোম্পানি আর ফ্র্যাঞ্চাইজ়িগুলোতে তল্লাশি চালায় ইডি। সেই সময় লাইকা প্রযোজনা সংস্থায় তল্লাশি চালিয়ে আর্থিক লেনদেনের কিছু ডিজিটাল নথি হাতে আসে ইডির। ওই সংস্থার সঙ্গে বেশ কিছু বেসরকারি বা প্রাইভেট ফিন্যান্সরের সঙ্গে টাকাপয়সার লেনদেন হয়েছিল। কিন্তু সেই সব অ্যাকাউন্টের হদিসও মেলেনি এখনও। তল্লাশি চালিয়ে বেআইনি ভাবে লেনদেন করা প্রায় ২৬ কোটি টাকা উদ্ধার করা হয় সেই সময়। দিন কয়েক আগেই ‘পোন্নিয়িন সেলভান’ ছবিতে গান চুরির অভিযোগ ওঠে সুরকার এআর রহমনের বিরুদ্ধে। এ বার নতুন বিড়ম্বনায় ছবির প্রযোজনা সংস্থা।
এ হেন সাফল্যের মধ্যে আশঙ্কার কালো মেঘ লাইকা প্রযোজনা সংস্থার সোমবার চেন্নাইতে এই প্রযোজনা সংস্থার দফতরে হানা দেয় ইডি আর্থিক তছরুপের অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে সংস্থার সম্পত্তির পরিমাণ খতিয়ে দেখতেই হানা দিয়েছে ইডি প্রযোজনা সংস্থার প্রায় আটটি অফিসে তল্লাশি অভিযান চালায় প্রায় তিন মাস আগেও একাধিক প্রযোজনা সংস্থা, প্রযোজক, ডিস্ট্রিবিউটর কোম্পানি আর ফ্র্যাঞ্চাইজ়িগুলোতে তল্লাশি চালায় ইডি
১০০ কোটির ঘরে ঐশ্বরিয়ার ‘পোন্নিয়িন সেলভান ২
বর্জনীয়
Oppo Reno 7 5G And Reno 7 Pro 5G: জেনে নিন সদ্য লঞ্চ হওয়া দুটি ফোনের দাম এবং ফিচার
সম্পাদক সমীপেষু: জাতীয় সঙ্গীত
editorial
বিশিষ্ট সঙ্গীতজ্ঞ দেবজ্যোতি মিশ্র তাঁর প্রবন্ধে (‘হে আমার আগুন, তুমি’, ১৯-৯) বেঠোফেনের জীবন, সমকালীন রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি এবং পরবর্তী কালের সংস্কৃতিতে তাঁর প্রভাবকে সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন। কিন্তু এমন অসাধারণ লেখায় একটি তথ্যপ্রমাদ চোখে পড়ল। লেখক লিখেছেন, হিটলার নাকি “বেঠোফেনের ‘নাইন্থ সিম্ফনি’-কে করে নিলেন জার্মানির জাতীয় সঙ্গীত।” যত দূর জানি, হিটলার ১৯৩৩ সালে ক্ষমতা দখল করার আগে জার্মানির জাতীয় সঙ্গীত ছিল জোসেফ হেইডেনের সুরে আউগুস্ট হাইনরিশ হফমান ফন ফালের্সলেবেন রচিত ‘ডাস লিড ড্যের ডয়েশেন’ বা ‘দ্য সং অব দ্য জার্মানস’ সঙ্গীতটি (যার তৃতীয় স্তবক বর্তমান জার্মানির জাতীয় সঙ্গীত)। নাৎসি দল ক্ষমতা দখলের পর (১৯৩৩ সালে) এই সঙ্গীতটির কেবল প্রথম স্তবককে জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে গ্রহণ করে। একই সঙ্গে নাৎসি দলের যুবনেতা হোর্স্ট ওয়াসেল রচিত ‘হোর্স্ট ওয়াসেল লিড’ বা ‘হোর্স্ট ওয়াসেল সং’ গানটিকে, যা ইতিপূর্বে ছিল নাৎসিদের দলীয় সঙ্গীত, জার্মানির জাতীয় সঙ্গীতের মর্যাদা দেওয়া হয়। অর্থাৎ, হিটলারের আমলে জার্মানির দু’টি জাতীয় সঙ্গীত ছিল, এবং এই দুই সঙ্গীতকে একত্রে বলা হত ‘সং অব নেশন’। ১৯৪৫ সালে নাৎসি জার্মানির পতনের পর এই জাতীয় সঙ্গীতগুলি বাতিল করা হয়। ‘হোর্স্ট ওয়াসেল লিড’কে জার্মানি ও অস্ট্রিয়াতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। ‘ডাস লিড ড্যের ডয়েশেন’ গানটির তৃতীয় স্তবকটি ১৯৫২ সালে পশ্চিম জার্মানির এবং ১৯৯০ সালে পূর্ব ও পশ্চিম জার্মানির ঐক্যের পর সমগ্র জার্মানির জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে স্বীকৃতি পায়। জিতাংশু নাথ কলকাতা-৫৯ এলিজ়ের জন্য দেবজ্যোতি মিশ্রের ‘হে আমার আগুন, তুমি’ শীর্ষক প্রবন্ধ সম্পর্কে কিছু কথা। বেঠোফেন সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি একটি অদ্ভুত শব্দের অবতারণা করেছেন— ‘ফিউরেলিস’। শব্দটি বেশ কয়েক বার ব্যবহৃত হয়েছে প্রবন্ধটিতে। এই শব্দের কোনও অস্তিত্ব জার্মান ভাষাতে নেই। শুধু জার্মান কেন, কোনও ভাষাতেই নেই। শব্দটি হবে ‘Für Elise’, অর্থাৎ ‘ফর এলিজ়ে’ বা ‘এলিজ়ের জন্য’। জার্মান ভাষায় এস-এর উচ্চারণ ‘জ়েড’-এর মতো হয়। ‘ফর এলিজ়ে’-র রচনাকাল ২৭ এপ্রিল, ১৮১০। এই সুরসৃষ্টির ইতিহাস বিতর্কিত। তবু একটা বিষয়ে অনেকেই সহমত। এই ‘এলিজ়ে’-র আসল নাম টেরেসে মালফাট্টি, যাকে বেঠোফেন প্রণয় নিবেদন করেছিলেন ১৮১০ সালেই। কিন্তু এই প্রণয়প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন টেরেসে। বেঠোফেন-এর বয়স তখন ৪০ আর টেরেসের ১৯। কিন্তু টেরেসে অমর হয়ে রইলেন এলিজ়ে নামে, সোলো পিয়ানোর ঝঙ্কারের মধ্যে। অমিত সান্যাল কলকাতা-১০৬ সুরসাধকের সুর দেবজ্যোতি মিশ্রের লেখায় নতুন ভাবে পেলাম সংগ্রামী সঙ্গীতের বেঠোফেনকে। এমন দার্শনিক চিন্তাশীল সুরসাধকের সুর সারা বিশ্বের মানুষের কাছে সুখ, দুঃখ, সংগ্রামের মুষ্টিবদ্ধ জীবন চেতনার হাতিয়ার। তাঁর সৃষ্টিসুর যেন কবি সুকান্তের ‘ছাড়পত্র’-এ প্রতিধ্বনিত হয়, “যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল।” বেঠোফেন সেই সাধক, যিনি এখনও সমান প্রাসঙ্গিক। আমাদের প্রাণের শহর কলকাতাও কিন্তু নিরুত্তাপ নয়। এখন হয়তো সেই বড় বাড়ি, সেই বৈঠকখানা পাওয়া যায় না, যেখানে অনেক কষ্ট করে কেনা পিয়ানোটা রাখা যাবে। কিন্তু বেহালা কিংবা সিন্থেসাইজ়ার নবীন প্রজন্মের অনেকে শিখছে। মস্ত ডানা মেলে পাখিগুলো যে সুরের খড়কুটো এ নবীন হৃদয়ে গেঁথে দেবে, সেই সুরেই জেগে উঠবে প্রেমের সংগ্রাম। যেখানে লিখবে কোনও নবীন কবি, “হে আমার আগুন, তুমি পুড়িয়ে দাও জ্বালিয়ে দাও ধ্বংস করে দাও, পৃথিবীর যত রোগ যত ব্যাধি আমায় দাও, শুধু তুমি এ পৃথিবী এই মানুষদের সৌভ্রাতৃত্বের বন্ধনে ভরিয়ে দাও, আর সেই জন্যই আমাকে একটু সুর দাও ওই বেঠোফেনের মতো।” প্রদীপ কলকাতা-১৪৪ জার্মানির নয় ১৯১৯ সালের উইমার প্রজাতন্ত্রের সময় থেকেই জার্মানির জাতীয় সঙ্গীত ‘দ্য সং অব দ্য জার্মানস’। এই গানটি ১৮৪১ সালে ফালের্সলেবেন-এর লেখা ও ১৭৯৭ সালে দেওয়া জোসেফ হায়ডেন-এর সুর এতে ব্যবহৃত হয়। ১৯৫২ সাল থেকে এই গানটিরই তৃতীয় অনুচ্ছেদ দেশটির জাতীয় সঙ্গীত (আগে পশ্চিম জার্মানির, ১৯৯০-এর পরে পুরো দেশের)। অন্য দিকে, বেঠোফেনের ‘নাইন্থ সিম্ফনি’-র একটি অংশ, ‘ওড টু জয়’ জার্মানির নয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গীত হিসাবে মনোনীত হয়, এবং বর্তমানে এই অংশটি লাটিন, ফরাসি, ইটালীয় ভাষাতেও অনূদিত হয়েছে। দীপ্তক সরকার কলকাতা-৩১ প্রচলিত গল্প ‘পান্তাবুড়ির গল্প’ শীর্ষক চিঠি (২৪-৯) প্রসঙ্গে এই পত্রের অবতারণা। পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তৃতীয় শ্রেণির পাতাবাহার বইয়ে যোগীন্দ্রনাথ সরকারের নাম উল্লেখ থাকা অবশ্যই ভুল বলেই বিবেচিত হবে। তবে এই গল্পের লেখক উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীও নন। ‘পাঞ্চজন্য’ প্রকাশিত উপেন্দ্রকিশোর রচনা সমগ্র (অখণ্ড সংস্করণ)-তে গ্রন্থকারের নিবেদন অংশে উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী লিখেছেন, “সন্ধ্যার সময় শিশুরা যখন আহার না করিয়াই ঘুমাইয়া পড়িতে চায়, তখন পূর্ববঙ্গের কোনো অঞ্চলের স্নেহরূপিনী মহিলাগণ এই গল্পগুলি বলিয়া জাগাইয়া রাখেন। সেই গল্পের স্বাদ শিশুরা বড় হইয়াও ভুলিতে পারে না।” একই ধরনের অনেক গল্পই উপেন্দ্রকিশোর কিংবা যোগীন্দ্রনাথ সংগ্রহ করে তাঁদের সঙ্কলন-গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত করে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন। অবশ্য গ্রন্থগুলিতে ওঁদের মৌলিক লেখাও রয়েছে। তাই তৃতীয় শ্রেণির পাতাবাহার বইতে লেখকের নাম উল্লেখ না করে ‘প্রচলিত গল্প’ থাকাই বাঞ্ছনীয়। সুবীর সাহু মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ভ্রমণে প্রতারণা আগে পর্যটকরা বেড়াতে যাওয়ার জন্য সাহায্য নিতেন কিছু নামকরা ভ্রমণ সংস্থার এবং সামান্য কিছু বেশি পয়সা খরচ করে নির্বিঘ্নে ঘুরে আসতেন। কিন্তু মানুষের দুয়ারে দুয়ারে না যাওয়ায় ক্রমশ এদের ব্যবসা কমতে শুরু করে। পরিবর্তে সৃষ্টি হয় প্রচুর ছোট ছোট ভ্রমণ সংস্থার, যারা বিনা সরকারি অনুমোদনে সমাজমাধ্যমের সাহায্যে সব সময় থাকে মানুষের চোখের সামনে। এদের আবার দু’টি ভাগ— প্রথম ভাগ, এরা মানুষকে মিথ্যা স্বপ্ন দেখিয়ে প্রলুব্ধ করে ও তাঁদের টাকা লুট করে। এর পর ভোল বদলে নতুন নামে আবার পূর্ণ উদ্যমে শুরু করে দেয় লোক ঠকানো। দ্বিতীয় ভাগ, এরা তথাকথিত বুদ্ধিমান মানুষের একটি দল, যারা একটি ভ্রমণ পরিচালনা করে এবং একটা বিশাল অঙ্কের ট্যাক্সবিহীন লাভের মুখ দেখে। এরা কাউকে কোনও খরচের হিসাব দেয় না, বিদেশ-বিভুঁইয়ে প্রতিবাদীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারও করে থাকে। প্রতি টুরের শেষে পরিচালকদের মুখোশ খুলে গেলে আবার কিছু দিন পরে নতুন নতুন লোককে নিয়ে এরা নতুন টুর পরিচালনা করে। তাই পর্যটন দফতরের কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ, এদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা করা হোক, যাতে এরা নতুন করে মানুষকে বিপদে ফেলতে না পারে। দেবাশীষ সিংহ কলকাতা-৫৪
এই ‘এলিজ়ে’-র আসল নাম টেরেসে মালফাট্টি, যাকে বেঠোফেন প্রণয় নিবেদন করেছিলেন ১৮১০ সালেই কিন্তু এই প্রণয়প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন টেরেসে বেঠোফেন-এর বয়স তখন ৪০ আর টেরেসের ১৯ কিন্তু টেরেসে অমর হয়ে রইলেন এলিজ়ে নামে, সোলো পিয়ানোর ঝঙ্কারের মধ্যে অমিত সান্যাল কলকাতা-১০৬ সুরসাধকের সুর দেবজ্যোতি মিশ্রের লেখায় নতুন ভাবে পেলাম সংগ্রামী সঙ্গীতের বেঠোফেনকে এমন দার্শনিক চিন্তাশীল সুরসাধকের সুর সারা বিশ্বের মানুষের কাছে সুখ, দুঃখ, সংগ্রামের মুষ্টিবদ্ধ জীবন চেতনার হাতিয়ার তাঁর সৃষ্টিসুর যেন কবি সুকান্তের ‘ছাড়পত্র’-এ প্রতিধ্বনিত হয়, “যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ, প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল” বেঠোফেন সেই সাধক, যিনি এখনও সমান প্রাসঙ্গিক আমাদের প্রাণের শহর কলকাতাও কিন্তু নিরুত্তাপ নয় এখন হয়তো সেই বড় বাড়ি, সেই বৈঠকখানা পাওয়া যায় না, যেখানে অনেক কষ্ট করে কেনা পিয়ানোটা রাখা যাবে কিন্তু বেহালা কিংবা সিন্থেসাইজ়ার নবীন প্রজন্মের অনেকে শিখছে মস্ত ডানা মেলে পাখিগুলো যে সুরের খড়কুটো এ নবীন হৃদয়ে গেঁথে দেবে, সেই সুরেই জেগে উঠবে প্রেমের সংগ্রাম যেখানে লিখবে কোনও নবীন কবি, “হে আমার আগুন, তুমি পুড়িয়ে দাও জ্বালিয়ে দাও ধ্বংস করে দাও, পৃথিবীর যত রোগ যত ব্যাধি আমায় দাও, শুধু তুমি এ পৃথিবী এই মানুষদের সৌভ্রাতৃত্বের বন্ধনে ভরিয়ে দাও, আর সেই জন্যই আমাকে একটু সুর দাও ওই বেঠোফেনের মতো” প্রদীপ কলকাতা-১৪৪ জার্মানির নয় ১৯১৯ সালের উইমার প্রজাতন্ত্রের সময় থেকেই জার্মানির জাতীয় সঙ্গীত ‘দ্য সং অব দ্য জার্মানস’ এই গানটি ১৮৪১ সালে ফালের্সলেবেন-এর লেখা ও ১৭৯৭ সালে দেওয়া জোসেফ হায়ডেন-এর সুর এতে ব্যবহৃত হয় ১৯৫২ সাল থেকে এই গানটিরই তৃতীয় অনুচ্ছেদ দেশটির জাতীয় সঙ্গীত (আগে পশ্চিম জার্মানির, ১৯৯০-এর পরে পুরো দেশের) অন্য দিকে, বেঠোফেনের ‘নাইন্থ সিম্ফনি’-র একটি অংশ, ‘ওড টু জয়’ জার্মানির নয়, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গীত হিসাবে মনোনীত হয়, এবং বর্তমানে এই অংশটি লাটিন, ফরাসি, ইটালীয় ভাষাতেও অনূদিত হয়েছে দীপ্তক সরকার কলকাতা-৩১ প্রচলিত গল্প ‘পান্তাবুড়ির গল্প’ শীর্ষক চিঠি (২৪-৯) প্রসঙ্গে এই পত্রের অবতারণা পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তৃতীয় শ্রেণির পাতাবাহার বইয়ে যোগীন্দ্রনাথ সরকারের নাম উল্লেখ থাকা অবশ্যই ভুল বলেই বিবেচিত হবে
সেই পতাকা, জিলিপি এবং দেশ
সম্পাদক সমীপেষু: সঙ্কীর্ণতার বিরুদ্ধে
২০০০ কোটি টাকা খরচ করেও লাভের খাতা খালি, এ বার জবাবদিহির পালা ‘সিটাডেল’ নির্মাতাদের
‘ডন ৩’-এর পাকা কথা সারা হল বলে! অভিনয়ের আগে কোন পেশার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিয়ারা?
entertainment
‘শেরশাহ’, ‘ভুল ভুলাইয়া ২’, ‘যুগ যুগ জিয়ো’, ‘সত্যপ্রেম কি কথা’। গত দু’বছরে বলিউডে একাধিক হিট ছবির মধ্যে মিল কোথায় বলুন তো? সব ছবিরই নায়িকা কিয়ারা আডবাণী। বলিউডে এই মুহূর্তে অন্যতম জনপ্রিয় ও সফল অভিনেত্রী তিনি। সমসাময়িক অভিনেত্রীদের টেক্কাও দিচ্ছেন সাফল্যের নিরিখে। তার পরেও এখনই থামতে নারাজ কিয়ারা। নায়িকার মতে, বক্স অফিস সাফল্য এবং দর্শক ও অনুরাগীদের প্রশংসা তাঁর ভাল কাজ করার খিদে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আজকাল তিনি এতটাই ব্যস্ত যে, তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য নাকি তাঁর মাকেও ম্যানেজারের কাছ থেকে সময় চাইতে হয়! তবে বলিউডে পা রাখার আগে এই ব্যস্ততার সঙ্গে ওয়াকিবহাল ছিলেন না কিয়ারা। কারণ তখন নিজের পেশায় মায়ের অনেক কাছাকাছিই থাকতেন তিনি। অভিনয়ের জগতে আত্মপ্রকাশের আগে কোন পেশায় সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিয়ারা? ২০১৪ সালে বলিউডে অভিষেক হয় কিয়ারার। তার আগে মডেলিং করেছেন বটে। তবে কর্মজীবনের প্রথম দিকে এক স্কুলের শিক্ষিকা ছিলেন কিয়ারা! মুম্বইয়ের এক প্লেস্কুলের প্রধানশিক্ষিকা ছিলেন কিয়ারার মা জেনেভিভ আডবাণী। সেই স্কুলেই শিক্ষিকা হিসাবে যোগ দেন কিয়ারা। বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটাতে খুব ভালবাসতেন তিনি। খেলার ছলে তাদের লেখাপড়া শেখানোই ছিল তাঁর পেশা। পরবর্তী কালে বলিউডে পা রেখে শিক্ষিকার ভূমিকায় অভিনয় করতেও দেখা যায় তাঁকে। ‘লাস্ট স্টোরিজ়’ সিরিজের প্রথম সিজ়নের চতুর্থ গল্পে মেঘা উপাধ্যায়ের চরিত্রে অভিনয় করেন কিয়ারা। কর্ণ জোহর পরিচালিত ওই গল্পে ভিকি কৌশলের সঙ্গে জুটি বেঁধে এক শিক্ষিকার চরিত্রেই অভিনয় করেছিলেন তিনি। বলিউডে তার আগে একাধিক কাজ করলেও ‘লাস্ট স্টোরিজ়’-এর মাধ্যমেই দর্শকের নজরে এসেছিলেন কিয়ারা। সান্যা মলহোত্র। ছবি: সংগৃহীত। শুধু কিয়ারাই নন, বলিউডে অভিনেত্রী হিসাবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার আগে পেশাদার শিক্ষিকা ছিলেন সান্যা মলহোত্রও। আমির খানের মেয়ের চরিত্রে ‘দঙ্গল’ ছবির মাধ্যমে বিনোদন জগতে আত্মপ্রকাশ করেন সান্যা। তার আগে পেশাদার নাচের শিক্ষিকা ছিলেন তিনি। সমাজমাধ্যমের পাতায় সান্যার নাচের ভিডিয়োর জনপ্রিয়তা কম নয়। ছোটবেলা থেকে নৃত্যশিল্পীই হতে চেয়েছিলেন তিনি। এমনকি, ‘সিক্রেট সুপারস্টার’ ছবিতে ‘সেক্সি বলিয়ে’ গানে কোরিয়োগ্রাফিও করেছিলেন সান্যাই।
‘শেরশাহ’, ‘ভুল ভুলাইয়া ২’, ‘যুগ যুগ জিয়ো’, ‘সত্যপ্রেম কি কথা’ গত দু’বছরে বলিউডে একাধিক হিট ছবির মধ্যে মিল কোথায় বলুন তো? সব ছবিরই নায়িকা কিয়ারা আডবাণী বলিউডে এই মুহূর্তে অন্যতম জনপ্রিয় ও সফল অভিনেত্রী তিনি সমসাময়িক অভিনেত্রীদের টেক্কাও দিচ্ছেন সাফল্যের নিরিখে তার পরেও এখনই থামতে নারাজ কিয়ারা নায়িকার মতে, বক্স অফিস সাফল্য এবং দর্শক ও অনুরাগীদের প্রশংসা তাঁর ভাল কাজ করার খিদে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে আজকাল তিনি এতটাই ব্যস্ত যে, তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য নাকি তাঁর মাকেও ম্যানেজারের কাছ থেকে সময় চাইতে হয়! তবে বলিউডে পা রাখার আগে এই ব্যস্ততার সঙ্গে ওয়াকিবহাল ছিলেন না কিয়ারা কারণ তখন নিজের পেশায় মায়ের অনেক কাছাকাছিই থাকতেন তিনি অভিনয়ের জগতে আত্মপ্রকাশের আগে কোন পেশায় সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিয়ারা? ২০১৪ সালে বলিউডে অভিষেক হয় কিয়ারার
বিয়ের পর পর্দায় আরও এক বার ‘লাস্ট স্টোরিজ়’ কি হবে না কিয়ারার? কোন শর্তে অভিনয় করবেন?
অভিযোগ পেয়ে নয়, আগুন লাগায় ভাঙা হল অবৈধ নির্মাণ
ডেটিং অ্যাপে আঙুল বুলিয়ে ভালবাসার মানুষের হদিস পাওয়া কঠিন, দাবি সমীক্ষায়
টানা ছুটি, পড়ার ঘাটতি পূরণে অনলাইন ক্লাস নিচ্ছে কিছু স্কুল
kolkata
করোনো অতিমারির সময়ে দীর্ঘকাল ধরে বন্ধ স্কুলগুলি পরিস্থিতির চাপে অনলাইন ক্লাস শুরু করেছিল। গোড়ার দিকের যাবতীয় সমস্যা যুঝে এখন নিয়মিত অনলাইন ক্লাসে পারদর্শী বেশির ভাগ স্কুল। সেই শিক্ষাই এ বারের পুজোর ছুটিতে সহায় হল আগামী বছরের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের। এ বছর একটানা গরমের ছুটির পরে ফের এক মাস পুজোর ছুটি পেয়েছে স্কুলগুলি। ফলে আগামী বছর যারা মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে বসবে, তাদের ক্লাস খুব কম হয়েছে। তবে এই সমস্যা বেশি উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের। মূলত তাদের কথা চিন্তা করেই পুজোর ছুটির মধ্যে অনলাইন ক্লাস নিয়েছে কয়েকটি স্কুল। যেমন সাখাওয়াত মেমোরিয়াল গার্লস হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষিকা পাপিয়া নাগ জানালেন, পুজোর ছুটির মধ্যেই উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য তাঁরা বেশ কয়েকটি অনলাইন ক্লাস নিয়েছেন। এমনিতেই ছুটির কারণে ওই ছাত্রীদের ক্লাস খুব কম হয়েছে। ছুটির পরে স্কুল খোলার কিছু দিনের মধ্যেই হবে টেস্ট। পাপিয়া বলেন, ‘‘এ বার উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা পুরো পাঠ্যসূচির উপরে হবে। অথচ এই পরীক্ষার্থীরা করোনার কারণে মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয়নি। সুতরাং এটাই তাদের জীবনের প্রথম বড় পরীক্ষা হতে চলেছে। ফলে অনেকেই ভীত। ওরাই প্রথম প্রস্তাব দেয়, পুজোর ছুটিতে কয়েকটা ক্লাস করানো হলে উপকার হয়। শিক্ষিকারাও রাজি হয়ে যান। ফলে কোনও অসুবিধাই হয়নি।’’ বাঙুরের নারায়ণ দাস বাঙুর মেমোরিয়াল মাল্টিপারপাজ় স্কুলের প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় বড়ুয়া জানালেন, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষার্থীদের জন্যই অনলাইন ক্লাস নেওয়া হয়েছে। লক্ষ্মীপুজো থেকে কালীপুজোর মাঝে ১৫ দিন ক্লাসগুলি হয়েছে। তবে কোনও শিক্ষক-শিক্ষিকাকে জোর করে ক্লাস নেওয়ার কথা বলা হয়নি। যাঁরা ছুটির মধ্যে বা ওই সময়ে বেড়াতে যাননি কিংবা যাঁরা ক্লাস নিতে ইচ্ছুক, তাঁরাই নিয়েছেন। বেলগাছিয়া মনোহর অ্যাকাডেমির শিক্ষিকা সুমনা সেনগুপ্ত জানাচ্ছেন, বিভিন্ন শ্রেণির আলাদা আলাদা সেকশনের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ আছে। পুজোর ছুটিতে তাদের আলাদা ভাবে নয়, বরং ওই গ্রুপের মাধ্যমে ক্লাস হয়েছে। সুমনা বলেন, ‘‘আমি বাংলার শিক্ষিকা। যেমন, একাদশ-দ্বাদশের সেকশনগুলির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বাংলার কোনও অধ্যায় পড়ানোর অডিয়ো ক্লিপ পোস্ট করেছি। পড়ুয়ারা সেটা শুনেছে। তার পর হোয়াটসঅ্যাপেই তাদের বিভিন্ন প্রশ্ন লিখে পাঠিয়েছি। পড়ুয়ারা সেগুলোর উত্তর দিয়েছে।’’ সুমনা জানান, হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে যে অডিয়ো ক্লিপ তিনি দিয়েছেন, তা গ্রুপেই থেকে যাচ্ছে। ফলে যে কোনও পড়ুয়া ইচ্ছে মতো পরবর্তী কালে সেই অডিয়ো ক্লিপ শুনে পড়া বুঝে নিতে পারছে। তাঁর মতে, এই সুবিধা আবার শ্রেণিকক্ষে পড়ানোয় পাওয়া যায় না। তবে অনেক শিক্ষক-শিক্ষিকাই জানাচ্ছেন, পুজোর ছুটিতে অনলাইন ক্লাস হলেও পড়ুয়াদের কেউ কেউ বেড়াতে যাওয়ায় বা অন্য কোনও কারণে সেই ক্লাস করতে পারেনি। তবে ওই পড়ুয়াদের ভয়ের কিছু নেই। কারণ, পুজোর ছুটির পরে স্কুল খুললে কয়েকটি অতিরিক্ত ক্লাসও নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে স্কুলগুলি।
ওরাই প্রথম প্রস্তাব দেয়, পুজোর ছুটিতে কয়েকটা ক্লাস করানো হলে উপকার হয় শিক্ষিকারাও রাজি হয়ে যান ফলে কোনও অসুবিধাই হয়নি’’ বাঙুরের নারায়ণ দাস বাঙুর মেমোরিয়াল মাল্টিপারপাজ় স্কুলের প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় বড়ুয়া জানালেন, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকের পরীক্ষার্থীদের জন্যই অনলাইন ক্লাস নেওয়া হয়েছে লক্ষ্মীপুজো থেকে কালীপুজোর মাঝে ১৫ দিন ক্লাসগুলি হয়েছে তবে কোনও শিক্ষক-শিক্ষিকাকে জোর করে ক্লাস নেওয়ার কথা বলা হয়নি যাঁরা ছুটির মধ্যে বা ওই সময়ে বেড়াতে যাননি কিংবা যাঁরা ক্লাস নিতে ইচ্ছুক, তাঁরাই নিয়েছেন বেলগাছিয়া মনোহর অ্যাকাডেমির শিক্ষিকা সুমনা সেনগুপ্ত জানাচ্ছেন, বিভিন্ন শ্রেণির আলাদা আলাদা সেকশনের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ আছে পুজোর ছুটিতে তাদের আলাদা ভাবে নয়, বরং ওই গ্রুপের মাধ্যমে ক্লাস হয়েছে সুমনা বলেন, ‘‘আমি বাংলার শিক্ষিকা যেমন, একাদশ-দ্বাদশের সেকশনগুলির হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বাংলার কোনও অধ্যায় পড়ানোর অডিয়ো ক্লিপ পোস্ট করেছি পড়ুয়ারা সেটা শুনেছে
অনলাইন লেখাপড়া হলে ক্লাসরুমের সাম্য হারিয়ে যাবে
অনলাইন লেখাপড়া হলে ক্লাসরুমের সাম্য হারিয়ে যাবে
কাশ্মীর ফাইল’স নিন্দনীয়, একমত প্রায় সব জুরি
‘খারাপ’ কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি পুরুষদের তুলনায় মহিলাদেরই বেশি, কেন জানেন?
lifestyle
বয়ঃসন্ধির পর থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে মহিলাদের দেহের অভ্যন্তরে শারীরবৃত্তীয় নানা পরিবর্তন ঘটতে থাকে। ঋতুচক্র শুরু, সন্তানধারণ এবং ঋতুবন্ধ— এই তিনটি প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে হরমোন। হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে, তার প্রভাব পড়ে শরীরের উপর। চিকিৎসকদের মতে, একটা বয়সের পর, বিশেষ ঋতুবন্ধের পর মহিলাদের হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া অন্যতম কারণই হল এই হরমোন। মহিলারা ঋতুবন্ধের সময়ে এসে পৌঁছলে, শরীরে ‘ইস্ট্রোজেন’ হরমোনের ক্ষরণ কমতে থাকে। যা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে অণুঘটকের মতো কাজ করে। রক্তে এই খারাপ কোলেস্টেরল বা ‘এলডিএল’ রক্তবাহিকাগুলির পথ ক্রমশ সরু করে দেয়। ফলে রক্ত চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়। সেখান থেকেই হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের সম্ভাবনা বাড়তে থাকে। তবে, স্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়ার পাশাপাশি রক্তের এই খারাপ কোলেস্টেরলকে বশে রাখতে কয়েকটি বিষয় মেনে চলা কিন্তু জরুরি। হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে, তার প্রভাব পড়ে শরীরের উপর। ছবি- সংগৃহীত মহিলাদের হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি এড়াতে কী কী করণীয়? ১) বয়স ৪০ হলেই নিয়মিত কোলেস্টেরল পরীক্ষা করাতে হবে। ২) বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী বিএমআই বা ‘বডিমাস ইনডেক্স’-এর মান যেন ২৫-এর মধ্যে থাকে। ৩) প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট শরীরচর্চা করতেই হবে। সকাল এবং সন্ধে, দু’বার করতে পারলে আরও ভাল। ৪) বেশি মাত্রায় উদ্ভিজ্জ প্রোটিন খেতে হবে। সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের বাদাম এবং বীজ খেতে পারলে ভাল হয়। ৫) কৃত্রিম চিনি দেওয়া নরম ঠান্ডা কোনও পানীয় না খেলেই ভাল।
হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে, তার প্রভাব পড়ে শরীরের উপর ছবি- সংগৃহীত মহিলাদের হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি এড়াতে কী কী করণীয়? ১) বয়স ৪০ হলেই নিয়মিত কোলেস্টেরল পরীক্ষা করাতে হবে ২) বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী বিএমআই বা ‘বডিমাস ইনডেক্স’-এর মান যেন ২৫-এর মধ্যে থাকে ৩) প্রতিদিন অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট শরীরচর্চা করতেই হবে সকাল এবং সন্ধে, দু’বার করতে পারলে আরও ভাল ৪) বেশি মাত্রায় উদ্ভিজ্জ প্রোটিন খেতে হবে
রোজ বাইরের খাবার খাচ্ছেন? শরীরে কোলেস্টেরল বেড়েছে কি না, বুঝবেন কোন সঙ্কেতে?
স্ত্রীকে অন্য মহিলার সঙ্গে তুলনা করা নিষ্ঠুরতা, জানিয়ে দিল কেরল হাই কোর্ট
অমৃতা সিনহার রায়কে চ্যালেজ্ঞ জানিয়ে ডিভিসন বেঞ্চে যাচ্ছে রাজ্য
বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হবেন শিক্ষাবিদরা, কেরালা বিধাসভায় পাশ বিল
national
শিক্ষাবিদরা বা প্রাক্তন বিচারপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হবেন, এই মর্মে বিধানসভায় বিল পাশ করল কেরালা। এই বিল আইনে পরিণত হলে পদাধিকার বলে রাজ্যপালই আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য থাকবেন না। মঙ্গলবার কেরালা বিধানসভায় দীর্ঘ আলোচনার পর বিল পাশ করা হয়। কংগ্রেস পরিচালিত বিরোধী দল ইউডিএফ এই বিলের বিরোধিতা করেনি। বরং তারা দাবি জানায় আচার্য পদে রাজ্যপালের পরিবর্তে সুপ্রিম কোর্টের বা কেরালা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতিদের নিযুক্ত করা যেতে পারে। সেই সঙ্গে আচার্য নিয়োগ কমিটিতে বিরোধী দল ও কেরালা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে রাখার আবেদন জানায় বিরোধীরা। যদিও আইনমন্ত্রী পি রাজীব বিধানসভায় বলেন নিয়োগ কমিটিতে প্রধান বিচারপতির বদলে বিধানসভার অধ্যক্ষকে রাখাটা যুক্তিযুক্ত। তবে বিরোধীদের দাবি মেনে শুধু প্রাক্তন বিচারপতিদের নয় প্রধান্য দেওয়া হবে শিক্ষাবিদদেরও।
শিক্ষাবিদরা বা প্রাক্তন বিচারপতি বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য হবেন, এই মর্মে বিধানসভায় বিল পাশ করল কেরালা এই বিল আইনে পরিণত হলে পদাধিকার বলে রাজ্যপালই আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য থাকবেন না মঙ্গলবার কেরালা বিধানসভায় দীর্ঘ আলোচনার পর বিল পাশ করা হয়
আচার্য পদে শিক্ষাবিদরাই, বিল আসছে কেরালায়
কাদের নিয়ে হবে শাহবাজের মন্ত্রিসভা?
পনির না-পসন্দ? ছুটির দিনে পসিন্দা বানিয়েই দেখুন না
নাসিরের অনুরোধ
sports
স্পোর্টস ডেস্ক : সৌদি এয়ারলাইন্সের কেবিন ক্রু তামিমা তাম্মিকে বিয়ে করার পর বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের এক সময়কার নিয়মিত খেলোয়াড় নাসির হোসেনকে নিয়ে কয়েকদিন ধরে সমালোচনার ঝড় চলছে। অলরাউন্ডার ক্রিকেটার নাসির ও তামিমা সুলতানা তাম্মির বিয়ে নিয়ে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম চলছে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা। নাসিরের নামে একাধিক ফেসবুক একাউন্ট ও পেজ থেকেও এব্যাপারে নানা তথ্য প্রচার করা হয়েছে। এবার নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজের কথা পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিলেন এ ক্রিকেটার। নাসির হোসেন নামে একটিই অফিসিয়াল পেইজের কথা জানিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া তার অন্য কোনও আইডি বা পেজ এবং তার স্ত্রী তামিমারও কোনও ফেসবুক আইডি বা পেইজ নেই বলে উল্লেখ করেন নাসির। নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে শুক্রবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) নাসির হোসেন ঘোষণা দেন, আমার প্রিয় শুভাকাংখী, শুভার্থী ও ভক্তবৃন্দ, আপনাদের সদয় অবগতির জন্য আমি পুনরায় বিশেষভাবে জানাচ্ছি যে, আমার এই ফেসবুক পেজ ব্যতীত অন্য কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/প্রোফাইল/পেজ নেই। আমার স্ত্রী তামিমা সুলতানারও কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/প্রোফাইল/পেজ নেই। অত্র ফেসবুক পেজটিই আমার অফিশিয়াল এবং একমাত্র ফেসবুক পেজ। এই ফেসবুক পেজ ব্যতীত অন্য যে সমস্ত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/ প্রোফাইল/ পেজ নকলভাবে/ জালিয়াতির মাধ্যমে আমার অথবা আমার স্ত্রীর নামে তৈরি করা হয়েছে বা বর্তমানে বিদ্যমান আছে সেইগুলি সমস্তই নকল/জাল, যার প্রকৃত উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতারণার মাধ্যমে আমাদের লাঞ্ছিত ও অপদস্ত করা। আমাদের নামে সৃজিত সেই সমস্ত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/প্রোফাইল/পেইজ থেকে যেসমস্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য/স্ট্যাটাস আপনাদের কাছে প্রকাশ/শেয়ার করা হচ্ছে তার সমস্তই মিথ্যা, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন। তিনি আরও লেখেন, এমতাবস্থায় আমি আমার সকল বন্ধু, ভক্ত এবং শুভাকাক্সক্ষীদের অনুরোধ জানাচ্ছি যে আপনারা অনুগ্রহপূর্বক সেই সমস্ত নকল/জাল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/ প্রোফাইল/ পেইজ থেকে প্রদানকৃত বিভ্রান্তিকর তথ্য/ স্ট্যাটাস বিশ্বাস করবেন না এবং উক্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য/ স্ট্যাটাস শেয়ার করবেন না। এই ফেসবুক পেইজ ব্যতীত আমাদের নামে সৃজিত সেই সমস্ত নকল/জাল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/ প্রোফাইল/ পেইজ থেকে প্রকাশকৃত/পরিবেশনকৃত কোনো বিভ্রান্তিকর, মিথ্যা, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন তথ্যের জন্য আমি অথবা আমার স্ত্রী দায়ী নই। আমি অথবা আমার স্ত্রী যদি কোনো তথ্য/সংবাদ আপনাদের নিকট প্রকাশ/পরিবেশন করতে চাই তবে আমরা এই ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অথবা গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার প্রদানের মাধ্যমে তা প্রকাশ করবে। এ ছাড়া নাসির হোসেন লেখেন, এই সময়ে আমাদের পাশে থাকার জন্য এবং আমাদের সহায়তা করার জন্য আমি আমার সকল ভক্ত, বন্ধু, শুভাকাঙ্ক্ষীদের নিকট আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। আমি আশা করি আপনারা সবাই আমাদের পাশে থাকবেন এবং আমাদের প্রতি আপনাদের ভালবাসা এবং সমর্থন অব্যাহত রাখবেন। সবাইকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে শুক্রবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) নাসির হোসেন ঘোষণা দেন, আমার প্রিয় শুভাকাংখী, শুভার্থী ও ভক্তবৃন্দ, আপনাদের সদয় অবগতির জন্য আমি পুনরায় বিশেষভাবে জানাচ্ছি যে, আমার এই ফেসবুক পেজ ব্যতীত অন্য কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/প্রোফাইল/পেজ নেই আমার স্ত্রী তামিমা সুলতানারও কোনো ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/প্রোফাইল/পেজ নেই অত্র ফেসবুক পেজটিই আমার অফিশিয়াল এবং একমাত্র ফেসবুক পেজ এই ফেসবুক পেজ ব্যতীত অন্য যে সমস্ত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/ প্রোফাইল/ পেজ নকলভাবে/ জালিয়াতির মাধ্যমে আমার অথবা আমার স্ত্রীর নামে তৈরি করা হয়েছে বা বর্তমানে বিদ্যমান আছে সেইগুলি সমস্তই নকল/জাল, যার প্রকৃত উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতারণার মাধ্যমে আমাদের লাঞ্ছিত ও অপদস্ত করা আমাদের নামে সৃজিত সেই সমস্ত ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/প্রোফাইল/পেইজ থেকে যেসমস্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য/স্ট্যাটাস আপনাদের কাছে প্রকাশ/শেয়ার করা হচ্ছে তার সমস্তই মিথ্যা, বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন তিনি আরও লেখেন, এমতাবস্থায় আমি আমার সকল বন্ধু, ভক্ত এবং শুভাকাক্সক্ষীদের অনুরোধ জানাচ্ছি যে আপনারা অনুগ্রহপূর্বক সেই সমস্ত নকল/জাল ফেসবুক অ্যাকাউন্ট/ প্রোফাইল/ পেইজ থেকে প্রদানকৃত বিভ্রান্তিকর তথ্য/ স্ট্যাটাস বিশ্বাস করবেন না এবং উক্ত বিভ্রান্তিকর তথ্য/ স্ট্যাটাস শেয়ার করবেন না
নাসির দোষী প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা: জিএম কাদের
ন্যায়-অন্যায়
বন্ধ হচ্ছে ‘মেয়েবেলা’! আলোচনার মাঝেই টিআরপি তালিকায় ডোডো-মৌয়ের কামাল
অবসর নিয়ে মেসির বিশেষ পরিকল্পনা, প্রকাশ্যে আনলেন বন্ধু সুয়ারেজ়
sports
প্রিয় বন্ধুর সঙ্গে অবসর নেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন লিয়োনেল মেসি। ফুটবলকে বিদায় জানাতে চান এক সঙ্গে। মেসির সেই বন্ধুই জানিয়েছেন অবসর নিয়ে দু’জনের পরিকল্পনার কথা। তিনিও ইন্টার মায়ামিতে যোগ গিতে পারেন বলে চলছে জল্পনা। মেসির সেই বন্ধুর নাম লুইস সুয়ারেজ়। উরুগুয়ের ফুটবলারের সঙ্গে বার্সেলোনায় দীর্ঘ দিন খেলেছেন মেসি। পাশাপাশি খেলতে খেলতে দু’জনের মধ্যে গড়ে উঠেছিল অদৃশ্য বোঝাপড়া। মাঠের বোঝাপড়া ছাপিয়ে গাঢ় হয়েছে দু’জনের বন্ধুত্ব। মেসির যে কোনও অনুষ্ঠানে দেখা যায় সুয়ারেজ়কে। বিশ্বকাপ জয়ের পর আর্জেন্টিনার বাড়িতে ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের জন্য মেসির দেওয়া পার্টিতে আমন্ত্রিতদের তালিকায় প্রথম নাম ছিল সুয়ারেজ়ের। পরে দুই বন্ধু পরিবার নিয়ে কয়েক দিনের ছুটি কাটাতেও গিয়েছিলেন। তাঁর সঙ্গেই ফুটবলকে বিদায় জানাতে চান মেসি। অবসরের পরিকল্পনা নিয়ে এক মাত্র তাঁর সঙ্গেই আলোচনা করেছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। বার্সেলোনায় মেসির দুই সতীর্থ সার্জিয়ো বুসকেটস এবং জর্ডি আলবার সঙ্গে চুক্তি করেছে ইন্টার মায়ামি। শোনা যাচ্ছে সুয়ারেজ়-সহ বার্সেলোনার আরও কয়েক জন প্রাক্তন ফুটবলারকে দলে নিতে পারেন ডেভিড বেকহ্যামেরা। সুয়ারেজ় শেষ পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে যোগ দিলে তাঁর সঙ্গেই শেষ প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচ খেলতে চান মেসি। সুয়ারেজ় বলেছেন, ‘‘মেসি এবং আমার স্বপ্ন এক সঙ্গে অবসর ঘোষণা করা। এই বিষয়ে আমরা পরিকল্পনা করেছিলাম বার্সেলোনায় থাকার সময়। তার এক-দেড় বছরের মধ্যে আমি অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদে চলে যাই। মেসিও প্যারিস সঁ জরমঁতে যোগ দিয়েছিল। তার পরেও আমাদের মধ্যে কথা হয়েছিল। তখনই আমরা ঠিক করেছিলাম, আমেরিকার ক্লাব ফুটবলে খেলে অবসর নেব। বার্সেলোনা থেকে সরাসরি আমেরিকায় যাওয়ার কথা ভেবেছিলাম আমরা। সেটা হল না।’’ মেসি খেলছেন আমেরিকার মেজর লিগ সকারের ক্লাবে। সুয়ারেজ় খেলছেন ব্রাজিলের ক্লাব গ্রেমিয়োতে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ব্রাজিলের ক্লাবে যোগ দিয়েছেন সুয়ারেজ়। ক্লাবের সঙ্গে তাঁর দু’বছরের চুক্তি রয়েছে। মেসি ২০২৫ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকবেন। তা হলে কী ভাবে এক সঙ্গে অবসর নেবেন? সুয়ারেজ় বলেছেন, ‘‘মেসি এখন আমেরিকায় খেলছে। দেখুন ওকে মাঠে কত খুশি দেখাচ্ছে। যে স্বপ্নটা দু’জনে এক সঙ্গে দেখেছিলাম, সেটা সফল হতেও পারে। মনে হয় সেই সুযোগ আসবে।’’ আপনার কাছে কি ইন্টার মায়ামির প্রস্তাব আছে? এই প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে গিয়েছেন উরুগুয়ের অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার। তিনি যে দু’বছর গ্রেমিয়োতে খেলবেন না, তা কয়েক দিন আগেই জানিয়েছেন সুয়ারেজ়। উপযুক্ত দাম পেলে চুক্তি শেষ হওয়ার আগেই তাঁকে ছেড়ে দিতে রাজি গ্রেমিয়ো কর্তৃপক্ষও। চলতি মরসুমের শেষে গ্রেমিয়ো ছাড়ার কথা জানিয়ে দিয়েছেন সুয়ারেজ়। সূত্রের খবর, শারীরিক কারণে হয়তো আর বছর দুয়েক খেলতে পারেন ৩৬ বছরের সুয়ারেজ়।
তার পরেও আমাদের মধ্যে কথা হয়েছিল তখনই আমরা ঠিক করেছিলাম, আমেরিকার ক্লাব ফুটবলে খেলে অবসর নেব বার্সেলোনা থেকে সরাসরি আমেরিকায় যাওয়ার কথা ভেবেছিলাম আমরা সেটা হল না’’ মেসি খেলছেন আমেরিকার মেজর লিগ সকারের ক্লাবে সুয়ারেজ় খেলছেন ব্রাজিলের ক্লাব গ্রেমিয়োতে ২০২২ সালের ডিসেম্বরে ব্রাজিলের ক্লাবে যোগ দিয়েছেন সুয়ারেজ় ক্লাবের সঙ্গে তাঁর দু’বছরের চুক্তি রয়েছে মেসি ২০২৫ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকবেন তা হলে কী ভাবে এক সঙ্গে অবসর নেবেন? সুয়ারেজ় বলেছেন, ‘‘মেসি এখন আমেরিকায় খেলছে দেখুন ওকে মাঠে কত খুশি দেখাচ্ছে যে স্বপ্নটা দু’জনে এক সঙ্গে দেখেছিলাম, সেটা সফল হতেও পারে মনে হয় সেই সুযোগ আসবে
ফের অবসরের ইঙ্গিত মেসির
বিয়ের পর কি বাবা-মাকে ছেড়ে আলাদা সংসার পাতবেন দেব? কী পরিকল্পনা তারকার?
সেপ্টেম্বরে পাবনা-ঢাকা ট্রেন চালু হলো না কেন, জানালেন রাষ্ট্রপতি
চেয়ারম্যান পদে ইস্তফা রাজু সাহানির
state
তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে পদত্যাগ করলেন হালিশহর পৌরসভার চেয়ারম্যান রাজু সাহানি। তাঁর জায়গায় উপ-পৌরপ্রধান শুভঙ্কর ঘোষের নাম ঘোষণা করেছে শাসকদল তৃণমূল। উপ পৌরপ্রধান হিসাবে নাম ঘোষণা করা হয়েছে কাউন্সিলর হিমানীশ ভট্টাচার্যের। রাজু সাহানি স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করেছেন বলে জানিয়েছেন ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্ব। ২ সেপ্টেম্বর ২০২২ চিট ফান্ড দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার অভিযোগে হালিশহরের তৃণমূলী পৌরপ্রধান ও শাসক দলের নেতা রাজু সাহানীকে গ্রেপ্তার করে সিবিআই। রাজারহাট-নিউটাউনের ফ্ল্যাটে সিবিআই’র তল্লাশিতে মেলে লক্ষ লক্ষ টাকা। শুধু বিপুল পরিমাণ টাকাই নয়, তার বাড়ি থেকে আগ্নেয়াস্ত্র এবং থাইল্যান্ডের একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেরও খোঁজ পাওয়া যায় সেদিন। সেখানেও বিপুল অঙ্কের টাকা পাচার করার তথ্য পাওয়া যায়। সনমার্গ কোঅপারেটিভ চিট ফান্ডের নামে তিনি বেআইনিভাবে টাকা তুলেছেন বলে সিবিআই সুত্রে সেই পাওয়া যায়। এমনকি থাইল্যান্ডে কয়লা খাদানের অর্থ বিনিয়োগের সন্ধান পাওয়া গেছে রাজু সাহানির। গত বছরের মার্চ মাসে সন্মার্গ চিট ফান্ড কেলেঙ্কারির তদন্তে সিবিআই অতিরিক্তি চার্জশিট জমা দেয়। তাতেও ছিল হালিশহর পৌরসভার তৃণমূলী পৌর প্রধান রাজু সাহানির নাম। চিট ফান্ডকাণ্ডে অভিযুক্ত এই ব্যক্তিকেই চেয়ারম্যান পদে বহাল রাখা হয়েছিল। কেন? বড় বৃত্তে যেমন অনুব্রত মণ্ডলরা হয়ে উঠেছিল শাসক তৃণমূলের অন্যতম ফান্ড ম্যানেজার তেমনি শাসক তৃণমূলের স্থানীয় বৃত্তে এই রাজু সাহানিরাই হয়ে উঠেছিল মুখ্যমন্ত্রীর দলের অন্যতম এটিএম। চিটফান্ড মামলায় জেল খাটতে হয়েছে রাজু সাহানিকে।  রাজু সাহানি জখন জেলে ছিলেন সেই সময় চেয়ারম্যানের দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন উপ-পৌরপ্রধান শুভঙ্কর ঘোষ। জেল থেকে মুক্তি পেয়েছেন মাস চারের আগে। জেল থেকে ফিরে আসার পর তাঁকে পৌর সভায় ঢুকতেই দেওয়া হচ্ছিলো না বলে অভিযোগ। চিট ফান্ডকাণ্ডে অভিযুক্ত এই ব্যক্তিকেই চেয়ারম্যান পদে বহাল রাখা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। পরে অনেক কাঠখর পুরিয়ে ফের হালিশহর পৌর সভায় ঢুকতে পারে রাজু সাহানি। কিন্তু তাঁকে তার জায়গায় বসতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। তাঁকে তার পদ থেকে পদত্যাগ করতে চাপ দেওয়া হয়। বুধবার উত্তর ২৪ পরগনার তৃণমূল জেলা সভাপতি তাপস রায়, ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান নির্মল ঘোষ, মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক এবং সুবোধ অধিকারী ও পৌরসভার সব কাউন্সিলরদের উপস্থিতিতে একটি বৈঠক হয়। সেখানেই পদত্যাগ পত্র পেশ করেন রাজু সাহানি।  ওয়াকিবহাল মহলের মতে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফলেই পৌরপ্রধানের পদ হারালেন হালিশহর পৌরসভার পৌরপ্রধান রাজু সাহানি। রাজু সাহানির ইদানিং সাংসদ অর্জুন সিং এর সাথে ঘনিষ্ঠতা বেড়েছিল। সেই কারণেই তাকে পৌরপ্রধানের পদ হারাতে হয়। এমনকি পদত্যাগপত্র পেশ করতে বাধ্য করা হয়।
চিট ফান্ডকাণ্ডে অভিযুক্ত এই ব্যক্তিকেই চেয়ারম্যান পদে বহাল রাখা হয়েছিল কেন? বড় বৃত্তে যেমন অনুব্রত মণ্ডলরা হয়ে উঠেছিল শাসক তৃণমূলের অন্যতম ফান্ড ম্যানেজার তেমনি শাসক তৃণমূলের স্থানীয় বৃত্তে এই রাজু সাহানিরাই হয়ে উঠেছিল মুখ্যমন্ত্রীর দলের অন্যতম এটিএম চিটফান্ড মামলায় জেল খাটতে হয়েছে রাজু সাহানিকে  রাজু সাহানি জখন জেলে ছিলেন সেই সময় চেয়ারম্যানের দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন উপ-পৌরপ্রধান শুভঙ্কর ঘোষ জেল থেকে মুক্তি পেয়েছেন মাস চারের আগে জেল থেকে ফিরে আসার পর তাঁকে পৌর সভায় ঢুকতেই দেওয়া হচ্ছিলো না বলে অভিযোগ চিট ফান্ডকাণ্ডে অভিযুক্ত এই ব্যক্তিকেই চেয়ারম্যান পদে বহাল রাখা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে পরে অনেক কাঠখর পুরিয়ে ফের হালিশহর পৌর সভায় ঢুকতে পারে রাজু সাহানি কিন্তু তাঁকে তার জায়গায় বসতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ তাঁকে তার পদ থেকে পদত্যাগ করতে চাপ দেওয়া হয়
আচমকা ইস্তফা, ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে সরলেন বিল্পব দেব
ইস্তফা দিলেন যাদবপুরের রেজিস্ট্রার
পরীক্ষা দিয়ে পাশ করতে হবে তার পর! কলকাতায় কী ভাবে কাজের সুযোগ পান নুসরত ফারিয়া?
পাহাড়ে বন্‌ধ স্থগিত
state
আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি পৃথক রাজ্যের দাবিতে পাহাড়ে বন্‌ধ করা থেকে পিছিয়ে আসলেন হামরো পার্টির অজয় এডওয়ার্ড, জন মুক্তি মোর্চার বিনয় তামাঙ’রা। বৃহস্পতিবার পাহাড়ে বন্‌ধ প্রত্যাহার করা হয়েছে। শিলিগুড়িতে মঙ্গলবারের মুখ্যমন্ত্রীর কড়া হুঁশিয়ারি পরেই আপাপত বন্‌ধ স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে গোর্খাল্যান্ডের (Gorkhaland) দাবিতে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে। সাংবাদিক বৈঠক করে আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে বন্‌ধ প্রত্যাহারের এই সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে।  হামরো পার্টির অজয় এডওয়ার্ড জানিয়েছেন, কাল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। তাই সাধারণ মানুষের কথা চিন্তায় রেখেই নিজেদের অবস্থান থেকে সরে এসেছেন তারা। দার্জিলিঙের গোর্খা রাঙা মঞ্চ ভবনে বঙ্গভঙ্গ বিরোধী প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ২৪ ঘন্টার প্রতীকি অনশনও প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত রাজ্য বিধান সভায় পাশ হওয়া বঙ্গভঙ্গ বিরোধী প্রস্তাবের বিরুদ্ধে জিটিএ’র নয়জন সদস্য শিলিগুড়িতে মুখ্যমন্ত্রীর সফরকালে পাহাড়ে ফের আন্দোলনে সামিল হন মঙ্গলবারই। দীর্ঘ বছর পরে পাহাড়ে ফের পাহাড়ে বাংলা ভাগের দাবিতে বন্‌ধ ও আন্দোলনের জেরে পাহাড়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠার প্রবল আশঙ্কা দেখা দেয়। মুখ্যমন্ত্রীর শিলিগুড়ি সফররত অবস্থায় হামরো পার্টির অজয় এডওয়ার্ড, জন মুক্তি মোর্চার বিনয় তামাঙরা ২৪ঘন্টার জন্য দার্জিলিঙের গোর্খা রাঙা মঞ্চ ভবনে বঙ্গভঙ্গ বিরোধী প্রস্তাবের বিরুদ্ধে প্রতীকি অনশনে বসে পড়ে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই আগামী ২৩ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যে ৬টা পর্যন্ত দীর্ঘ ১২ঘন্টার বন্‌ধেরও ডাক দেওয়া হয়। গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে এই বন্‌ধকে সফল করার জন্য পাহাড়বাসীদের যোগ দেবার আবেদন জানান আন্দোলনকারীরা। যদিও পৃথক রাজ্য গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে আন্দোলনমুখী হামরো পার্টি ও গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার উদ্দেশ্যে শিলিগুড়ির সভামঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি ছিলো ‘আমরা বন্‌ধের সমর্থন করি না। বাংলায় আর বন্‌ধ হবে না। আর যদি কেউ বন্‌ধ করে তাহলে প্রশাসন রেয়াত করবে না’। এরপরেই পাহাড়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ প্রশাসনে তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়। মাধ্যমিক পরীক্ষার দিনে বন্‌ধ মোকাবিলায় জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রশাসনিক উচ্চ পদস্থ আধিকারিক সহ পাহাড় অভিমুখে বিপুল সংখ্যায় পুলিশ প্রহরার জোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। এরপরই নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে জরুরী বৈঠকে বসেন জিটিএ’র নয়জন সদস্য। বৈঠকে যোগ দেবার আগেই গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে আন্দোলনকারীদের গলার সুর অনেকটাই নমনীয় হয়ে পড়ে। বিনয় তামাঙ জানান, আমরা বন্‌ধ ডাকিনি। বন্‌ধ পালনের আবেদন জানিয়েছিলাম। পরীক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে ছাড় দেওয়া হয়েছিলো। পিকেটিং করা হবে না বলা হয়েছিলো। ভুল বার্তা পৌঁছেছে। জরুরী বৈঠক থেকেই আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি ধর্মঘট প্রত্যাহার করে নেবার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যদিও আন্দোলনকারী বিনয় তামাঙদের বক্তব্য সাধারণ মানুষের কাছে বন্‌ধ পালন করার আবেদন জানানো হয়েছিলো। আমরা বন্‌ধ ডাকিনি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সাথে যোগাযোগ হয়েছে। আলোচনা সাপেক্ষে পরবর্তী আন্দোলনের নীতি গ্রহন করা হবে। আপাততভাবে বন্‌ধ স্থগিত রাখা হয়েছে। কিন্তু বাতিল করা হয়নি। গোটা রাজ্যের পাশাপাশি ২৩ফেব্রুয়ারি পাহাড়েও মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হতে চলেছে। মাধ্যমিক পরীক্ষার দিন বন্‌ধ ডাকা নিয়ে ইতোমধ্যে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করায় প্রবল চাপের মুখে পড়ে গোর্খাল্যান্ড সমর্থনকারীরা বুধবারই নিজেদের সিদ্ধান্ত পুর্নবিবেচনা করে আপাততভাবে বন্‌ধ থেকে সরে আসার কথা ঘোষণা করেন।
মুখ্যমন্ত্রীর শিলিগুড়ি সফররত অবস্থায় হামরো পার্টির অজয় এডওয়ার্ড, জন মুক্তি মোর্চার বিনয় তামাঙরা ২৪ঘন্টার জন্য দার্জিলিঙের গোর্খা রাঙা মঞ্চ ভবনে বঙ্গভঙ্গ বিরোধী প্রস্তাবের বিরুদ্ধে প্রতীকি অনশনে বসে পড়ে এই পরিপ্রেক্ষিতেই আগামী ২৩ফেব্রুয়ারি সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যে ৬টা পর্যন্ত দীর্ঘ ১২ঘন্টার বন্‌ধেরও ডাক দেওয়া হয় গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে এই বন্‌ধকে সফল করার জন্য পাহাড়বাসীদের যোগ দেবার আবেদন জানান আন্দোলনকারীরা যদিও পৃথক রাজ্য গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে আন্দোলনমুখী হামরো পার্টি ও গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার উদ্দেশ্যে শিলিগুড়ির সভামঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি ছিলো ‘আমরা বন্‌ধের সমর্থন করি না বাংলায় আর বন্‌ধ হবে না আর যদি কেউ বন্‌ধ করে তাহলে প্রশাসন রেয়াত করবে না’ এরপরেই পাহাড়ের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ প্রশাসনে তৎপরতা লক্ষ্য করা যায় মাধ্যমিক পরীক্ষার দিনে বন্‌ধ মোকাবিলায় জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রশাসনিক উচ্চ পদস্থ আধিকারিক সহ পাহাড় অভিমুখে বিপুল সংখ্যায় পুলিশ প্রহরার জোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায় এরপরই নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করতে জরুরী বৈঠকে বসেন জিটিএ’র নয়জন সদস্য বৈঠকে যোগ দেবার আগেই গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে আন্দোলনকারীদের গলার সুর অনেকটাই নমনীয় হয়ে পড়ে বিনয় তামাঙ জানান, আমরা বন্‌ধ ডাকিনি
বাধা
মুখেই বিরোধিতা, রাজ্যের স্কুল বন্ধে জাতীয় শিক্ষানীতিই
হোয়াটসঅ্যাপেই করোনা অ্যালার্ট পাঠাবে হু
null
lifestyle
স্টাফ রিপোর্টার:একদিকে প্রচণ্ড গরম, আরেকদিকে চলছে রমজান মাস। সাধারণত অতিরিক্ত গরমে ঠাণ্ডা পানি পানের প্রবনতা বেড়ে যায়। আর রোজা হলে ঠাণ্ডা পানিকে ইফতারের অনুসঙ্গ বানিয়ে নেন অনেকে। ইফতার হোক বা সাধারণ সময় অতিরিক্ত ঠাণ্ডা পানি কখনোই পান করা উচিত নয়। ঠাণ্ডা পানি পান করার অভ্যাস ডেকে আনতে পারে ভয়াবহ বিপদ। বিশেষজ্ঞদের মতে, অতিরিক্ত ঠান্ডা পানি পানে তার মারাত্মক প্রভাব পড়ে দাঁতের ভেগাস নার্ভের উপর। এই ভেগাস স্নায়ু হল আমাদের স্নায়ুতন্ত্রের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। বেশি ঠান্ডা পানি পানে ভেগাস স্নায়ু উদ্দীপিত হয়ে ওঠে। যার ফলে হৃদগতি অনেকটাই কমে যেতে পারে। শরীরচর্চা বা ওয়ার্কআউটের পর ঠান্ডা পানি পান করা একেবারেই উচিত নয়। কারণ, ওয়ার্কআউটের পর দেহের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটাই বেড়ে যায়। এই সময় ঠান্ডা পানি পানে দেহের তাপমাত্রার সঙ্গে বাইরের পরিবেশের তাপমাত্রার সামঞ্জস্য রাখতে পারে না। ফলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ওয়ার্কআউটের পর যদি সামান্য উষ্ণ পানি পান করা যায়, তবে উপকার পেতে পারেন। বিশেষজ্ঞদের মতে, খাওয়ার পরে ঠাণ্ডা পানি পান করা ঠিক নয়। ঠাণ্ডা পানি শ্বাসনালীতে অতিরিক্ত পরিমাণে শ্লেষ্মার আস্তরণ তৈরি হয়, যা থেকে সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রতিনিয়ত মাত্রাতিরিক্ত ঠাণ্ডা পানি পান করলে রক্তনালী সংকুচিত হয়ে পড়ে ও স্বাভাবিক পরিপাক ক্রিয়াও বাধাপ্রাপ্ত হয়। ফলে হজমের মারাত্মক সমস্যা হতে পারে।   এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম /এম.এস।
ফলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে বিশেষজ্ঞদের মতে, ওয়ার্কআউটের পর যদি সামান্য উষ্ণ পানি পান করা যায়, তবে উপকার পেতে পারেন বিশেষজ্ঞদের মতে, খাওয়ার পরে ঠাণ্ডা পানি পান করা ঠিক নয় ঠাণ্ডা পানি শ্বাসনালীতে অতিরিক্ত পরিমাণে শ্লেষ্মার আস্তরণ তৈরি হয়, যা থেকে সংক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায় প্রতিনিয়ত মাত্রাতিরিক্ত ঠাণ্ডা পানি পান করলে রক্তনালী সংকুচিত হয়ে পড়ে ও স্বাভাবিক পরিপাক ক্রিয়াও বাধাপ্রাপ্ত হয় ফলে হজমের মারাত্মক সমস্যা হতে পারে   এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম /এম.এস
null
শাহবাজ়ের লড়াকু ব্যাটিং! বাংলার প্রথম ইনিংস শেষ, এখনও শেষ চার নিশ্চিত নয় মনোজদের
মঙ্গলে উড়তে প্রস্তুত হেলিকপ্টার, লাল গ্রহের দুর্ধর্ষ সব ছবির অপেক্ষায় বিশ্ব
নোকিয়া ৬; অ্যামাজন সেলে পান ২০০০ টাকা ক্যাশব্যাক সহ মেক মাই ট্রিপে ছাড়
technology
আগামী ১৩ মে থেকে নোকিয়া ৬ এর নতুন ভার্সনটির ওপর সেল দেবে অ্যামাজন ইন্ডিয়া। ইচ্ছুক গ্রাহকরা ‘Notify Me’ অপশনে আগাম ক্লিক করে রাখলেই  আপনাকে পুনরায় মনে করানোর জন্য পৌছে যাবে নোটিফিকেশন। কয়েকদিন আগে নোকিয়া সিক্স ফোনটির একটি টিজার মুক্তি পেয়েছে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছিল খুব শীঘ্রই  নোকিয়া সিক্স ফোনটির আরও একটি র‌্যাম এবং স্টোরেজ ভার্সনে আসছে । তবে অ্যামাজন পেজে এখনও অবধি আসন্ন ফোনটির দাম ঘোষনা করা হয় নি। সূত্রের খবর অনুযায়ী এই ফোনটির দাম হতে পারে ১৮,৯৯৯ টাকা। এবং বাজার চলতি ৪ জিবি র‌্যাম ও ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ ফোনটির দাম বর্তমানে ১৬৯৯৯ টাকা। আরও পড়ুন :নোকিয়া সিক্স কিনবেন নাকি রেডমি নোট ৫ প্রো, বেছে নেবেন কী দেখে A phone you can rely on is coming your way. Stay tuned! pic.twitter.com/gJb46e4vCU — Nokia Mobile India (@NokiamobileIN) May 8, 2018 নোকিয়া ৬ ফোনটি কিনলে ২০০০ টাকা ক্যাশব্যাক অফার দেবে এয়ারটেল । পাশাপাশি চলতি বছরের ডিসেম্বর ৩১ তারিখ অবধি ফোনটি কিনলে পাওয়া যাবে বিনামূল্যে এয়ারটেল টিভি দেখার সুযোগ ও।  এছাড়া মেক মাই ট্রিপ থেকে পাওয়া যাবে ২৫ শতাংশ অবধি ছাড়। নো কস্ট EMI এর সুবিধাও পাওয়া যাবে ফোনটি কেনার সময়। আরও পড়ুন : মোবাইল রিভিউ : নোকিয়া সিক্সের ভাল এবং মন্দগুলি প্রথম নোকিয়া ৩ জিবি র‌্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজ ভার্সনের ফোনটি লঞ্চ করে ভারতের বাজারে।এই মডেলটির দাম ১২৯৯৯ টাকা। একইসঙ্গে ৪ জিবি র‌্যাম এবং ৬৪ জিবি স্টোরেজের হ্যান্ডসেটটির দাম ১৬,৯৯৯ টাকা। নোকিয়া সিক্স ফোনটি আপাতত পাওয়া যায় দুটি র‍্যাম এবং স্টোরেজ অপশনে। ৩ জিবি র‍্যাম সমেত ফোনটিতে রয়েছে ৩২ জিবি স্টোরেজ এবং ৪ জিবি র‍্যাম ফোনটিতে আছে ৬৪ জিবি স্টোরেজ। দুটি ফোনেই রয়েছে কোয়ালকমের শক্তিশালী চিপসেট স্ন্যাপড্রাগন ৬৩০। মাল্টিটাস্কিং এই ফোনে কোন সমস্যাই নয়। ১৮.৯ অ্যাসপেক্ট রেশিও সমেত ৫.৫ ইঞ্চির ডিসপ্লের এই ফোনটিতে রয়েছে ১০৮০ x ১৯২০ পিক্সেলের এইচডি রেজলিউশন। এক্সটার্নাল স্টোরেজ স্লটের জন্য রয়েছে ২৫৬ জিবি অবধি মেমরি কার্ড লাগানোর সুবিধাও। অ্যান্ডরয়েড ৮.১ ওরিও অপারেটিং সিস্টেমে চলা এই ফোনটিতে একবার চার্জে ১৬ ঘন্টা চলার মত শক্তিশালী ৩০০০ এম এইচের ব্যাটারি ও পাওয়া যাবে। ১৬ ও ৮ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা কম্বিনেশন রয়েছে নোকিয়া সিক্সে। । এছাড়াও এই ফোনটিতে পাওয়া যাবে ‘বোথি’ (bothie) ফিচার, যা দিয়ে একসঙ্গে ব্যবহার করতে পারবেন দুদিকের ক্যামেরাই। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Nokia 6 2018 amazon india cash back offer make my trip sale
তবে অ্যামাজন পেজে এখনও অবধি আসন্ন ফোনটির দাম ঘোষনা করা হয় নি সূত্রের খবর অনুযায়ী এই ফোনটির দাম হতে পারে ১৮,৯৯৯ টাকা এবং বাজার চলতি ৪ জিবি র‌্যাম ও ৬৪ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ ফোনটির দাম বর্তমানে ১৬৯৯৯ টাকা আরও পড়ুন :নোকিয়া সিক্স কিনবেন নাকি রেডমি নোট ৫ প্রো, বেছে নেবেন কী দেখে A phone you can rely on is coming your way. Stay tuned! pic.twitter.com/gJb46e4vCU — Nokia Mobile India (@NokiamobileIN) May 8, 2018 নোকিয়া ৬ ফোনটি কিনলে ২০০০ টাকা ক্যাশব্যাক অফার দেবে এয়ারটেল পাশাপাশি চলতি বছরের ডিসেম্বর ৩১ তারিখ অবধি ফোনটি কিনলে পাওয়া যাবে বিনামূল্যে এয়ারটেল টিভি দেখার সুযোগ ও  এছাড়া মেক মাই ট্রিপ থেকে পাওয়া যাবে ২৫ শতাংশ অবধি ছাড় নো কস্ট EMI এর সুবিধাও পাওয়া যাবে ফোনটি কেনার সময় আরও পড়ুন : মোবাইল রিভিউ : নোকিয়া সিক্সের ভাল এবং মন্দগুলি প্রথম নোকিয়া ৩ জিবি র‌্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজ ভার্সনের ফোনটি লঞ্চ করে ভারতের বাজারে
Amazon Prime Membership: অ্যামাজন প্রাইমের মেম্বারশিপ এখন আরও সস্তা, থাকছে প্রচুর পরিমাণ ক্যাশব্যাক পাওয়ার সুযোগ
দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন খালেদা জিয়া
বাধ্য হয়েই ভুয়ো ব্যালট নিয়ে নির্দেশিকা কমিশনের
পেট ফুঁড়ে ঢুকেছে রেলিংয়ের ছুঁচলো অংশ! কলকাতা ময়দানে ফের ঘোড়ার মৃত্যুতে দুর্দশা কাটবে কি?
kolkata
কোনওটির পা ভাঙা। কোনওটির হাঁটু থেকে মাংস খুবলে বেরিয়ে এসেছে। কোনওটি আবার দু’চোখেই দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছে। অভিযোগ, এই অবস্থাতেও ময়দানে প্রমোদভ্রমণে উৎসাহী জনতার জন্য গাড়ির বোঝা টেনে চলতে হয় ন্যুব্জ ঘোড়াদের! শীতের সময়ে তাদের কদর বাড়ে বেশি, ডাক পড়ে বিয়ের অনুষ্ঠানেও। কিন্তু তাতেও দিনভর তাদের খেয়াল রাখে না কেউ। এমনকি, খাওয়ানোরও লোক থাকে না। ফলে নিজের মতো করে খাবার খুঁজতে বেরিয়ে কোনওটি এসে পড়ে দ্রুত গতির গাড়ির সামনে, কোনওটির আরও করুণ পরিণতি হয়। শনিবারই যেমনটা হয়েছে মাত্র দু’বছর বয়সি একটি ঘোড়ার সঙ্গে। বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ ময়দানের বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়ামের উল্টো দিকের একটি পার্কের রেলিংয়ে বিদ্ধ অবস্থায় দেখা যায় তাকে। ট্র্যাফিক পুলিশ সূত্রে খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছন শেক্সপিয়র সরণি এবং ময়দান থানার পুলিশকর্মীরা। দেখা যায়, ঘোড়াটির দু’টি পা পার্কের রেলিংয়ের এক পারে ফুটপাতের উপরে। অন্য দু’টি পা পার্কের ভিতরে। পেট ফুঁড়ে ঢুকে রয়েছে পার্ক সংলগ্ন লোহার রেলিংয়ের ছুঁচলো অংশ! নড়াচড়া করার অবস্থা নেই ঘোড়াটির, শুধুই গোঙাচ্ছে। চিকিৎসার ব্যবস্থা করার জন্য খবর যায় ঘোড়াদের নিয়ে কাজ করা একটি পশুপ্রেমী সংস্থায়। তত ক্ষণে পুলিশ নানা কায়দায় ঘোড়াটিকে বার করে আনার চেষ্টা করেছে। কিন্তু যতই তাকে টানাটানি করা হয়েছে, ততই হাঁ হয়ে গিয়েছে পেটের কাটা অংশ। অবশেষে গেঁথে যাওয়া অংশ ছাড়িয়ে ঘোড়াটিকে বার করে আনা গেলেও তার পেটের প্রায় সব কিছু বাইরে বেরিয়ে আসে। রক্তে ভেসে যেতে শুরু করে আশপাশ। দ্রুত খোঁজ পড়ে পশু চিকিৎসকের। ঘটনাস্থলে যাওয়া পশু অধিকার আন্দোলনের কর্মী রাধিকা বসু বলেন, ‘‘কারও সাহায্য পাওয়া যায়নি। ঘোড়পুলিশে খবর দেওয়া হলেও তাদের কোনও পশু চিকিৎসক আসেননি। তাদের এক জন প্যারাভেট এসে ব্যথা কমানোর ওষুধ দেন। তাতে কোনও লাভ হয়নি। পুলিশ ঘোড়াটিকে নিয়ে বেলগাছিয়া পশু হাসপাতালে যেতে বলে। সেখানেও কোনও সাহায্য মেলেনি। এক জনও পশু চিকিৎসক এগিয়ে আসেননি, কোনও রকম চিকিৎসা উপকরণ দিয়েও সাহায্য করা হয়নি।’’ তত ক্ষণে রাধিকাদের সংস্থার অফিস থেকে এক জন পশু চিকিৎসক উপস্থিত হন। অবশেষে যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকা ঘোড়াটিকে ইউথ্যানেশিয়ার (নিষ্কৃতিমৃত্যু) ইঞ্জেকশন দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। রাধিকার অভিযোগ, এর পরে জানা যায়, ঘোড়াটির মালিক, সন্তোষ মল্লিক নামে এক ব্যক্তি তাকে ময়দান চত্বরে একা ছেড়ে রেখেই চলে গিয়েছিলেন। ফলে খাবারের খোঁজে পার্কে ঢুকেছিল ঘোড়াটি। শেষে এই পরিণতি হয়। পশুপ্রেমীদের অভিযোগ, এমন ঘটনা মাঝেমধ্যেই সামনে এলেও পরিস্থিতির কোনও বদল হয় না। ২০২১ সালে ময়দান চত্বরে ঘোড়ার গাড়ি বন্ধ করার আর্জি জানিয়ে হাই কোর্টে জনস্বার্থ মামলা করে ‘পিপল ফর এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট ফর অ্যানিম্যালস’ (পিটা) ও ‘কেপ ফাউন্ডেশন’ নামে দু’টি সংগঠন। মামলার আবেদনে বলা হয়েছিল, এই ধরনের গাড়ি বহনকারী ঘোড়াদের স্বাস্থ্য অত্যন্ত সঙ্কটে। এদের যথেষ্ট যত্ন করা হয় না, উল্টে খাবার খুঁজে খেতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়ে তারা। বম্বে হাই কোর্টের একটি রায় তুলে ধরে বলা হয়েছিল, আদালত ইতিমধ্যেই এই ধরনের ঘোড়ায় টানা গাড়ি নিষিদ্ধ করেছে। তা সত্ত্বেও কলকাতার বুকে তা বহাল তবিয়তে চলছে। সেই সঙ্গেই জানানো হয়, ঘোড়াগুলিকে এ ভাবে ব্যবহারের বৈধতা নেই। সবই চলছে ১৯১৯ সালের ‘ক্যালকাটা হ্যাকনি ক্যারেজ অ্যাক্ট’ অনুযায়ী, যেটি এখন অবলুপ্ত। ওই আইন অনুযায়ী, পশুতে টানা গাড়ি পরিবহণে ব্যবহার করা যায়। কিন্তু ময়দান চত্বরে পরিবহণ নয়, প্রমোদভ্রমণ চলে। এর পরে ২০২২ সালের অগস্টে হাই কোর্ট একটি কমিটি গঠন করে। ওই বছরের সেপ্টেম্বরে ময়দান চত্বরের ঘোড়ার মূল্যায়ন করে কমিটি। কিন্তু আশ্চর্যজনক ভাবে দু’ধরনের রিপোর্ট আদালতে জমা পড়ে। একটিতে জানানো হয়, ঘোড়াগুলির স্বাস্থ্য ভাল নয়। অন্যটিতে বলা হয়েছে, ঘোড়াগুলি ঠিকই রয়েছে। এর পরে কোর্টের নির্দেশে আরও এক বার সমীক্ষা হলে উঠে আসে, ১৬টি ঘোড়ার অবস্থা ভাল নয়। যদিও পশুপ্রেমীদের দাবি, এমন ঘোড়ার সংখ্যা অনেক বেশি। শেষ পর্যন্ত সরকারি কোনও পক্ষই দেখাশোনায় রাজি না হওয়ায় দায়িত্ব নেয় কেপ ফাউন্ডেশন। তবে মালিকেরা ঘোড়া দিতে আপত্তি জানান। এ নিয়ে বিস্তর গন্ডগোল হয় ময়দানে। শেষ পর্যন্ত ন’টি ঘোড়া যায় ওই সংস্থায়। কিন্তু তাতেও বাকি ঘোড়াগুলির দুর্দশা যে কাটেনি, শনিবারের ঘটনাতেই তা স্পষ্ট বলে অনেকের মত।
২০২১ সালে ময়দান চত্বরে ঘোড়ার গাড়ি বন্ধ করার আর্জি জানিয়ে হাই কোর্টে জনস্বার্থ মামলা করে ‘পিপল ফর এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট ফর অ্যানিম্যালস’ (পিটা) ও ‘কেপ ফাউন্ডেশন’ নামে দু’টি সংগঠন মামলার আবেদনে বলা হয়েছিল, এই ধরনের গাড়ি বহনকারী ঘোড়াদের স্বাস্থ্য অত্যন্ত সঙ্কটে এদের যথেষ্ট যত্ন করা হয় না, উল্টে খাবার খুঁজে খেতে গিয়ে দুর্ঘটনায় পড়ে তারা বম্বে হাই কোর্টের একটি রায় তুলে ধরে বলা হয়েছিল, আদালত ইতিমধ্যেই এই ধরনের ঘোড়ায় টানা গাড়ি নিষিদ্ধ করেছে তা সত্ত্বেও কলকাতার বুকে তা বহাল তবিয়তে চলছে সেই সঙ্গেই জানানো হয়, ঘোড়াগুলিকে এ ভাবে ব্যবহারের বৈধতা নেই সবই চলছে ১৯১৯ সালের ‘ক্যালকাটা হ্যাকনি ক্যারেজ অ্যাক্ট’ অনুযায়ী, যেটি এখন অবলুপ্ত ওই আইন অনুযায়ী, পশুতে টানা গাড়ি পরিবহণে ব্যবহার করা যায় কিন্তু ময়দান চত্বরে পরিবহণ নয়, প্রমোদভ্রমণ চলে এর পরে ২০২২ সালের অগস্টে হাই কোর্ট একটি কমিটি গঠন করে ওই বছরের সেপ্টেম্বরে ময়দান চত্বরের ঘোড়ার মূল্যায়ন করে কমিটি কিন্তু আশ্চর্যজনক ভাবে দু’ধরনের রিপোর্ট আদালতে জমা পড়ে একটিতে জানানো হয়, ঘোড়াগুলির স্বাস্থ্য ভাল নয় অন্যটিতে বলা হয়েছে, ঘোড়াগুলি ঠিকই রয়েছে এর পরে কোর্টের নির্দেশে আরও এক বার সমীক্ষা হলে উঠে আসে, ১৬টি ঘোড়ার অবস্থা ভাল নয় যদিও পশুপ্রেমীদের দাবি, এমন ঘোড়ার সংখ্যা অনেক বেশি শেষ পর্যন্ত সরকারি কোনও পক্ষই দেখাশোনায় রাজি না হওয়ায় দায়িত্ব নেয় কেপ ফাউন্ডেশন তবে মালিকেরা ঘোড়া দিতে আপত্তি জানান
লরির ধাক্কায় ভাঙল রেলগেট, যানজটে হাঁসফাঁস
অবশেষে চালু হলো কোচবিহার কলকাতা বিমান চলাচল
পাকিস্তান ম্যাচেও বিশ্বকাপের প্রস্তুতি রোহিতদের, আবার নিজেদেরই চ্যালেঞ্জ জানাল ভারত
কৃষকদের একজোট করেই লড়াতে হবে কৃষকসভার সম্মেলনে সম্মিলিত মঞ্চের আহ্বান
national
রাজধানী দিল্লি ঘিরে সংযুক্ত কিষান মোর্চার আন্দোলনের সাফল্য সারা দেশের কৃষক আন্দোলনে যে নতুন ঢেউ তুলেছে তার হিল্লোল বয়ে গেল আরব সাগরের তীরে কেরালার ত্রিচূড়ে সারা ভারত কৃষকসভার ৩৫তম সর্বভারতীয় সম্মেলনে। চারদিনের সম্মেলনের প্রথমদিনেই সারা ভারত কৃষকসভার সভাপতি অশোক ধাওয়ালে এবং সাধারণ সম্পাদক হান্নান মোল্লা জানিয়ে দিয়েছেন, দিল্লির কৃষক আন্দোলন সারা দেশে উৎসাহ সৃষ্টি করে কৃষকসভার সদস্য সংখ্যা ১৯ লক্ষ বাড়িয়েছে। দিল্লিতে সংযুক্ত কিষান মোর্চার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনেই মোদী সরকার পরাস্ত হয়েছিল, এবার পরবর্তী পর্যায়ের আন্দোলন শুরু করতে হবে ঐক্যবদ্ধ পথেই। আগামী ২৪ ডিসেম্বর দিল্লিতে সংযুক্ত কিষান মোর্চার বৈঠক বসবে, সেখানেই ঠিক হবে আন্দোলনের পরিকল্পনা। সারা ভারত কৃষকসভার সম্মেলনে প্রতিনিধিদের আলোচনার জন্য এদিনই হান্নান মোল্লা খসড়া সম্পাদকীয় প্রতিবেদন পেশ করে বলেছেন, সব কৃষকদের সমস্যা এক, শত্রু এক, তাহলে প্রতিরোধের লড়াইতে কৃষকরা একজোট হবেন না কেন? একজোট আন্দোলনের কারণেই মোদী তিন কৃষিবিরোধী আইন নিয়ে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছিলেন। এবার শুধু রাজধানীতে নয়, রাজ্যে রাজ্যে কৃষকদের একজোট করতে হবে। এদিনই সন্ধ্যায় সম্মেলনের একটি বিশেষ অধিবেশনে অংশ নিয়েছেন সংযুক্ত কিষান মোর্চার নেতৃত্বের পক্ষে বিকেইউ (টিকায়েত) নেতা রাকেশ টিকায়েত, অখিল ভারতীয় কিষাণ সভার নেতা অতুল আঞ্জান এবং অখিল ভারতীয় কিষান মহাসভার নেতা রাজারাম সিং। রাকেশ টিকায়েত সারা ভারত কৃষক সভার সম্মেলনকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, বড় আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হন, আবার ২৬ জানুয়ারি আসছে। মোদীকে ট্রাক্টরের শক্তি ভুলতে দেওয়া যাবে না। টিকায়েত বলেছেন, আমাদের যার ঝান্ডা যাই হোক, লড়াই যখন কৃষকের জন্য তখন সবাই সংযুক্ত কিষান মোর্চার। তানাশাহী খতম করতে কৃষকদের আন্দোলনের পাশে বহু জ্ঞানীগুণী মানুষ আছেন, নানা ক্ষেত্রের চাকরিজীবীরাও আছেন। খাস লোকেদের জন্য মোদী সরকার থাকলেও আমজনতা আমাদের পাশেই আছে। মোদী কৃষকদের ঐক্য ভাঙার জন্য এক রাজ্যের বিরুদ্ধে অন্য রাজ্যকে, এক ধর্মকে আরেক ধর্মের বিরুদ্ধে, এক ভাষাকে আরেক ভাষার বিরুদ্ধে লড়িয়ে দিচ্ছে। এই চক্রান্তের থেকে নিজেদের ঐক্যকে রক্ষা করুন। অতুল আঞ্জানেও বলেছেন, হিটলারের রাজনীতিকে পরাস্ত করার জন্য ঐক্য এখন সময়ের দাবি। রাজারাম সিং বলেছেন, কর্পোরেট গ্রাস থেকে কৃষিকে বাঁচাতে হলে রামধনুর মতো নানা ঝান্ডার নিচে হলেও কৃষকদের ঐক্য চাই। সংযুক্ত কিষান মোর্চার নেতৃত্বে দেশের কৃষক আন্দোলনকে ঐক্যবদ্ধ করতেই সারা ভারত কৃষকসভা তাদের ৩৫তম সম্মেলনের মঞ্চে এদিন এই বিশেষ অধিবেশনের আয়োজন করেছিল। সম্মেলনের শুরুতে সভাপতির ভাষণে অশোক ধাওয়ালে বলেছেন, গোটা দেশের মানুষ ঐতিহাসিক কৃষক আন্দোলনের পাশে ছিলেন, তাঁদের সবাইকে আমরা সম্মেলন থেকে সেলাম জানাই। এবার গোটা দেশে এই আন্দোলনকে ছড়িয়ে দিতে হবে। হান্নান মোল্লা বলেন, সারা ভারত কৃষকসভার ভাবনা খুব স্পষ্ট। মোদী সরকারের কৃষকবিরোধী পদক্ষেপের বিরুদ্ধে সবাই যদি লড়তে চায় তাহলে আমরা কেন আপত্তি করবো! আমরা সবাইকে নিয়ে লড়েই জয় হাসিল করতে চাইবো। এভাবেই তো ভূমি অধিকার লড়াইতে ৫০টা সংগঠন একজোট হয়েছিল বলে মোদী কৃষক বিরোধী অর্ডিন্যান্স পাশ করাতে পারেনি সংসদে। তারপরে ২৫০ সংগঠন একজোট হয়েছে, এখন সংযুক্ত কিষান মোর্চায় পাঁচশো সংগঠন। ২০২০-২১ সালে রাজধানীতে লড়াইতে যে জয় পাওয়া গেছে এবার রাজ্যে রাজ্যে, জেলায় জেলায় সেই ঐক্যবদ্ধ লড়াই নিয়ে যেতে হবে। দুশমন যখন তাগদশালী হয়ে গেছে তখন সংযুক্ত কিষান মোর্চার মতো একটি ইস্যুভিত্তিক লড়াইয়ের ঐক্যবদ্ধ মঞ্চই আবশ্যিক। তিনি একথাও বলেছেন, সংযুক্ত কিষান মোর্চার ঐতিহাসিক লড়াই শুধুমাত্র কৃষক খেতমজুরদেরই ঐক্যবদ্ধ করে তুলতে সহায়ক নয়, শ্রমিক কৃষক ঐক্য গঠনেও সহায়ক। কৃষকরা যখন একজোট হয়ে দিল্লি অভিযান করেছে তখন উজ্জীবিত শ্রমিকরাও সারা দেশে ধর্মঘট করেছেন। সব ট্রেড ইউনিয়ন একসঙ্গে কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছে।কেরালার ত্রিচূড় শহরের লুলু কনভেনশন সেন্টারে মঙ্গলবার সকালে সারা ভারত কৃষকসভার সর্বভারতীয় সম্মেলন শুরু হয়েছে। সম্মেলনস্থলের নামকরণ হয়েছে কমরেড কে বরদারাজন নগর। সম্মেলন শুরুর আগে সংগঠনের রক্তপতাকা উত্তোলন করেছেন অশোক ধাওয়ালে। লাল বেলুন, পতাকা লাগানো ফানুস উড়িয়ে, বাজি ফাটিয়ে সম্মেলনের সূচনা হয়। রেড গার্ডদের স্যালুট, বিউগল ব্যান্ড ছাড়াও সূচনা পর্বে সম্মেলন মঞ্চের বাইরেই সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে ত্রিচূড়ের লোকশিল্পীরাও অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় সংস্কৃতি নিয়ে। শহীদ বেদীতে নেতৃবৃন্দের মাল্যদানের পরে সারা দেশ থেকে সমবেত কৃষক আন্দোলনের প্রতিনিধিদের স্বাগত জানিয়ে ভাষণ দেন সম্মেলনের অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতি কে রাধাকৃষ্ণণ। শোকপ্রস্তাব ও শহীদ স্মরণে প্রস্তাব পাঠ করেন নন্দকিশোর শুক্লা। সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে ভাষণ দিয়েছেন সারা ভারত খেতমজুর ইউনিয়নের নেতা এ বিজয়রাঘবন, সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির নেত্রী মারিয়াম ধাওয়ালে, ন্যাশনাল প্ল্যাটফর্ম ফর দ্য রাইটস অব ডিসএবেলড-এর নেতা মুরলীধরন প্রমুখ। সম্মেলন পরিচালনা করছে অশোক ধাওয়ালে, কে বালাকৃষ্ণণ, অমরা রাম, মাল্লারেড্ডি এবং এস কে পিজাকে নিয়ে গঠিত সভাপতিমণ্ডলী। সম্মেলনে প্রতিনিধিদের আলোচনার জন্য হান্নান মোল্লা খসড়া প্রতিবেদন পেশ করে কৃষি কীভাবে অলাভজনক হয়ে পড়ছে, কৃষকরা কেন আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছেন, মোদী সরকার কীভাবে কৃষিক্ষেত্রকে কৃষকদের হাত থেকে কেড়ে কর্পোরেট হাতে তুলে দিতে চাইছে ইত্যাদির উল্লেখ করে বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিকল্পের পথ দেখাচ্ছে কেরালা সরকার। মোদী সরকার এবং অন্য রাজ্যের সরকারগুলিকে এই বিকল্প মানতে বাধ্য করতে কৃষক আন্দোলন হবে না কেন? আমাদের এবারের সম্মেলনের স্লোগানই হলো, সংগ্রাম করো, সংহত হও, বিকল্পের জন্য অগ্রসর হও। এদিন সম্মেলন মঞ্চেই পিপলস্‌ আর্কাইভ অব ফার্মারস প্রোটেস্ট নামের একটি ওয়েবসাইটের উদ্বোধন করেছেন হান্নান মোল্লা। ঐতিহাসিক কৃষক আন্দোলন সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য, দলিল ইত্যাদির প্রদর্শনের জন্য প্রায় দুই বছর সময় ধরে এই ওয়েবসাইটটি তৈরি করা হয়।
২০২০-২১ সালে রাজধানীতে লড়াইতে যে জয় পাওয়া গেছে এবার রাজ্যে রাজ্যে, জেলায় জেলায় সেই ঐক্যবদ্ধ লড়াই নিয়ে যেতে হবে দুশমন যখন তাগদশালী হয়ে গেছে তখন সংযুক্ত কিষান মোর্চার মতো একটি ইস্যুভিত্তিক লড়াইয়ের ঐক্যবদ্ধ মঞ্চই আবশ্যিক তিনি একথাও বলেছেন, সংযুক্ত কিষান মোর্চার ঐতিহাসিক লড়াই শুধুমাত্র কৃষক খেতমজুরদেরই ঐক্যবদ্ধ করে তুলতে সহায়ক নয়, শ্রমিক কৃষক ঐক্য গঠনেও সহায়ক কৃষকরা যখন একজোট হয়ে দিল্লি অভিযান করেছে তখন উজ্জীবিত শ্রমিকরাও সারা দেশে ধর্মঘট করেছেন সব ট্রেড ইউনিয়ন একসঙ্গে কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছেকেরালার ত্রিচূড় শহরের লুলু কনভেনশন সেন্টারে মঙ্গলবার সকালে সারা ভারত কৃষকসভার সর্বভারতীয় সম্মেলন শুরু হয়েছে সম্মেলনস্থলের নামকরণ হয়েছে কমরেড কে বরদারাজন নগর সম্মেলন শুরুর আগে সংগঠনের রক্তপতাকা উত্তোলন করেছেন অশোক ধাওয়ালে লাল বেলুন, পতাকা লাগানো ফানুস উড়িয়ে, বাজি ফাটিয়ে সম্মেলনের সূচনা হয় রেড গার্ডদের স্যালুট, বিউগল ব্যান্ড ছাড়াও সূচনা পর্বে সম্মেলন মঞ্চের বাইরেই সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে ত্রিচূড়ের লোকশিল্পীরাও অংশগ্রহণ করেন স্থানীয় সংস্কৃতি নিয়ে শহীদ বেদীতে নেতৃবৃন্দের মাল্যদানের পরে সারা দেশ থেকে সমবেত কৃষক আন্দোলনের প্রতিনিধিদের স্বাগত জানিয়ে ভাষণ দেন সম্মেলনের অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতি কে রাধাকৃষ্ণণ শোকপ্রস্তাব ও শহীদ স্মরণে প্রস্তাব পাঠ করেন নন্দকিশোর শুক্লা সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে ভাষণ দিয়েছেন সারা ভারত খেতমজুর ইউনিয়নের নেতা এ বিজয়রাঘবন, সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির নেত্রী মারিয়াম ধাওয়ালে, ন্যাশনাল প্ল্যাটফর্ম ফর দ্য রাইটস অব ডিসএবেলড-এর নেতা মুরলীধরন প্রমুখ সম্মেলন পরিচালনা করছে অশোক ধাওয়ালে, কে বালাকৃষ্ণণ, অমরা রাম, মাল্লারেড্ডি এবং এস কে পিজাকে নিয়ে গঠিত সভাপতিমণ্ডলী
দীর্ঘস্থায়ী ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে বিজয় সম্ভব, দেখিয়েছে কৃষক আন্দোলনঃ হান্নান মোল্লা
‘হিংসা থেকে কোন সমাধান সূত্র বের হবে না’! রাজ্যে শান্তি ফেরানোর বিরাট বার্তা রাহুলের
বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎকার নিয়ে হলফনামা চাইল সুপ্রিম কোর্ট
সেপ্টেম্বরেই ফের নয়া ইভেন্ট, বাজারে আসছে Apple-এর একাধিক নতুন ডিভাইস
technology
অ্যাপল আগামী মাসেই তাদের নতুন ইভেন্ট হোস্ট করতে চলেছে। ডিজিটাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে বলা হয়েছে, এই ইভেন্টের হাত ধরেই একধিক নতুন প্রোডাক্ট বাজারে আনতে চলেছে সংস্থা। রিপোর্ট অনুসারে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আগামী সেপ্টেম্বরেই অ্যাপল লঞ্চ করছে ব্র্যান্ডের নতুন আইফোন ১৩ সিরিজ।এছাড়াও এই ইভেন্টে লঞ্চ হতে চলেছে অ্যাপল ঘড়ি, আপডেট এয়ারপড, আইপ্যাড মিনি(আপগ্রেড ভার্সন)এবং নতুন ডিজাইন সহ বাজারে আসতে চলেছে ম্যাকবুক প্রো। অ্যাপল নেক্সট জেনারেশন ম্যাকবুক প্রো সম্পূর্ণ ভাবে নতুন ডিজাইন এবং ফিচার নিয়ে লঞ্চ হবে বলে খবর। ১৪ এবং ১৬ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজ সহ সাতটি কালার ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে লঞ্চ হতে চলেছে নতুন অ্যাপল ম্যাকবুক প্রো। নতুন এই ম্যাকবুকে রয়েছে অ্যাপল এম ১ এক্স (M1X) প্রসেসর। ম্যাগনেটিক ম্যাগসেফ চার্জার-সহ একাধিক এক্সটারন্যাল ড্রাইভ এবং ডিভাইস কানেক্ট করার জন্য অ্যাপল ম্যাকবুক প্রো-তে থাকছে আরও বেশি ইউএসবি পোর্ট। এই ইভেন্টেই সম্ভবত লঞ্চ হতে চলেছে বহু প্রতীক্ষিত আইফোন ১৩ সিরিজ। প্রতিবেদন অনুসারে, এই স্মার্টফোনের ফিচার সম্মন্ধে বলা হয়েছে, ৫১২ জিবি স্টোরেজের পরিবর্তে এই নতুন আপগ্রেড হওয়া স্টোরেজ যুক্ত হতে পারে আইফোন ১৩ প্রো মডেলে। নতুন এই মডেলের ফোনের পোর্ট্রেট মোড ফিচারের আপগ্রেড ভিডিও সংস্করণ, “প্রোরেস” নামে একটি উচ্চমানের ফর্ম্যাটে ভিডিও রেকর্ড করার ক্ষমতা এবং নতুন ফিল্টার-এর মতো সিস্টেম থাকবে যা ছবির গুণগত মান বাড়াতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করবে। আধুনিক ক্যামেরা এবং উন্নত এই ভিডিও ফিচারের সঙ্গে আইফোন ১৩ তার আগের ভার্সনের আইফোন ১২ সিরিজের মডেলকে টেক্কা দিতে পারবে বলেই আশাবাদী সংস্থা। এবং আইফোন ১৩ মডেলের ট্যাগলাইন হিসাবে তার ক্যামেরা এবং ভিডিওর আধুনিকতম যে ফিচার গুলি যুক্ত করা হয়েছে, তার ওপর ভিত্তি করেই বাছা হবে বলেই মনে করছেন টেক-বিশেষজ্ঞরা। নতুন এই আইফোন ১৩ মডেলে থাকবে একটি এ ১৫ বায়োনিক চিপ। নতুন সিরিজটিতে আরও উন্নত নচ ডিসপ্লে এবং ফাস্ট এবং স্মুথ স্ক্রলিং-এর জন্য উন্নতমানের রিফ্রেশ্ রেট রাখা হবে। ফটো এবং ভিডিওর মান উন্নত করার পাশাপাশি আইফোন ১৩ ইউজাররা পাবেন উন্নতমানের ফটো এবং ভিডিও এডিটিং করতে এবং তা শেয়ার করতে পারবেন। ছবিতে হাইলাইট করার জন্য বিকল্প নানাবিধ অপশন রাখা হয়েছে এই মডেলটিতে। আরও পড়ুন: ওয়াটার রেসিস্টেন্স সাপোর্ট-সহ বাজেট ফ্রেন্ডলি সেরা ৫ স্মার্টফোন একই ইভেন্টে লঞ্চ হতে চলেছে আরও শক্তিশালী প্রসেসর সহ একটি এন্ট্রি-লেভেল নবম জেনারেশনের একটি আইপ্যাড। এছাড়াও ষষ্ট জেনারেশনের আপগ্রেড ভার্সন আইপ্যাড মিনি এই ইভেন্টের হাত ধরে বাজারে আসতে চলেছে। এগুলি ছাড়াও অ্যাপলের তরফে আনা হচ্ছে একটি নতুন অ্যাপল ওয়াচ ৭ সিরিজ। সংস্থাটি এই মরশুমের চূড়ান্ত ইভেন্টে অ্যাপল ম্যাকবুক প্রো লঞ্চ করার পরিকল্পনা রেখেছে বলেও রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে। যদিও অ্যাপলের তরফে এব্যাপারে নিশ্চিত করে কিছু জানানো হয়নি। তাই নতুন এই গেজেট গুলি হাতে পেতে আমাদের আরও বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে বলেই মনে করছে টেক বিশেষজ্ঞরা। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস বাংলা এখন টেলিগ্রামে, পড়তে থাকুন Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Technology apple is planning multiple produce events for september
ডিজিটাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে বলা হয়েছে, এই ইভেন্টের হাত ধরেই একধিক নতুন প্রোডাক্ট বাজারে আনতে চলেছে সংস্থা রিপোর্ট অনুসারে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, আগামী সেপ্টেম্বরেই অ্যাপল লঞ্চ করছে ব্র্যান্ডের নতুন আইফোন ১৩ সিরিজএছাড়াও এই ইভেন্টে লঞ্চ হতে চলেছে অ্যাপল ঘড়ি, আপডেট এয়ারপড, আইপ্যাড মিনি(আপগ্রেড ভার্সন)এবং নতুন ডিজাইন সহ বাজারে আসতে চলেছে ম্যাকবুক প্রো অ্যাপল নেক্সট জেনারেশন ম্যাকবুক প্রো সম্পূর্ণ ভাবে নতুন ডিজাইন এবং ফিচার নিয়ে লঞ্চ হবে বলে খবর ১৪ এবং ১৬ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজ সহ সাতটি কালার ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে লঞ্চ হতে চলেছে নতুন অ্যাপল ম্যাকবুক প্রো নতুন এই ম্যাকবুকে রয়েছে অ্যাপল এম ১ এক্স (M1X) প্রসেসর ম্যাগনেটিক ম্যাগসেফ চার্জার-সহ একাধিক এক্সটারন্যাল ড্রাইভ এবং ডিভাইস কানেক্ট করার জন্য অ্যাপল ম্যাকবুক প্রো-তে থাকছে আরও বেশি ইউএসবি পোর্ট এই ইভেন্টেই সম্ভবত লঞ্চ হতে চলেছে বহু প্রতীক্ষিত আইফোন ১৩ সিরিজ
সেপ্টেম্বরেই বাজারে আসবে আইফোন ১৪? অগস্টে ঘোষণা? বাড়ছে জল্পনা
ফোনে রাখুন ড্রাইভিং লাইসেন্স
বাস্তবের প্রেম এ বার পর্দাতেও! কোন ছবির জন্য জুটি বাঁধতে চলেছেন ভিকি ও ক্যাটরিনা?
বেআব্রু তোলাবাজি, ক্যাম্পাসে দখলদারি, এন্ডরুজ কলেজে তৃণমূলের গোষ্ঠীসংঘর্ষে
kolkata
গড়িয়ার দীনবন্ধু এন্ড্রুজ কলেজে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ। সূত্রের খবর যাদবপুরের বিধায়ক দেবব্রত মজুমদার এবং কলকাতা পৌরসভার ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তর গোষ্ঠীর মধ্যে এই সংঘর্ষ। সোনারপুরের কয়েকজন তৃণমূল কর্মীও এর সাথে যুক্ত বলে খবর। দুই পক্ষের মধ্যে টাকার বখরা নিয়ে ঝামেলার সূত্রপাত বলে জানা গিয়েছে।এই ঘটনায় দুই পক্ষের বেশ করয়েকজন আহত হয়েছেন। গড়িয়া মোড় থেকে ৪৫ নম্বর বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তা বন্ধ করে দুই পক্ষের মধ্যে এই সংঘর্ষ চলে। অভিযোগ, ছাত্র ভর্তিতে টাকা তোলা ঘিরে বিবাদের জেরে এই সংঘর্ষ। তৃণমূলেরই এক অংশ অন্য অংশের বিরুদ্ধে ছাত্র ভর্তির নামে টাকা তোলার অভিযোগ তুলেছে। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বিরুদ্ধে বারবার ছাত্র ভর্তির নামে টাকা তোলার অভিযোগ উঠেছে। রাজ্যে ২০১১’তে তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যের সরকারে আসীন হওয়ার পর থেকে এই পরিস্থিতি। অন্য কলেজের মতো এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও বন্ধ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ছাত্র সংসদের নির্বাচন। ঘটনায় বামপন্থী ছাত্র সংগঠন এসএফআই ছাত্র ভর্তির অভিযোগের তদন্ত দাবি করেছে। এসএফআই’র দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা সভাপতি ঋজুরেখ দাশগুপ্ত এবং সম্পাদক অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী বলেছেন, ‘‘টাকা তোলা ঘিরে এই গোষ্ঠী সংঘর্ষে দায়ী কারা তা চিহ্নিত করে দোষীদের শাস্তি দিতে হবে। কলেজে বহিরাগতদের প্রবেশ ও মাতব্বরি আটকাতে কড়া পদক্ষেপ নিতে হবে কলেজ কর্তৃপক্ষকে।’’ এসএফআই’কে এই কলেজে ঢুকতে দেওয়া হয় না। গত দশ বছরে বহুবার এসএফআইঁ কর্মী ও নেতাদের মারাত্মক আক্রমণের মুখে পড়তে হয়েছে এই ক্যাম্পাসে। এসএফআই’র দাবি, অবিলমবে নির্বাচন ঘোষণা করতে হবে। ছাত্রছাত্রীদের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। এদিন গণ্ডগোলের জেরে দীর্ঘক্ষণ স্তব্ধ হয়ে যায় রাজা সুবোধ মল্লিক রোডে যান চলাচল। যাদবপুর-গড়িয়ার রাস্তা আটকে পড়ে। পরিস্থিতিতে আতঙ্ক ছড়িয়েছে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে। আতঙ্কিত অভিভাবকরা। এমনকি স্থানীয় বাসিন্দারা শিউড়ে উঠেছেন তৃণমূলের এক পক্ষের অপর সংগঠনেরই অপর পক্ষের আক্রমণে। কলেজ গেটের পাশেই এক পক্ষ মাটিতে বসে প্রতিবাদ জানাচ্ছিলেন। তাঁদের বলতে শোনা যায় যে বারবার ছাত্রীদেরও মারধর করা হয়েছে। বাড়ি ফিরতে সমস্যা হবে- হুমকি দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যেই অন্য পক্ষ দলবল নিয়ে এসে পড়ে কলেজ ক্যাম্পাসে। অপর পক্ষ ছুটে কলেজ ভবনের ভেতরে ঢুকে কোলাপসিবল গেট বন্ধ করার চেষ্টা করে। পুলিশকেও দেখা যায় তৃণমূল দু’পক্ষের সংঘাত ঠেকানোর জন্য লাঠি হাতে ক্যাম্পাসে। তৃণমূল নেত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রী আবার কয়েকদিন পালা করে এসএফআই এবং সিপিআই(এম)’কে আক্রমণ করে চলেছেন যাদবপুরে ছাত্রমৃত্যুর জন্য। কোনও প্রমাণ ছাড়াই রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান প্রকাশ্যে বিষ উগরে দিচ্ছেন। তার পিঠোপিঠি ঘটনা দীনবন্ধু এন্ড্রুজ কলেজের। সংগঠনেরই আরেক অংশের বিরুদ্ধে কীভাবে তেড়ে যাওয়া যায়, কলেজে ছাত্র সংসদ বন্ধ করে তোলাবাজির আখড়া কিভাবে গড়ে তোলা হয়, ছাত্রছাত্রীদের গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয় কীভাবে- সবই তুলে এনেছে মঙ্গলবারের ঘটনা। তৃণমূল কংগ্রেস এবং তাদের ছাত্র সংগঠনের চেহারাও ফের সামনে এসেছে।
সূত্রের খবর যাদবপুরের বিধায়ক দেবব্রত মজুমদার এবং কলকাতা পৌরসভার ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্তর গোষ্ঠীর মধ্যে এই সংঘর্ষ সোনারপুরের কয়েকজন তৃণমূল কর্মীও এর সাথে যুক্ত বলে খবর দুই পক্ষের মধ্যে টাকার বখরা নিয়ে ঝামেলার সূত্রপাত বলে জানা গিয়েছেএই ঘটনায় দুই পক্ষের বেশ করয়েকজন আহত হয়েছেন গড়িয়া মোড় থেকে ৪৫ নম্বর বাস স্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তা বন্ধ করে দুই পক্ষের মধ্যে এই সংঘর্ষ চলে অভিযোগ, ছাত্র ভর্তিতে টাকা তোলা ঘিরে বিবাদের জেরে এই সংঘর্ষ তৃণমূলেরই এক অংশ অন্য অংশের বিরুদ্ধে ছাত্র ভর্তির নামে টাকা তোলার অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বিরুদ্ধে বারবার ছাত্র ভর্তির নামে টাকা তোলার অভিযোগ উঠেছে রাজ্যে ২০১১’তে তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যের সরকারে আসীন হওয়ার পর থেকে এই পরিস্থিতি অন্য কলেজের মতো এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও বন্ধ গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ছাত্র সংসদের নির্বাচন ঘটনায় বামপন্থী ছাত্র সংগঠন এসএফআই ছাত্র ভর্তির অভিযোগের তদন্ত দাবি করেছে এসএফআই’র দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা সভাপতি ঋজুরেখ দাশগুপ্ত এবং সম্পাদক অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী বলেছেন, ‘‘টাকা তোলা ঘিরে এই গোষ্ঠী সংঘর্ষে দায়ী কারা তা চিহ্নিত করে দোষীদের শাস্তি দিতে হবে
হামলা তৃণমূলের, কলেজ স্ট্রিট অবরোধ এসএফআই’র
মারাঠি আবেগ নিয়ে ছেলেখেলায় নারাজ, কোশিয়ারির পাশে থাকল না বিজেপিও
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সম্পদের ওপর চাপ বাড়ে
আপনার সঙ্গী আড়ালে পরকীয়ায় মজে নেই তো! ৫ আচরণ দেখলে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে
lifestyle
একসঙ্গে ভালই কাটছিল বেশ কিছু বছর। তার পরেই ছন্দপতন। রোজ ঝগড়া, রোজ অশান্তি! তবে কি বদল আসছে সম্পর্কে? দু’জনের মাঝে তৃতীয় কারও প্রবেশ ঘটছে কি? এমন ঘটনা নতুন নয়। হয়েই থাকে। কিন্তু নিজের জীবনে কোনও নতুন মোড় আসতে চলেছে কি না, তার আঁচ আগে থেকেই পাওয়া সম্ভব। সঙ্গীর যদি অন্য কাউকে পছন্দ হয়, তা সবার আগে আপনার জানা দরকার। কিন্তু তিনি যদি না বলেন, তবে কী করবেন? সঙ্গীর কোন কোন আচরণ দেখে বুঝবেন, তাঁর জীবনে অন্য কেউ এসেছেন? ফোন গোপনে রাখছেন: সকলেরই একটা ব্যক্তিগত জীবন রয়েছে। সঙ্গীর ফোনের যাবতীয় তথ্য, তাঁর পাসওয়ার্ড আপনাকে জানতেই হবে, তার কোনও মানে নেই। তবে তিনি যদি নিজের ফোন আপনার থেকে গোপন করেন বা কোনও ফোন এলে আপনার থেকে দূরে গিয়ে কথা বলেন আর যদি তা বার বার হতে থাকে, তা হলে বুঝবেন কোথাও একটা অসঙ্গতি আছে। সে বিষয়ে সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলুন। ফোন গোপনে রাখা মানেই কিন্তু পরকীয়া না-ও হতে পারে। তাই এটাকেই পরকীয়ার একমাত্র লক্ষণ বলে ধরে নেবেন না। আপনার কাজ কিংবা সাজপোশাক কোনও কিছুতেই নজর নেই তাঁর: এমনও হয়। সঙ্গীর জীবনে নতুন একটি সম্পর্ক এসেছে। মনের অনেকটা অংশ তাতেই ব্যস্ত। ফলে পুরনো সম্পর্কের প্রতি নজর কমে যায় এই সময়ে। আপনার সঙ্গে কথোপকথনেও কি বার বার তৃতীয় ব্যক্তির প্রসঙ্গ টেনে আনছেন বা তাঁর সঙ্গে আপনার তুলনা করছেন? তা হলে কিন্তু তা চিন্তার বিষয়। আপনার মনে কোনও রকম সন্দেহ হলে সঙ্গীর সামনে তা খোলসা করুন। সন্দেহকে বাড়তে দেবেন না। বিশ্বাসই হল যে কোনও সম্পর্কের ভিত আর সেই ভিত যদি নড়বড়ে হয়ে যায়, তা হলেই মুশকিল। ছবি: শাটারস্টক নিজের টাকাপয়সার ব্যাপারে খোলসা করছেন না: দম্পতির মধ্যে দু'জনেই যদি কর্মরত হন, তা হলে পরস্পরের আয়ের ব্যাপারে দু’জনেরই সম্যক ধারণা থাকা উচিত। আপনার সঙ্গীর খরচ কী হঠাৎ বেড়ে গিয়েছে? অথচ কোথায় তিনি অত্যধিক খরচ করছেন, সেই হদিস পাচ্ছেন না আপনি। কিছু বললেই গোপন করে যাচ্ছেন সবটা! ইঙ্গিত কিন্তু ভাল নয়। তবে মনে কোনও রকম সন্দেহ এলে জিজ্ঞেস করে নেওয়াই ভাল। হতেই তো পারে, তিনি আপনাদের ভবিষ্যতের কথা ভেবেই কোনও কাজে টাকা বিনিয়োগ করছেন। কথায় কথায় মিথ্যে বলছেন: বিশ্বাসই হল যে কোনও সম্পর্কের ভিত। আর সেই ভিত যদি নড়বড়ে হয়ে যায়, তা হলেই মুশকিল। সঙ্গী যদি ঘন ঘন মিথ্যে কথা বলতে শুরু করেন, তা হলে সেটা ভাল লক্ষণ নয়। কেন এমনটা হচ্ছে, তার কারণ জানার চেষ্টা করুন। এ-ও হতে পারে, তিনি কোনও সমস্যায় পড়েছেন। প্রেমে ঘাটতি: ভালবাসার সংজ্ঞা এক একটি সম্পর্কে এক এক রকম। দাম্পত্য জীবনে একে অপরের সঙ্গে সময় কাটানো ভীষণ জরুরি। তাতেই ধরা থাকে সম্পর্কের উষ্ণতা। নতুন কোনও সম্পর্ক তৈরি হলে এই সব কাজেই কিছুটা বদল আসে। প্রেমিক বা প্রেমিকা তা অবশ্যই টের পাবেন। শারীরিক সম্পর্কেও সে ক্ষেত্রে অনীহা আসতে পারে। নজর রাখুন সে দিকেও।
সঙ্গীর ফোনের যাবতীয় তথ্য, তাঁর পাসওয়ার্ড আপনাকে জানতেই হবে, তার কোনও মানে নেই তবে তিনি যদি নিজের ফোন আপনার থেকে গোপন করেন বা কোনও ফোন এলে আপনার থেকে দূরে গিয়ে কথা বলেন আর যদি তা বার বার হতে থাকে, তা হলে বুঝবেন কোথাও একটা অসঙ্গতি আছে সে বিষয়ে সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলুন ফোন গোপনে রাখা মানেই কিন্তু পরকীয়া না-ও হতে পারে তাই এটাকেই পরকীয়ার একমাত্র লক্ষণ বলে ধরে নেবেন না আপনার কাজ কিংবা সাজপোশাক কোনও কিছুতেই নজর নেই তাঁর: এমনও হয় সঙ্গীর জীবনে নতুন একটি সম্পর্ক এসেছে মনের অনেকটা অংশ তাতেই ব্যস্ত ফলে পুরনো সম্পর্কের প্রতি নজর কমে যায় এই সময়ে আপনার সঙ্গে কথোপকথনেও কি বার বার তৃতীয় ব্যক্তির প্রসঙ্গ টেনে আনছেন বা তাঁর সঙ্গে আপনার তুলনা করছেন? তা হলে কিন্তু তা চিন্তার বিষয় আপনার মনে কোনও রকম সন্দেহ হলে সঙ্গীর সামনে তা খোলসা করুন সন্দেহকে বাড়তে দেবেন না বিশ্বাসই হল যে কোনও সম্পর্কের ভিত আর সেই ভিত যদি নড়বড়ে হয়ে যায়, তা হলেই মুশকিল
স্বামী পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েননি তো? কী ভাবে তার ইঙ্গিত পাবেন?
পুজোয় রোজ বাইরে খাবেন? পেট ভাল রাখতে কোন পানীয়ে চুমুক দিতেই হবে?
ফের বিস্ফোরণ দিনহাটায়, শিশু সহ জখম ৪
ভারতীয় ধনকুবের আদানি কীভাবে একদিনে ২৫০০ কোটি ডলার হারালেন
national
ছবির উৎস, Getty Images বিশ্বের তিন নম্বর ধনী ব্যবসায়ী গৌতম আদানি। বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি গৌতম আদানির জন্য এ সপ্তাহটা ছিল রোলারকোস্টারের মতো। নিজের চোখের সামনেই তিনি দেখলেন তার প্রায় ২৫০০ কোটি ডলারের ব্যক্তিগত ধনসম্পদ উধাও হয়ে গেছে। গত তিন বছরে তার বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারের দাম দশগুণ বেড়ে যাওয়ায় ৬০ বছর বয়সী এই ভারতীয় ব্যবসায়ী এশিয়ার সবচেয়ে ধনী এবং বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তিতে পরিণত হন। কিন্তু এ সপ্তাহেই নিউইয়র্ক-ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান হিনডেনবার্গ রিসার্চের বিতর্কিত এক রিপোর্ট প্রকাশিত হওয়ার পর গৌতম আদানির মালিকানাধীন বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ারের মূল্যে ধস নামে। বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফিরে পাওয়ার জন্য আদানি গ্রুপ এখন যুক্তরাষ্ট্রের ওই প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের হুমকি দিয়েছে। কিন্তু কে এই গৌতম আদানি? কেমন করে তিনি এতো ধনসম্পদের মালিক হলেন, এবং কেনই বা তার বিশাল বাণিজ্যিক সাম্রাজ্য এরকম ঝড়ের মুখে পড়ল? ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য গুজরাটের ব্যবসায়ী গৌতম আদানি স্কুলে লেখাপড়া শেষ করেন নি । এর পর তিনি তার পিতার গার্মেন্টস ব্যবসায় যোগ না দিয়ে, হীরার ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত নেন। আরো পরে তিনি তার ভাইয়ের প্লাস্টিক কারখানা পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৮৮ সালে তিনি আদানি এক্সপোর্টস নামের একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন- যা পরে আদানি এন্টারপ্রাইজেসে পরিণত হয়। তার বিভিন্ন কোম্পানির মধ্যে এটিই মুখ্য প্রতিষ্ঠান। ছবির উৎস, Getty Images সমুদ্র বন্দর, বিমান বন্দর পরিচালনাসহ নানা ধরনের বাণিজ্য রয়েছে আদানি গ্রুপের। আজকের দিনে ভারতীয় তিনটি বৃহৎ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে গৌতম আদানি এন্টারপ্রাইজেস একটি। এসব প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ধরনের ব্যবসা রয়েছে। গৌতম আদানির বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ভারতে সমুদ্র বন্দর ও বিমানবন্দর পরিচালনাকারী বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সর্ববৃহৎ কোম্পানি, সিমেন্ট উৎপাদনকারী দ্বিতীয় বৃহৎ প্রতিষ্ঠান। আদানি গ্রুপের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে যে মি. আদানি হচ্ছেন প্রথম প্রজন্মের ব্যবসায়ী যার চোখে “দেশ গঠনের জন্য কল্যাণকর প্রবৃদ্ধি অর্জনই মূল দর্শন।” এই গ্রুপের পরিচালিত অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান ভারত সরকার বেশ ভালোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২০১৩ সালে গোয়ায় গৌতম আদানির ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। সেসময় বিজেপি নেতা মি. মোদী ছিলেন গুজরাট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। সমালোচকরা বলেন যে ২০১৪ সালে ভারতে বিজেপি ক্ষমতায় আসার পর আদানি গ্রুপ জাহাজ চলাচল ও বিমানবন্দর পরিচালনার বেশ কয়েকটি বড় ধরনের কাজ পায়। বিরোধী দলগুলো এসব ঠিকাদারি কাজকে স্বজনপ্রীতির প্রমাণ হিসেবেও উল্লেখ করেছে। মি. আদানি এসব অভিযোগ দৃঢ়তার সঙ্গে প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন, এসব কাজের টেন্ডার দেওয়া হয়েছিল। যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই তার কোম্পানি এসব কাজ পেয়েছে। ছবির উৎস, Getty Images নরেন্দ্র মোদী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর মি. আদানির ধনসম্পদ ২০ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। “আমি আপনাদের বলতে চাই যে আপনি তার (প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী) কাছ থেকে ব্যক্তিগত কোনো সুবিধা নিতে পারবেন না,” ইন্ডিয়া টিভিকে বলেন মি. আদানি। “নীতিমালা নিয়ে আপনি তার সঙ্গে কথা বলতে পারেন, দেশের স্বার্থ নিয়ে আলোচনা করতে পারেন, কিন্তু এসব নীতিমালা সবার জন্যই তৈরি করা হয়েছে, শুধুমাত্র আদানি গ্রুপের জন্য নয়,” বলেন তিনি। তবে ভারতে যে দ্রুত গতিতে মি. আদানির ধনসম্পদ বেড়ে উঠেছে, তা নিয়ে দেশটিতে কথাবার্তা হচ্ছে। নরেন্দ্র মোদী যখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন, সেসময় গৌতম আদানির সম্পদের পরিমাণ ছিল ৭০০ কোটি ডলার। কিন্তু এই সম্পদ বাড়তে বাড়তে গত বছর ১৫০০ কোটি ডলারে পৌঁছেছে। এই হিসাব ভারতের লাখ লাখ মানুষের অবস্থার একেবারে বিপরীত। দেশটিতে দ্রুত প্রবৃদ্ধি সত্ত্বেও, ৬০% মানুষ দৈনিক ৩.২০ ডলারের নিচে আয় করে, যে উপার্জনকে বিশ্বব্যাংক দারিদ্রের সীমা হিসেবে নির্ধারণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর শাসনামলের প্রথম সাত বছরে মাথাপিছু আয় ৫০ শতাংশের মতো বৃদ্ধি পেয়েছে। বিনিয়োগ সংক্রান্ত গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিনডেনবার্গ রিসার্চ বুধবার তাদের রিপোর্টে মি. আদানির বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে “কর্পোরেট জগতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ধোঁকাবাজির” অভিযোগ করেছে। নিউ ইয়র্ক-ভিত্তিক এই কোম্পানির “শর্ট-সেলিং” এর ব্যাপারে বিশেষত্ব রয়েছে। এই পদ্ধতিতে কোনো কোম্পানির শেয়ারের মূল্য পড়ে গেলে, সুবিধা অর্জনের জন্য, ওই শেয়ারের ব্যাপারে আর্থিক অবস্থান নিয়ে থাকে। হিনডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টে মরিশাস এবং ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের মতো বিভিন্ন ট্যাক্স হেভেনে বিভিন্ন কোম্পানিতে আদানি গ্রুপের মালিকানা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। রিপোর্টেও এও দাবি করা হয় যে আদানি গ্রুপের বিভিন্ন কোম্পানির “উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ঋণ” রয়েছে - যা পুরো গ্রুপটির আর্থিক ভিত্তিকে নড়বড়ে করে তুলেছে। ছবির উৎস, Getty Images সমালোচকরা বলে থাকেন প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে আদানি গ্রুপ নানা ধরনের সুবিধা পায়। প্রতিবেদনে আরো অভিযোগ করা হয় যে ভারতে লেনদেন হওয়া শেয়ারের মূল্য নিজেদের পক্ষে নির্ধারণ করার জন্য এসব অফশোর কোম্পানিগুলোকে ব্যবহার করা হয়েছে। আদানি গ্রুপ অত্যন্ত ক্ষোভের সঙ্গে এই রিপোর্টের প্রতিবাদ জানিয়েছে। একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগও তারা অস্বীকার করেছে। “পরিষ্কারভাবে, আদানি গ্রুপের কোম্পানির শেয়ার মূল্যের ওপর এই রিপোর্ট এবং তার অসমর্থিত তথ্যের ক্ষতিকর প্রভাব পড়েছে। হিনডেনবার্গ রিসার্চ নিজেরাই স্বীকার করেছে যে আদানির শেয়ার পড়ে যাওয়া থেকে তারা লাভবান হবে,” বলছে আদানি গ্রুপ। মি. আদানি এই হিনডেনবার্গ রিসার্চের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের হুমকি দিয়েছেন। এর পরপরই হিনডেনবার্গ তাদের প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছে যে তারা এবিষয়ে আদালতে লড়াই করতে প্রস্তুত। এই রিপোর্ট প্রকাশিত হওয়ার পর আদানি গ্রুপের সম্পদের মূল্য ৪৮০০ কোটি ডলার কমে গেছে। এর ব্যাপক প্রভাবের কারণে শুধু ভারতে নয়, তার বাইরেও এই রিপোর্টের প্রভাব পড়তে পারে। ভারতীয় ম্যাগাজিন ইন্ডিয়া টুডে গৌতম আদানিকে ‘নিউজমেকার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মি. আদানি তার ধনসম্পদের পরিমাণ এবং প্রভাবকে খুব বড় কিছু বলে উল্লেখ করেন নি। “এই র‍্যাংকিং এবং সংখ্যা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়,” ইন্ডিয়া টুডেকে তিনি একথা বলেন। বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় তার অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “এগুলোর সবই মিডিয়ার বাড়াবাড়ি।” ছবির উৎস, Getty Images আহমেদাবাদে আদানি গ্রুপের কর্পোরেট অফিস। “মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনার জন্য সুযোগ ও সক্ষমতা কাজে লাগানো এবং দেশ গঠনের জন্য প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধিতে অবদান রাখা আমার জন্যে অনেক বেশি সন্তোষজনক এবং গুরুত্বপূর্ণ,” বলেন তিনি। গৌতম আদানির কোম্পানি হিনডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টের যে জবাব দিয়েছে তা থেকে ধারণা করা যায় যে মি. আদানি চুপ করে বসে থাকবেন না এবং তিনি তার কোম্পানির ক্ষতি হতে দেবেন না। ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হচ্ছে মি. আদানি শুক্রবার ভারতের জ্বালানি মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন এবং তার কোম্পানিকে ঘিরে এই বিতর্কের কোনো প্রভাব যাতে শেয়ার বিক্রি করে ২৫০ কোটি ডলার তোলার পরিকল্পনার ওপর না পড়ে সেবিষয়েই তিনি জোর দিচ্ছেন।
এই পদ্ধতিতে কোনো কোম্পানির শেয়ারের মূল্য পড়ে গেলে, সুবিধা অর্জনের জন্য, ওই শেয়ারের ব্যাপারে আর্থিক অবস্থান নিয়ে থাকে হিনডেনবার্গ রিসার্চের রিপোর্টে মরিশাস এবং ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের মতো বিভিন্ন ট্যাক্স হেভেনে বিভিন্ন কোম্পানিতে আদানি গ্রুপের মালিকানা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে রিপোর্টেও এও দাবি করা হয় যে আদানি গ্রুপের বিভিন্ন কোম্পানির “উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ঋণ” রয়েছে - যা পুরো গ্রুপটির আর্থিক ভিত্তিকে নড়বড়ে করে তুলেছে ছবির উৎস, Getty Images সমালোচকরা বলে থাকেন প্রধানমন্ত্রী মোদীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে আদানি গ্রুপ নানা ধরনের সুবিধা পায় প্রতিবেদনে আরো অভিযোগ করা হয় যে ভারতে লেনদেন হওয়া শেয়ারের মূল্য নিজেদের পক্ষে নির্ধারণ করার জন্য এসব অফশোর কোম্পানিগুলোকে ব্যবহার করা হয়েছে আদানি গ্রুপ অত্যন্ত ক্ষোভের সঙ্গে এই রিপোর্টের প্রতিবাদ জানিয়েছে একই সঙ্গে তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগও তারা অস্বীকার করেছে “পরিষ্কারভাবে, আদানি গ্রুপের কোম্পানির শেয়ার মূল্যের ওপর এই রিপোর্ট এবং তার অসমর্থিত তথ্যের ক্ষতিকর প্রভাব পড়েছে হিনডেনবার্গ রিসার্চ নিজেরাই স্বীকার করেছে যে আদানির শেয়ার পড়ে যাওয়া থেকে তারা লাভবান হবে,” বলছে আদানি গ্রুপ মি. আদানি এই হিনডেনবার্গ রিসার্চের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের হুমকি দিয়েছেন এর পরপরই হিনডেনবার্গ তাদের প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছে যে তারা এবিষয়ে আদালতে লড়াই করতে প্রস্তুত এই রিপোর্ট প্রকাশিত হওয়ার পর আদানি গ্রুপের সম্পদের মূল্য ৪৮০০ কোটি ডলার কমে গেছে এর ব্যাপক প্রভাবের কারণে শুধু ভারতে নয়, তার বাইরেও এই রিপোর্টের প্রভাব পড়তে পারে ভারতীয় ম্যাগাজিন ইন্ডিয়া টুডে গৌতম আদানিকে ‘নিউজমেকার অব দ্য ইয়ার’ হিসেবে ঘোষণা করেছে কিন্তু বিভিন্ন সময়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মি. আদানি তার ধনসম্পদের পরিমাণ এবং প্রভাবকে খুব বড় কিছু বলে উল্লেখ করেন নি “এই র‍্যাংকিং এবং সংখ্যা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়,” ইন্ডিয়া টুডেকে তিনি একথা বলেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় তার অবস্থানের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “এগুলোর সবই মিডিয়ার বাড়াবাড়ি” ছবির উৎস, Getty Images আহমেদাবাদে আদানি গ্রুপের কর্পোরেট অফিস “মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনার জন্য সুযোগ ও সক্ষমতা কাজে লাগানো এবং দেশ গঠনের জন্য প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধিতে অবদান রাখা আমার জন্যে অনেক বেশি সন্তোষজনক এবং গুরুত্বপূর্ণ,” বলেন তিনি
ATM কার্ডের পিন জেনারেট করতে গিয়ে প্রতারকের পাল্লায়! লক্ষাধিক টাকা খোয়ালেন ব্যক্তি
বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বিক্রির চুক্তিতে যেভাবে বাড়তি সুবিধা পেয়েছে ভারতের আদানি
আজ আয়ারল্যান্ড বধের মিশনে নামছে টাইগাররা
সৌদি সীমান্ত-রক্ষীদের গুলিতে শত শত অভিবাসী খুন: রিপোর্ট
international
ছবির উৎস, Getty Images ইথিওপিয়ান অভিবাসীরা বলছেন, ইয়েমেন থেকে সৌদি আরব যাওয়ার চেষ্টা করলে তাদের ওপর গুলি চালানো হয় আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের একটি নতুন প্রতিবেদনে সৌদি আরবের সীমান্ত-রক্ষীদের বিরুদ্ধে ইয়েমেনের সীমান্তে পাইকারি হারে অভিবাসীদের হত্যার অভিযোগ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শত শত মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। এদের মধ্যে অনেকে ইথিওপিয়ান অভিবাসী রয়েছেন, যারা যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইয়েমেনের ভেতর দিয়ে সৌদি আরবে গিয়ে পৌঁছান। অভিবাসীরা বিবিসিকে জানিয়েছেন, সৌদি গুলির আঘাতে তাদের নিজেদের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিচ্ছিন্ন হয়েছে এবং তারা অনেক মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেছেন। সৌদি আরব এর আগে অভিবাসীদের পরিকল্পিত হত্যার অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে। এ নিয়ে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) যে রিপোর্টটি প্রকাশ করেছে তার শিরোনাম ‘তারা বৃষ্টির মতো আমাদের ওপর গুলি চালিয়েছে।‘ এতে অভিবাসীদের কাছ থেকে পাওয়া বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে যাতে তারা বলছেন, সৌদি আরবের সাথে ইয়েমেনের পর্বত-সঙ্কুল উত্তর সীমান্তে সৌদি পুলিশ এবং সৈন্যরা আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে তাদের ওপর গুলি চালিয়েছে এবং কখনও কখনও তাদের লক্ষ্যবস্তু করে আক্রমণ চালানো হয়েছে। বিবিসি আলাদাভাবে যেসব অভিবাসীর সাথে কথা বলেছে তারা ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে রাতের বেলা সীমান্ত অতিক্রমের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছেন। ছবির উৎস, Getty Images মোস্তফা সোফিয়া মোহাম্মদ বলছেন, সৌদি-ইয়েমেনি সীমান্তে তিনি গুলিবর্ষণের শিকার হয়েছেন তেল সমৃদ্ধ সৌদি আরবে কাজের সন্ধানে সীমান্ত অতিক্রমের চেষ্টার সময় অনেক নারী এবং শিশুসহ ইথিওপিয়ান অভিবাসীদের বড় কিছু দল সৌদি সীমান্ত-রক্ষীদের গুলির মুখে পড়েন। একুশ-বছর বয়সী মোস্তফা সুফিয়া মোহাম্মদ বিবিসিকে বলেন, "গুলি শুধু চলছিল আর চলছিল।" তিনি জানান, গত বছরের জুলাই মাসে সীমান্ত পেরিয়ে লুকিয়ে সৌদি আরবে ঢোকার সময় তাদের ৪৫-জনের অভিবাসী দলটির মধ্যে কয়েকজন গুলিতে নিহত হন। "আমার যে গুলি লেগেছে প্রথম আমি বুঝতেও পারিনি," তিনি বলছিলেন, "কিন্তু আমি যখন উঠে হাঁটার চেষ্টা করি তখন আমার পায়ের একটি অংশ আমার দেহের সাথে ছিল না।" ইয়েমেনি এবং ইথিওপিয়ান মানব পাচারকারীদের হাতে বিপদ, অনাহার আর সহিংসতায় ভরপুর তিন মাসের যাত্রার সেটি ছিল এক নৃশংস, বিশৃঙ্খল অবসান। কয়েক ঘণ্টা পরে শুট করা এক ভিডিওতে দেখা যায়, মোস্তফা সুফিয়া মোহাম্মদের বাম পা দেহ থেকে প্রায় সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তার পা হাঁটুর নীচে কেটে ফেলা হয়েছিল এবং তিনি এখন ইথিওপিয়াতে তার বাবা-মায়ের সাথে থাকেন এবং ক্রাচ এবং কৃত্রিম অঙ্গ ব্যবহার করে হাঁটাচলা করেন। "আমি সৌদি আরবে গিয়েছিলাম কারণ আমি আমার পরিবারের জীবনকে উন্নত করতে চেয়েছিলাম," দুই সন্তানের বাবা মুস্তফা বললেন, "কিন্তু আমার আশা পূরণ হয়নি। এখন আমার সব কাজ আমার বাবা-মাকেই করতে হয়।" ছবির উৎস, Getty Images ইয়েমেনি সীমান্ত পাহারা দিচ্ছে সৌদি নিরাপত্তা বাহিনী সৌদি সীমান্ত-রক্ষীদের গোলাগুলি থেকে বেঁচে যাওয়া কয়েকজন গভীর মানসিক আঘাতে বিপর্যস্ত। ইয়েমেনের রাজধানী সানার বাসিন্দা এক নারী জাহরা কী ঘটেছিল সে সম্পর্কে এখনও কথা বলতে পারেন না। তিনি বলেন তার বয়স ১৮ বছর, কিন্তু তাকে দেখতে অনেক অল্পবয়সী মনে হয়। গোপনীয়তার জন্য আমরা তার আসল নাম ব্যবহার করছি না। তার যাত্রা শুরু হওয়ার পর থেকে তার প্রায় আড়াই হাজার ডলার খরচ হয়েছিল মানব পাচারকারীদের হাতে মুক্তিপণ এবং ঘুষের খরচ হিসেবে। কিন্তু যাত্রার শেষে মিলেছিল বুলেট বৃষ্টি। একটি বুলেট তার এক হাতের সবগুলো আঙুল কেড়ে নিয়েছে। তার আঘাত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি আর উত্তর দিতে পারেননি। এবং অন্য দিকে মুখ ফিরিয়ে ছিলেন। জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা আইওএম-এর মতে, বছরে দু’লক্ষেরও বেশি বেশি মানুষ হর্ন অফ আফ্রিকা থেকে সমুদ্রপথে ইয়েমেন যান, এবং এরপর সেখান থেকে সৌদি আরবে ঢোকার চেষ্টা করেন। মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, তাদের পথ চলার সময় অনেকেই কারাভোগ করেন এবং মারধরের শিকার হন। ঐ সমুদ্র পারাপার যথেষ্ট বিপজ্জনক। গত সপ্তাহে জিবুতির উপকূলে এক জাহাজ ডুবির ঘটনায় ২৪ জনেরও বেশি অভিবাসী নিখোঁজ হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। ইয়েমেনের ভেতরে প্রধান অভিবাসী রুটগুলি পথের দু’পাশে ছড়ানো রয়েছে প্রাণ হারানো অভিবাসীদের বহু কবর। উত্তর ইয়েমেনের বেশিরভাগ অংশ নিয়ন্ত্রণ করছে হুথি বিদ্রোহীরা। রাজধানী সানায় তাদের পরিচালিত একটি আটক কেন্দ্রে আগুন লেগে দু’বছর আগে কয়েক ডজন অভিবাসীর মৃত্যু ঘটে। ছবির উৎস, social media সৌদি সীমান্তে কতজন অভিবাসী নিহত হয়েছেন তা অনুমান করা অসম্ভব বলে মানবাধিকার সংস্থা বলছে কিন্তু এইচআরডব্লিউ’র সর্বশেষ এই রিপোর্টে যেসব অন্যায়-অত্যাচারের বর্ণনা রয়েছে তার মাত্রা এবং প্রকৃতি একেবারেই ভিন্ন। ঐ প্রতিবেদনের প্রধান লেখক নাদিয়া হার্ডম্যান বিবিসিকে বলেছেন, "আমরা যেসব ঘটনা নথিভুক্ত করতে পেরেছি তা মূলত পাইকারি হত্যা।" "লোকেরা এমন সব জায়গার বর্ণনা করেছেন যেগুলি মূলত মৃত্যু উপত্যকার মতো শোনাচ্ছে - সমস্ত পাহাড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বহু মৃতদেহ," বলেছিলেন তিনি। প্রতিবেদনটিতে ২০২২ সালের মার্চ থেকে এবছরের জুন মাস পর্যন্ত সময়কালকে তুলে ধরা হয়েছে। এতে আগ্নেয়াস্ত্রের সাথে জড়িত ২৮টি ভিন্ন ভিন্ন ঘটনা এবং কাছ থেকে চালানো ১৪টি গোলাগুলির বিবরণ রয়েছে। "আমি শত শত ছবি এবং ভিডিও দেখেছি যেগুলো আমাকে জীবিত অভিবাসীরা পাঠিয়েছেন। সেগুলোতে ভয়ঙ্কর আঘাত এবং বিস্ফোরণের ক্ষত দেখা যাচ্ছে।" এইচআরডব্লিউ’র রিপোর্টের প্রণেতারা বলছেন, প্রত্যন্ত সীমান্ত ক্রসিং এবং প্রাণে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার অসুবিধার কারণে এসব ঘটনায় মোট কতজন নিহত হয়েছেন তা সঠিকভাবে জানা অসম্ভব। ছবির উৎস, Getty Images সীমান্ত পথে রয়েছে এরকম বহু গণকবর "আমরা সর্বনিম্ন ৬৫৫ জনের কথা বলছি, তবে এই সংখ্যা হাজার হাজার হতে পারে," বলছিলেন মিজ হার্ডম্যান। "আমরা বাস্তব প্রমাণ পেয়েছি যে এসব নিপীড়নের ঘটনাগুলি সংখ্যায় ব্যাপক এবং সুপরিকল্পিত, এবং এগুলো মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের সমান," তিনি বলেন। ইয়েমেনের সীমান্তে সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে সংঘটিত ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের রিপোর্টটি সম্পর্কে প্রথম জানা যায় গত অক্টোবর মাসে, রিয়াদ সরকারের কাছে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের পাঠানো একটি চিঠিতে। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, “অভিবাসীদের বিরুদ্ধে সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর ছোঁড়া কামানের গোলা এবং ছোট আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার বড় মাপের নির্বিচার আন্ত:সীমান্ত হত্যাকাণ্ডের একটি পদ্ধতিগত প্যাটার্ন বলে মনে হচ্ছে।" অভিযোগের ভয়ঙ্কর প্রকৃতি সত্ত্বেও চিঠিটি অনেকাংশে প্রকাশ করা হয়নি। ছবির উৎস, Getty Images ইয়েমেনের মধ্য দিয়ে সৌদি সীমান্তের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন ক'জন ইথিওপিয়ান অভিবাসী সৌদি আরবের সরকার বলছে, অভিযোগগুলিকে তারা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে। তবে হত্যাকাণ্ডগুলি পরিকল্পিত কিংবা বড় মাত্রায় ছিল বলে জাতিসংঘ যেভাবে বর্ণনা করেছে, তারা সেটাকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে। "প্রাপ্ত সীমিত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে," সৌদি সরকার জবাব দিয়েছে, "অভিযোগগুলি নিশ্চিত বা প্রমাণ করার মতো কোনও তথ্য বা প্রমাণ রাজ্যে কর্তৃপক্ষ খুঁজে পায়নি।" কিন্তু গত মাসে মিক্সড মাইগ্রেশন সেন্টার নামে একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানও জীবিত অভিবাসীদের সাথে সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে সৌদি সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের আরও কিছু অভিযোগ প্রকাশ করেছে। ঐ রিপোর্টে সীমান্ত এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পচা মৃতদেহের বর্ণনা রয়েছে, বন্দী অভিবাসীদের জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় সৌদি সীমান্ত-রক্ষীরা জানতে চেয়েছে তারা কোন পায়ে গুলি খেতে চান, এবং আতঙ্কিত অভিবাসীদের একটি বড় দলকে আক্রমণ করার সময় মেশিনগান ও মর্টার ব্যবহার করা হয়েছে। তবে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের প্রতিবেদনটি এপর্যন্ত সবচেয়ে বিশদ। সেখানে একাধিক প্রত্যক্ষদর্শীর বিবরণ রয়েছে এবং সীমান্তের ক্রসিং পয়েন্টের স্যাটেলাইট ছবি রয়েছে যেখানে অনেকগুলো হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে কথিত আছে, সেইসাথে সেখানে রয়েছে অনেকগুলো অস্থায়ী কবরস্থান। জাতিসংঘের মানবাধিকার র‌্যাপোর্টিয়ার, মিক্সড মাইগ্রেশন সেন্টার এবং হিউম্যান রাইটস ওয়াচের অভিযোগ সম্পর্কে মন্তব্যের জন্য বিবিসি সৌদি সরকারের কাছে যোগাযোগ করেছিল, কিন্তু কোনো জবাব আসেনি।
রাজধানী সানায় তাদের পরিচালিত একটি আটক কেন্দ্রে আগুন লেগে দু’বছর আগে কয়েক ডজন অভিবাসীর মৃত্যু ঘটে ছবির উৎস, social media সৌদি সীমান্তে কতজন অভিবাসী নিহত হয়েছেন তা অনুমান করা অসম্ভব বলে মানবাধিকার সংস্থা বলছে কিন্তু এইচআরডব্লিউ’র সর্বশেষ এই রিপোর্টে যেসব অন্যায়-অত্যাচারের বর্ণনা রয়েছে তার মাত্রা এবং প্রকৃতি একেবারেই ভিন্ন ঐ প্রতিবেদনের প্রধান লেখক নাদিয়া হার্ডম্যান বিবিসিকে বলেছেন, "আমরা যেসব ঘটনা নথিভুক্ত করতে পেরেছি তা মূলত পাইকারি হত্যা" "লোকেরা এমন সব জায়গার বর্ণনা করেছেন যেগুলি মূলত মৃত্যু উপত্যকার মতো শোনাচ্ছে - সমস্ত পাহাড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বহু মৃতদেহ," বলেছিলেন তিনি প্রতিবেদনটিতে ২০২২ সালের মার্চ থেকে এবছরের জুন মাস পর্যন্ত সময়কালকে তুলে ধরা হয়েছে এতে আগ্নেয়াস্ত্রের সাথে জড়িত ২৮টি ভিন্ন ভিন্ন ঘটনা এবং কাছ থেকে চালানো ১৪টি গোলাগুলির বিবরণ রয়েছে "আমি শত শত ছবি এবং ভিডিও দেখেছি যেগুলো আমাকে জীবিত অভিবাসীরা পাঠিয়েছেন সেগুলোতে ভয়ঙ্কর আঘাত এবং বিস্ফোরণের ক্ষত দেখা যাচ্ছে" এইচআরডব্লিউ’র রিপোর্টের প্রণেতারা বলছেন, প্রত্যন্ত সীমান্ত ক্রসিং এবং প্রাণে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার অসুবিধার কারণে এসব ঘটনায় মোট কতজন নিহত হয়েছেন তা সঠিকভাবে জানা অসম্ভব ছবির উৎস, Getty Images সীমান্ত পথে রয়েছে এরকম বহু গণকবর "আমরা সর্বনিম্ন ৬৫৫ জনের কথা বলছি, তবে এই সংখ্যা হাজার হাজার হতে পারে," বলছিলেন মিজ হার্ডম্যান "আমরা বাস্তব প্রমাণ পেয়েছি যে এসব নিপীড়নের ঘটনাগুলি সংখ্যায় ব্যাপক এবং সুপরিকল্পিত, এবং এগুলো মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের সমান," তিনি বলেন ইয়েমেনের সীমান্তে সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে সংঘটিত ব্যাপক হত্যাকাণ্ডের রিপোর্টটি সম্পর্কে প্রথম জানা যায় গত অক্টোবর মাসে, রিয়াদ সরকারের কাছে জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের পাঠানো একটি চিঠিতে সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, “অভিবাসীদের বিরুদ্ধে সৌদি নিরাপত্তা বাহিনীর ছোঁড়া কামানের গোলা এবং ছোট আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার বড় মাপের নির্বিচার আন্ত:সীমান্ত হত্যাকাণ্ডের একটি পদ্ধতিগত প্যাটার্ন বলে মনে হচ্ছে" অভিযোগের ভয়ঙ্কর প্রকৃতি সত্ত্বেও চিঠিটি অনেকাংশে প্রকাশ করা হয়নি ছবির উৎস, Getty Images ইয়েমেনের মধ্য দিয়ে সৌদি সীমান্তের দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন ক'জন ইথিওপিয়ান অভিবাসী সৌদি আরবের সরকার বলছে, অভিযোগগুলিকে তারা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছে তবে হত্যাকাণ্ডগুলি পরিকল্পিত কিংবা বড় মাত্রায় ছিল বলে জাতিসংঘ যেভাবে বর্ণনা করেছে, তারা সেটাকে দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে "প্রাপ্ত সীমিত তথ্যের ওপর ভিত্তি করে," সৌদি সরকার জবাব দিয়েছে, "অভিযোগগুলি নিশ্চিত বা প্রমাণ করার মতো কোনও তথ্য বা প্রমাণ রাজ্যে কর্তৃপক্ষ খুঁজে পায়নি" কিন্তু গত মাসে মিক্সড মাইগ্রেশন সেন্টার নামে একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানও জীবিত অভিবাসীদের সাথে সাক্ষাৎকারের ভিত্তিতে সৌদি সীমান্তে হত্যাকাণ্ডের আরও কিছু অভিযোগ প্রকাশ করেছে ঐ রিপোর্টে সীমান্ত এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা পচা মৃতদেহের বর্ণনা রয়েছে, বন্দী অভিবাসীদের জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় সৌদি সীমান্ত-রক্ষীরা জানতে চেয়েছে তারা কোন পায়ে গুলি খেতে চান, এবং আতঙ্কিত অভিবাসীদের একটি বড় দলকে আক্রমণ করার সময় মেশিনগান ও মর্টার ব্যবহার করা হয়েছে
ধর্ষক এবং নারী নির্যাতনকরীদের নিয়ে খুনে বাহিনী গড়ছে আমেরিকা
তিন শতাধিক অভিবাসী নিয়ে স্পেনের কাছে তিন নৌকা নিখোঁজ
JioPhone Lite: দুর্দান্ত প্ল্যান দিচ্ছে রিলায়েন্স! ইন্টারনেট ছাড়াই চলবে ফোন
‘মোদী সরকারের গুন্ডামি চরমে’, ইডি অভিযান নিয়ে কেন্দ্রকে আক্রমণ আপ নেতার
politics
আম আদমি পার্টির সাংসদ সঞ্জয় সিং বুধবার দাবি করেছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের বাড়িতে তল্লাশি জারি রেখেছে। সাংসদ সঞ্জয় সিং বর্তমানে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সঙ্গে অন্যান্য দলের নেতাদের সাথে দেখা করতে দিল্লির বাইরে রয়েছেন। সঞ্জয় সিং টুইট করে লিখেছেন, ‘মোদির গুন্ডামি চরমে। স্বৈরাচারী মোদী সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই জারি থাকবে। গোটা দেশের সামনে ইডি-র ভুয়ো তদন্ত ফাঁস । আজ ইডি আমার সহকর্মী অজিত ত্যাগী এবং সর্বেশ মিশ্রের বাড়িতে হানা দিয়েছে। সর্বেশের বাবা ক্যানসারে আক্রান্ত, মোদী সরকারের বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবেই’। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও আপরাজ্যসভা সাংসদের এই টুইটটি রিটুইট করেছেন। এরপর থেকে আপ নেতার টুইট নিয়ে রাজনীতি চরমে পৌঁছেছে। রাজনৈতিক আলোচনা হওয়াও স্বাভাবিক। কারণ সঞ্জয় সিংয়ের বাড়িতে ইডি যখন হানা দেয়, তখন তিনি দিল্লির বাইরে ছিলেন। मोदी की दादागिरी चरम पर है।मैं मोदी की तानाशाही के ख़िलाफ़ लड़ रहा हूँ।ED की फर्जी जाँच को पूरे देश के सामने उजागर किया।ED ने मुझसे गलती मानी।जब कुछ नही मिला तो आज मेरे सहयोगियों अजीत त्यागी और सर्वेश मिश्रा के घर ED ने छापा मारा है।सर्वेश के पिता कैंसर से पीड़ित हैं ये… pic.twitter.com/4mwfV7j9GV দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বিরোধী ঐক্য নিয়ে মঙ্গলবার থেকে কেন্দ্রের অধ্যাদেশের বিরুদ্ধে নতুন প্রচার শুরু করেছেন। একদিন আগে কলকাতায় পৌঁছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে। অর্ডিন্যান্সের বিরুদ্ধে সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে রয়েছেন সঞ্জয় সিংও। অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে আজকের বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন আপ সাংসদ। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Politics news download Indian Express Bengali App. Web Title: Ed conducts searches at residence of aap mp sanjay singhs associates in delhi liquor policy case
ED ने मुझसे गलती मानीजब कुछ नही मिला तो आज मेरे सहयोगियों अजीत त्यागी और सर्वेश मिश्रा के घर ED ने छापा मारा हैसर्वेश के पिता कैंसर से पीड़ित हैं ये… pic.twitter.com/4mwfV7j9GV দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বিরোধী ঐক্য নিয়ে মঙ্গলবার থেকে কেন্দ্রের অধ্যাদেশের বিরুদ্ধে নতুন প্রচার শুরু করেছেন একদিন আগে কলকাতায় পৌঁছে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে অর্ডিন্যান্সের বিরুদ্ধে সমর্থনের আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে রয়েছেন সঞ্জয় সিংও অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের সঙ্গে আজকের বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন আপ সাংসদ
‘ইউপিএ জমানা দেশের সবচেয়ে দুর্নীতির সময়কাল, ইডি বিরোধীদের একমঞ্চে এনেছে,’ কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রীর
মোদী সরকারকে উৎখাতের ডাক, লালুর চরম হুঁশিয়ারি!
৫ কারণ: শরীর এবং ত্বক যত্নে রাখতে নিয়ম করে তেঁতুল খাওয়া জরুরি
সঙ্গীর পাহাড় পছন্দ? মধুচন্দ্রিমায় যেতে পারেন সবুজে ঘেরা নিরিবিলি রিকিসুমে
lifestyle
বিয়েবাড়ি মানেই কোলাহল, হইচই। দুই বাড়ির সদস্যরা তো রয়েছেনই, সেই সঙ্গে অতিথি, বন্ধুবান্ধব— পুরো জমাটি ব্যাপার। দু’টি মানুষের নতুন সম্পর্কের সূচনার উদ্‌যাপন। বিয়ের আগে থেকে শুরু হয়ে যায় হইচই। বিয়ের পরের কয়েক দিন পর্যন্ত তার রেশ থেকে যায়। হইচই বাড়ির প্রতিটি কোণ ভরিয়ে রাখে। কিন্তু কখনও তো একটু নির্জনতাও দরকার। বিশেষ করে নতুন জীবন শুরু করতে চলেছেন যাঁরা, তাঁদের জন্য একান্ত সময় জরুরি। নতুন বিয়ের গন্ধ গায়ে মেখেই সঙ্গীকে নিয়ে মধুচন্দ্রিমায় চলে যেতে পারেন নির্জন নিরিবিলি রিকিসুমে। নিঝুম নির্জনতায় ঘেরা এই জায়গা। ছবি: সংগৃহীত নিঝুম নির্জনতায় ঘেরা এই জায়গা। কালিম্পংয়ের ২০ কিলোমিটার উত্তরে পাহাড়ের উপরে ছোট্ট শান্ত গ্রাম রিকিসুম। চোখের সামনে মেঘের ভেলা আর কাঞ্চনজঙ্ঘা, রিকিসুমের সৌন্দর্যে শান্ত মন। রিকিসুমের নিস্তবদ্ধতায় যেন হৃৎস্পন্দনও শোনা যায়। ৬১৪০ ফুট পাহাড়ি উচ্চতায় এই গ্রাম যেন চোখের আরাম। শহুরে ক্লান্তি কেটে যায় মুহূর্তে। পাহাড়ের ধাপে ধাপে কাঠের বাড়ি আর বাঁকানো সিঁড়ি যেন একটা ছবি। রিকিসুম ফুলের উপত্যকা। রংবাহারি নানা পাহাড়ি ফুলে ঢেকে থাকে এই গ্রাম। কত নাম না জানা ফুলে ভরে থাকে চারপাশ। তাদের রূপে ধাঁধা লেগে যায় চোখে। এমন সতেজ রং মধুচন্দ্রিমার দিনগুলি আরও রঙিন করে তুলবে। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে দেখতে পেতে পারেন টাইগার হিলও। রিকিসুম থেকে সূর্যোদয়ের দৃশ্য আপনার মনে গেঁথে যাবে। পাইন গাছের জঙ্গল আর ঝিরঝিরে হাওয়ায় মন ভাল হতে বাধ্য। রিকিসুমে মাঝেমাঝেই বৃষ্টি হয়। তেমন হলেও মন্দ হয় না। সঙ্গীর হাত ধরে রিকিসুমের রাস্তায় ঘুরছেন, আপনার পাশে পাখার ঝাপট দিয়ে উড়ে যেতে পাড়ে অজানা সব পাখি। তাদের রঙে মেঘলা আকাশেও রোদের দেখা মিলবে। কী ভাবে যাবেন? হাওড়া থেকে দূরপাল্লার ট্রেনে চেপে নামতে হবে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে। সেখান থেকে গাড়ি ভাড়া করে আসতে হবে কালিম্পং। এখান থেকে গাড়ি করে যেতে হবে রিকিসুম। কোথায় থাকবেন? রিকিসুমে প্রচুর হোম স্টে রয়েছে। আসার আগে সেগুলির কোনও একটি বুক করে নিতে পারেন।
চোখের সামনে মেঘের ভেলা আর কাঞ্চনজঙ্ঘা, রিকিসুমের সৌন্দর্যে শান্ত মন রিকিসুমের নিস্তবদ্ধতায় যেন হৃৎস্পন্দনও শোনা যায় ৬১৪০ ফুট পাহাড়ি উচ্চতায় এই গ্রাম যেন চোখের আরাম শহুরে ক্লান্তি কেটে যায় মুহূর্তে পাহাড়ের ধাপে ধাপে কাঠের বাড়ি আর বাঁকানো সিঁড়ি যেন একটা ছবি রিকিসুম ফুলের উপত্যকা রংবাহারি নানা পাহাড়ি ফুলে ঢেকে থাকে এই গ্রাম কত নাম না জানা ফুলে ভরে থাকে চারপাশ তাদের রূপে ধাঁধা লেগে যায় চোখে এমন সতেজ রং মধুচন্দ্রিমার দিনগুলি আরও রঙিন করে তুলবে আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে দেখতে পেতে পারেন টাইগার হিলও রিকিসুম থেকে সূর্যোদয়ের দৃশ্য আপনার মনে গেঁথে যাবে
পাহাড় ঘেরা শ্রীনগরে মন কাড়ছে টিউলিপ গার্ডেন, কাশ্মীরে শুরু পর্যটকদের ভিড়
মধ্য বাজেটের ফোন, থাকছে দীর্ঘ মেয়াদের ব্যাটারি সঙ্গে তিন ক্যামেরা
জল্পনা উস্কে দেওয়া কি আসলে সুচিন্তিত পদক্ষেপ
তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনে ইতিবাচক অগ্রগতি : কাদের
politics
স্টাফ রিপোর্টার :  তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনে ইতোমধ্যে ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী। সাক্ষাত শেষে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। দীর্ঘদিনের সীমান্ত চুক্তিসহ ছিটমহল বিনিময় ছাড়াও দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনে ইতোমধ্যে ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে।’ এসময় ভারতীয় ঋণ কর্মসূচির আওতায় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়েও কথা হয় বলে জানান কাদের। বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের কৃত্রিম দেয়াল তৈরি হয়েছিল উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দীর্ঘসময় পর শেখ হাসিনা সরকার প্রথম মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর সম্পর্কের নতুন সেতুবন্ধন রচিত হয়।’ বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর প্রসঙ্গে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘নরেন্দ্র মোদি বিজেপি নেতা হিসেবে নন, তিনি বাংলাদেশ সফরে আসছেন প্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতা দানকারী প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ায় আমি আনন্দিত। এর মাধ্যমে দু’দেশের সরকারের পাশাপাশি পিপল টু পিপল কন্টাক্ট নতুন উচ্চতা লাভ করবে।’ এসময় ওবায়দুল কাদের নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের সাফল্য কামনা করেন। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
স্টাফ রিপোর্টার :  তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানি বণ্টনে ইতোমধ্যে ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বৃহস্পতিবার (১৮ মার্চ) সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী সাক্ষাত শেষে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘ভারত ও বাংলাদেশের সম্পর্ক সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ দীর্ঘদিনের সীমান্ত চুক্তিসহ ছিটমহল বিনিময় ছাড়াও দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে
ভারতের তিস্তা নদীতে আরো দুটি খাল খনন নিয়ে যা জানা যাচ্ছে
শিলিগুড়ি-পাটনাগামী বাসে ৬ কেজি সোনা সহ গ্রেপ্তার ১
মণিপুরে পৌঁছাল মহিলা কমিশনের একটি দল
বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে সুবিধা পাবে ইংল্যান্ড, ভারতকে কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক বাটলার
sports
এক দিনের বিশ্বকাপ খেতাব ধরে রাখা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ইংল্যান্ডের অধিনায়ক জস বাটলার। তাঁর দাবি, ভারতের উইকেটে খেলতে তাঁদের সমস্যা হবে না। এ জন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকেই কৃতিত্ব দিয়েছেন তিনি। ভারতের মাটিতে খেলা নিয়ে সাধারণত কিছুটা উদ্বেগে থাকে ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউ জ়িল্যান্ডের মতো দেশগুলি। ভারতীয় উপমহাদেশের উইকেটে স্পিনারদের সামলাতে সমস্যা পড়েন এই সব দেশের ব্যাটারেরা। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলে গিয়েছে। সব দেশের ব্যাটারেরাই ভারতীয় উইকেটের চরিত্র সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। অনেকেরই খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাই বিশ্বকাপে সমস্যা পড়তে হবে না। এমনই মনে করছেন বাটলার। এ জন্য তিনি কৃতিত্ব দিয়েছেন আইপিএলকে। ভারতের টি-টোয়েন্টি ফ্র্যাঞ্চাইজ়ি লিগে খেলার অভিজ্ঞতা তাঁদের সুবিধা দেবে বলে মনে করেন ইংরেজ অধিনায়ক। এক দিনের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড বাড়তি সুবিধা পাবে বলেও মনে করেন না বাটলার। তিনি বলেছেন, ‘‘ভারতের মাটিতে ইংল্যান্ড বাড়তি সুবিধা কিছু পাবে না। তবে আমাদের অনেকে আইপিএল খেলেছে। সেই অভিজ্ঞতা বিশ্বকাপে কাজে লাগবে। আমরা জানি ভারতের উইকেটে কী ভাবে খেলতে হয়। আমাদের বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে সুবিধা হবে।’’ বাটলার এখন দ্য হান্ড্রেডে খেলছেন ম্যাঞ্চেস্টার অরিজিনালসের হয়ে। এই প্রতিযোগিতায় এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ইংরেজ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। আইপিএলেও নিজের দক্ষতা প্রমাণ করেছেন। যদিও তিনি নিজেকে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে সেরা ব্যাটার মনে করেন না। সাদা বলের ক্রিকেটে তাঁর মতে, সেরা তিন ব্যাটার হলেন রোহিত শর্মা, ঋষভ পন্থ এবং কুইন্টন ডিকক। বাটলার বলেছেন, ‘‘কুইন্টন পায়ের সামনে থেকেও দারুণ ভাবে তুলে মারতে পারে। রোহিতের পুল শট দুর্দান্ত। আর পন্থ নির্ভীক মানসিকতার ব্যাটার। ওদের খেলা দেখতেও দারুণ লাগে।’’ গত ডিসেম্বরে গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত পন্থের বিশ্বকাপে খেলার সম্ভাবনা নেই। ফলে পন্থের খেলা দেখতে পাবেন না ক্রিকেটপ্রেমীরা। সেই আক্ষেপ রয়েছে বাটলারেরও।
সেই অভিজ্ঞতা বিশ্বকাপে কাজে লাগবে আমরা জানি ভারতের উইকেটে কী ভাবে খেলতে হয় আমাদের বিশ্বকাপের প্রস্তুতিতে সুবিধা হবে’’ বাটলার এখন দ্য হান্ড্রেডে খেলছেন ম্যাঞ্চেস্টার অরিজিনালসের হয়ে এই প্রতিযোগিতায় এখনও পর্যন্ত সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ইংরেজ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার আইপিএলেও নিজের দক্ষতা প্রমাণ করেছেন যদিও তিনি নিজেকে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে সেরা ব্যাটার মনে করেন না সাদা বলের ক্রিকেটে তাঁর মতে, সেরা তিন ব্যাটার হলেন রোহিত শর্মা, ঋষভ পন্থ এবং কুইন্টন ডিকক বাটলার বলেছেন, ‘‘কুইন্টন পায়ের সামনে থেকেও দারুণ ভাবে তুলে মারতে পারে রোহিতের পুল শট দুর্দান্ত
ভারতকে উড়িয়ে ফাইনালে ইংল্যান্ড
জিম্বাবুয়ে সিরিজে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সোহান
এখনও চ্যানেল বাছাই করেন নি? জানুন, কী করবেন
কোম্পানীগঞ্জে কাদের মির্জার ডাকে হরতাল চলছে
politics
নোয়াখালী প্রতিনিধি: নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের ছোটভাই বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জার ডাকা সকাল-সন্ধ্যা হরতাল চলছে। শনিবার সকাল ছয়টায় শুরু হওয়া হরতালের সমর্থনে রাস্তায় পিকেটিং করছেন কাদের মির্জার সমর্থকেরা। তবে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। শুক্রবার বিকালে চাপরাশিরহাট পূর্ব বাজারে কাদের মির্জা ও মিজানুর রহমান বাদলের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনায় সাংবাদিকসহ অর্ধশত নেতাকর্মী হন। পরে রাত রাত ৯টায় নিজের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে এসে আহতদের নিজের দলের সমর্থক দাবি করে শনিবার সকাল-সন্ধ্যা হরতালের কর্মসূচি ঘোষণা করেন আলোচিত এই মেয়র। আবদুল কাদের মির্জা অভিযোগ করে বলেন, ‘এমপি একরাম চৌধুরীর বাড়িতে শুক্রবার দুপুরে বৈঠক শেষে সন্ত্রাসীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে আমার নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এর মধ্যে বাদলের নেতৃত্বে চাপাশিরহাট ও সবুজের নেতৃত্বে টেকের বাজার হামলার ঘটনা ঘটে। প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া এ আক্রমণ সম্ভব নয়।’ তবে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাদল এ ঘটনার জন্য মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ও তার সমর্থকদেরকে দায়ী করে তার ফেসবুক লাইভে এসে বলেন, ‘গত তিন মাস ধরে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলাবাসী এক ব্যক্তির কাছে জিম্মি হয়ে আছে। তিনি কখনো হরতাল, কখনো ধর্মঘট আবার কখনো অনশন কর্মসূচি দিয়ে উপজেলাবাসীকে হয়রানি করে আসছেন।’ বাদল বলেন, ‘তিনি প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা, নোয়াখালীর গর্ব সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, মন্ত্রীর স্ত্রী, এমপি ও কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে অনবরত কটাক্ষ করে কথা বলে যাচ্ছেন। মির্জা নাকি সত্যবচন করছে, অপরাজনীতির বিরুদ্ধে কথা বলছেন, এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। অপরাজনীতিতো উনি করছেন। নিজের ইচ্ছেমত বিভিন্ন কমিটি ভাঙছেন আর নতুন কমিটি দিচ্ছেন। আজ বিকালে আমার বাড়িতে আমার নেতাকর্মীদের নিয়ে আলোচনা সভা চলাকালে মির্জার নেতৃত্বে সন্ত্রাসীরা আমার বাড়িতে হামলা চালিয়ে আমার নেতাকর্মীদের গুলি করে আহত করেছে।’ নানা বক্তব্য দিয়ে ব্যাপক আলোচনায় আসা মেয়র আবদুল কাদের মির্জার সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাদের বিরোধ চলে আসছে। এর জেরে শুক্রবার বিকালে চাপরাশিরহাট পূর্ব বাজারে কাদের মির্জা ও মিজানুর রহমান বাদল সমর্থিত আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে স্থানীয় এক সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক আহত হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ লাঠি চার্জ, শর্টগানের ফাঁকা গুলি ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম/এম.এস.
শনিবার সকাল ছয়টায় শুরু হওয়া হরতালের সমর্থনে রাস্তায় পিকেটিং করছেন কাদের মির্জার সমর্থকেরা তবে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি শুক্রবার বিকালে চাপরাশিরহাট পূর্ব বাজারে কাদের মির্জা ও মিজানুর রহমান বাদলের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনায় সাংবাদিকসহ অর্ধশত নেতাকর্মী হন পরে রাত রাত ৯টায় নিজের ফেসবুক আইডি থেকে লাইভে এসে আহতদের নিজের দলের সমর্থক দাবি করে শনিবার সকাল-সন্ধ্যা হরতালের কর্মসূচি ঘোষণা করেন আলোচিত এই মেয়র আবদুল কাদের মির্জা অভিযোগ করে বলেন, ‘এমপি একরাম চৌধুরীর বাড়িতে শুক্রবার দুপুরে বৈঠক শেষে সন্ত্রাসীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে আমার নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায় এর মধ্যে বাদলের নেতৃত্বে চাপাশিরহাট ও সবুজের নেতৃত্বে টেকের বাজার হামলার ঘটনা ঘটে প্রশাসনের সহযোগিতা ছাড়া এ আক্রমণ সম্ভব নয়
কোম্পানীগঞ্জে শান্তি ফেরাতে কাদের মির্জার যেসব প্রস্তাব
চলছে বিদ্বেষের নিবিড় চাষ
কৃমি নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে ভুগছেন? কয়েকটি ঘরোয়া টোটকায় মুক্তি পেতে পারেন সমস্যা থেকে
উষ্ণতম বছর হতে চলেছে ২০২৩
international
বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা রেকর্ড হারে বেড়ে যাওয়ায় জলবায়ু সংকট একটি অভূতপূর্ব পর্যায়ে পৌঁছেছে। তাপমাত্রার নিরিখি গত জুলাই মাসকে একটি উদ্বেগজনক মাইলফলক হিসবে বিবেচনা করা হয়েছে। চায়না গ্লোবাল মার্জড সারফেস টেম্পারেচার ডেটাসেট ২.০ (CMST 2.0) এর উপর ভিত্তি করে, সান ইয়াৎ-সেন ইউনিভার্সিটির একটি নতুন গবেষণায় জানা গেছে যে ২০২৩ সর্বকালের সবচেয়ে উষ্ণ বছর। NASA এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন ক্লাইমেট মনিটরও ২০২৩ কে রেকর্ডে সবচেয়ে উষ্ণ বলে উল্লেখ করার পরে এই নতুন গবেষণাতেও একই কথা উঠে এসেছে। অ্যাডভান্সেস ইন অ্যাটমোস্ফিয়ারিক সায়েন্সে প্রকাশিত নতুন গবেষণার জন্য, গবেষকরা CMST 2.0 ডেটাসেট বিশ্লেষণ করেছেন এবং আবিষ্কার করেছেন যে ২০২৩ ইতিমধ্যেই উষ্ণতার রেকর্ড শুরু হওয়ার পর থেকে তৃতীয় উষ্ণতম প্রথম অর্ধ-বছরের সাক্ষী থেকেছে। ২০১৬ হল উষ্ণতম বছর এবং ২০২০  দ্বিতীয় উষ্ণতম বছর। এল নিনো এবং ব্যাপক দাবানল সহ বিভিন্ন কারণের জন্য বিশ্বের তাপমাত্রা ২০২৩ সালের দ্বিতীয়ার্ধে বাড়তে থাকবে। গড় ভূমির এবং গড় সমু্দ্রের তাপমাত্রা উভয়ই অভূতপূর্ব হারে বেড়েছে আগের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে। বিশ্ব উষ্ণায়ন ত্বরান্বিত হওয়ার সাথে সাথে চরম আবহাওয়ার সংকটের ঘটনা এবং বিপর্যয়ের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই জলবায়ু পরিবর্তনের বিধ্বংসী প্রভাব প্রশমিত করার জন্য অবিলম্বে বুনিয়াদী প্রচেষ্টা নেওয়ার প্রয়োজন বলে সতর্ক করছেন বিজ্ঞানীরা।
বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা রেকর্ড হারে বেড়ে যাওয়ায় জলবায়ু সংকট একটি অভূতপূর্ব পর্যায়ে পৌঁছেছে তাপমাত্রার নিরিখি গত জুলাই মাসকে একটি উদ্বেগজনক মাইলফলক হিসবে বিবেচনা করা হয়েছে চায়না গ্লোবাল মার্জড সারফেস টেম্পারেচার ডেটাসেট ২.০ (CMST 2.0) এর উপর ভিত্তি করে, সান ইয়াৎ-সেন ইউনিভার্সিটির একটি নতুন গবেষণায় জানা গেছে যে ২০২৩ সর্বকালের সবচেয়ে উষ্ণ বছর
পুরো বিশ্ব প্রস্তুত ২০২৩ সালকে বরণ করে নিতে
মা হতে চলেছেন দীপিকা পাডুকোন?
WhatsApp শীঘ্রই নিয়ে আসছে Disappearing chats ফিচার, জানুন এর সম্পর্কে
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা করল আরও এক দেশ, ছ’বছর পর প্রত্যাবর্তন ক্রিকেটারের
sports
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা করে দিল আরও এক দল। রবিবার ১৭ জনের দল ঘোষণা করল আফগানিস্তান। ছ’বছর পর দলে ফিরলেন করিম জনত। এশিয়া কাপে আফগানিস্তান রয়েছে গ্রুপ বি-তে। সেখানে তারা খেলবে শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশের বিপক্ষে। দেশের হয়ে শেষ বার ২০১৭-র ফেব্রুয়ারিতে জ়িম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে খেলেছেন জনত। তার পরে এক দিনের ফরম্যাটে তাঁকে আর দেখা যায়নি। কিন্তু টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে তিনি নিয়মিত খেলেন। এ বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছিলেন তিনি। চলতি বছরেরই শুরুর দিকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্টে অভিষেক হয় তাঁর। জনতের মতোই দলে ফিরেছেন শারাফুদ্দিন আশরফ। দেশের হয়ে ২০২২-এর জানুয়ারির পর এক দিনের ক্রিকেটে খেলেননি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সম্প্রতি যাঁরা এক দিনের সিরিজ়‌ খেললেন, তাঁদের মধ্যে ওয়াফাদার মোমান্দ এবং আজমাতুল্লাহ ওমরজ়াই বাদে প্রত্যেকেই এশিয়া কাপে সুযোগ পেয়েছেন। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে তৃতীয় ম্যাচে পেশির টানের কারণে খেলতে পারেননি ওমরজাই। আফগানিস্তান দলকে নেতৃত্ব দেবেন হাসমাতুল্লাহ শাহিদি। দলের টপ অর্ডারের দায়িত্ব সামলাবেন রহমানুল্লাহ গুরবাজ় এবং ইব্রাহিম জাদরান। রিয়াজ হাসান, মহম্মদ নবি এবং শাহিদির উপরে দায়িত্ব মিডল অর্ডার সামলানোর। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একটি ম্যাচ না খেললেও দলে রাখা হয়েছে নাজিবুল্লাহ জাদরানকে। একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে উইকেটকিপার-ব্যাটার ইকরাম আলিখিল এবং রহমত শাহের জন্যেও। স্পিন বোলিং সামলাবেন রশিদ খান। রয়েছেন নুর আহমদ এবং মুজিব উর রহমানও। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একটিও ম্যাচ না খেললেও প্রতিভার কারণে নুরকে দলে রাখা হয়েছে। পেস বোলিংয়ে নেতৃত্ব দেবেন ফজলহক ফারুকি।
সেখানে তারা খেলবে শ্রীলঙ্কা এবং বাংলাদেশের বিপক্ষে দেশের হয়ে শেষ বার ২০১৭-র ফেব্রুয়ারিতে জ়িম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে খেলেছেন জনত তার পরে এক দিনের ফরম্যাটে তাঁকে আর দেখা যায়নি কিন্তু টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে তিনি নিয়মিত খেলেন এ বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে হ্যাটট্রিক করেছিলেন তিনি চলতি বছরেরই শুরুর দিকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে টেস্টে অভিষেক হয় তাঁর জনতের মতোই দলে ফিরেছেন শারাফুদ্দিন আশরফ দেশের হয়ে ২০২২-এর জানুয়ারির পর এক দিনের ক্রিকেটে খেলেননি
এশিয়া কাপের জন্য বাংলাদেশের দল ঘোষণা কিসের ভিত্তিতে হয়েছে?
একাধিক পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
পৈড়ান কালীপুজোর সময়ের অন্যতম লোকক্রীড়া
তবু অনন্ত জাগে
editorial
কলিকাতায় পঁচিশ বছর আগে সত্যজিৎ রায় স্মারক বক্তৃতা দিয়াছিলেন অধ্যাপক অমর্ত্য সেন। সেই বক্তৃতার শিরোনাম ছিল: আওয়ার কালচার দেয়ার কালচার। আমাদের সংস্কৃতি, তাহাদের সংস্কৃতি। বাংলা, ভারত তথা প্রাচ্যের সহিত পশ্চিম দুনিয়ার সাংস্কৃতিক আদানপ্রদানের বিষয়টিকে এই উপলক্ষে নির্বাচন করিবার পিছনে এক দিকে ছিল বক্তা অমর্ত্য সেনের নিজস্ব চিন্তাভাবনা, অন্য দিকে ছিল সত্যজিৎ রায়ের জীবনদর্শন সম্পর্কে তাঁহার গভীর মূল্যায়ন। তাহা এক উদার, সহিষ্ণু, আন্তর্জাতিকতার দর্শন। তাহার মূলে রহিয়াছে আপন সংস্কৃতির গভীর চর্চা ও অনুশীলনের সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বসংস্কৃতির সহিত সংযোগ সাধন এবং সেই সংযোগ হইতে রসদ সংগ্রহ করিয়া আপন ভাবনা ও সৃষ্টিকে আবার বিশ্বের দরবারে পৌঁছাইয়া দেওয়া। ঘর ও বাহিরের এই নিরন্তর আদানপ্রদানের মাধ্যমে যে সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি, গত দুই শতাব্দীর বাঙালি তাহারই ধারক এবং বাহক। এই প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়াই সে বৃহৎ বাঙালি হইয়া উঠিতে পারিয়াছিল। রবীন্দ্রনাথ সম্ভবত তাহার শ্রেষ্ঠ প্রতিমূর্তি। সত্যজিৎ রায় সেই ধারার কৃতী অনুসারী। যেমন অমর্ত্য সেনও। সত্যজিৎ রায় নিজে এই বিষয়ে সম্পূর্ণ সচেতন ছিলেন। সারা জীবন আপন সৃষ্টিতে, কথায় ও লেখায় তিনি নিজেকে প্রসারিত বিশ্বের নাগরিক হিসাবেই দেখিয়াছেন। ভারতীয় তথা বাঙালির জীবন-ঐতিহ্য ছানিয়া আপন চলচ্চিত্র গড়িয়া তুলিবার সঙ্গে সঙ্গে সেই সৃষ্টিকে বিশ্বের দরবারে হাজির করিবার সুযোগও এই কারণেই তাঁহার নিকট অত্যন্ত মূল্যবান ছিল। ১৯৮২ সালে এক নিবন্ধে তিনি লিখিয়াছিলেন, পথের পাঁচালী-র দীর্ঘ নির্মাণপর্বের মধ্যেই যখন অপ্রত্যাশিত ভাবে নিউ ইয়র্কের একটি ভবিষ্যৎ প্রদর্শনীতে তাহা দেখাইবার অগ্রিম প্রস্তাব আসে, তখন তাঁহার মন নাচিয়া উঠিয়াছিল। কারণ, তাঁহার অকপট উক্তি: “(ছবিটি নির্মাণের আর্থিক সংস্থানের তীব্র অভাব হেতু) ক্রমাগত বিপুল সঙ্কটে পড়িয়াও যে একটি কারণে আমি হাল ছাড়িয়া দিয়া সমগ্র প্রকল্পটি বন্ধ করিয়া দিই নাই, তাহা হইল এই আশা যে, এক দিন আমার ছবিটি পশ্চিম দুনিয়ার দর্শকদের নিকট পৌঁছাইবে।” ইহাকে নিছক পশ্চিমের বাহবা কুড়াইবার ক্ষুদ্র আগ্রহ মনে করিলে কেবল তাঁহার প্রতি বিরাট অন্যায় হইবে না, অন্যায় হইবে বৃহৎ বাঙালির ধারণাটির প্রতি। সেই বাঙালি আপন কৃতিকে বিশ্বের দরবারে পেশ করিয়া তবেই তাহার মূল্যায়ন করিতে চাহিয়াছে, কূপমণ্ডূকের আত্মপ্রশস্তি এবং পারস্পরিক পৃষ্ঠকণ্ডূয়নে তাহার মন ভরে নাই। সত্যজিৎ বৃহৎ বাঙালি ছিলেন। আগামী কাল সত্যজিৎ রায়ের জন্মের শতবর্ষ পূর্ণ হইতে চলিয়াছে। বাঙালি তাঁহাকে নানা ভাবে স্মরণ করিবে। কোন বাঙালি? সে কি আপন চিন্তায় চেতনায় বৃহৎ? তাহার আত্ম-অন্বেষা কি বিশ্বমুখী? বাহিরের সহিত নিরন্তর আদানপ্রদানের মধ্য দিয়া সে কি আত্মসংস্কৃতির বিকাশ ঘটাইতে আগ্রহী? পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকাইয়া এই প্রশ্নের উত্তরে একটি গভীর দীর্ঘশ্বাস উঠিয়া আসে। বাঙালি এখন বিভিন্ন বিষয়ে তুচ্ছতার সাধক, বড় করিয়া কিছু ভাবিবার ক্ষমতাই সে যেন হারাইয়াছে। ব্যতিক্রম নিশ্চয় আছে, কিন্তু তাহা ব্যতিক্রম। সত্যজিৎ রায় আজ নাগরিক বাঙালির সমাজকে দেখিলে কী বলিবেন, তাহা লইয়া জল্পনার বিশেষ অবকাশ নাই। শেষ ছবি আগন্তুক-এ মনোমোহন মিত্রের কণ্ঠস্বরে তিনি তাঁহার কঠিন রায় শুনাইয়া দিয়া গিয়াছেন। তবে ইহাও সত্য যে, শেষ পর্যন্ত তিনি মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারান নাই। ছবির উপসংহারে মনোমোহন যখন তাঁহার বালক বন্ধু সাত্যকিকে জিজ্ঞাসা করেন, বড় হইয়া সে কী হইবে না, সেই কথা তাহার মনে আছে কি না, তখন তাহার বুদ্ধিদীপ্ত চোখ দুইটি সটান ছোটদাদুর চোখে রাখিয়া সেই ভাবী নাগরিক উত্তর দেয়: কূপমণ্ডূক। বাঙালি চিরকাল কূপমণ্ডূকই থাকিবে, সত্যজিৎ তাহা ভাবিতেন না।
সত্যজিৎ বৃহৎ বাঙালি ছিলেন আগামী কাল সত্যজিৎ রায়ের জন্মের শতবর্ষ পূর্ণ হইতে চলিয়াছে বাঙালি তাঁহাকে নানা ভাবে স্মরণ করিবে কোন বাঙালি? সে কি আপন চিন্তায় চেতনায় বৃহৎ? তাহার আত্ম-অন্বেষা কি বিশ্বমুখী? বাহিরের সহিত নিরন্তর আদানপ্রদানের মধ্য দিয়া সে কি আত্মসংস্কৃতির বিকাশ ঘটাইতে আগ্রহী? পশ্চিমবঙ্গের দিকে তাকাইয়া এই প্রশ্নের উত্তরে একটি গভীর দীর্ঘশ্বাস উঠিয়া আসে বাঙালি এখন বিভিন্ন বিষয়ে তুচ্ছতার সাধক, বড় করিয়া কিছু ভাবিবার ক্ষমতাই সে যেন হারাইয়াছে ব্যতিক্রম নিশ্চয় আছে, কিন্তু তাহা ব্যতিক্রম সত্যজিৎ রায় আজ নাগরিক বাঙালির সমাজকে দেখিলে কী বলিবেন, তাহা লইয়া জল্পনার বিশেষ অবকাশ নাই শেষ ছবি আগন্তুক-এ মনোমোহন মিত্রের কণ্ঠস্বরে তিনি তাঁহার কঠিন রায় শুনাইয়া দিয়া গিয়াছেন তবে ইহাও সত্য যে, শেষ পর্যন্ত তিনি মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারান নাই ছবির উপসংহারে মনোমোহন যখন তাঁহার বালক বন্ধু সাত্যকিকে জিজ্ঞাসা করেন, বড় হইয়া সে কী হইবে না, সেই কথা তাহার মনে আছে কি না, তখন তাহার বুদ্ধিদীপ্ত চোখ দুইটি সটান ছোটদাদুর চোখে রাখিয়া সেই ভাবী নাগরিক উত্তর দেয়: কূপমণ্ডূক
এখনও আশাবাদী হওয়া যায়
তবে বিড়াল কোথায়
পুলিশের পদোন্নতি, ভাতা বৃদ্ধির ঘোষণা মমতার, ২০০ ডব্লুবিসিএস, ডব্লুবিপিএস নিয়োগ
স্বাস্থ্যের সন্ধান
editorial
করোনাভাইরাস রহস্যময়। আরও রহস্যপূর্ণ কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক প্যাকেজ। ভাবা গিয়াছিল, ভাইরাস মনুষ্যদেহকে আক্রমণ করে, অতএব তাহার সহিত স্বাস্থ্যের সম্পর্ক আছে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের আর্থিক প্যাকেজ দেখিয়া কিন্তু সংশয় জাগিতে পারে। পাঁচ দিন ব্যাপী প্যাকেজ ঘোষণার পঞ্চম ও শেষ দিনে, আরও তিন-চারটি বিষয়ের সহিত তিনি জনস্বাস্থ্যের উল্লেখ করিলেন। কৃষি বিপণন হইতে কয়লা উত্তোলন পর্যন্ত যাবতীয় বিষয়ে সংস্কারের আলোচনায় অর্থমন্ত্রী বহু সময় ব্যয় করিয়াছেন। কিন্তু জনস্বাস্থ্যে কী ধরনের সংস্কার হইবে, বলেন নাই। কেন্দ্র তাহার জন্য কত টাকা ব্যয় করিবে, তাহাও স্পষ্ট করেন নাই। সুরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহ ও স্বাস্থ্য কর্মীদের বিমার নিমিত্ত কত টাকা ইতিমধ্যে খরচ হইয়াছে, তাহার হিসাব অবশ্য দিয়াছেন, যাহা আগামী বাজেট বক্তৃতায় জানাইলে ক্ষতি হইত না। কেহ বলিতে পারেন, যে সকল নীতি পরিবর্তন করিলে অর্থনীতিতে গতি আসিবে, দেশবাসীর আর্থিক সঙ্কট কাটিবে, তাহার উপর অর্থমন্ত্রী জোর দিলে ক্ষতি কী? তাহার উত্তর, স্বাস্থ্যে বিনিয়োগের সহিত অর্থনীতির উন্নতির সম্পর্কও প্রমাণিত। জনস্বাস্থ্যে মাথাপিছু খরচ কত বাড়াইলে প্রত্যাশিত আয়ু কী হারে বাড়িতে পারে, এবং প্রত্যাশিত আয়ু কত বাড়িলে মোট জাতীয় উৎপাদনে (জিডিপি) কতটা বৃদ্ধি হয়, তাহার নির্দিষ্ট হিসাব রহিয়াছে। তৎসত্ত্বেও স্বাস্থ্য কখনওই কেন্দ্রের বাজেটে যথেষ্ট বরাদ্দ পায় নাই। দীর্ঘ দিন ধরিয়া জিডিপি-র এক শতাংশে তাহা স্থগিত রহিয়াছে। সরকারি স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর দুর্দশা, জনস্বাস্থ্য প্রকল্পগুলির ব্যর্থতা, প্রয়োজনের তুলনায় অতি অল্প চিকিৎসক, প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী, এমন নানা সমস্যা প্রকট হওয়া সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় বাজেট কখনওই জনস্বাস্থ্যে প্রয়োজন অনুপাতে বিনিয়োগ করে নাই। অথচ মোদী সরকার স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ জিডিপি-র আড়াই শতাংশ করিবার অঙ্গীকার করিয়াছিল! এখনই কি তাহা পূর্ণ করিবার উপযুক্ত সময় নহে? প্রশ্ন কেবল বাড়তি অর্থের নহে। স্বাস্থ্যনীতিতে পরিবর্তনের প্রয়োজন দেখাইয়া দিল কোভিড-১৯। বেসরকারি ক্ষেত্রের সহিত যৌথ উদ্যোগে সরকারি হাসপাতালের পরিচালনা, এবং সরকারি বিমার দ্বারা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাকে সুলভ করিয়া তোলা, এইগুলিই মোদী সরকারের নিকট গুরুত্ব পাইয়াছিল। অধিক মানুষের কাছে অধিক অঙ্কের বিমা পৌঁছাইবার সঙ্কল্প মোদীই করিয়াছিলেন। সেই পরিকল্পনা করোনা-আক্রান্তের কতটা কাজে লাগিল? আজ ভারতে তিনটি হাসপাতাল শয্যার দুইটি বেসরকারি হাসপাতালে। প্রতি দশটি ভেন্টিলেটরের আটটি তাহাদের। তৎসত্ত্বেও কোভিড-আক্রান্তের অতি সামান্য অংশ স্থান পাইয়াছে বেসরকারি হাসপাতালে। শতসহস্র ত্রুটি লইয়াও সরকারি হাসপাতালই দেখিয়াছে রোগীকে। অথচ গত কয়েক বৎসরে জেলা হাসপাতালগুলির বরাদ্দ বাড়ে নাই। প্রাথমিক চিকিৎসার পুনরুজ্জীবনের জন্য দেড় লক্ষ “হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস সেন্টার”-এর জন্য বরাদ্দও নগণ্য। সরকারি ব্যবস্থা কী করিয়া শক্তিশালী হইবে, বেসরকারি ব্যবস্থার দায়বদ্ধতা কী রূপে নিশ্চিত হইবে, তাহা কি আজ কেন্দ্রের বিবেচ্য নহে? রোগ পরীক্ষার ব্যবস্থার অভাবও এবার প্রকট হইল। অর্থমন্ত্রী বলিয়াছেন, প্রতিটি ব্লকে নমুনা পরীক্ষার ব্যবস্থা, এবং প্রতিটি জেলায় সংক্রামক রোগের চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট কেন্দ্র থাকিবে। এগুলি নিশ্চয়ই প্রয়োজন, কিন্তু ইহাকে কোনও রূপেই সংস্কার বলা চলে না। অধিকাংশ রাজ্যে তৃণমূল স্তরে সংক্রমণের বিস্তারে নজর রাখিবার জন্য যথেষ্ট স্বাস্থ্যকর্মী নাই। পতঙ্গবাহিত রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা সম্বৎসর সক্রিয় নহে। পরিণাম হইতে পারে মারাত্মক। সংক্রমণের বিস্তার রুখিতে যেমন বাড়তি বিনিয়োগ চাই, স্বাস্থ্যনীতির অভিমুখ লইয়াও ফের চিন্তা করিতে‌ হইবে।
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের আর্থিক প্যাকেজ দেখিয়া কিন্তু সংশয় জাগিতে পারে পাঁচ দিন ব্যাপী প্যাকেজ ঘোষণার পঞ্চম ও শেষ দিনে, আরও তিন-চারটি বিষয়ের সহিত তিনি জনস্বাস্থ্যের উল্লেখ করিলেন কৃষি বিপণন হইতে কয়লা উত্তোলন পর্যন্ত যাবতীয় বিষয়ে সংস্কারের আলোচনায় অর্থমন্ত্রী বহু সময় ব্যয় করিয়াছেন কিন্তু জনস্বাস্থ্যে কী ধরনের সংস্কার হইবে, বলেন নাই কেন্দ্র তাহার জন্য কত টাকা ব্যয় করিবে, তাহাও স্পষ্ট করেন নাই সুরক্ষা সরঞ্জাম সরবরাহ ও স্বাস্থ্য কর্মীদের বিমার নিমিত্ত কত টাকা ইতিমধ্যে খরচ হইয়াছে, তাহার হিসাব অবশ্য দিয়াছেন, যাহা আগামী বাজেট বক্তৃতায় জানাইলে ক্ষতি হইত না কেহ বলিতে পারেন, যে সকল নীতি পরিবর্তন করিলে অর্থনীতিতে গতি আসিবে, দেশবাসীর আর্থিক সঙ্কট কাটিবে, তাহার উপর অর্থমন্ত্রী জোর দিলে ক্ষতি কী? তাহার উত্তর, স্বাস্থ্যে বিনিয়োগের সহিত অর্থনীতির উন্নতির সম্পর্কও প্রমাণিত জনস্বাস্থ্যে মাথাপিছু খরচ কত বাড়াইলে প্রত্যাশিত আয়ু কী হারে বাড়িতে পারে, এবং প্রত্যাশিত আয়ু কত বাড়িলে মোট জাতীয় উৎপাদনে (জিডিপি) কতটা বৃদ্ধি হয়, তাহার নির্দিষ্ট হিসাব রহিয়াছে তৎসত্ত্বেও স্বাস্থ্য কখনওই কেন্দ্রের বাজেটে যথেষ্ট বরাদ্দ পায় নাই দীর্ঘ দিন ধরিয়া জিডিপি-র এক শতাংশে তাহা স্থগিত রহিয়াছে সরকারি স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর দুর্দশা, জনস্বাস্থ্য প্রকল্পগুলির ব্যর্থতা, প্রয়োজনের তুলনায় অতি অল্প চিকিৎসক, প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী, এমন নানা সমস্যা প্রকট হওয়া সত্ত্বেও কেন্দ্রীয় বাজেট কখনওই জনস্বাস্থ্যে প্রয়োজন অনুপাতে বিনিয়োগ করে নাই
শরীরে রক্তের ঘাটতি? কীভাবে দূর হবে সমস্যা? সুস্থ থাকার টিপস দিলেন চিকিৎসক
যাও, সুখের সন্ধানে
সিসি ক্যামেরা বসেছে যাদবপুরে
প্রধানমন্ত্রী মোদীর মতো আপনিও ঘুরে যেতে পারেন কর্নাটকের বন্দিপুর জঙ্গলে, কী ভাবে যাবেন?
lifestyle
পাহাড়, সমুদ্র, জঙ্গলের মধ্যে গিন্নির পছন্দ জঙ্গল। আবার গরমের ছুটিতে খুদে যেতে চায় ঠান্ডা কোনও পাহাড়ি জায়গায়। এপ্রিলের শুরুতেই যদি এত গরম পড়ে, তা হলে মে মাসে জঙ্গলে গেলে তো চাঁদি ফেটে যাওয়ার কথা। আবার পাহাড়ও থাকতে হবে। ভারতের মানচিত্রে এমন জায়গা খুঁজতে খুঁজতে হঠাৎ চোখ গিয়ে পড়ল কর্নাটকে। কারণ, কিছু দিন আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ঘুরে এসেছেন সেখানকার ‘বন্দিপুর জাতীয় উদ্যান’ থেকে। সেখানে ‘ব্র্যাঘ্রপ্রকল্প’ কর্মসূচির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগও দিয়েছিলেন তিনি। সেই জঙ্গল ভ্রমণের ছবিই ছড়িয়ে পড়েছিল সমাজমাধ্যমে। বন্দিপুর থেকে উটি, কোদাই কানাল, মুদুমালাইয়ের মতো জঙ্গল ঘেরা পাহাড়ি অঞ্চলও বেশি দূরে নয়। মুদুমালাইয়ে রয়েছে ‘থেপাকাডু হস্তি ক্যাম্প’। সম্প্রতি ‘দ্য এলিফ্যান্ট হুইস্পারার্স’ নামের যে তথ্যচিত্রটি অস্কার জিতেছে, তার শুটিং হয়েছিল এখানেই। চাইলে সেখান থেকেও ঘুরে আসতে পারেন। এক যাত্রায় সব দিক রক্ষে হবে এই ভেবে ঠিক হল, এই বছর কর্নাটকের বন্দিপুর জাতীয় উদ্যানেই ঘুরতে যাওয়া হবে। ব্র্যাঘ্র প্রকল্পের অধীনে ১৯৭৩ সালে জাতীয় বাঘ সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। ছবি- পিক্সাবে জঙ্গল একটাই। কিন্তু তিনটে রাজ্যে তিনটে নামে পরিচিত। কর্নাটক, তামিলনাড়ু এবং কেরল সীমান্তে অবস্থিত এই বিশাল জঙ্গল। কর্নাটকের অংশে এর নাম বন্দিপুর জাতীয় উদ্যান, তামিলনাড়ু অংশে এর নাম মুদুমালাই এবং কেরলের অংশে এর নাম মুথাঙ্গা তথা লোয়ার ওয়েনাড় জাতীয় উদ্যান। কর্নাটকের চামরাজনগর জেলায় অবস্থিত বন্দিপুর, ব্র্যাঘ্র প্রকল্পের অধীনে ১৯৭৩ সালে জাতীয় বাঘ সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। কী ভাবে যাবেন? বন্দিপুর যাওয়ার অনেকগুলি রাস্তা রয়েছে। কলকাতা থেকে আকাশপথে বা ট্রেনে বেঙ্গালুরু হয়ে পৌঁছে যাওয়া যায় এই জাতীয় উদ্যানে। আবার মাইসুরু হয়েও যাওয়া যায়। কলকাতা থেকে কোয়েম্বাত্তুর যাওয়ার ট্রেন, বিমানও রয়েছে। সেখান থেকে বাস বা ট্যাক্সিতে পৌঁছনো যায় বন্দিপুর। কোথায় থাকবেন? বন্দিপুর এবং মুদুমালাই পাশাপাশি দু’টি অরণ্য। চাইলে মুদুমালাইতেও থাকা যেতে পারে। দু’টি জায়গাতেই রয়েছে সরকারি রিসর্ট রয়েছে। বুকিং হয় অনলাইনে। তবে অনেক আগে থেকেই বুকিং করে রাখতে হবে, না হলে ঘর পাওয়ার সম্ভাবনা কম। জঙ্গলের পথে যেতে যেতে হঠাৎ থমকে দাঁড়ানো কিছু বুনো মহিষ। ছবি- সৌভিক দেবনাথ কী কী দেখবেন? বন্দিপুর জাতীয় উদ্যানের প্রধান বাসিন্দা হল হাতি। তবে বন্দিপুরে আলাদা করে ব্যাঘ্র প্রকল্পও রয়েছে। রয়েছে হাতি প্রকল্পও। মধ্যপ্রদেশের পর দেশের সবচেয়ে বেশি বাঘ রয়েছে কর্নাটকের এই জঙ্গলে। এ ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির সরীসৃপ, বাঁদর, বুনো মোষ, চিতল হরিণ। বিভিন্ন প্রজাতির পাখি, প্রজাপতি আরও কত কী। কপাল ভাল থাকলে লেপার্ড, রয়্যাল বেঙ্গলেরও দেখা মিলতে পারে।
সেই জঙ্গল ভ্রমণের ছবিই ছড়িয়ে পড়েছিল সমাজমাধ্যমে বন্দিপুর থেকে উটি, কোদাই কানাল, মুদুমালাইয়ের মতো জঙ্গল ঘেরা পাহাড়ি অঞ্চলও বেশি দূরে নয় মুদুমালাইয়ে রয়েছে ‘থেপাকাডু হস্তি ক্যাম্প’ সম্প্রতি ‘দ্য এলিফ্যান্ট হুইস্পারার্স’ নামের যে তথ্যচিত্রটি অস্কার জিতেছে, তার শুটিং হয়েছিল এখানেই চাইলে সেখান থেকেও ঘুরে আসতে পারেন এক যাত্রায় সব দিক রক্ষে হবে এই ভেবে ঠিক হল, এই বছর কর্নাটকের বন্দিপুর জাতীয় উদ্যানেই ঘুরতে যাওয়া হবে ব্র্যাঘ্র প্রকল্পের অধীনে ১৯৭৩ সালে জাতীয় বাঘ সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ছবি- পিক্সাবে জঙ্গল একটাই কিন্তু তিনটে রাজ্যে তিনটে নামে পরিচিত কর্নাটক, তামিলনাড়ু এবং কেরল সীমান্তে অবস্থিত এই বিশাল জঙ্গল কর্নাটকের অংশে এর নাম বন্দিপুর জাতীয় উদ্যান, তামিলনাড়ু অংশে এর নাম মুদুমালাই এবং কেরলের অংশে এর নাম মুথাঙ্গা তথা লোয়ার ওয়েনাড় জাতীয় উদ্যান কর্নাটকের চামরাজনগর জেলায় অবস্থিত বন্দিপুর, ব্র্যাঘ্র প্রকল্পের অধীনে ১৯৭৩ সালে জাতীয় বাঘ সংরক্ষণ কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় কী ভাবে যাবেন? বন্দিপুর যাওয়ার অনেকগুলি রাস্তা রয়েছে
জঙ্গলে বেড়াতে যাবেন? অরণ্যযাপনের আগে কোন বিষয়গুলি মাথায় রাখবেন?
টিপুর মৃত্যু নিয়ে আষাঢ়ে গল্প ফেঁদে কর্ণাটকে বিপাকে বিজেপি, ক্ষুব্ধ ভোক্কালিগারা
দিল্লিতে তৃণমূল, দায় ঠেলাঠেলির নাটক
আদালতে মানিক আসতেই রব উঠল ‘চোর, চোর, চোর’! জুতোও দেখানো হল তৃণমূল বিধায়ককে
kolkata
আদালত চত্বরে প্রবেশ করতেই মানিককে ঘিরে উঠল ‘চোর চোর’ রব। পাশাপাশি জুতো দেখিয়েও বিক্ষোভ দেখানো হয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন চেয়ারম্যানকে ঘিরে। সোমবার রাতেই ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন পলাশিপাড়ার বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য। নিয়োগ-দুর্নীতি মামলার তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগে তাঁকে টানা জেরার পর সোমবার রাতে গ্রেফতার করেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। এর পরই মঙ্গলবার শারীরিক পরীক্ষার পরে তাঁকে ব্যাঙ্কশাল কোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাঁকে ঘিরে উত্তাল হয়ে ওঠে আদালত চত্বর। উপস্থিত জনতাকে জুতো হাতে তুলে নিয়ে মানিককে উদ্দেশ্য করে ‘চোর চোর’ স্লোগান দিতে দেখা যায়। মানিককে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন উপস্থিত বিজেপি সমর্থকরাও। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ছিলেন বিজেপি নেতা তথা কাউন্সিলর সজল ঘোষ। জুতো উঠে এসেছিল তাঁর হাতেও। তিনি বলেন, ‘‘চোরকে চোর বলা হচ্ছে, কোনও অন্যায় করা হয়নি। জুতো নিয়ে মারতে এসেছিলাম। নিরাপত্তা থাকায় মারতে পারিনি। আফসোস নিয়ে ফিরে যাচ্ছি।’’ প্রসঙ্গত, নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কেও কয়েক দিন আগে আদালত কলকাতা হাই কোর্ট চত্বরে একই পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয়েছিল। গ্রেফতার হওয়ার পর হাসপাতালে স্বাস্থ্যপরীক্ষা করানোর পর বেরিয়ে পার্থকে লক্ষ্য করে জুতোও ছোড়া হয়েছিল । পাশাপাশি, ‘চোর চোর’ স্লোগান তোলা হয়েছিল গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হওয়া তৃণমূলের দাপুটে নেতা অনুব্রত মণ্ডলকে ঘিরেও। প্রসঙ্গত, সোমবার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত চেয়ারম্যান মানিককে ইডির আধিকারিকরা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠান। সূত্রের খবর, ইডির তরফে তাঁকে যে সময়ে তলব করা হয়েছিল, সেই সময়ের অনেক পরে তিনি সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হন। এরপর রাতভর তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। রাত থেকে তাঁকে টানা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বলেও ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে। এর পর বয়ানে অসঙ্গতি এবং জেরায় অসহযোগিতার অভিযোগ এনে সোমবার রাতে পলাশিপাড়ার বিধায়ককে গ্রেফতার করা হয়। নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় মানিক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে যে নথি জমা দিয়েছিলেন, সেখানেও একাধিক গরমিল রয়েছে বলে ইডি সূত্রে খবর। এর আগে হাই কোর্ট এই মামলায় তদন্তভার দিয়েছিল সিবিআইকে। টেট-কাণ্ডে কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেই সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত চেয়ারম্যান মানিক। প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় শুনানি শেষ হলেও সুপ্রিম কোর্ট রায় ঘোষণা স্থগিত রাখে। শীর্ষ আদালত এ-ও জানিয়ে দেয়, প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় রায় ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত মানিককে কোনও ভাবেই গ্রেফতার করতে পারবে না কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। তবে, টেট মামলায় সিবিআই তদন্ত করার যে নির্দেশ কলকাতা হাই কোর্ট দিয়েছিল, তাতেও স্থগিতাদেশ দেয়নি দেশের শীর্ষ আদালত। এই নিয়ে টানাপড়েনের মধ্যেই সোমবার রাতে মানিককে গ্রেফতার করে ইডি।
উপস্থিত জনতাকে জুতো হাতে তুলে নিয়ে মানিককে উদ্দেশ্য করে ‘চোর চোর’ স্লোগান দিতে দেখা যায় মানিককে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন উপস্থিত বিজেপি সমর্থকরাও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ছিলেন বিজেপি নেতা তথা কাউন্সিলর সজল ঘোষ জুতো উঠে এসেছিল তাঁর হাতেও তিনি বলেন, ‘‘চোরকে চোর বলা হচ্ছে, কোনও অন্যায় করা হয়নি জুতো নিয়ে মারতে এসেছিলাম নিরাপত্তা থাকায় মারতে পারিনি আফসোস নিয়ে ফিরে যাচ্ছি’’ প্রসঙ্গত, নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কেও কয়েক দিন আগে আদালত কলকাতা হাই কোর্ট চত্বরে একই পরিস্থিতির মুখে পড়তে হয়েছিল গ্রেফতার হওয়ার পর হাসপাতালে স্বাস্থ্যপরীক্ষা করানোর পর বেরিয়ে পার্থকে লক্ষ্য করে জুতোও ছোড়া হয়েছিল
তৃণমূল ‘চোর’, ফেসবুক পোস্টে দাবি খোদ দলীয় বিধায়কের
মা ও মেয়েকে খুন, দোষীকে ফাঁসির সাজা আদালতের
খুদে কথায় কথায় মিথ্যা কথা বলছে? বকুনি কিংবা মারধর ছাড়াই ওর স্বভাবে বদল আনবেন কী ভাবে?
জুড বেলিংহাম ১৯ বছর বয়সেই যেভাবে ইংল্যান্ডের নেতা হয়ে উঠছেন
sports
ছবির উৎস, Getty Images বিশ্বের হাই প্রোফাইল তরুণ ফুটবলারদের অন্যতম বেলিংহাম নিজের প্রথম বিশ্বকাপ ম্যাচে দলের বিশ্বকাপ মিশনের প্রথম গোল এসেছে জুড বেলিংহামের পা থেকে। এই গোল দেখে বিবিসি স্পোর্টের ফুটবল পণ্ডিতরা বিস্মিত ও মুগ্ধ। দুই হাজার সালের পর জন্ম নেয়া প্রথম ফুটবলার হিসেবে বিশ্বকাপের মঞ্চে গোল করেছেন জুড বেলিংহাম। "আমরা আমাদের যুগে দারুণ সব মিডফিল্ডারদের দেখেছি আমরা খেলেছিও তাদের সাথে। কিন্তু তাদের কেউই বেলিংহামের বয়সে তার মতো দুর্দান্ত ছিলেন না।" রিও ফার্দিনান্দ ম্যাচের পর এই কথা বলেন। ইংল্যান্ডের এই সাবেক ফুটবলার ১৪ বছর ইংল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে ৮১টি ম্যাচ খেলেছেন। এই সময়ে রিও ফার্দিনান্দ ইংল্যান্ড জাতীয় দলে ফ্রাংক ল্যাম্পার্ড, স্টিভেন জেরার্ড, পল স্কোলস, ডেভিড বেকহামের মতোন মিডফিল্ডারদের পেয়েছেন। কিন্তু ১৯ বছর বয়সে বেলিংহাম যেভাবে খেলেছেন, তাও তার প্রথম বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে, তা দেখে বিশ্লেষকরা মুগ্ধ। এই ম্যাচে ইরানকে ৬-২ গোলে হারিয়েছে ইংল্যান্ড। "যে কর্তৃত্ব নিয়ে তিনি মাঠে নেমেছেন সেটা তার বয়সের চেয়ে অনেক বেশি পরিপক্ক"- বলেন রিও ফার্দিনান্দ। আমি বলছি না বেলিংহাম সবাইকে ছাড়িয়ে যাবে কিন্তু এইবয়সে সে যা করছে তা দেখতে দারুণ লাগছে, খুব উপভোগ করছি।" ইরানের বিপক্ষে বেলিংহাম ১৫ বার মাঠের আক্রমণভাগে ঢুকেছেন বল নিয়ে, ৯৬% পাসই যথাযথ হয়েছে তার। ইরানের ডি বক্সে ২৩টি বল বাড়িয়ে দিয়েছেন বেলিংহাম, ইরানের ফুটবলারদের থেকে বল কেড়ে নিয়েছেন ৯ বার। আক্রমণের পাশাপাশি রক্ষণে এবং বল বানানোতে পটু বেলিংহাম, এই পরিসংখ্যান তাই বলছে। এটাকে 'অলরাউন্ড পারফরম্যান্স' বলছেন বিবিসি রেডিও ফাইভ লাইভের ধারাভাষ্যকার জারমেইন জেনাস ও ড্যানি মারফি। বেলিংহাম ইরানের বিপক্ষে ১১৩ বার বল পায়ে নিয়েছেন, ইংল্যান্ডের কোনও ফুটবলার এই ম্যাচে এতবার বল পায়ে পাননি। "বেলিংহাম ছিলেন অনন্য" বিবিসির ফুটবল কলামিস্ট জারমেইন জেনাস এই কথা বলেন। ড্যানি মারফির মতে, "স্টিভেন জেরার্ড ও ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ড যেন একসাথে মোড়ানো বেলিংহামের মধ্যে, সাউথগেটের জন্য এটা বড় একটা বোনাস যে এই বয়সের কেউ এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এমন ফর্মে আছেন।" "আপনি যদি তার খেলা দেখেন তখন মনেই হবে না তার বয়স এত কম" বিবিসি ওয়ানে ইংল্যান্ডের সাবেক ফুটবলার অ্যালান শিয়েরার বলেন, "সব ছিল তার মধ্যে, দুর্দান্ত পাসিং, গোল দিয়েছেন, ট্যাকল করেছেন, তার কাজের হার ছিল দারুণ, বিশেষ একটা পারফরম্যান্স এটা।" মাঠে তার দখল দেখলে মনে হয়, বেলিংহাম একজন সহজাত নেতা। বিশ্লেষকরা বলছেন এখন তার কাজ হবে 'পা মাটিতে রাখা এবং এভাবেই খেলে যাওয়া'। ইংল্যান্ড-ইরান ম্যাচের দিন,  জুড বেলিংহামের বয়স ১৯ বছর ১৪৫ দিন। মাইকেল ওয়েন ও লুক শ এর পর জুড বেলিংহাম ইংল্যান্ডের তৃতীয় কম বয়সী বিশ্বকাপ খেলা ফুটবলার। ছবির উৎস, Getty Images আঠারো বছর বয়সেই জুড বেলিংহাম জার্মান ক্লাব বরুশিয়া ডর্টমুনডের হয়ে নিয়মিত মাঠেনামা শুরু করেন। ঠিক বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে মাঠে নাম্বার আগে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জুড বেলিংহাম বলেন, "আমি জার্মানিতে আমার সতীর্থদের কাছে প্রমাণ করতে চাই আমি কী পারি।" আঠারো বছর বয়সেই জুড বেলিংহাম জার্মান ক্লাব বরুশিয়া ডর্টমুনডের হয়ে নিয়মিত মাঠে নামা শুরু করেন। তুরস্কের শহর বেসিক্তাসে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে জুড বেলিংহাম নিজেকে চিনিয়েছিলেন ২০২১ সালে, গোটা ম্যাচে তিনি দেখান কীভাবে বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলা পরিচালনা করতে হয়। জুড বেলিংহাম ওই ম্যাচে গোল করেছেন এবং কড়া ডিফেন্সের ফাঁক গলে এর্লিং হালান্ডকেবল দিয়ে গোল করিয়েছেন। চলমান মৌসুমে পাঁচ ম্যাচ খেলে চার গোল দিয়েছেন ইউরোপের সর্বোচ্চ ক্লাব প্রতিযোগিতায়। জুড বেলিংহামের জন্ম হয়েছিল ২০০৩ সালে, যেবার চেক রিপাবলিকের মিডফিল্ডার পাভেল নেদভেদ পেয়েছিলেন ব্যালন ডি অর। রুডফন নিস্তলরয় ছিলেন ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা। তখন জুড বেলিংহাম মাত্র জন্ম নেন, ইংল্যান্ডের বার্মিংহ্যাম সিটিতে, এখন ১৯ বছরপর জুড বেলিংহাম বিশ্ব মাতাচ্ছেন। প্রশংসা কুড়াচ্ছেন অগ্রজদের থেকে। এতদিন পর্যন্তও তিনি ছিলেন উঠতি তারকা। এই বিশ্বকাপটি তার জন্য মঞ্চ উঠতি থেকে সময়ের তারকা হওয়ার। তিনি এই সুযোগটা নিয়েছেন প্রথম ম্যাচেই। এই সুযোগ তার ক্লাবও নিচ্ছে। ট্রান্সফার মার্কেটের খবরের জন্য সুপরিচিত ফুটবল সাংবাদিক ফ্যাব্রিজিও রোমানো টুইটারে লিখেছেন, “ঠিক এই কারণেই বরুশিয়া ডর্টমুন্ড সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্বকাপের আগে বেলিংহামের নামে কোনও প্রাইস ট্যাগ যাতে না বসে।” রাশিয়ায় ২০১৮ সালের বিশ্বকাপে বেলিংহামের বয়স ছিল ১৪। ছবির উৎস, Getty Images জুড বেলিংহাম ১৯ বছর বয়সেই নেতা বেলিংহামের ক্লাব সতীর্থ ম্যাট হামেলস মনে করেন তার মধ্যে এখনই নেতৃত্ববোধ জন্ম নিয়েছে। বিশ্বের হাই প্রোফাইল তরুণ ফুটবলারদের অন্যতম বেলিংহামকে নিয়ে ম্যাট হামেলস বলেছেন, “জুড ক্লাবে সবচেয়ে উঁচু স্বরে কথা বলে সে এখনই নেতা। দারুণ একটা ছেল। আমার মনে হয় আমি পঁচিশবার তাকে বলেছি আমি তাকে ভালোবাসি।” ম্যাট হামেলস ২০১৪ সালের বিশ্বকাপ জয়ী জার্মানি দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন। মার্কো রয়েস ও ম্যাট হামেলসের পর জুড বেলিংহাম বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের তৃতীয় অধিনায়ক। এখনই তিনি বেশ কটি ম্যাচে অধিনায়কের আর্মব্যান্ড পরে মাঠে নেমেছে।ন বুন্দেসলিগার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে বেলিংহামকে নিয়ে একটি আর্টিকেলে লেখা হয়েছে, “একজন কিশোর হিসেবে বেলিংহাম যেভাবে বেড়ে উঠেছে তা ফুটবলের জন্য দারুণ।” ডর্টমুন্ডের কোচ এডিন টারজিকের মতে, তার নেতৃত্বগুণ নিখুঁত। জুড বেলিংহাম একজন বক্স টু বক্স মিডফিল্ডার, তিনি নম্বর সিক্স ও এইট দুই পজিশনেই খেলতে পারেন, বল বানাতে পারেন, গোলও দিতে পারেন। সামনের ট্রান্সফার মৌসুমে বেলিংহামের মূল্য কতো উঠতে পারে সেটা এখন দেখার বিষয়।
"যে কর্তৃত্ব নিয়ে তিনি মাঠে নেমেছেন সেটা তার বয়সের চেয়ে অনেক বেশি পরিপক্ক"- বলেন রিও ফার্দিনান্দ আমি বলছি না বেলিংহাম সবাইকে ছাড়িয়ে যাবে কিন্তু এইবয়সে সে যা করছে তা দেখতে দারুণ লাগছে, খুব উপভোগ করছি" ইরানের বিপক্ষে বেলিংহাম ১৫ বার মাঠের আক্রমণভাগে ঢুকেছেন বল নিয়ে, ৯৬% পাসই যথাযথ হয়েছে তার ইরানের ডি বক্সে ২৩টি বল বাড়িয়ে দিয়েছেন বেলিংহাম, ইরানের ফুটবলারদের থেকে বল কেড়ে নিয়েছেন ৯ বার আক্রমণের পাশাপাশি রক্ষণে এবং বল বানানোতে পটু বেলিংহাম, এই পরিসংখ্যান তাই বলছে এটাকে 'অলরাউন্ড পারফরম্যান্স' বলছেন বিবিসি রেডিও ফাইভ লাইভের ধারাভাষ্যকার জারমেইন জেনাস ও ড্যানি মারফি বেলিংহাম ইরানের বিপক্ষে ১১৩ বার বল পায়ে নিয়েছেন, ইংল্যান্ডের কোনও ফুটবলার এই ম্যাচে এতবার বল পায়ে পাননি "বেলিংহাম ছিলেন অনন্য" বিবিসির ফুটবল কলামিস্ট জারমেইন জেনাস এই কথা বলেন ড্যানি মারফির মতে, "স্টিভেন জেরার্ড ও ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ড যেন একসাথে মোড়ানো বেলিংহামের মধ্যে, সাউথগেটের জন্য এটা বড় একটা বোনাস যে এই বয়সের কেউ এমন গুরুত্বপূর্ণ সময়ে এমন ফর্মে আছেন" "আপনি যদি তার খেলা দেখেন তখন মনেই হবে না তার বয়স এত কম" বিবিসি ওয়ানে ইংল্যান্ডের সাবেক ফুটবলার অ্যালান শিয়েরার বলেন, "সব ছিল তার মধ্যে, দুর্দান্ত পাসিং, গোল দিয়েছেন, ট্যাকল করেছেন, তার কাজের হার ছিল দারুণ, বিশেষ একটা পারফরম্যান্স এটা" মাঠে তার দখল দেখলে মনে হয়, বেলিংহাম একজন সহজাত নেতা বিশ্লেষকরা বলছেন এখন তার কাজ হবে 'পা মাটিতে রাখা এবং এভাবেই খেলে যাওয়া' ইংল্যান্ড-ইরান ম্যাচের দিন,  জুড বেলিংহামের বয়স ১৯ বছর ১৪৫ দিন মাইকেল ওয়েন ও লুক শ এর পর জুড বেলিংহাম ইংল্যান্ডের তৃতীয় কম বয়সী বিশ্বকাপ খেলা ফুটবলার ছবির উৎস, Getty Images আঠারো বছর বয়সেই জুড বেলিংহাম জার্মান ক্লাব বরুশিয়া ডর্টমুনডের হয়ে নিয়মিত মাঠেনামা শুরু করেন ঠিক বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে মাঠে নাম্বার আগে বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে জুড বেলিংহাম বলেন, "আমি জার্মানিতে আমার সতীর্থদের কাছে প্রমাণ করতে চাই আমি কী পারি" আঠারো বছর বয়সেই জুড বেলিংহাম জার্মান ক্লাব বরুশিয়া ডর্টমুনডের হয়ে নিয়মিত মাঠে নামা শুরু করেন তুরস্কের শহর বেসিক্তাসে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ম্যাচে জুড বেলিংহাম নিজেকে চিনিয়েছিলেন ২০২১ সালে, গোটা ম্যাচে তিনি দেখান কীভাবে বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে প্রতিপক্ষের বিপক্ষে খেলা পরিচালনা করতে হয়
বাংলাদেশে বাস দুর্ঘটনায় মৃত বেড়ে ১৯
ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া: মির্জা ফখরুল
ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে যাদবপুরে বিক্ষোভ এসএফআই’র
বিচারবিভাগকে পঙ্গু করতে বিল পাশ ইজরায়েলে, তুঙ্গে প্রতিবাদ
international
গণতন্ত্রকে প্রসারিত করতে হবে। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সিদ্ধান্তই শেষ কথা হবে। বিচারবিভাগ আইনসভার সিদ্ধান্তকে কাটাছেঁড়া করতে দেওয়া যাবে না। মুখ্যত এই যুক্তিতেই বিচারবিভাগীয় সংস্কারে বিল পাশ করল ইজরায়েল। দেশের ভেতর এই সংস্কারের প্রতিবাদে বিক্ষোভ গত কয়েকমাস ধরে টানা চলেছে প্রায় প্রতিটি বড় শহরে। বিরোধী শূন্য সংসদে বিচারবিভাগীয় সংস্কারের এই বিল পাশ করল বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু সরকার। ফের তীব্র ক্ষোভ ছড়িয়েছে ইজরায়েলে। ফের রাস্তাজুড়ে বিক্ষোভের প্রস্তুতি তুঙ্গে উঠেছে এই ইহুদি আধিপত্যবাদী রাষ্ট্রে। নেতানিয়াহু সরকারের একাধিক যুক্তির সঙ্গে ভারতে নরেন্দ্র মোদী সরকারের স্বরের মিলও ধরা পড়েছে। সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে একাধিক সংঘাতে মোদীর মন্ত্রীরা হুঁশিয়ারির সুরে বলে গিয়েছেন, বিচারপতিরা নির্বাচিত নন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। সংসদের সিদ্ধান্ত এবং বিচারপতি নিয়োগে সরকারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হওয়া উচিত। ইজরায়েলের বিচারবিভাগীয় সংস্কারে বিচারপতি নিয়োগে সরকারকেই চরম ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবাদীরা বলছেন, জায়নবাদী রাষ্ট্রে অন্তত বিচারপপতি নিয়োগ হত কমিটির মাধ্যমে। সেখানে সরকারি প্রতিনিধিদের পাশাপাশি রাখতে হতো বিশেষজ্ঞ এবং বিচারবিভাগের প্রতিনিধিদেরও। নতুন আইনে কমিটিতে সরকারের প্রতিনিধিদের সর্বোচ্চ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবাদীদের বক্তব্য, কোনও কারণে বিরোধ বাধলেও বিচারবিভাগের ওপর নিয়ন্ত্রণ নিরঙ্কুশ রেখে নিজের সিদ্ধান্তকে আইনসিদ্ধ বলে পাশ করাতে মরিয়া প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। তার জন্যই এমন সংস্কার। এশীয় ভূখণ্ডে আমেরিকার এক নম্বর সহযোগী ইজরায়েল। বরাবর দখলদার এই রাষ্ট্র প্যালেস্তাইনের একের পর এক এলাকা দখল করে গিয়েছে কয়েক দশক ধরে। কিন্তু নেতানিয়াহুর এই সরকার ইজরায়েলের মতো দখলদার রাষ্ট্রের নিরিখেও ‘সবচেয়ে দক্ষিণপন্থী, আগ্রাসী’ হিসেবে চিহ্নিত। চলতি বছরেই প্যালেস্তাইনে ঢুকে পড়া ইজরায়েলের সেনার গুলিতে প্যালেস্তানীয়দের মৃত্যুর সংখ্যা প্রায় একশো ছুঁয়েছে।  দেশের ভেতর প্রতিবাদের জেরে বিচারবিভাগ আপত্তি তুলেছে প্যালেস্তাইনের ব্যক্তিগত মালিকানাধীন জমিতে সেনা ঘাঁটি বানানোর সিদ্ধান্তে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইনি সংস্কার এই বাধা হটানোর জন্যও। বিভিন্ন সময়ে ইজরায়েলের বিচারবিভাগ সরকারি সিদ্ধান্তে বাধা দিয়েছে ‘যুক্তির বিচারে অসঙ্গত’ আখ্যা দিয়ে। নতুন সংস্কারে বিচারবিভাগ এমন কোনও আখ্যা কোনও সরকারি সিদ্ধান্তকে দিতে পারবেন না। লক্ষ্যণীয়, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সর্বোচ্চ ক্ষমতা বললেও বাস্তবে বিরোধীশূন্য করার কৌশলে জাতীয় আইনসভা চালিয়েছেন নেতানিয়াহু। বিলের বিপক্ষে থাকা বিরোধীদের ওয়াকআউট করে বেরিয়ে যেতে হয়েছে। বিরোধীশূন্য আইনসভায় পাশ হয়েছে এই বিল। প্রতিবাদীরা মনে করাচ্ছেন, গণতন্ত্র এবং আইনের শাসনের ধারণায় বিরোধীদের গুরুত্ব রয়েছে। সে কারণেই আইনসভায় বিরোধীরা থাকেন, তাঁদের কাছে জবাবদিহি করতে হয় সরকারকে। আবার সরকার, আইনসভা এবং বিচারবিভাগের আলাদা এক্তিয়ার নির্দিষ্ট থাকে। এই ব্যবস্থাই তুলে দিচ্ছেন নেতানিয়াহুর মতো নেতারা। বাস্তবে ইজরায়েলের নেতানিয়াহুর সঙ্গে ভারতে নরেন্দ্র মোদী সরকারের পরিচালন পদ্ধতির সঙ্গে বহু ক্ষেত্রে তুলনা চলে আসছে। আর তুমুল এই বিতর্কে বিশ্বজুড়ে গণতন্ত্র প্রসারের স্বঘোষিত রক্ষক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নীরব। আমেরিকার এই নীরবতা চোখ এড়াচ্ছে না বহু অংশেরই।
নেতানিয়াহু সরকারের একাধিক যুক্তির সঙ্গে ভারতে নরেন্দ্র মোদী সরকারের স্বরের মিলও ধরা পড়েছে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে একাধিক সংঘাতে মোদীর মন্ত্রীরা হুঁশিয়ারির সুরে বলে গিয়েছেন, বিচারপতিরা নির্বাচিত নন, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা সংসদের সিদ্ধান্ত এবং বিচারপতি নিয়োগে সরকারের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত হওয়া উচিত ইজরায়েলের বিচারবিভাগীয় সংস্কারে বিচারপতি নিয়োগে সরকারকেই চরম ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে প্রতিবাদীরা বলছেন, জায়নবাদী রাষ্ট্রে অন্তত বিচারপপতি নিয়োগ হত কমিটির মাধ্যমে সেখানে সরকারি প্রতিনিধিদের পাশাপাশি রাখতে হতো বিশেষজ্ঞ এবং বিচারবিভাগের প্রতিনিধিদেরও নতুন আইনে কমিটিতে সরকারের প্রতিনিধিদের সর্বোচ্চ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে প্রতিবাদীদের বক্তব্য, কোনও কারণে বিরোধ বাধলেও বিচারবিভাগের ওপর নিয়ন্ত্রণ নিরঙ্কুশ রেখে নিজের সিদ্ধান্তকে আইনসিদ্ধ বলে পাশ করাতে মরিয়া প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু তার জন্যই এমন সংস্কার এশীয় ভূখণ্ডে আমেরিকার এক নম্বর সহযোগী ইজরায়েল বরাবর দখলদার এই রাষ্ট্র প্যালেস্তাইনের একের পর এক এলাকা দখল করে গিয়েছে কয়েক দশক ধরে কিন্তু নেতানিয়াহুর এই সরকার ইজরায়েলের মতো দখলদার রাষ্ট্রের নিরিখেও ‘সবচেয়ে দক্ষিণপন্থী, আগ্রাসী’ হিসেবে চিহ্নিত
রাষ্ট্রসংঘের কড়া সমালোচনার মুখে ইজরায়েল
বৃষ্টিতে ভেস্তেই গেল রবিবারের ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ
পাকিস্তানের রাজনৈতিক অবস্থা ভাল নয়, মানলেন সেই দেশেরই ক্রিকেটার
বাইপাসে সরকারি বাসে দাউদাউ আগুন, নিরাপদে নামিয়ে আনা হয়েছে যাত্রীদের
kolkata
আচমকাই যাত্রিবোঝাই বাসে অগ্নিকাণ্ড। শুক্রবার বিকেলে রুবির নিকটস্থ সিংহিবাড়ির মেট্রো ক্যাশ অ্যান্ড ক্যারির কাছে বাইপাসে ঘটনাটি ঘটেছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে দমকলের দু’টি ইঞ্জিন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, চলন্ত অবস্থাতেই যাদবপুর থেকে করুণাময়ীগামী ওই এসি বাসটি থেকে ধোঁয়া বেরোতে শুরু করে। এই ঘটনায় রীতিমতো আতঙ্ক ছড়ায় যাত্রীদের মধ্যে। হুড়মুড় করে তাঁরা বাস থেকে নামতে শুরু করেন। তার পরেই আগুন ধরে দাউদাউ করে জ্বলতে শুরু করে বাসটি। তবে যাত্রীদের কেউই আহত হননি এই ঘটনায়। বাসটিকে দাউদাউ করে জ্বলতে দেখে ট্রাফিক পুলিশের তরফে দমকলে খবর দেওয়া হয়। তার কিছু ক্ষণ পরেই দমকলের দু’টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। দমকল সূত্রে খবর, আগুন এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বাসটিও পুরোপুরি ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। যে বাসে আগুন লেগেছে, সেটি ব্যাটারি চালিত। শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে। কলকাতা পুলিশের টুইটার হ্যান্ডেল থেকে একটি টুইট করে জানানো হয়, বাইপাসে চলন্ত বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ওই এলাকায় যানজট তৈরি হয়েছে।
তার কিছু ক্ষণ পরেই দমকলের দু’টি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে দমকল সূত্রে খবর, আগুন এখনও পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি বাসটিও পুরোপুরি ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে যে বাসে আগুন লেগেছে, সেটি ব্যাটারি চালিত শর্ট সার্কিট থেকে এই আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে
বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে আগুন, যাত্রীরা নিরাপদে
আগাছায় ঢেকেছে ম্যান্ডেলা উদ্যান, আন্দোলনে এআইপিএসও
সৌরভদের আইপিএল দলে ওপেনার কে? কার উপরে বাজি রাখছে দিল্লি ক্যাপিটালস?
দিল্লিতে কামিন্সদের হারিয়ে নতুন নজির ভারতের, টেস্টে কী কীর্তি গড়লেন রোহিতরা?
sports
দিল্লি টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে নতুন নজির ভারতীয় ক্রিকেট দলের। রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিরা নিজেরাও হয়তো জানতেন না এই তথ্য। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সব থেকে বেশি বার টেস্ট ম্যাচ জেতার কীর্তি গড়লেন তাঁরা। দিল্লির জয় অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের ৩২তম টেস্ট জয়। আর কোনও দেশের বিরুদ্ধে এতগুলি টেস্ট ম্যাচ জেতেনি ভারত। ১৯৪৭ সালে প্রথম বার টেস্ট ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া। এখনও পর্যন্ত ১০৪টি টেস্টে মুখোমুখি হয়েছে দু’দেশ। দিল্লি টেস্ট ধরে ৩২তম জয় পেল ভারত। অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ৪৩টি টেস্টে। অমীমাংসিত ভাবে শেষ হয়ে দু’দেশের ২৮টি টেস্ট। একটি টেস্ট টাই হয়েছে। ঘরের মাঠে ভারত টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়েছে ২২টি ম্যাচে। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে জিতেছে ৯টি ম্যাচ। অন্য দিকে অসিরা ঘরের মাঠে ভারতের বিরুদ্ধে জিতেছে ৩০টি ম্যাচ। ভারতের মাটিতে তারা জিতেছে ১৩টি ম্যাচ। এত দিন পর্যন্ত ভারতের সব থেকে বেশি ৩১টি টেস্ট জয় ছিল ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে। ১৯৩২ সালের প্রথম বার ভারত এবং ইংল্যান্ড টেস্ট ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল। এখনও পর্যন্ত দু’দল খেলেছে ১৩১টি টেস্ট। ইংল্যান্ডের পর যুগ্ম ভাবে তৃতীয় স্থানে রয়েছে শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ় এবং নিউজিল্যান্ড। এই তিন দেশের বিরুদ্ধে ভারত এখনও পর্যন্ত ২২টি করে টেস্ট ম্যাচে জয় পেয়েছে। ষষ্ঠ থেকে নবম স্থানে রয়েছে যথাক্রমে দক্ষিণ আফ্রিকা, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, জ়িম্বাবোয়ে এবং আফগানিস্তান। দক্ষিণ আফ্রিকাকে ১৫টি টেস্টে হারিয়েছে ভারত। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জয় এসেছে ১১টি টেস্টে। পাকিস্তানকে এখনও পর্যন্ত ন’টি টেস্টে হারিয়েছে ভারত। জ়িম্বাবোয়েকে সাতটি টেস্টে হারিয়েছে ভারত। আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত একটি টেস্ট খেলেছে এবং জয় পেয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট দল। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত ভারত জিতেছে মোট ১৭২টি টেস্ট জিতেছে ভারত।
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সব থেকে বেশি বার টেস্ট ম্যাচ জেতার কীর্তি গড়লেন তাঁরা দিল্লির জয় অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ভারতের ৩২তম টেস্ট জয় আর কোনও দেশের বিরুদ্ধে এতগুলি টেস্ট ম্যাচ জেতেনি ভারত ১৯৪৭ সালে প্রথম বার টেস্ট ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত এবং অস্ট্রেলিয়া এখনও পর্যন্ত ১০৪টি টেস্টে মুখোমুখি হয়েছে দু’দেশ দিল্লি টেস্ট ধরে ৩২তম জয় পেল ভারত অস্ট্রেলিয়া জিতেছে ৪৩টি টেস্টে অমীমাংসিত ভাবে শেষ হয়ে দু’দেশের ২৮টি টেস্ট একটি টেস্ট টাই হয়েছে
এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত, ৪১ রানে শ্রীলঙ্কাকে হারালেন রোহিতেরা, রবিতে ফের ভারত-পাকিস্তান?
বুড়ো হাড়ে ভেল্কি! বিশ্ব টেনিসে নতুন কীর্তি ভারতের বোপান্নার, কী নজির গড়লেন তিনি?
‘শত্রু’ চিহ্নিত, তবু মার্চ পর্যন্ত থাকবে অ্যাডিনোর দাপট, সতর্কবার্তা বিশেষজ্ঞদের
১১৯ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক জালিয়াতি! সিবিআইয়ের জালে সলমন-সঞ্জয় ঘনিষ্ঠ বলিউড প্রযোজক
entertainment
ফের সিবিআইয়ের আতশকাচে বলিউড। এ বার প্রতারণার অভিযোগে সিবিআইয়ের নজরে ‘হ্যালো ব্রাদার’, ‘লমহা’ খ্যাত বলিউড প্রযোজক বান্টি ওয়ালিয়া। প্রতারণার টাকার অঙ্কও সামান্য নয়, ১১৯ কোটি টাকার ব্যাঙ্ক জালিয়াতির অভিযোগ উঠল বান্টি ওয়ালিয়ার বিরুদ্ধে। এক বেসরকারি ব্যাঙ্কের সঙ্গে ১১৯ কোটি টাকার প্রতারণার অভিযোগ সলমন খান, সঞ্জয় দত্ত ঘনিষ্ঠ প্রযোজকের বিরুদ্ধে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, ২০০৮ সালের জুন মাসে সঞ্জয় দত্ত ও বিপাশা বসু অভিনীত ‘লমহা’ ছবিটি তৈরির জন্য ঋণ নিয়েছিলেন ছবির প্রযোজক বান্টি ওয়ালিয়া। তাঁর প্রযোজনা সংস্থা জিএস এন্টারটেনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেডের হয়ে ব্যক্তিগত গ্যারান্টার হিসাবে ঋণ নিয়েছিলেন বান্টি। ২.৩৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের ফরেন কারেন্সি লোন নিয়েছিলেন বান্টি, সেই সময় ভারতীয় মুদ্রায় যার মূল্য ছিল প্রায় ১০ কোটি টাকা। তা ছাড়াও ৪.৯৫ কোটি টাকার একটি টার্ম লোনও নিয়েছিলেন ‘লমহা’ ছবির প্রযোজক। ২০০৯ সালে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল সঞ্জয় দত্ত ও বিপাশা বসু অভিনীত এই ছবিটি। যদিও উক্ত বেসরকারি ব্যাঙ্কের কথায়, ছবির প্রচারক ও প্রদর্শকের মধ্যে মতবিরোধের কারণে ছবির মুক্তি পিছিয়ে যায়। এর পর ওই ব্যাঙ্কের তরফে পিভিআরকে ‘লমহা’ ছবির এক মাত্র পরিবেশক হিসাবে নিয়োগ করা হয়। ব্যাঙ্ক ও পিভিআরের মধ্যে ছবি মুক্তি নিয়ে একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়। ব্যাঙ্কের দাবি, পিভিআর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, ওই ছবির প্রচার ও পোস্ট প্রোডাকশনের জন্য ৮ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে তারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নাকি সেই প্রতিশ্রতি রাখেনি পিভিআর। ২০১০ সালে বান্টি ওয়ালিয়ার প্রযোজনা সংস্থা জিএস এন্টারটেনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেড, পিভিআর ও ওই ব্যাঙ্কের মধ্যে একটি ত্রিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। তবে ব্যাঙ্কের অভিযোগ, পিভিআরকে তারা ছবির একমাত্র পরিবেশক হিসাবে নিযুক্ত করলেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে তারা। তার ফলে ক্ষতির অঙ্কের পরিমাণ প্রায় ৮৩.৮৯ লক্ষ টাকা৷ অন্য দিকে, কোম্পানির মোট উপার্জনের অঙ্ক ছিল ৭.৪১ কোটি, কিন্তু ছবির প্রচার ও বিতরণেই নাকি ৮.২৫ কোটি টাকা খরচ হয়ে গিয়েছিল। ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কের আরও অভিযোগ, ফরেন্সিক অডিট অনুযায়ী প্রযোজনা সংস্থা সংস্থা একটি ভুয়ো ‘ইউটিলাইজ়েশন সার্টিফিকেট’ জমা দিয়েছিল। যা সংস্থার বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, জনগণের অর্থের অপব্যবহার, অসত্য উপস্থাপনা এবং বিশ্বাস লঙ্ঘন-সহ একাধিক অপরাধমূলক অভিযোগের সপক্ষে বড় প্রমাণ। প্রযোজক বান্টি ওয়ালিয়ার বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করেছে সিবিআই।
ব্যাঙ্কের দাবি, পিভিআর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, ওই ছবির প্রচার ও পোস্ট প্রোডাকশনের জন্য ৮ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে তারা কিন্তু শেষ পর্যন্ত নাকি সেই প্রতিশ্রতি রাখেনি পিভিআর ২০১০ সালে বান্টি ওয়ালিয়ার প্রযোজনা সংস্থা জিএস এন্টারটেনমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেড, পিভিআর ও ওই ব্যাঙ্কের মধ্যে একটি ত্রিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল তবে ব্যাঙ্কের অভিযোগ, পিভিআরকে তারা ছবির একমাত্র পরিবেশক হিসাবে নিযুক্ত করলেও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছে তারা তার ফলে ক্ষতির অঙ্কের পরিমাণ প্রায় ৮৩.৮৯ লক্ষ টাকা৷ অন্য দিকে, কোম্পানির মোট উপার্জনের অঙ্ক ছিল ৭.৪১ কোটি, কিন্তু ছবির প্রচার ও বিতরণেই নাকি ৮.২৫ কোটি টাকা খরচ হয়ে গিয়েছিল ওই বেসরকারি ব্যাঙ্কের আরও অভিযোগ, ফরেন্সিক অডিট অনুযায়ী প্রযোজনা সংস্থা সংস্থা একটি ভুয়ো ‘ইউটিলাইজ়েশন সার্টিফিকেট’ জমা দিয়েছিল যা সংস্থার বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, জনগণের অর্থের অপব্যবহার, অসত্য উপস্থাপনা এবং বিশ্বাস লঙ্ঘন-সহ একাধিক অপরাধমূলক অভিযোগের সপক্ষে বড় প্রমাণ
কালো টাকায় তৈরি হয়েছে বিজয়-অনন্যার ‘লাইগার’, পরিচালকদের ১২ ঘণ্টা ধরে জেরা ইডির
‘দ্যা কেরালা স্টোরি’ নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে প্রযোজক
সিপিআই(এম)’র সমর্থনের হার বাড়ছে রাজ্যে
আদানিদের কাছে জনতার সম্পদ বন্ধক রাখছে দু’দলই: সেলিম
state
দেশের অর্থ মন্ত্রীকেই জানাতে হবে এলআইসি, স্টেট ব্যাঙ্ককে আদানি গোষ্ঠীতে টাকা রাখতে নির্দেশ দিয়েছিল কে। নির্মলা সীতারামনকে লক্ষ্য করে এ প্রশ্ন ছুঁড়েছেন সিপিআই(এম) পলিট ব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম। এ রাজ্যে কেন্দ্রীয় প্রকল্পের টানা দুর্নীতি সত্ত্বেও কেন্দ্র চোখ বুঁজে আছে কেন, সে প্রশ্নও তুলেছেন সিপিআই(এম) রাজ্য সম্পাদক। ক্ষোভ জানিয়ে বলেছেন, আদানির সঙ্গে মিলে আছে বিজেপি এবং তৃণমূল। নির্বাচনী বন্ডে বিপুল আয় করেছে বিজেপি। তৃণমূলকেও পাঁচশো কোটি টাকা দিয়েছে আদানি গোষ্ঠী। শনিবার ঝাড়গ্রামে সিপিআই(এম) জেলা কমিটির ডাকে সাংগঠনিক বৈঠকে যোগ দেন সেলিম। সেখানেই সাংবাদিক সম্মেলন হয়। দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তীতে বোমা বিস্ফোরণে তিনজন গুরুতর আহত। এক প্রশ্নে সেলিম বলেন, ‘‘গোটা রাজ্যকে জতুগৃহ বানিয়েছে তৃণমূল। শিশুরা বিস্ফোরণে মারা যাচ্ছে খেলতে গিয়ে। সাধারণ মানুষ মারা যাচ্ছেন। গত মার্চে বগটুইয়ের সময় তো মুখ্যমন্ত্রী রাজ্য পুলিসের ডিজি’কে পনের দিনের মধ্যে সব অস্ত্র বের করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তার কী হলো। পুলিশমন্ত্রী এবং ডিজি অপদার্থ।’’ কেন্দ্রের বিজেপি আসীন হওয়ার পর আইন বদলে কর্পোরেট গোষ্ঠীর পরিচয় গোপন করে রাজনৈতিক দলকে টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। সিপিআই(এম) নীতিগত কারণেই নির্বাচনী বন্ডে অর্থ নেয় না। সেলিম বলেছেন, ‘‘এখন দিল্লির সরকার যেন হঠাৎ জানতে পেরেছে এ রাজ্যে দুর্নীতি হচ্ছে। আসলে বামপন্থীরা ‘চোর তাড়াও, গ্রাম জাগাও’ স্লোগানে রাজ্যজুড়ে আন্দোলনে নেমেছে। জড়িয়ে রয়েছেন বহু মানুষ। এখন বিজেপি’কে উদ্বেগ দেখাতে হচ্ছে।’’ একশো দিনের কাজ বা আবাস যোজনার মতো কেন্দ্রীয় প্রকল্প ব্যাখ্যা করে সেলিম বলেছেন যে তৃতীয় পক্ষকে দিয়ে নজরদারির ব্যবস্থা এমনিতেই চালু রয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘‘কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নজরদারির জন্য আরএসএস’র মদতে চলা বিভিন্ন এনজিও’কে দায়িত্ব দিয়েছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। এরা কাজ করে না। একদিকে মানুষকে ভাগ করা হচ্ছে। অন্যদিকে মজুরির টাকা লুট করা হচ্ছে।’’ এদিনই দিল্লিতে নির্মলা সীতারামন দাবি করেছেন, এলআইসি বা স্টেট ব্যাঙ্ক স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নেয়। বোঝাতে চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘনিষ্ঠ হওয়ায় আদানি গোষ্ঠীতে বিনিয়োগ করেনি রাষ্ট্রায়ত্ত আর্থিক সংস্থা। সীতারামানের দাবি, বিদেশি বিনিয়োগের অর্থ আসতে সমস্যা হচ্ছে না। আদানিকান্ডে ভারতের ওপর বিনিয়োগকারীদের ভরসা উঠে যায়নি। বিজেপি নেত্রীর এমন দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন সেলিম। তাঁর ক্ষোভ, নরেন্দ্র মোদী আদানি, আম্বানি গোষ্ঠীর হাতে তুলে দিয়েছে দেশের উপকূল, বন্দর, জমি। তারা ব্যাঙ্কে জমানো মানুষের টাকা নিয়ে এ সব কিনছে। তারপর সম্পদ দেখিয়ে ফের বাজার থেকে টাকা তুলছে। শেয়ারে দাম বাড়িয়ে দেখাচ্ছে। সেলিম বলেছেন, ‘‘রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস এই পথেই চলছে। তাজপুরে সমুদ্রবন্দর মৎস্যজীবীদের কথা না ভেবে আদানিদের হাতে তুলে দিচ্ছে। ডেউচা পাচামীতে আদিবাসীদের উচ্ছেদ করছে। প্রতিবাদে আদানিরা ৫০০ কোটি টাকা দিয়েছে আগাম হিসেবে।’’ ঝাড়গ্রামে জমি কেলেঙ্কারির অভিযোগ রয়েছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। জমি বিক্রি করে দিচ্ছে সিন্ডিকেট। এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নে সেলিম বলেন, ‘‘ডুয়ার্সেও এমনই করছে। চুপিসারে এই হাতবদল আইনসিদ্ধ করছে। কেন্দ্র যা করছে রাজ্যে তৃণমূলও তাই করছে। জনগণের সম্পদ বেসরকারি হাতে তুলে দিচ্ছে। বিনিময়ে নির্বাচনী তহবিলে অর্থ নিশ্চিত করছে। কেশপুরে  এদিন  তৃণমূল সাংসদ এবং মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপোর  মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করা হয় সেলিমকে। তিনি বলেন, ‘‘সিপিআই(এম)-বিজেপি’র জোট হয়েছে এ’ কথা অভিষেক ছাড়া আর কেউ বলবে না।’’ সেলিম বলেছেন, ‘‘এ রাজ্যে তো বটেই সারা দেশেই বিজেপি’কে হটানোর লড়াইয়ে রয়েছে বামপন্থীরা। ধর্মনিরপেক্ষ অন্য শক্তিগুলির সঙ্গে এ লড়াই চালাচ্ছে বামপন্থীরা। তৃণমূল এ লড়াইয়ে নেই। ত্রিপুরায় এখন তৃণমূল নেই। বামফ্রন্ট সরকারের সময়ে গিয়েছিল। মেঘালয়ে যাচ্ছে গরু পাচারের রাস্তা পরিষ্কার রাখতে। সংসদে ডুব দিয়েছে তৃণমূল। আদানিকাণ্ডের তদন্তের দাবিতে সরব অন্য বিরোধীরা, বামপন্থীরা।’’ সেলিম বলেছেন, ‘‘দুই শক্তিতে মিল গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার দিকেও। বিবিসি’র তথ্যচিত্র বন্ধ করছে বিজেপি। তৃণমূল নওসাদ সিদ্দিকীকে বন্দি করে রেখেছে।’’ সাংবাদিক সম্মেলনে ছিলেন সিপিআই(এম) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অমিয় পাত্র, জেলা সম্পাদক প্রদীপ সরকার প্রমুখ।
বিজেপি নেত্রীর এমন দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন সেলিম তাঁর ক্ষোভ, নরেন্দ্র মোদী আদানি, আম্বানি গোষ্ঠীর হাতে তুলে দিয়েছে দেশের উপকূল, বন্দর, জমি তারা ব্যাঙ্কে জমানো মানুষের টাকা নিয়ে এ সব কিনছে তারপর সম্পদ দেখিয়ে ফের বাজার থেকে টাকা তুলছে শেয়ারে দাম বাড়িয়ে দেখাচ্ছে সেলিম বলেছেন, ‘‘রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেস এই পথেই চলছে তাজপুরে সমুদ্রবন্দর মৎস্যজীবীদের কথা না ভেবে আদানিদের হাতে তুলে দিচ্ছে ডেউচা পাচামীতে আদিবাসীদের উচ্ছেদ করছে প্রতিবাদে আদানিরা ৫০০ কোটি টাকা দিয়েছে আগাম হিসেবে’’ ঝাড়গ্রামে জমি কেলেঙ্কারির অভিযোগ রয়েছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে জমি বিক্রি করে দিচ্ছে সিন্ডিকেট এ সংক্রান্ত এক প্রশ্নে সেলিম বলেন, ‘‘ডুয়ার্সেও এমনই করছে চুপিসারে এই হাতবদল আইনসিদ্ধ করছে কেন্দ্র যা করছে রাজ্যে তৃণমূলও তাই করছে জনগণের সম্পদ বেসরকারি হাতে তুলে দিচ্ছে বিনিময়ে নির্বাচনী তহবিলে অর্থ নিশ্চিত করছে কেশপুরে  এদিন  তৃণমূল সাংসদ এবং মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপোর  মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন করা হয় সেলিমকে তিনি বলেন, ‘‘সিপিআই(এম)-বিজেপি’র জোট হয়েছে এ’ কথা অভিষেক ছাড়া আর কেউ বলবে না’’ সেলিম বলেছেন, ‘‘এ রাজ্যে তো বটেই সারা দেশেই বিজেপি’কে হটানোর লড়াইয়ে রয়েছে বামপন্থীরা ধর্মনিরপেক্ষ অন্য শক্তিগুলির সঙ্গে এ লড়াই চালাচ্ছে বামপন্থীরা তৃণমূল এ লড়াইয়ে নেই
আদানির সঙ্গী দু’দলই, লুট রুখতে কর্মসূচি সিপিআই(এম)’র
দ্বন্দ্ব-সমাজ
৩ খাবার: ত্বক ভাল রাখতে চাইলে এড়িয়ে চলা জরুরি
আবার হিংসা ছড়ালো মণিপুরে, ফিরল কারফিউ, পুড়ল বাড়ি
national
বিশ্বজিৎ দাস: গুয়াহাটি সোমবার নতুন করে হিংসা ছড়িয়েছে মণিপুরে। এদিন সকালে রাজধানী শহর ইম্ফলে দু’পক্ষের সংঘর্ষ বাঁধে। চারটি বাড়ি পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। তবে প্রাণহানি ঘটেনি। জখম প্রায় ৩০ জন বলে জানা গেছে। পুলিশ ও আসাম রাইফেলসের জওয়ানরা পরিস্থিতি সামাল দিতে শূন্যে কয়েক রাউন্ড গুলি চালায়। ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে রাজ্যের এক প্রাক্তন বিজেপি বিধায়ক ও তাঁর দুই দেহরক্ষীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনার পরপরই ফের দিনের বেলা কারফিউ জারি করা হয়েছে। ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধের সময়সীমা আগামী ২৬ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। একটি আদিবাসী বাজারের দখল নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। ইম্ফল শহরের প্রাণকেন্দ্রে নিউ চেকন এলাকায়  ‘ট্রাইবাল মার্কেট’ নামে একটি সবজির বাজার রয়েছে। এই বাজারের বিক্রেতারা মূলত জনজাতি গোষ্ঠীর। স্থানীয়দের অভিমত, সাম্প্রতিক জাতি সংঘর্ষের ঘটনার পর ধীরে ধীরে বাজার খুলতে শুরু করলে ট্রাইবাল মার্কেটে জনজাতি বিশেষ করে কুকি ও নাগা গোষ্ঠীর বিক্রেতাদের পসরা সাজাতে বাধা দিচ্ছে মইতেইরা। জনজাতির বদলে মইতেই বিক্রেতারা এই বাজারে সবজি বিক্রি করতে শুরু করেন।  সোমবার কয়েকজন কুকি বিক্রেতা তাঁদের পসরা সাজালে মারধর করে তাড়িয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় দু’পক্ষ সম্মুখসমরে নেমে পড়ে। প্রথমে মারপিট করে, পরে দোকানে আগুন ধরিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ ছুটে আসে পুলিশ ও আসাম রাইফেলস’র জওয়ানরা। আগুন নেভাতে আসে দমকলের ইঞ্জিন। জওয়ানরা শূন্যে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোঁড়েন। এতে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়। ভয়ে দোকানে ঝাঁপ ফেলে দেন দোকানিরা। রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। মুহূর্তে শুনশান হয়ে যায় রাজধানী শহর। রাজ্যে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। বেলা একটা নাগাদ ইম্ফলে ফের কারফিউ জারি করে প্রশাসন। গত কিছুদিন ধরে সকাল আটটা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত কারফিউ শিথিল ছিল।ঘটনার পরপরই  প্রাক্তন বিধায়ক টি থাংজালাম হাওকিপ (৭১), তাঁর দুই দেহরক্ষী জনলাল খপাও গাংথে (১৯) ও ভিকি মাঙ্গোলাম সিঙসন (৩৫)-কে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। হাওকিপ ২০১৭ সালে চুরাচাঁদপুর জেলার জনজাতি সংরক্ষিত হেঙলেপ আসন থেকে বিজেপি’র টিকিটে জয়ী হন। তিনি ২০১৭-২০২০ পর্যন্ত বীরেন সিং সরকারের প্রথমবার রাজ্য বিধানসভার উপাধ্যক্ষ ছিলেন। এছাড়া রাজ্যের হিল এরিয়া কমিটির চেয়ারম্যানও ছিলেন। বীরেন সিংয়ের সঙ্গে মতবিরোধ দেখা দেওয়ায় ২০২০ সালে বিজেপি’র চার বিধায়কের সঙ্গে তিনিও দলত্যাগ করে কংগ্রেসে যোগ দেন। সোমবার চেকন এলাকার ঘটনার দায় প্রাক্তন বিধায়ক হাওকিপের ঘাড়ে চাপিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং। বিকালে সচিবালয়ে সাংবাদিক বৈঠক করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, হাওকিপ প্ররোচনায় এদিন হিংসা ছড়িয়েছে। তাঁর দেহরক্ষীরা বন্দুক দিয়ে ট্রাইবাল মার্কেটের ব্যবসায়ীদের জোর করে বের করে দেয়। তবে কুকি জনগোষ্ঠীর অভিযোগ, তাঁদের উপর পরিকল্পিতভাবে হামলা চালাচ্ছে রাজ্যের বিজেপি সরকার। বিজেপি’র মদতে মদতে ইম্ফল শহরে জনজাতিদের পরিচালিত ট্রাইবাল মার্কেট দখল করতে চাইছে মইতেইরা। একে একে জনজাতিদের সমস্ত কিছু দখল করে নিতে মইতেই সংগঠনগুলিকে মদত দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং। কুকি সংগঠনগুলির দাবি, সোমবারে ট্রাইবাল মার্কেটের ঘটনার জন্য প্রাক্তন বিধায়ক হাওকিপ দায়ী নন। তিনি তাঁর ইম্ফলের বাড়িতেই ছিলেন। দেহরক্ষীরাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে পুলিশ। এদিকে, সুপ্রিম কোর্ট বারবার নির্দেশ দেওয়া সত্ত্বেও রাজ্যে শান্তি ফিরিয়ে আনতে মুখ্যমন্ত্রী বীরেন সিং মোটেই সচেষ্ট নন, তা সোমবারের ঘটনায় ফের প্রমাণিত হয়েছে। এখনও রাজ্যে বিচ্ছিন্ন হিংসার ঘটনা ঘটছে। কুকি জনগোষ্ঠীর মানুষ আতঙ্কে মিজোরামে আশ্রয় নেওয়া নিত্যদিনের হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিরোধীদের রাজ্যের জনজাতিদের নিরাপত্তা দিতে কার্যত ব্যর্থ।
একটি আদিবাসী বাজারের দখল নিয়ে ঘটনার সূত্রপাত বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে ইম্ফল শহরের প্রাণকেন্দ্রে নিউ চেকন এলাকায়  ‘ট্রাইবাল মার্কেট’ নামে একটি সবজির বাজার রয়েছে এই বাজারের বিক্রেতারা মূলত জনজাতি গোষ্ঠীর স্থানীয়দের অভিমত, সাম্প্রতিক জাতি সংঘর্ষের ঘটনার পর ধীরে ধীরে বাজার খুলতে শুরু করলে ট্রাইবাল মার্কেটে জনজাতি বিশেষ করে কুকি ও নাগা গোষ্ঠীর বিক্রেতাদের পসরা সাজাতে বাধা দিচ্ছে মইতেইরা জনজাতির বদলে মইতেই বিক্রেতারা এই বাজারে সবজি বিক্রি করতে শুরু করেন  সোমবার কয়েকজন কুকি বিক্রেতা তাঁদের পসরা সাজালে মারধর করে তাড়িয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা এই ঘটনায় দু’পক্ষ সম্মুখসমরে নেমে পড়ে প্রথমে মারপিট করে, পরে দোকানে আগুন ধরিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা খবর পেয়ে তৎক্ষণাৎ ছুটে আসে পুলিশ ও আসাম রাইফেলস’র জওয়ানরা আগুন নেভাতে আসে দমকলের ইঞ্জিন জওয়ানরা শূন্যে কয়েক রাউন্ড গুলি ছোঁড়েন এতে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয় ভয়ে দোকানে ঝাঁপ ফেলে দেন দোকানিরা রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায় মুহূর্তে শুনশান হয়ে যায় রাজধানী শহর রাজ্যে গুজব ছড়িয়ে পড়ে
অশান্তির আগুনে জ্বলছে মণিপুর, কারফিউ জারি
ফের বাড়ল গ্যাসের দাম
ডেঙ্গুতে রাজ্যে মৃত আরো দুই
শীতকালে ঠান্ডা জলে স্নান শুধু হৃদ্‌রোগই নয়, ডেকে আনতে পারে মৃত্যুও! কিন্তু কেন?
lifestyle
শীতকালে শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা বা শরীরে ব্যথা-বেদনা বাড়ার মতোই বাড়তে থাকে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা। শুধু তা-ই নয়, অভ্যাসবশত অনেকেই শীতকালে ঠান্ডা জলে স্নান করেন। কিন্তু চিকিৎসকরা সতর্ক করছেন। বলছেন, এই সময়ে ঠান্ডা জলে স্নান করলে হৃদ্‌যন্ত্র বিকল হয়ে মানুষের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। ঠান্ডা জলে স্নান করলে কী হয়? বিশেষজ্ঞদের মত, শীতের সময়ে হঠাৎ ঠান্ডা জল দেহের সংস্পর্শে এলে, ঠান্ডার প্রভাবে রক্তবাহিকাগুলি সঙ্কুচিত হয়ে যায়। ফলে রক্ত সঞ্চালনের গতি স্লথ হয়ে পড়ে। সারা দেহের রক্ত সরবরাহের মাত্রা ঠিক রাখতে হদ্‌যন্ত্র তখন নিজের গতি বাড়িয়ে দেয়। রক্তচাপ বেড়ে যায়। অস্বাভাবিক হার্টরেট তখন অচিরেই বিপদ ডেকে আনতে পারে। শীতকালে ঠান্ডা জলে স্নান করতে গিয়ে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়া এবং সেখান থেকে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে দেখা গিয়েছে। সারা বছরই হালকা গরম জলে স্নান করা উচিত। ছবি- সংগৃহীত শীতকালে হৃদ‌্‌রোগের ঝুঁকি এড়াতে কী কী করবেন না? ১) ঠান্ডা জলে স্নান নয় শুধু শীতকাল নয়, বিশেষজ্ঞদের মতে সারা বছরই হালকা গরম জলে স্নান করা উচিত। ঠান্ডা আবহাওয়ায় স্নান করতে গেলে এমনিতেই আড়ষ্ট লাগে। তার উপর দেহের তাপমাত্রার সঙ্গে স্নানের জলের তাপমাত্রায় এতটা ফারাক থাকলে সমস্যা হওয়া অস্বাভাবিক নয়। ২) গরমের পোশাক পরা ঠান্ডা লাগার ধাত থাকলে অবশ্যই গরমের পোশাক পরা উচিত। শুধু স্নানের জলে নয়, শরীরকে ভিতর থেকে গরম করতে না পারলেও সমস্যা হতে পারে। ৩) শরীরচর্চা শীকতালে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠতেও ইচ্ছে করে না। কিন্তু তা সত্ত্বেও সময় করে অন্ততপক্ষে আধ ঘণ্টা শরীরচর্চা করতেই হবে। হালকা ব্যায়াম, হাঁটাহাটি, দৌড়ের মতো শারীরিক কসরতগুলি করলে শরীর যেমন ফিট থাকে, তেমনই শরীর ভিতর থেকে গরমও থাকে। ৪) স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এই সময়ে নানা রকমের মরসুমি ফল, শাকসব্জি পাওয়া যায়। তাই যতটা সম্ভব টাটকা, সতেজ সব্জি খেয়ে সারা বছরের রসদ সংগ্রহ করে নিতে হবে। চিনি দেওয়া খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার বাদ দিয়ে এই সময়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া চেষ্টা করা উচিত। খুব ভাল হয় যদি সব খাবারেই আদা দিতে পারেন। ৫) রক্তচাপ ও রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ কাজের চাপে অনেক সময়েই নিয়মিত রক্তচাপ, রক্তে শর্করার মাত্রা মেপে দেখা হয় না। ভুলটা হয় এখানেই। শুধু তা-ই নয়, শীতকালে জল খাওয়াও কম হয়, তাই কিডনির উপরেও প্রভাব পড়ে। তার উপর চলতে থাকে নানা রকম খাওয়াদাওয়া। চুপিসারেই তৈরি হয় মৃত্যুফাঁদ।
সারা দেহের রক্ত সরবরাহের মাত্রা ঠিক রাখতে হদ্‌যন্ত্র তখন নিজের গতি বাড়িয়ে দেয় রক্তচাপ বেড়ে যায় অস্বাভাবিক হার্টরেট তখন অচিরেই বিপদ ডেকে আনতে পারে শীতকালে ঠান্ডা জলে স্নান করতে গিয়ে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়া এবং সেখান থেকে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে দেখা গিয়েছে সারা বছরই হালকা গরম জলে স্নান করা উচিত ছবি- সংগৃহীত শীতকালে হৃদ‌্‌রোগের ঝুঁকি এড়াতে কী কী করবেন না? ১) ঠান্ডা জলে স্নান নয় শুধু শীতকাল নয়, বিশেষজ্ঞদের মতে সারা বছরই হালকা গরম জলে স্নান করা উচিত ঠান্ডা আবহাওয়ায় স্নান করতে গেলে এমনিতেই আড়ষ্ট লাগে তার উপর দেহের তাপমাত্রার সঙ্গে স্নানের জলের তাপমাত্রায় এতটা ফারাক থাকলে সমস্যা হওয়া অস্বাভাবিক নয় ২) গরমের পোশাক পরা ঠান্ডা লাগার ধাত থাকলে অবশ্যই গরমের পোশাক পরা উচিত শুধু স্নানের জলে নয়, শরীরকে ভিতর থেকে গরম করতে না পারলেও সমস্যা হতে পারে
ঠান্ডায় নিয়মিত স্নান করছেন না? শীতেও হতে পারে দাদ, হাজা, আটকাতে মেনে চলুন ৫ টোটকা
বালি খুঁড়ে জলের খোঁজ পুরুলিয়ায়
কুলতলিতে মিড- ডে-মিলের খাবার খেয়ে অসুস্থ শতাধিক পড়ুয়া
Tiranga: ‌জাতীয় পতাকার সম্মান বাঁচাতে পথে বাংলার দুই যুবক
state
তীর্থঙ্কর দাস:‌ ১৪ বছর ধরে পতাকা কুড়িয়ে বাক্সে রাখছেন মনু। ছোটবেলায় নিজের মাকে দেখেছিলেন রাস্তায় পড়ে থাকা জাতীয় পতাকা তুলে ব্যাগে রাখতে। তারপর থেকে নিজেই সে এই কাজ করে চলেছেন। হাওড়ার বালি নিশ্চিন্দার বাসিন্দা প্রিয়রঞ্জন সরকার ওরফে মনু। বিশেষভাবে সক্ষম প্রিয়রঞ্জন সরকার আজকাল ডট ইনকে জানিয়েছেন যে জাতীয় পতাকার অসম্মান করা মানে নিজের মায়ের অসম্মান করা। সবাই মনুকে চেনে ‘ফ্ল্যাগ ম্যান’ নামে। হাওড়া, বালি, বেলুড় সহ একাধিক জায়গায় মনু এবং মনুর বন্ধুরা এই কাজ করেন। কুড়িয়ে পাওয়া জাতীয় পতাকা মনু রেখে দেন একটি ট্রাঙ্কে। এক লক্ষেরও বেশি পতাকা জমিয়ে ফেলেছেন মনু। প্রশাসনের কাছে তাঁর কাতর আর্জি, এই অসম্মান রুখতে যেন কঠিন আইন আনা হয়। এই জমানো পতাকার ওপরেই ভারত মায়ের মন্দির বানানোর ইচ্ছা আছে মনুর আগামীতে।  অন্যদিকে জাতীয় পতাকার সম্মানরক্ষার স্বার্থে পথে নেমেছেন ২৪ বছরের এক যুবক। দক্ষিণ কলকাতা বাঘাযতীনের বাসিন্দা প্রহ্লাদ সর্দার। পেশায় ক্যারাটে শিক্ষক। বাইকে করে শহরের আনাচে কানাচে পৌঁছে যাচ্ছেন তিনি। সঙ্গে রয়েছে স্পিকার যার মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে সচেতনতার বার্তা। স্বাধীনতা দিবসের দুপুর থেকে শুরু করে পরের দিন পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে মানুষকে সচেতন করেছেন। প্রহ্লাদের মতে, জাতীয় পতাকা উত্তোলনের পর সেটিকে যত্নে রাখার দায়িত্ব প্রত্যেক ভারতবাসীর। ভবিষ্যতে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে ঘুরে সচেতনতার বার্তা পৌঁছে দেবেন বলেই জানিয়েছেন প্রহ্লাদ।
বিশেষভাবে সক্ষম প্রিয়রঞ্জন সরকার আজকাল ডট ইনকে জানিয়েছেন যে জাতীয় পতাকার অসম্মান করা মানে নিজের মায়ের অসম্মান করা সবাই মনুকে চেনে ‘ফ্ল্যাগ ম্যান’ নামে হাওড়া, বালি, বেলুড় সহ একাধিক জায়গায় মনু এবং মনুর বন্ধুরা এই কাজ করেন কুড়িয়ে পাওয়া জাতীয় পতাকা মনু রেখে দেন একটি ট্রাঙ্কে এক লক্ষেরও বেশি পতাকা জমিয়ে ফেলেছেন মনু প্রশাসনের কাছে তাঁর কাতর আর্জি, এই অসম্মান রুখতে যেন কঠিন আইন আনা হয় এই জমানো পতাকার ওপরেই ভারত মায়ের মন্দির বানানোর ইচ্ছা আছে মনুর আগামীতে
দুই বাংলার সেরার খোঁজে
স্কুলের সম্পত্তি চুরি
প্রেমিক কি ধোঁকা দিচ্ছে? জানতে ‘বয়ফ্রেন্ড’ আদিলের উপর গোয়েন্দা লাগালেন রাখি সবন্ত!
ম্যাঙ্গালুরুতে বিস্ফোরণ, তদন্তভার এনআইএ-কে
national
শনিবার কর্ণাটকের ম্যাঙ্গালুরুতে একটি চলন্ত অটোরিকশায় হওয়া বিস্ফোরণ স্থল থেকে প্রেসার কুকারের ভিতরে ‘সন্দেহজনক’ বিস্ফোরক পদার্থ পাওয়া গেছে। অতিরিক্ত ডেপুটি জেনারেল  (ADGP) অলোক কুমার বিষয়টি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। এই বিস্ফোরণের সাথে ‘সন্ত্রাস’ যোগের সম্ভবনাও  ুউড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিশ। এই বিস্ফোরণের সাথে কোয়েম্বাটোর বিস্ফোরের কিছুটা মিল আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সেখানে একটি গাড়ির ভিতরে একটি এলপিজি সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়েছিল, এবং একজন নিহত হয়েছিল।কুকারে ম্যাট (MAT) প্যাটার্নের মতো উপকরণ, চারটি ডুরাসেল ব্যাটারি এবং সার্কিট-টাইপ তার ছিল। এই বিস্ফোরণে গতকাল চালক এবং একজন যাত্রী আহত হয়।প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে যে ওই যাত্রীর একটি জাল আধার কার্ড ছিল যাতে অন্য ব্যক্তির বিবরণ রয়েছে। অটোরিকশাটি দুর্গা পরমেশ্বরীর নামে রেজিস্ট্রি করা।ওই ব্যক্তি ম্যাঙ্গালোর রেলওয়ে স্টেশন থেকে নাগুরি আসার অটোরিকশায় উঠেছিল। যাত্রীর ৫০ শতাংশ দেহ পুড়ে গেছে এবং একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। বিস্ফোরণস্থল থেকে সংগৃহীত নমুনা আরও তদন্তের জন্য ফরেনসিক টিমের কাছে পাঠানো হয়েছে।এদিকে বিষয়টি তদন্ত করতে বেঙ্গালুরু থেকে এনআইএ (NIA) আধিকারিকদের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।
অতিরিক্ত ডেপুটি জেনারেল  (ADGP) অলোক কুমার বিষয়টি নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন এই বিস্ফোরণের সাথে ‘সন্ত্রাস’ যোগের সম্ভবনাও  ুউড়িয়ে দিচ্ছে না পুলিশ এই বিস্ফোরণের সাথে কোয়েম্বাটোর বিস্ফোরের কিছুটা মিল আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ সেখানে একটি গাড়ির ভিতরে একটি এলপিজি সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়েছিল, এবং একজন নিহত হয়েছিল
নারায়নগড়ে বিস্ফোরণ, জখম এক
ভুল ধারণা থেকেই বিদ্বেষ শুরু
পথে নেমে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান কো-অর্ডিনেশন কমিটির জেলা সম্মেলনে
অভিনেতার কাজ কি শুধুই অভিনয় না কি তা শর্তসাপেক্ষ, রূপা-বিতর্কে কী বলছে টলিপাড়া?
entertainment
গত সপ্তাহে ‘মেয়েবেলা’ ধারাবাহিক থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। ধারাবাহিক থেকে সরে দাঁড়ানোর পিছনে রূপার যুক্তি ছিল, সময়ের সঙ্গে রূপার অভিনীত বীথিকা চরিত্রটি এতটাই ‘নেগেটিভ’ হয়ে গিয়েছিল যে, এক জন অভিনেত্রী হিসাবে তিনি তা মেনে নিতে পারেননি। কিন্তু রূপার সিরিয়াল ছাড়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই সমাজমাধ্যম দ্বিধাবিভক্ত। কেউ বলছেন, এক জন অভিনেতার কাজ অভিনয় করা। ইতিবাচক বা নেতিবাচক, দু’রকম চরিত্রেই তিনি সমান দক্ষতার সঙ্গে অভিনয় করবেন। চরিত্র পছন্দ না হলে সিরিয়াল ছেড়ে দেওয়া অযৌক্তিক। আবার রূপাকে সমর্থন করে অন্য পক্ষের মত, চরিত্রের কাঠামো যদি বদলে যায় সেটা অনৈতিক। এই মুহূর্তে ‘নিম ফুলের মধু’ সিরিয়ালে অভিনয় করছেন লিলি চক্রবর্তী। রূপার ঘটনাটি সম্পর্কে তিনি অবগত। লিলি বললেন, ‘‘ওকে যদি প্রথমে ইতিবাচক চরিত্র বলা হয় এবং পরে সেটা যদি নেতিবাচক হয়ে যায় সেটা ঠিক নয়।’’ কথা প্রসঙ্গেই বর্ষীয়ান অভিনেত্রী জানালেন যে, তিনি এখন পর্যন্ত এ রকম অভিজ্ঞতার শিকার হননি। কিন্তু অভিনেতার কাজ তো অভিনয়। লিলি বললেন, ‘‘বুঝতে হবে ও তো আগে এ রকম কোনও নেগেটিভ চরিত্র করেনি। তাই ওর খারাপ লাগতেই পারে।’’ বাংলা ছোট পর্দার আর এক বর্ষীয়ান অভিনেতা সুমন্ত মুখোপাধ্যায়। এই মুহূর্তে ‘রামপ্রসাদ’ এবং ‘গৌরী এল’ ধারাবাহিকে দর্শক তাঁকে দেখছেন। সুমন্ত বললেন, ‘‘বিষয়টা শুনেছি, তবে বিশদে জানি না। তাই মন্তব্য করা উচিত হবে না।’’ নেগেটিভ চরিত্র কি অভিনেতার ভাবমূর্তি নষ্ট করতে পারে? সুমন্তের সাফ জবাব, ‘‘আমি তো সারা জীবন খলনায়কের চরিত্রেই অভিনয় করেছি। তাই আজও আমার কাছে সে রকম চরিত্রেরই প্রস্তাব বেশি আসে। তাতে ভাবমূর্তি নষ্ট হয়েছে বলে মনে হয় না।’’ সিরিয়ালের চরিত্রের গতিপথ নির্ভর করে চিত্রনাট্যকারের উপরে। এই প্রসঙ্গে আনন্দবাজার অনলাইনের তরফে টলিপাড়ার চিত্রনাট্যকার-পরিচালক লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘‘উনি একজন সিনিয়র অভিনেত্রী এবং সিরিয়ালটাও অন্য প্রযোজনা সংস্থার। তাই এই বিষয়ে মন্তব্য করতে চাই না।’’ লীনার মতে, কোন চরিত্রে তিনি অভিনয় করবেন, অভিনেতা অবশ্যই সেই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। কিন্তু এটা কি ঠিক যে চরিত্র নিয়ে অভিনেতারা কোনও শর্ত দিয়ে থাকেন? লীনার উত্তর, ‘‘কেউ কেউ হয়তো দেন। কিন্তু এটাও ঠিক সবাই শর্ত দিলে তো তা হলে নেগেটিভ চরিত্রে আর কেউ অভিনয় করতেন না!’’ এই প্রসঙ্গেই লীনা জানালেন, তাঁর প্রযোজনায় এখনও কোনও অভিনেতা এ রকম দাবি জানাননি। রূপা গঙ্গোপাধ্যায়ের সিরিয়াল ছাড়ায় বিভিন্ন মহলে শিল্পীর ‘স্বাধীনতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। রূপার পদক্ষেপ আগামী দিনে বাকিদের অনুপ্রাণিত করবে না কি আরও বেশি সমালোচনার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে সেটাই দেখার।
ইতিবাচক বা নেতিবাচক, দু’রকম চরিত্রেই তিনি সমান দক্ষতার সঙ্গে অভিনয় করবেন চরিত্র পছন্দ না হলে সিরিয়াল ছেড়ে দেওয়া অযৌক্তিক আবার রূপাকে সমর্থন করে অন্য পক্ষের মত, চরিত্রের কাঠামো যদি বদলে যায় সেটা অনৈতিক এই মুহূর্তে ‘নিম ফুলের মধু’ সিরিয়ালে অভিনয় করছেন লিলি চক্রবর্তী রূপার ঘটনাটি সম্পর্কে তিনি অবগত লিলি বললেন, ‘‘ওকে যদি প্রথমে ইতিবাচক চরিত্র বলা হয় এবং পরে সেটা যদি নেতিবাচক হয়ে যায় সেটা ঠিক নয়’’ কথা প্রসঙ্গেই বর্ষীয়ান অভিনেত্রী জানালেন যে, তিনি এখন পর্যন্ত এ রকম অভিজ্ঞতার শিকার হননি কিন্তু অভিনেতার কাজ তো অভিনয় লিলি বললেন, ‘‘বুঝতে হবে ও তো আগে এ রকম কোনও নেগেটিভ চরিত্র করেনি তাই ওর খারাপ লাগতেই পারে
স্রেফ অভিনয় করেই সন্তুষ্ট নন আদিত্য রায় কপূর, এ বার কোন পেশার দিকে ঝুঁকছেন অভিনেতা?
ঝুঁকি নিয়েই বাজি মারা যায়, দেখালেন অভিষেক
২০২৩-এর চার মাস পার, টলিউডের সবচেয়ে বড় ‘হিট’ আর ‘মিস্’ কোনগুলি? বিচারে আনন্দবাজার অনলাইন
৩ অভ্যাস: নিয়মিত করতে পারলে ৪০-এর পরেও জীবনে রঙের অভাব হবে না
lifestyle
অনেকে মনে করেন জীবনে দ্বিতীয় বসন্ত আসে ৪০-এর পর। আবার কারও কাছে ওই বয়সটাই চালশে পড়ার জন্য যথেষ্ট। বয়স তো আটকে রাখা যাবে না। তবে সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন আনতে পারলে বয়সজনিত নানা রকম সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও নিজেকে রক্ষা করা যায়। ৪৫ থেকে ৬৫ বছর বয়সি ছ’জন মহিলাকে ৮ সপ্তাহব্যাপী একটি সমীক্ষায় অংশ নিতে বলেন গবেষকেরা। যেখানে তাঁদের খাওয়াদাওয়া, ঘুম, শরীরচর্চার মতো বিষয়ে আলাদা করে নজর দেওয়া হয়। নির্দিষ্ট সময় শেষে ওই সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ছ’জনের রক্তপরীক্ষা করে দেখা যায়, শরীরের বয়স বাড়লেও সকলেরই মনের বয়স গড়ে সাড়ে ৪ বছর করে কমে গিয়েছে। তথ্যটি ‘এজিং’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। নারী, পুরুষ নির্বিশেষে সকলেরই ৪০-এর পর থেকে শারীরিক কিছু পরিবর্তন আসে। ছবি: সংগৃহীত। চিকিৎসকেরা বলছেন, ‘বায়োলজিক্যাল এজ’-এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে দেহের কোষ, টিস্যু এবং অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্রিয়াকলাপ। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শরীরেও বয়স বাড়ে, কিন্তু বায়োলজিক্যাল এজ বাড়বে কি না তা নির্ভর করে ওই ব্যক্তির জীবনধারার মান কেমন, তার উপর। এ ক্ষেত্রে নিয়মিত শরীরচর্চা এবং পুষ্টিকর খাওয়াদাওয়া— গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পাশাপাশি, মানসিক চাপ মুক্ত থাকার অভ্যাসেও বয়সের গতি কিছুটা হলেও শ্লথ করা যায়। নারী, পুরুষ নির্বিশেষে সকলেরই ৪০-এর পর থেকে শারীরিক কিছু পরিবর্তন আসে। যার প্রভাব মনের উপরেও কিছুটা গিয়ে পড়ে। সাধারণ তিনটি বিষয় মেনে চললেই শরীর এবং মনের বয়স ধরে রাখা সহজ হবে। ১) শরীরচর্চা ৪০-এর পর জীবনকে যদি নতুন করে উপভোগ করতে হয়, তা হলে নিয়মিত শরীরচর্চার মধ্যে থাকতে হবে। তাতে হাড়ের জোর বাড়বে। বিপাকহার উন্নত হবে। মন, মেজাজ ফুরফুরে হবে। পাশাপাশি, পর্যাপ্ত বিশ্রামও নিতে হবে। ২) পুষ্টিকর খাওয়াদাওয়া বয়স এবং শরীরের প্রয়োজন বুঝে পুষ্টিবিদের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার খেতে হবে। প্রতি দিনের খাবারে কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন, প্রোটিন, ফ্যাট, খনিজ-সহ অন্যান্য মাইক্রো এবং ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্টসের সমন্বয় রাখতে চেষ্টা করতে হবে। ৩) মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা দীর্ঘ দিন ধরে মানসিক চাপে থাকলে তা বয়সের ভার আরও বাড়িয়ে তোলে। তাই নিয়মিত ধ্যান, যোগাসনের মাধ্যমে নিজের আবেগ এবং অনুভূতি নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করতে হবে।
অনেকে মনে করেন জীবনে দ্বিতীয় বসন্ত আসে ৪০-এর পর আবার কারও কাছে ওই বয়সটাই চালশে পড়ার জন্য যথেষ্ট বয়স তো আটকে রাখা যাবে না তবে সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, জীবনযাপনে কিছু পরিবর্তন আনতে পারলে বয়সজনিত নানা রকম সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও নিজেকে রক্ষা করা যায় ৪৫ থেকে ৬৫ বছর বয়সি ছ’জন মহিলাকে ৮ সপ্তাহব্যাপী একটি সমীক্ষায় অংশ নিতে বলেন গবেষকেরা যেখানে তাঁদের খাওয়াদাওয়া, ঘুম, শরীরচর্চার মতো বিষয়ে আলাদা করে নজর দেওয়া হয় নির্দিষ্ট সময় শেষে ওই সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ছ’জনের রক্তপরীক্ষা করে দেখা যায়, শরীরের বয়স বাড়লেও সকলেরই মনের বয়স গড়ে সাড়ে ৪ বছর করে কমে গিয়েছে তথ্যটি ‘এজিং’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে নারী, পুরুষ নির্বিশেষে সকলেরই ৪০-এর পর থেকে শারীরিক কিছু পরিবর্তন আসে
রং খেলবেন কিন্তু ত্বকের ক্ষতি হবে না আবার রঙের দাগও হুশ করে উঠে যাবে, কী ভাবে বলুন তো?
বন্দি-মৃত্যুতে পুলিশের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ
'আমাদের দুর্ভাগ্য খালেদা জিয়া তখন ক্ষমতায়'
আলিয়া ভাটের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ
entertainment
বিনোদন ডেস্ক: মহারাষ্ট্রে করোনার প্রকোপ বেড়েছে। করোনার নতুন ধরন ওমিক্রনে আক্রান্ত ৩২ জনের সন্ধান পাওয়া গেছে। বলিউডেও নতুন করে করোনার প্রভাব বাড়ছে। রিয়া কাপুর আর করণ জোহরের পার্টির পর কারিনা কাপুর খান, অমৃতা অরোরাসহ অনেকেই করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। পার্টিতে যারা আমন্ত্রিত ছিলেন তাদের প্রত্যেককে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ দিয়েছিল বৃহনমুম্বাই মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন (বিএমসি)।   করণ জোহরের এই পার্টিতে বলিউড অভিনেত্রী আলিয়া ভাট উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু তিনি বিএমসির নির্দেশ অমান্য করেছেন। আর তাই বিএমসি আলিয়ার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে। আলিয়া তাদের নির্দেশ অমান্য করে দিল্লিতে গিয়েছিলেন। আর সেখানে গিয়ে এই নায়িকা অনেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। করোনা পরীক্ষায় আলিয়ার রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল। কিন্তু বিএমসি ঝুঁকির কথা ভেবে আলিয়াসহ প্রত্যেককে ১৪ দিনের জন্য ঘরবন্দি থাকার নির্দেশ দিয়েছিল। আলিয়া তা অমান্য করে ১৪ দিন শেষ হওয়ার আগেই দিল্লিতে গিয়েছিলেন। আলিয়ার এ আচরণে রীতিমতো ক্ষুব্ধ বিএমসি কর্মকর্তারা। তারা স্বাস্থ্য বিভাগকে আলিয়ার বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ দিয়েছেন। এই বলিউড তারকার বিরুদ্ধে বিএমসি হোম কোয়ারেন্টিন নিয়ম ভাঙার অভিযোগ এনে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। বিএমসির স্বাস্থ্য বিভাগের চেয়ারম্যান রাজুল প্যাটেল জানান, আলিয়া ভাট নিয়ম লঙ্ঘন করে দিল্লিতে গিয়েছিলেন। শুধু তা–ই নয়, সেখানকার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছেন, যা অত্যন্ত অন্যায়। আলিয়া ভাটকে ‘উচিত শিক্ষা’ দেওয়া দরকার। আলিয়া একজন তারকা। একজন তারকা হয়ে আলিয়ার বোঝা উচিত যে, কত মানুষ তাকে অনুসরণ করেন। একজন দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আলিয়ার এসব নিয়ম অমান্য করা উচিত হয়নি। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ//
কিন্তু বিএমসি ঝুঁকির কথা ভেবে আলিয়াসহ প্রত্যেককে ১৪ দিনের জন্য ঘরবন্দি থাকার নির্দেশ দিয়েছিল আলিয়া তা অমান্য করে ১৪ দিন শেষ হওয়ার আগেই দিল্লিতে গিয়েছিলেন আলিয়ার এ আচরণে রীতিমতো ক্ষুব্ধ বিএমসি কর্মকর্তারা তারা স্বাস্থ্য বিভাগকে আলিয়ার বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ দিয়েছেন এই বলিউড তারকার বিরুদ্ধে বিএমসি হোম কোয়ারেন্টিন নিয়ম ভাঙার অভিযোগ এনে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে বিএমসির স্বাস্থ্য বিভাগের চেয়ারম্যান রাজুল প্যাটেল জানান, আলিয়া ভাট নিয়ম লঙ্ঘন করে দিল্লিতে গিয়েছিলেন শুধু তা–ই নয়, সেখানকার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেছেন, যা অত্যন্ত অন্যায় আলিয়া ভাটকে ‘উচিত শিক্ষা’ দেওয়া দরকার
ব্যক্তিগত মুহূর্তে ক্যামেরাবন্দি আলিয়া, ‘জঘন্য’ ঘটনায় আইনি পথে হাঁটছেন রণবীর
সিঁধ কাটিবার আইন
ভারতের বাজারে স্যামসাংয়ের গোপন অস্ত্র Galaxy Note 10
আপনি এয়ারটেল গ্রাহক, জেনে নিন কীভাবে ওয়াইফাই কলিং এর সুবিধা পাবেন?
technology
রিলায়েন্সের হপ্তাখানেক আগেই এয়ারটেল লঞ্চ করেছে ওয়াইফাই কলিং। এক মাসও হয়নি, কিন্তু ইতিমধ্যে ইউজার সংখ্যা গিয়ে পৌঁছেছে এক মিলিয়নে। শুক্রবার এয়ারটেল জানিয়েছে, ওয়াইফাই কলিং, যেকোনো ব্রডব্যান্ডের সঙ্গে কাজ করবে। হুবহু রিলায়েন্স জিও’র মতন। প্রেস বিবৃতিতে এয়ারটেল জানিয়েছে, এয়ারটেল ওয়াইফাই কলিং সম্প্রতি গোটা ভারত জুড়ে এয়ারটেল মোবাইল কাস্টমাররা ব্যবহার করতে পারবেন। ঘরের এবং পাবলিক ওয়াইফাই কানেকশনের মধ্যে থাকলে এয়ারটেল ওয়াইফাই কলিং কাজ করবে। তবে ১০০ টি স্মার্টফোনে এই সুবিধা রয়েছে। কোন কোন ফোনে Airtel Wi-Fi calling -র সুবিধা পাবেন? Xiaomi: Redmi K20, Redmi K20 Pro, POCO F1, Redmi 7A, Redmi 7, Redmi Note 7 Pro and Redmi Y3 Samsung: Galaxy J6, Galaxy A10s, Galaxy On6, Galaxy M30s, Galaxy S10, Galaxy S10+, Galaxy S10e, Galaxy M20, Galaxy Note 10, Galaxy Note 9, Galaxy Note 10+, Galaxy M30, Galaxy A30s, and Galaxy A50S OnePlus: OnePlus 7, OnePlus 7T, OnePlus 7Pro, OnePlus 7T Pro, OnePlus 6, and OnePlus 6T Apple iPhone models starting 6s and above (including all variations of different models). Vivo: V15 Pro, Y17 Tecno: Phantom 9, Spark Go Plus, Spark Go, Spark Air, Spark 4 (KC2), Spark 4-KC2J, Camon Ace 2, Camon Ace 2X, Camon12 Air, and Spark Power Spice: Spice F311 and Spice M5353 Itel A46 আরও পড়ুন:চালু হল, কিন্তু কেমন করে ব্যবহার করবেন জিও ওয়াইফাই কলিং? Infinix: Hot 8, S5 Lite , S5, Note 4, Smart 2, Note 5, S4, Smart 3, and Hot 7 Mobiistar: C1, C1 Lite, C1 Shine, C2, E1 Selfie, and X1 Notch Coolpad: Cool 3, Cool 5, Note 5, Mega 5C, and Note 5 Lite Gionee: F205 Pro and F103 Pro Asus: Zen Phone Pro and Zen Pro Max Micromax: Infinity N12 and N11, B5 Xolo ZX Panasonic: P100, Eluguray 700, P95, and P85 NXT কেমন করে Wi-Fi calling ব্যবহার করবেন? Wi-Fi Calling ব্যবহার করতে, প্রথমে wifi-calling অন করুন। যদি এয়ারটেলের প্রকাশ করা তালিকাভুক্ত থাকে তবে তারা ডিভাইস অপারেটিং সফ্টওয়্যার (ওএস) সর্বশেষতম আপগ্রেডের পর ওয়াই ফাই কলিং ব্যবহার করতে পারবেন। Stay updated with the latest news headlines and all the latest Technology news download Indian Express Bengali App. Web Title: Airtel wi fi calling now supports all networks over 100 phones check full list
ঘরের এবং পাবলিক ওয়াইফাই কানেকশনের মধ্যে থাকলে এয়ারটেল ওয়াইফাই কলিং কাজ করবে তবে ১০০ টি স্মার্টফোনে এই সুবিধা রয়েছে কোন কোন ফোনে Airtel Wi-Fi calling -র সুবিধা পাবেন? Xiaomi: Redmi K20, Redmi K20 Pro, POCO F1, Redmi 7A, Redmi 7, Redmi Note 7 Pro and Redmi Y3 Samsung: Galaxy J6, Galaxy A10s, Galaxy On6, Galaxy M30s, Galaxy S10, Galaxy S10+, Galaxy S10e, Galaxy M20, Galaxy Note 10, Galaxy Note 9, Galaxy Note 10+, Galaxy M30, Galaxy A30s, and Galaxy A50S OnePlus: OnePlus 7, OnePlus 7T, OnePlus 7Pro, OnePlus 7T Pro, OnePlus 6, and OnePlus 6T Apple iPhone models starting 6s and above (including all variations of different models). Vivo: V15 Pro, Y17 Tecno: Phantom 9, Spark Go Plus, Spark Go, Spark Air, Spark 4 (KC2), Spark 4-KC2J, Camon Ace 2, Camon Ace 2X, Camon12 Air, and Spark Power Spice: Spice F311 and Spice M5353 Itel A46 আরও পড়ুন:চালু হল, কিন্তু কেমন করে ব্যবহার করবেন জিও ওয়াইফাই কলিং? Infinix: Hot 8, S5 Lite , S5, Note 4, Smart 2, Note 5, S4, Smart 3, and Hot 7 Mobiistar: C1, C1 Lite, C1 Shine, C2, E1 Selfie, and X1 Notch Coolpad: Cool 3, Cool 5, Note 5, Mega 5C, and Note 5 Lite Gionee: F205 Pro and F103 Pro Asus: Zen Phone Pro and Zen Pro Max Micromax: Infinity N12 and N11, B5 Xolo ZX Panasonic: P100, Eluguray 700, P95, and P85 NXT কেমন করে Wi-Fi calling ব্যবহার করবেন? Wi-Fi Calling ব্যবহার করতে, প্রথমে wifi-calling অন করুন
যতখুশি ফোন এখন বিনামূল্যে ! এয়ারটেল নিয়ে এল “ওয়াইফাই কলিং”
যতখুশি ফোন এখন বিনামূল্যে ! এয়ারটেল নিয়ে এল “ওয়াইফাই কলিং”
বন্দি-মৃত্যুতে পুলিশের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ
বিশ্বকাপ খেলতে পাকিস্তান থেকে এসেছে জামাই, দেখতে তর সইছে না ভারতীয় শ্বশুর-শাশুড়ির
sports
ভারতে বিশ্বকাপ খেলতে এসেছে পাকিস্তান। দলে রয়েছেন হাসান আলি। পাকিস্তানের এই পেসারের শ্বশুরবাড়ি ভারতে। হরিয়ানায়। জামাই ভারতে আসায় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে তর সইছে না শ্বশুর-শাশুড়ির। মেয়ে-জামাইয়ের পাশাপাশি একমাত্র নাতনিকে দেখার জন্য মুখিয়ে তাঁরা। হরিয়ানার নুহ জেলার অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী লিয়াকত খানের মেয়ে সামিয়ার সঙ্গে ২০১৯ সালে বিয়ে হয় হাসানের। দুবাইয়ে হয় বিয়ের অনুষ্ঠান। তার পর থেকে পাকিস্তানেই থাকেন সামিয়া। মেয়ের সঙ্গে এক বারই দেখা হয়েছিল মায়ের। কিন্তু বাবা সে দেশে যেতে পারেননি। এত দিন মেয়ে, জামাই, নাতনিকে দেখবেন লিয়াকত। আমদাবাদে ১৪ অক্টোবর ভারতের মুখোমুখি পাকিস্তান। সেখানেই দেখা করতে যাবেন তাঁরা। লিয়াকত বলেন, ‘‘২০২১ সালে সামিয়ার মেয়ে হওয়ার সময় আমার স্ত্রী ওর কাছে গিয়েছিল। কিন্তু আমি যেতে পারিনি। মেয়ে-জামাইকে ৪ বছর দেখিনি। নাতনিকে তো প্রথম বার দেখব। আশা করছি, আমদাবাদে ওদের সঙ্গে দেখা করতে কোনও সমস্যা হবে না।’’ মেয়ের সঙ্গে পাকিস্তানের ক্রিকেটারের বিয়ে হওয়ায় কোনও দুঃখ নেই লিয়াকতের। আশপাশের কে কী বলল তা নিয়ে মাথা ঘামান না তিনি। লিয়াকত বলেন, ‘‘আমার মেয়ে শিক্ষিত। নিজের ভাল ও বোঝে। আর পিছনে কে কী বলল তা নিয়ে মাথা ঘামাই না। আমার মেয়ে খুশি থাকলেই আমরা খুশি। পাকিস্তানে আমাদের অনেক আত্মীয় আছে। হাসান খুব ভাল ছেলে। আমরা খুশি।’’ জামাই পাকিস্তানের হলেও ভারত-পাক ম্যাচে অবশ্য নিজের দেশকেই সমর্থন করবেন লিয়াকত। তিনি বলেন, ‘‘আমি সুনীল গাওস্কর, কপিল দেব, সচিন তেন্ডুলকর, মহম্মদ আজহারউদ্দিনদের খেলা দেখেছি। কিন্তু আমার প্রিয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলি। এ বারও আমরাই জিতব।’’ পাকিস্তানের বিশ্বকাপের দল ঘোষণার সময় হতাশ হয়েছিলেন লিয়াকত। কারণ, প্রাথমিক দলে হাসান ছিলেন না। আর এক পেসার নাসিম শাহ চোট পাওয়ায় শেষ মুহূর্তে হাসানকে দলে নেওয়া হয়। তাই অবশেষে জামাই-শ্বশুর সাক্ষাৎ হবে আমদাবাদে।
দলে রয়েছেন হাসান আলি পাকিস্তানের এই পেসারের শ্বশুরবাড়ি ভারতে হরিয়ানায় জামাই ভারতে আসায় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে তর সইছে না শ্বশুর-শাশুড়ির মেয়ে-জামাইয়ের পাশাপাশি একমাত্র নাতনিকে দেখার জন্য মুখিয়ে তাঁরা হরিয়ানার নুহ জেলার অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী লিয়াকত খানের মেয়ে সামিয়ার সঙ্গে ২০১৯ সালে বিয়ে হয় হাসানের দুবাইয়ে হয় বিয়ের অনুষ্ঠান তার পর থেকে পাকিস্তানেই থাকেন সামিয়া মেয়ের সঙ্গে এক বারই দেখা হয়েছিল মায়ের কিন্তু বাবা সে দেশে যেতে পারেননি এত দিন মেয়ে, জামাই, নাতনিকে দেখবেন লিয়াকত আমদাবাদে ১৪ অক্টোবর ভারতের মুখোমুখি পাকিস্তান
জামাইষষ্ঠীতে মন ভাল নেই ঋদ্ধিমার, দেবলীনার বাড়িতে এলাহি আয়োজন
টালা সেতুর প্রতিশ্রুতি রাখতে কাজ দিনে-রাতে
ডিএ পাওয়া সরকারি কর্মচারীদের অধিকার নয়, লিখলেন ডিএ-বিরোধী আইনজ্ঞ
ডলার মাঝে না রেখে আমিরশাহির সঙ্গে বাণিজ্য চালাবে ভারত
international
সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য হবে নিজেদের মুদ্রায়। ডলার থাকবে না মাঝখানে। আমিরশাহী সফররত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে এই মর্মে চুক্তি করেছেন সে দেশের রাষ্ট্রপতি শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ। উন্নয়নশীল বিভিন্ন দেশই ডলারকে মাঝে না রেখে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি করছে বিশ্বে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নীতির কারণে ডলারের দাম ওঠানামা করে। বিশেষ করে জ্বালানি লেনদেনে অন্য দু’টি দেশের বাণিজ্যে তার প্রভাবও পড়ে। এক্ষেত্রে যদিও পারস্পরিক মুদ্রার মূল্যমান স্থির করার প্রক্রিয়া তৈরি করতে হয়। দু’দিনের ফ্রান্স সফর সেরে শনিবার মোদী পৌঁছেছেন আবুধাবিতে। বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে জ্বালানির পাশাপাশি একাধিক বিষয়ে চুক্তি হয়েছে। শিক্ষার ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা হয়েছে। দিল্লি আইআইটি ক্যাম্পাস খুলবে আবুধাবিতে। সমঝোতা হয়েছে খাদ্য সুরক্ষা, অনলাইনে আর্থিক লেনদেন প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষার মতো বিষয়ে। দু’পক্ষে এদিন সমঝোতা সই হওয়ার পর মোদী বলেছেন, ‘‘দু’দেশের বাণিজ্য ১০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছে যাবে দ্রুত। এখন দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের আয়তন ৮৫ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।’’ ভারতের বহু নাগরিক সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে বিভিন্ন কাজে যান। তাঁদের পাঠানো অর্থ দেশের বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডারকে ফুলিয়ে তোলে। কিন্তু নানা কারণে নিপীড়িত হওয়ার অভিযোগে পরিযায়ী শ্রমিকরা সরব হয়েছেন বারবার। এই প্রশ্নে সমঝোতা হয়েছে কিনা স্পষ্ট নয়। মোদী বলেছেন, ‘‘গত বছর দু’দেশের সুসংহত অর্থনৈতিক সমঝোতা সই হয়েছে। তার পর এক বছরের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ২০ শতাংশ বেড়েছে।’’ সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থার প্রধানের সঙ্গেও বৈঠক করেন তিনি। বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন ‘কপ’-র সামনের অধিবেশন হবে আমিরশাহীতে। ভারত চলতি বছরে জি-২০ গোষ্ঠীর সভাপতিত্ব করছে। এই গোষ্ঠীতে আমিরশাহী আমন্ত্রিত সদস্য।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ নীতির কারণে ডলারের দাম ওঠানামা করে বিশেষ করে জ্বালানি লেনদেনে অন্য দু’টি দেশের বাণিজ্যে তার প্রভাবও পড়ে এক্ষেত্রে যদিও পারস্পরিক মুদ্রার মূল্যমান স্থির করার প্রক্রিয়া তৈরি করতে হয় দু’দিনের ফ্রান্স সফর সেরে শনিবার মোদী পৌঁছেছেন আবুধাবিতে বিদেশ মন্ত্রক জানিয়েছে জ্বালানির পাশাপাশি একাধিক বিষয়ে চুক্তি হয়েছে শিক্ষার ক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতার সমঝোতা হয়েছে দিল্লি আইআইটি ক্যাম্পাস খুলবে আবুধাবিতে সমঝোতা হয়েছে খাদ্য সুরক্ষা, অনলাইনে আর্থিক লেনদেন প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষার মতো বিষয়ে
দেশ বাঁচাতে ‘ইন্ডিয়া’, রুখতে হবে দুর্নীতি, আদানির কাছে দেশ বিক্রি: চক্রবর্তী
আমেরিকায় মৃত্যু ২ ভারতীয় ছাত্রের
আপনি আচরি ধর্ম...
'ন্যূনতম ২ হাজার টাকা করের প্রস্তাব প্রত্যাহার হতে পারে'
international
ছবির উৎস, বিবিসি নিউজ বাংলা ন্যূনতম ২ হাজার টাকা করের প্রস্তাব প্রত্যাহার হতে পারে-ইত্তেফাকের খবর। এতে বলা হচ্ছে আয়কর রিটার্ন দাখিলে ন্যূনতম ২ হাজার টাকা কর দেয়ার প্রস্তাব প্রত্যাহারহতে যাচ্ছে। সেই সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়ে বল পয়েন্ট পেন বা কলম উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ ভ্যাটের প্রস্তাবও প্রত্যাহার হতে পারে। আজ জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত অর্থবিল পাশ হবে। আর এটি পাশের সময় অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ন্যূনতম করের প্রস্তাবটি প্রত্যাহার করে নিতে পারেন বলে জানা গেছে। রাশিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে শিরোনাম করেছে দেশের প্রায় সবকয়টি জাতীয় পত্রিকা। যুগান্তরের শিরোনাম – তীব্র বিদ্রোহে কাঁপল রাশিয়া, মস্কোর কাছাকাছি গিয়ে ফিরে গেল ওয়াগনার বাহিনী। খবরে বলা হয় রাশিয়ার সেনা নেতৃত্বের বিরুদ্ধে শনিবার দিনভর তীব্র বিদ্রোহ দেখিয়ে পিছু হটেছে দেশটির ভাড়াটে বাহিনী ওয়াগনার গ্রুপ। একের পর এক শহর দখলের পর রাজধানী মস্কো অভিমুখে ছুটলেও কাছাকাছি গিয়ে সিদ্ধান্ত বদলান বাহিনী প্রধান ইয়েভগিনি প্রিগোঝিন। তিনি বলেন “রক্তপাত এড়াতে আমরা ফিল্ডক্যাম্পে ফিরে যাচ্ছি”। রাশিয়ার পিঠে ছুরি – দৈনিক দেশ রুপান্তরের শিরোনাম। এতে লেখা হয়েছে মাত্র এক মাস আগেই ইউক্রেন যুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা হয়ে ওঠা বাখমুত শহর দখলে নিয়ে রাশিয়ার নিয়মিত সেনাদের কাছে বুঝিয়ে দিয়েছিল দেশটির ভাড়াটে আধাসামরিক বাহিনী ওয়াগনার গ্রুপ। যাকে ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রে রাশিয়ার অন্যতম বড় ধরনের বিজয় হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন অনেকে। ওই জয়ের পর ওয়াগনার গ্রুপকে শুভেচ্ছায় সিক্ত করেছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাহিনীটির প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিনসহ যুদ্ধক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখা সদস্যদের পুরস্কৃত করার ঘোষণাও দিয়েছিলেন তিনি। অথচ সেই ওয়াগনার গ্রুপকেই ‘বিশ্বাসঘাতক বিদ্রোহী’ আখ্যা দিয়ে পুতিন বললেন, ওয়াগনার বাহিনী যে পদক্ষেপ নিয়েছে তা আসলে রাশিয়ার পিঠে ছুরি মারার শামিল। Marcenary group halts advance on Moscow – ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টারের শিরোনাম। তারা লিখেছে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডরা লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় বিদ্রোহ থামিয়ে ঘাঁটিতে ফিরে যাবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গ্রুপটি। ক্রেমলিন বলছে প্রিগোঝিনের বিরুদ্ধে সবরকম অপরাধের অভিযোগও তুলে নেয়া হয়েছে। ছবির উৎস, বিবিসি নিউজ বাংলা ভাঙা এক্সপ্রেসওয়েতে মর্মান্তিক দুর্ঘটনার খবরটিও স্থান পেয়েছে বেশিরভাগ পত্রিকার প্রথম পাতায়। অ্যাম্বুলেন্সে আগুন, এক পরিবারের ৭ জনসহ নিহত ৮ – শিরোনামটি দৈনিক সংবাদের। খবরে বলা হয় হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য একমাস আগে ঢাকায় যান ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার আজিজার শেখের স্ত্রী তাসলিমা বেগম (৫৫)। রাজধানীতে এক মাস চিকিৎসা নিয়ে শনিবার (২৪ জুন) দুই মেয়ে ও চার নাতি-নাতনিকে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে বাড়ি ফিরছিলেন। তবে রোগে নয়, ভাঙ্গা উপজেলার মালিগ্রাম এলাকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান মহাসড়কে (এক্সপ্রেসওয়ে) দুর্ঘটনায় প্রাণ দিতে হলো এই নারীকে। সঙ্গে তার দুই মেয়ে ও চার নাতি-নাতনিকেও নির্মম মৃত্যুর মিছিলে যোগ দিতে হয়েছে। খবরটি নিয়ে ইংরেজি দৈনিক নিউ এজের শিরোনাম – 8 burnt to death in ambulance crash at Bhanga খবরটিতে বলা হয় ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে আরেকটা ট্রাজেডি। ৮ জনকে নিয়ে একটা অ্যাম্বুলেন্স ফ্লাইওভার রেলিংয়ে ধাক্কা মারে ও তারপর এতে আগুন ধরে যায়। এ ঘটনায় একটা তদন্ত কমিটি গঠণ করা হয়েছে ও মামলাও দায়ের করা হয়েছে। ২০২০ সালে চালুর পর থেকে নিয়মিতই এক্সপ্রেসওয়েতে মারাত্মক সব দুঘর্টনা ঘটে চলেছে। একটা অ্যাক্সিডেন্ট রিসার্চ ইন্সটিটিউটের প্রতিবেদন অনুযায়ী এর নকশায় কিছু ত্রুটির কারণে গড়ে প্রতিদিন ১ জন মানুষ এই পথে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যায়। সুস্থতার যাত্রায় আগুনে পুড়ে কয়লা ৮ জন – লিখেছে দৈনিক দেশ রুপান্তর। এতে বলা হয় ফরিদপুরের ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের রেলিংয়ে ধাক্কার পর অ্যাম্বুলেন্সের সিলিন্ডার বিস্ফোরণে এক পরিবারের ৭ জন প্রাণ হারিয়েছে। দুর্ঘটনার খবর নিহত তাছলিমা বেগমের বাড়ি বোয়ালমারীর ফেলাননগর গ্রামে পৌঁছালে শোকে স্তব্ধ হয়ে পড়েন পরিবারের সদস্যরা। আর কালবেলার শিরোনাম – জীবন বাঁচানোর গাড়িতেই গেল ৮ প্রাণ। ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে এতো দুর্ঘটনার কারণ কী? এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বিবিসি বাংলার খবরটিও পড়তে পারেন। ছবির উৎস, বিবিসি নিউজ বাংলা পদ্মা সেতু চালুর ১ বছর নিয়েও খবর ছেপেছে সবকয়টি পত্রিকা। যোগাযোগ বেড়েছে গ্রাম-শহরের এমন শিরোনামে বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখেছে গত এক বছরে পদ্মা সেতুর কারণে পাল্টে গেছে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের দৃশ্যপট। অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্পপ্রতিষ্ঠান, রাস্তাঘাটসহ এ অঞ্চলের মানুষের জীবন-যাত্রায় এসেছে ব্যাপক পরিবর্তন। সবচেয়ে বড় সুবিধা গ্রামের সঙ্গে যোগাযোগ বেড়েছে শহরের। রাস্তাঘাটের বৈপ্লবিক পরিবর্তন হওয়ায় রাজধানী ঢাকাসহ এ অঞ্চলের জেলা শহরের সঙ্গে গ্রামের যোগাযোগ বেড়েছে। প্রথম আলো লিখেছে - পদ্মা সেতুতে আয় ৭৯৫ কোটি টাকা। সেতু বিভাগের হিসাবে চালুর প্রথম বছর গড়ে প্রতিদিন সাড়ে ১৫ হাজার যানবাহন চলাচল করেছে। One Year of Opening Padma Bridge transforming lives of millions-ইংরেজি দৈনিক ডেইলি সানের শিরোনাম। সরকারের বিদায়ের জন্য সবাই অপেক্ষা করছে – মির্জা ফখরুলের বক্তব্য নিয়ে এমন শিরোনাম করেছে দৈনিক সমকাল। বিস্তারিত বলা হচ্ছে বরিশালে ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দল আয়োজিত তারুণ্যের সমাবেশে অংশ নেন মির্জা ফখরুল। সেখানে তিনি বলেন বিএনপি অবশ্যই নির্বাচন চায়। তবে তা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে হতে হবে। সেজন্য সংসদ বিলুপ্ত ও নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে। এই অবৈধ সরকারের অধীনে আমরা নির্বাচনে যাব না। সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রেখে বলে, ভোট হয়ে গেছে। কারণ তারাও জানে, জনমতের সঠিক প্রতিফলন হলে ১০টি আসনও পাবে না। ভোটের আগে চার দেশ সফরে প্রধানমন্ত্রী – দৈনিক যুগান্তরের শিরোনাম। এতে বলা হচ্ছে জুলাইয়ে ইতালি আগস্টে দক্ষিণ আফ্রিকা সেপ্টেম্বরে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র সফরের কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে এসব সফরকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছেন আওয়ামী লীগ সরকারের নীতিনির্ধারকরা। ছবির উৎস, বিবিসি নিউজ বাংলা নিরাপদ গন্তব্যের খোঁজে বাংলাদেশের অর্থ পাচারকারীরা – বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম। যাতে বলা হয় বিধিনিষেধ ও ভিসা নীতির কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বড় অংকের অর্থ গচ্ছিত রাখা এখন আর নিরাপদ মনে করছেন না ধনাঢ্য বাংলাদেশী ও অবৈধভাবে উপার্জিত অর্থের মালিকরা। মার্কিন প্রভাববলয়ের পশ্চিমা দেশগুলো নিয়েও ভরসা কম। এর মধ্যেই আবার চলতি বছরের শুরু থেকেই বিদেশীদের জন্য প্রপার্টিতে বিনিয়োগ কঠিন করে তুলেছে কানাডাও। তীব্র গোপনীয়তার নীতির কারণে বিশ্ববাসীর কাছে গোপন অর্থ সঞ্চয়ের সবচেয়ে নিরাপদ স্থানগুলোর অন্যতম হিসেবে পরিচিত সুইজারল্যান্ড। এখন সেখান থেকেও বিনিয়োগ সরিয়ে আনছেন বিনিয়োগকারীরা। খাতসংশ্লিষ্টদের সন্দেহ, এসব দেশে পাচারকৃত অর্থ এখন তুরস্ক, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া ইত্যাদির মতো পূর্ব ইউরোপের কিছু দেশে সরিয়ে আনা হচ্ছে। সরকারি ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, ব্যাংক খাতের নির্বাহীসহ বিভিন্ন খাতের দুর্নীতিগ্রস্তদের অনেকেই এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষার আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ঢাকায় – দৈনিক নয়া দিগন্তের শিরোনাম। বলা হয় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা প্রধান জেনারেল জিন পিয়েরে শান্তিরক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী পর্যায়ের প্রস্তুতি সভায় যোগ দিতে ঢাকা এসেছেন। দুইদিন ব্যাপী এই সভা অনুষ্ঠিত হবে। তবে তাকে ঘিরে আগ্রহের কারণ শুক্রবার দেয়া অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বিবৃতি। বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনে যারা জড়িত তারা যেন জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশনে যেতে না পারে সেটি নিশ্চিতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানায় যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। ছবির উৎস, বিবিসি নিউজ বাংলা নেতাদের হাতে বিদেশি নম্বর, পকেট রাউটার, হয়রানি এড়াতে বিএনপির নতুন কৌশল – খবরটি ছেপেছে দৈনিক যুগান্তর। পত্রিকাটি লিখেছে পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীদের। মিথ্যা মামলা, বাসায় গিয়ে হয়রানি, মুঠোফোনের ব্যক্তিগত আলাপে নজরদারিসহ এমন সব অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এ অবস্থায় হয়রানি এড়াতে তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অভিনব কৌশল অবলম্বন করছেন দলটির নেতাকর্মীরা। ব্যবহার করছেন সবসময় বহনযোগ্য পকেট রাউটার এবং বিদেশি ফোন নম্বর। কেবল বিএনপি নয়, বিরোধী অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাও একই কৌশল অবলম্বন করছেন। এতে করে ডিজিটাল মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা খুব সহজেই তাদের অবস্থান শনাক্ত এবং মুঠোফোনের কথোপকথনে নজরদারি করতে পারছেন না। করোনার পর নতুন আতঙ্ক ডেঙ্গু – দৈনিক সংবাদের আরেকটি শিরোনাম। এতে বলা হয়েছে বর্ষার শুরুতে থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। ডেঙ্গুজ্বরের বাহক এডিস মশার উপদ্রব বেড়ে যাওয়ায় প্রতিদিন মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। যার কারণে দেশজুড়ে করোনা ভাইরাসের পর নতুন আতঙ্ক ডেঙ্গুজ্বর। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে ৫শ’ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তার মধ্যে ঢাকায় ৪১৭ জন ও ঢাকার বাইরে ৮৩ জন। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই নিয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এখন ভর্তি আছে এক হাজার ৫শ’ ৩ জন। আর গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৪২ জনে। স্ত্রীকে চাপা দেয়া বাসে উঠতে গিয়ে স্বামীর মৃত্যু-প্রথম আলোর খবর। বলা হচ্ছে গতকাল সন্ধ্যার পর স্ত্রী তাহেরা খাতুনসহ রঙ্গিলাবাজার এলাকায় সড়ক পার হচ্ছিলেন শহিদুল্লাহ। এ সময় ময়মনসিংহগামী তাজ পরিবহনের একটি মিনিবাস তাঁর স্ত্রীকে চাপা দেয়। সঙ্গে সঙ্গে এই ঘটনার প্রতিবাদ করতে শহিদুল্লাহ দৌড়ে ওই বাসের হাতল ধরে ঝুলে পড়েন। কিছু দূর যাওয়ার পর ঝুলন্ত অবস্থা থেকে তিনি সড়কে পড়ে যান। এতে তিনি বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। স্বজনদের অভিযোগ বাসের হাতল ধরে ঝুলে পড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই চালকের সহকারী শহিদুল্লাহকে লাথি দিয়ে ফেলে দেন। এতে সড়কে পড়ে চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে শহিদুল্লাহ মারা যান।
খাতসংশ্লিষ্টদের সন্দেহ, এসব দেশে পাচারকৃত অর্থ এখন তুরস্ক, পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, রোমানিয়া, স্লোভেনিয়া ইত্যাদির মতো পূর্ব ইউরোপের কিছু দেশে সরিয়ে আনা হচ্ছে সরকারি ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, ব্যাংক খাতের নির্বাহীসহ বিভিন্ন খাতের দুর্নীতিগ্রস্তদের অনেকেই এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন জাতিসংঘ শান্তিরক্ষার আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ঢাকায় – দৈনিক নয়া দিগন্তের শিরোনাম বলা হয় জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা প্রধান জেনারেল জিন পিয়েরে শান্তিরক্ষা বিষয়ক মন্ত্রী পর্যায়ের প্রস্তুতি সভায় যোগ দিতে ঢাকা এসেছেন দুইদিন ব্যাপী এই সভা অনুষ্ঠিত হবে তবে তাকে ঘিরে আগ্রহের কারণ শুক্রবার দেয়া অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের বিবৃতি বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে মানবাধিকার লঙ্ঘনে যারা জড়িত তারা যেন জাতিসংঘের শান্তি রক্ষা মিশনে যেতে না পারে সেটি নিশ্চিতে জাতিসংঘের প্রতি আহ্বান জানায় যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ছবির উৎস, বিবিসি নিউজ বাংলা নেতাদের হাতে বিদেশি নম্বর, পকেট রাউটার, হয়রানি এড়াতে বিএনপির নতুন কৌশল – খবরটি ছেপেছে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকাটি লিখেছে পুলিশসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ রয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীদের মিথ্যা মামলা, বাসায় গিয়ে হয়রানি, মুঠোফোনের ব্যক্তিগত আলাপে নজরদারিসহ এমন সব অভিযোগ দীর্ঘদিনের এ অবস্থায় হয়রানি এড়াতে তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে অভিনব কৌশল অবলম্বন করছেন দলটির নেতাকর্মীরা ব্যবহার করছেন সবসময় বহনযোগ্য পকেট রাউটার এবং বিদেশি ফোন নম্বর কেবল বিএনপি নয়, বিরোধী অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরাও একই কৌশল অবলম্বন করছেন এতে করে ডিজিটাল মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা খুব সহজেই তাদের অবস্থান শনাক্ত এবং মুঠোফোনের কথোপকথনে নজরদারি করতে পারছেন না করোনার পর নতুন আতঙ্ক ডেঙ্গু – দৈনিক সংবাদের আরেকটি শিরোনাম এতে বলা হয়েছে বর্ষার শুরুতে থেমে থেমে বৃষ্টির কারণে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ছে ডেঙ্গুজ্বরের বাহক এডিস মশার উপদ্রব বেড়ে যাওয়ায় প্রতিদিন মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে যার কারণে দেশজুড়ে করোনা ভাইরাসের পর নতুন আতঙ্ক ডেঙ্গুজ্বর গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে ৫শ’ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে তার মধ্যে ঢাকায় ৪১৭ জন ও ঢাকার বাইরে ৮৩ জন আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ২ জনের মৃত্যু হয়েছে এই নিয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এখন ভর্তি আছে এক হাজার ৫শ’ ৩ জন আর গত জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো ৪২ জনে স্ত্রীকে চাপা দেয়া বাসে উঠতে গিয়ে স্বামীর মৃত্যু-প্রথম আলোর খবর বলা হচ্ছে গতকাল সন্ধ্যার পর স্ত্রী তাহেরা খাতুনসহ রঙ্গিলাবাজার এলাকায় সড়ক পার হচ্ছিলেন শহিদুল্লাহ এ সময় ময়মনসিংহগামী তাজ পরিবহনের একটি মিনিবাস তাঁর স্ত্রীকে চাপা দেয় সঙ্গে সঙ্গে এই ঘটনার প্রতিবাদ করতে শহিদুল্লাহ দৌড়ে ওই বাসের হাতল ধরে ঝুলে পড়েন কিছু দূর যাওয়ার পর ঝুলন্ত অবস্থা থেকে তিনি সড়কে পড়ে যান এতে তিনি বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান স্বজনদের অভিযোগ বাসের হাতল ধরে ঝুলে পড়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই চালকের সহকারী শহিদুল্লাহকে লাথি দিয়ে ফেলে দেন এতে সড়কে পড়ে চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে শহিদুল্লাহ মারা যান
সংশোধিত হল কম দামের প্রিপেইড রিচার্জ
রাস্তায় নেশা ও প্রস্রাবের প্রতিবাদ করায় বেধড়ক মার
অঢেল সৌদি অর্থ যেভাবে বদলে দিচ্ছে বিশ্বের খেলাধুলার জগত
ডাম্পারের ধাক্কায় মহিলার মৃত্যু
state
পথচারীর মৃত্যুতে উত্তপ্ত হয়ে উঠল হুগলীর শ্রীরামপুর। ট্রাফিক কিয়স্ক ভাঙচুর ,রাস্তায় আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ সাধারণ মানুষের। হুগলীর শ্রীরামপুর পিয়ারাপুর মোড়ে দিল্লি রোড়ে সাইকেল আরোহী এক মহিলাকে পিষে দিয়ে চলে যায় ডাম্পার। প্রতিবাদে রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে দিল্লি রোড় অবরোধ করেন এলাকাবাসী। মৃত বছর ৫৬ ওই মহিলার নাম নাম পুষ্পা সাঁতরা। বাড়ি বড় বেলু মনসাতলায়। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, রাস্তার পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন মহিলা বেপরোয়া ডাম্পার তাকে পিষে দেয়। ট্রাফিক থাকা সত্ত্বেও দূর্ঘটনা ঘটছে অভিযোগ স্থানীয়দের। দিল্লি রোডের উপর ট্রাফিক কিয়স্ক ভাঙচুর করে উত্তেজিত জনতা। ঘটনাস্থলে হাজির হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী ও র‍্যাফ। অবরোধের জেরে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয় দিল্লি রোডে। প্রায় দু ঘণ্টা ধরে চলে অবরোধ। মৃতের আত্মীয় সুকুমার মালিক বলেন, ‘‘সকালবেলা সাতটার সময় লিলুয়া বাড়ি থেকে কাজে যাচ্ছি বলে বেরিয়ে ছিল। রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল জেঠিমা। বেপরোয়া ডাম্পার এসে তাকে পিষে দিয়ে চলে যায়। যারা ট্রফিকে ডিউটি করেন তারা পয়সা নিয়ে গাড়ি ঢোকায়। আমরা তাদের শাস্তি চাই।’’ সাবিত্রী মালিক নামে এক মহিলা বলেন, ‘‘অধিকাংশ দিন ট্রাফিক পুলিশটা গাছের তলায় বসে মোবাইল ফোন দেখে। তারা মানুষকে দেখতে পারেনা। ৭টা বাজলেই রোজ কাজে যায় পুষ্পা সাঁতরা। বাড়িতে তার অসুস্থ একটি মাত্র ছেলে।’’ পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়ন করা হয়েছে। চন্দননগর পুলিশের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। বিক্ষোভকারীদের সাথে কথা বলে অবরোধ তোলার চেষ্টা চলছে। রাস্তা অবরোধের পাশাপাশি পেয়ারাপুর ফাঁড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছে স্হানীয় বাসিন্দাররা। দুর্ঘটনা প্রসঙ্গে চন্দননগর পুলিশের এসিপি-২ শুভঙ্কর বিশ্বাস জানিয়েছেন, ‘‘ডাম্পারটি বড়ার দিক থেকে চুঁচুড়ার দিকে যাওয়ার জন্য বাঁক নেওয়ার সময় মহিলাকে চাপা দেয়। তৎক্ষণাৎ অ্যাম্বুলেন্সে করে মৃতদেহ তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর মৃতের পরিবার প্রতিবেশিরা অবরোধ শুরু করে। আমরা বলেছি  মৃতের পরিবারের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হবে। ঘাতক ডাম্পার এবং তার চালককে আটক করা হয়েছে। পেয়ারাপুর এলাকায় ট্রাফিক ব্যবস্থা আরও যাতে ভালো করা যায় তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে। যেসব অভিযোগ উঠে আসছে তা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে। সে সময় যারা ডিউটি করছিল তাদের যদি কোন গাফিলতি থাকে তার বিভাগীয় তদন্ত হবে। রাস্তার উপর যে সিসি ক্যামেরা রয়েছে তার ফুটেজ খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’’
মৃতের আত্মীয় সুকুমার মালিক বলেন, ‘‘সকালবেলা সাতটার সময় লিলুয়া বাড়ি থেকে কাজে যাচ্ছি বলে বেরিয়ে ছিল রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে ছিল জেঠিমা বেপরোয়া ডাম্পার এসে তাকে পিষে দিয়ে চলে যায় যারা ট্রফিকে ডিউটি করেন তারা পয়সা নিয়ে গাড়ি ঢোকায় আমরা তাদের শাস্তি চাই’’ সাবিত্রী মালিক নামে এক মহিলা বলেন, ‘‘অধিকাংশ দিন ট্রাফিক পুলিশটা গাছের তলায় বসে মোবাইল ফোন দেখে তারা মানুষকে দেখতে পারেনা ৭টা বাজলেই রোজ কাজে যায় পুষ্পা সাঁতরা বাড়িতে তার অসুস্থ একটি মাত্র ছেলে’’ পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়ন করা হয়েছে চন্দননগর পুলিশের আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন বিক্ষোভকারীদের সাথে কথা বলে অবরোধ তোলার চেষ্টা চলছে
মা উড়ালপুলে দুর্ঘটনা, দ্রুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে জখম মহিলা চালক
ভেজা বিদ্যুতের খুঁটি ছুঁয়েই প্রাণ হারালেন দিল্লির মহিলা
ম্যাচ গড়াপেটা কেলেঙ্কারি তাঁর আমলেই, প্রয়াত পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের প্রাক্তন কর্তা
পরের বছর টি২০ বিশ্বকাপের সম্ভাব্য দিন প্রকাশ্যে, কাদের বিরুদ্ধে খেলে প্রস্তুতি হার্দিকদের?
sports
পরের বছর টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর দিন ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। ক্যালেন্ডার বলছে, আর ১১ মাস সময় বাকি। ফলে প্রতিটি দেশই এক দিনের বিশ্বকাপের পাশাপাশি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে প্রস্তুতি শুরু করে দিতে চাইছে। সেই তালিকায় রয়েছে ভারতও। আগামী বছরের বিশ্বকাপের আগে তাদের সূচি মোটামুটি ঠাসাই। সব ঠিক থাকলে, এই ১১ মাসে অন্তত ৩৩টি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবেন ভারতীয় ক্রিকেটারেরা। কী ভাবে? ৫ টি-টোয়েন্টি: বিপক্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজ় এখন এক দিনের সিরিজ়‌ চলছে। এর পরেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ়‌ের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ়‌ শুরু হয়ে যাবে। সেখানে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ়‌ে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ থাকছে। হার্দিক পাণ্ড্য-সহ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সম্ভাব্য তালিকায় থাকা সবাই খেলবেন। ৩ টি-টোয়েন্টি: বিপক্ষ আয়ারল্যান্ড ক্যারিবিয়ান সফর শেষ হলেই আয়ারল্যান্ডে যাবে ভারত। সেখানে তিনটি ম্যাচ খেলবে তারা। অগস্টের মাঝামাঝি হবে সেই সিরিজ়। তবে হার্দিকরা সম্ভবত সেই সিরিজ়‌ে খেলবেন না। তাঁদের বিশ্রাম দেওয়া হবে। নেতৃত্ব দিতে পারেন সূর্যকুমার যাদব। টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় সারির দল খেলানো হতে পারে। ৫ টি-টোয়েন্টি: বিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া এক দিনের বিশ্বকাপ শেষ হলেই ভারতে আসবে অস্ট্রেলিয়া। নভেম্বরে হওয়ার কথা ৫টি ম্যাচ। সেই ম্যাচে ভারতের প্রথম সারির ক্রিকেটারদের খেলার কথা। যদি না তাঁরা বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে পড়েন। ৩ টি-টোয়েন্টি: বিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা বছরের শেষ দিকে রামধনুর দেশে যাবে ভারত। সেখানে তিনটি ফরম্যাটেই সিরি‌জ় খেলবে তারা। প্রথমে টেস্ট এবং তার পরে এক দিনের সিরিজ় হবে। একদম শেষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ়। ফলে সেখানেও বিশ্বকাপের সম্ভাব্য দলে থাকা ক্রিকেটারদের দেখে নেওয়া যেতে পারে। ৩ টি-টোয়েন্টি: বিপক্ষ আফগানিস্তান প্রোটিয়া সফর থেকে দেশে ফিরলেই অপেক্ষা করে থাকবে আফগানিস্তান। তাদের বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের সিরিজ় রয়েছে। বিশ্বকাপের আগে এটিই ভারতের শেষ আন্তর্জাতিক সিরিজ়‌। আইপিএল ২০২৪ প্রস্তুতির শেষ মঞ্চ হিসাবে রয়েছে আইপিএল। শুধু ভারতীয় ক্রিকেটারেরাই নয়, বিশ্বের সব ক্রিকেটারেরাই এই মঞ্চকে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতির মঞ্চ হিসাবে দেখবেন। আইপিএল একটু আগে শুরু হতে পারে। ফিট থাকলে প্রত্যেক ক্রিকেটারের কাছেই অন্তত ১৪টি ম্যাচে খেলার সুযোগ থাকছে, যদি না বোর্ড সূচিতে কোনও বদল আনে।
তবে হার্দিকরা সম্ভবত সেই সিরিজ়‌ে খেলবেন না তাঁদের বিশ্রাম দেওয়া হবে নেতৃত্ব দিতে পারেন সূর্যকুমার যাদব টি-টোয়েন্টির দ্বিতীয় সারির দল খেলানো হতে পারে ৫ টি-টোয়েন্টি: বিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া এক দিনের বিশ্বকাপ শেষ হলেই ভারতে আসবে অস্ট্রেলিয়া নভেম্বরে হওয়ার কথা ৫টি ম্যাচ সেই ম্যাচে ভারতের প্রথম সারির ক্রিকেটারদের খেলার কথা যদি না তাঁরা বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে পড়েন ৩ টি-টোয়েন্টি: বিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা বছরের শেষ দিকে রামধনুর দেশে যাবে ভারত সেখানে তিনটি ফরম্যাটেই সিরি‌জ় খেলবে তারা প্রথমে টেস্ট এবং তার পরে এক দিনের সিরিজ় হবে
আইপিএলে প্রথম ম্যাচেই কঠিন লড়াই হার্দিকদের, গত বারের চ্যাম্পিয়নদের সূচি প্রকাশ্যে
সম্পাদক সমীপেষু: পরীক্ষার প্রস্তুতি
৫ মাস পর কোহলির ফিফটি, ভারতের বড় সংগ্রহ
দিল্লির প্রশাসনিক ক্ষমতা দখলে অর্ডিন্যান্স কেন্দ্রের
national
দিল্লি সরকারের ক্ষমতা দখলকে নিয়ে এবারে সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে সরাসরি সংঘাতে জড়ালো মোদী সরকার। ১১ মে সুপ্রিম কোর্ট এক রায়ে দিল্লির প্রশাসনিক ক্ষমতায় দিল্লি রাজ্য সরকারের অধিকারকে চূড়ান্ত বলে স্বীকৃতি দিয়েছে। সেই রায়ে সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছে দিল্লির সমস্ত ধরনের প্রশাসনিক ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণ দিল্লি সরকারের থাকবে। সপ্তাহ পার হয়নি, এই রায় মানতে পারেনি মোদী সরকার। সুপ্রিম কোর্টের সেই রায় খণ্ডন করতেই শুক্রবার অধ্যাদেশ জারি করল কেন্দ্র। একই সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের সেই রায় পর্যালোচনার জন্য এদিন সুপ্রিম কোর্টে পালটা মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্র। এদিন মোদী সরকার দিল্লি সরকার নিয়ে প্রশাসন সংক্রান্ত যে অধ্যাদেশ জারি করেছে তাতে কেন্দ্রের দিল্লি প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ স্পষ্ট। অধ্যাদেশে দিল্লির সরকারের অফিসারদের নিয়ন্ত্রণে ন্যাশনাল ক্যাপিটাল সিভিল সারভিস অথরিটি গঠন করা হয়েছে। দিল্লি সরকারে যুক্ত অফিসারদের নিয়ন্ত্রণ, বদলি, নিয়োগ ও শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থাকবে কেন্দ্রীয় অথরিটির। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে দিল্লি সরকার তার প্রশাসনের অফিসারদের নিয়ন্ত্রণের যে অধিকার পেয়েছিল তা এক লহমায় অধ্যাদেশ জারি করেই কেড়ে নিল মোদী সরকার। প্রসঙ্গত এদিন আদালত গ্রীষ্মকালীন অবকাশে চলে যাওয়ার ঘণ্টাখানেক পর জারি হয় অধ্যাদেশ। তার আগেই এদিনই সুপ্রিম কোর্টে সেই দিল্লি সরকারের প্রশাসন সংক্রান্ত রায় পর্যালোচনার আবেদন জানিয়ে মামলা দায়ের করেছে কেন্দ্র। কেন্দ্র এদিন অধ্যাদেশ জারি এবং রায় পর্যালোচনার মামলা দায়ের করার পর আদালত গ্রীষ্মকালীন অবকাশে চলে যাওয়ার এতে দ্রুত স্থগিতাদেশের আবেদন জানানোর সুযোগ থাকছে না আপ সরকারের। তবে  মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছেন অধ্যাদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করবে দিল্লি সরকার। কেন্দ্রের এই অধ্যাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে কেন্দ্রের লড়াই বলে তিনি জানান। প্রসঙ্গত রাজধানী দিল্লির প্রশাসনিক ক্ষমতার দখল নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে লড়াইয়ে বড় জয় পেয়েছিল দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার। সুপ্রিম কোর্ট গত ১১ মে তার রায়ে জানিয়ে দিয়েছে, সমস্ত ধরনের প্রশাসনিক ক্ষমতার ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে দিল্লি সরকারেরই। জমি, পুলিশ এবং জন নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়া বাকি সমস্ত প্রশাসনিক কাজে শেষ কথা বলবে দিল্লি সরকার। একই সঙ্গে লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে দিল্লি সরকারের সমস্ত সিদ্ধান্ত মেনে চলতে হবে। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ সর্বসম্মতভাবে এই রায় দিয়েছে। বস্তুত, বেশ কয়েকটি গুরুতর বিষয় নিয়ে কেন্দ্র-দিল্লি সরকারের ৮ বছরের দ্বৈরথের নিষ্পত্তিও ঘটে সেই রায়ে। কিন্তু শীর্ষ আদালতের রায়কে অস্বীকার করতে আইনই পালটে দিয়েছে মোদী সরকার। সুপ্রিম কোর্টের রায়কে অকেজো করে দিতে দ্রুত অধ্যাদেশ জারি হয়ে যাবে। এই অধ্যাদেশে যে ন্যাশনাল ক্যাপিটাল অব সিভিল সারভিস অথরিটি গড়ে তোলা হচ্ছে তারা দিল্লি সরকারের অফিসারদের বদলি ও নিয়োগের দায়িত্বে থাকবে। এই দায়িত্ব রাজ্য সরকারের থাকবে না। অফিসারদের শৃঙ্খলা রক্ষার চূড়ান্ত দায়িত্বে থাকবে অথরিটি। এই অথরিটির সিদ্ধান্ত দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অনুমোদন সাপেক্ষে কার্যকর হবে। যে গভর্নরকে নিয়োগ করে কেন্দ্রীয় সরকার। এই অথরিটি কমিটিতে চেয়ারম্যান হিসাবে থাকবেন দিল্লি মুখ্যমন্ত্রী। অন্য সদস্যদের মধ্যে থাকবেন মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব। এদিকে অথরিটিতে কোনও মতভেদ হলে তাতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন লেফটেন্যান্ট গভর্নর। নতুন অথরিটির মাধ্যমে দিল্লি প্রশাসনের অফিসারদের নিয়োগ, বদলি, শাস্তিমূলক ব্যবস্থা সব কিছুর ক্ষমতা থাকবে পরোক্ষভাবে কেন্দ্রের অধীনে। এদিকে দিল্লি সরকারের কোনও বোর্ড, কমিশন, সাংবিধানিক সংস্থা গঠনের অধিকার থাকবে রাষ্ট্রপতির। এদিনের অধ্যাদেশে কার্যত প্রশাসনিক ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের প্রশাসনিক ক্ষমতা পুরোপুরি অকেজো করে দেওয়া হলো। এদিকে দিল্লি সরকারের প্রশাসনিক দায়িত্বের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের রায়কে পর্যালোচনা করার জন্য ‌কেন্দ্রের পক্ষে ফের যে আবেদন জানানো হয়েছে তাতে মূলত অধ্যাদেশ জারির পক্ষে যুক্তি রাখা হয়েছে। যে যুক্তি অবশ্য সুপ্রিম কোর্টের গত রায়ে খারিজ হয়ে গেছে। তবু একই যুক্তি ফের উঠে এসেছে পর্যালোচনার আবেদনে। তাতে বলা হয়েছে, দিল্লি  দেশের রাজধানী, তাই সেই  রাজধানীর প্রশাসনিক সমস্যা দেশের সমস্যা হতে পারে। সুপ্রিম কোর্ট তার রায়ে এই সমস্যা বিবেচনা করেনি। রায় পর্যালোচনায় তা বিবেচনার  আবেদন জানানো হয়েছে। এদিকে মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়াল এদিন অধ্যাদেশের  বিরোধিতা করে বলেন, মোদী সরকার এই অধ্যাদেশ জারি করে আসলে সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে লড়াই ঘোষণা করেছে। এটা একটা বিপজ্জনক প্রবণতা। আমরা এনিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করব। তিনি বলেন, মোদী সরকার এদিন সুপ্রিম কোর্ট গ্রীষ্মকালীন অবকাশে বন্ধ হয়ে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই এই অধ্যাদেশ ঘোষণা করে দেওয়া হলো। কেড়ে নেওয়া হলো রাজ্য সরকারের প্রশাসনিক ক্ষমতা। তিনি বলেন, এই অধ্যাদেশ হলো দেশের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর উপর আক্রমণ।
কেন্দ্র এদিন অধ্যাদেশ জারি এবং রায় পর্যালোচনার মামলা দায়ের করার পর আদালত গ্রীষ্মকালীন অবকাশে চলে যাওয়ার এতে দ্রুত স্থগিতাদেশের আবেদন জানানোর সুযোগ থাকছে না আপ সরকারের তবে  মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানিয়েছেন অধ্যাদেশের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করবে দিল্লি সরকার কেন্দ্রের এই অধ্যাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিরুদ্ধে কেন্দ্রের লড়াই বলে তিনি জানান প্রসঙ্গত রাজধানী দিল্লির প্রশাসনিক ক্ষমতার দখল নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের সঙ্গে লড়াইয়ে বড় জয় পেয়েছিল দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার সুপ্রিম কোর্ট গত ১১ মে তার রায়ে জানিয়ে দিয়েছে, সমস্ত ধরনের প্রশাসনিক ক্ষমতার ওপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে দিল্লি সরকারেরই জমি, পুলিশ এবং জন নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছাড়া বাকি সমস্ত প্রশাসনিক কাজে শেষ কথা বলবে দিল্লি সরকার একই সঙ্গে লেফটেন্যান্ট গভর্নরকে দিল্লি সরকারের সমস্ত সিদ্ধান্ত মেনে চলতে হবে প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের সাংবিধানিক বেঞ্চ সর্বসম্মতভাবে এই রায় দিয়েছে বস্তুত, বেশ কয়েকটি গুরুতর বিষয় নিয়ে কেন্দ্র-দিল্লি সরকারের ৮ বছরের দ্বৈরথের নিষ্পত্তিও ঘটে সেই রায়ে কিন্তু শীর্ষ আদালতের রায়কে অস্বীকার করতে আইনই পালটে দিয়েছে মোদী সরকার সুপ্রিম কোর্টের রায়কে অকেজো করে দিতে দ্রুত অধ্যাদেশ জারি হয়ে যাবে এই অধ্যাদেশে যে ন্যাশনাল ক্যাপিটাল অব সিভিল সারভিস অথরিটি গড়ে তোলা হচ্ছে তারা দিল্লি সরকারের অফিসারদের বদলি ও নিয়োগের দায়িত্বে থাকবে এই দায়িত্ব রাজ্য সরকারের থাকবে না অফিসারদের শৃঙ্খলা রক্ষার চূড়ান্ত দায়িত্বে থাকবে অথরিটি এই অথরিটির সিদ্ধান্ত দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের অনুমোদন সাপেক্ষে কার্যকর হবে যে গভর্নরকে নিয়োগ করে কেন্দ্রীয় সরকার
কেজরিওয়ালের চওড়া হাসি, দিল্লির প্রশাসনিক ক্ষমতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিরাট নির্দেশ
কেজরিওয়ালের চওড়া হাসি, দিল্লির প্রশাসনিক ক্ষমতা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের বিরাট নির্দেশ
সম্পাদক সমীপেষু: শৈশবের সেই ভোট
ফের অশান্তির মেঘ কসোভোয়
international
রবিবার থেকে ফের উত্তেজনা ছড়িয়েছে কসোভোয়। অশান্তি রুখতে গিয়ে সোমবার আহত হয়েছেন ন্যাটোর শান্তিরক্ষী বাহিনীর ৩০’র বেশি সদস্য। বিক্ষোভ দেখাতে গিয়ে আহত হয়েছেন ৫০’র বেশি সার্বিয়ানও। এই অবস্থায় সার্বিয়ার রাষ্ট্রপতি অ্যালেকজ্যান্ডার ভুসিচ জানিয়েছেন, উত্তর কসোভোয় অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছেন অ্যালবানিয়ানরা। সেই অবৈধ মেয়রদের পদ থেকে সরালেই একমাত্র সমস্যার সমধান সম্ভব। বৃহস্পতিবার মলডোভায় অনুষ্ঠিত ইউরোপীয় পলিটিক্যাল কমিউনিটি সামিটে অংশ নিয়ে ভুসিচ জানান, অবৈধ দখলদারদের ক্ষমতা থেকে হঠানোই হবে সমস্যা সমাধানের পথে সব থেকে শক্তিশালী পদক্ষেপ। প্রসঙ্গত, এপ্রিল মাসে উত্তর কসোভোর পৌর নির্বাচন বয়কট করেন কসোভোয় বসবাসকারী সার্বিয়ান জনগোষ্ঠী। এরফলে সার্বিয়ান সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলেও ক্ষমতা দখল করেন আলবানিয়ানরা। এরপর থেকেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। অপরদিকে কসোভোর রাষ্ট্রপতি জোসা ওসমানি অভিযোগ করেন, উত্তর কসোভোয় ইচ্ছাকৃত ভাবে প্ররোচনা সৃষ্টি করছে সার্বিয়া। তাঁর অভিযোগ, সার্বিয়া মেনে নিতে পারছে না যে কসোভো এখন একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। তারফলেই ধারাবাহিক ভাবে অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করে চলেছেন সার্বিয়ানরা। ২০০৮ সালে সার্বিয়ার থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করে  সে দেশের দক্ষিণে অবস্থিত আলবানিয়ান মুসলিম জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত কসোভো। সার্বিয়া আলাদা দেশ হিসেবে কসোভো’র অস্তিত্ব মেনে না নিলেও আন্তর্জাতিক মহল কসোভোকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবেই স্বীকৃতি দিয়েছে। অপরদিকে সারা কসোভোয় সংখ্যালঘু হলেও উত্তর কসোভোয় সংখ্যা গরিষ্ঠ সার্বিয়ান জনগোষ্ঠী। এই জনগোষ্ঠীর অভিযোগ, তাঁদের উপর অত্যাচার চালানো হচ্ছে। তার প্রতিবাদেই এপ্রিলের নির্বাচন বয়কট করেন তাঁরা। কসোভোয় শান্তি রক্ষার জন্য মোতায়েন রয়েছে ৪ হাজার ন্যাটো জওয়ান। বৃহস্পতিবার ন্যাটোর সচিব জেনস স্টোলটেনবার্গ জানিয়েছেন, পরিস্থিতি সামলাতে আরও ৭০০ শান্তিরক্ষী মোতায়েন করা হবে কসোভোতে।
বৃহস্পতিবার মলডোভায় অনুষ্ঠিত ইউরোপীয় পলিটিক্যাল কমিউনিটি সামিটে অংশ নিয়ে ভুসিচ জানান, অবৈধ দখলদারদের ক্ষমতা থেকে হঠানোই হবে সমস্যা সমাধানের পথে সব থেকে শক্তিশালী পদক্ষেপ প্রসঙ্গত, এপ্রিল মাসে উত্তর কসোভোর পৌর নির্বাচন বয়কট করেন কসোভোয় বসবাসকারী সার্বিয়ান জনগোষ্ঠী এরফলে সার্বিয়ান সংখ্যাগরিষ্ঠ অঞ্চলেও ক্ষমতা দখল করেন আলবানিয়ানরা এরপর থেকেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে অপরদিকে কসোভোর রাষ্ট্রপতি জোসা ওসমানি অভিযোগ করেন, উত্তর কসোভোয় ইচ্ছাকৃত ভাবে প্ররোচনা সৃষ্টি করছে সার্বিয়া তাঁর অভিযোগ, সার্বিয়া মেনে নিতে পারছে না যে কসোভো এখন একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র তারফলেই ধারাবাহিক ভাবে অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করে চলেছেন সার্বিয়ানরা
‘কৌশাম্বী কই?’ সিরিয়াল শেষে আদৃতের বেড়ানোর ছবি দেখে সকলের একই প্রশ্ন
ভ্যাকসিনে তাড়া?
চোর সন্দেহে মারধর, উত্তর প্রদেশে খুন যুবক
‘পাঠান’ বনাম ‘টাইগার’! এক ছবিতে শাহরুখ, সলমন, নাকি আরও বড় চমক আসছে
entertainment
বলিউডের বক্স অফিসে ‘পাঠান’ ঝড় অব্যাহত। বিশ্ব জুড়ে হাজার কোটি আয়ের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে শাহরুখ খানের ছবি। করোনা অতিমারি পরবর্তী অধ্যায়ে বলিপাড়ার ঘরে ‘লক্ষ্মী’ এনে দিয়েছে যশরাজ ফিল্মসের এই ছবি। ছবি সংগৃহীত। বি-টাউনের পাশাপাশি শাহরুখ খানের কেরিয়ারের জন্যও ‘পাঠান’ এক লক্ষ্মীলাভই বটে। ৪ বছর পর রুপোলি পর্দায় প্রত্যাবর্তন ঘটেছে সুপারস্টারের। তার আগে পর পর ফ্লপ ছবি। ফ্লপের সেই ফাঁড়া কাটিয়ে বক্স অফিসে ঘুরে দাঁড়ানো শাহরুখের কাছে এক প্রকার পরীক্ষা ছিল। সেই পরীক্ষায় বিপুল নম্বর পেয়ে পাশ করেছেন শাহরুখ। ছবি সংগৃহীত।
করোনা অতিমারি পরবর্তী অধ্যায়ে বলিপাড়ার ঘরে ‘লক্ষ্মী’ এনে দিয়েছে যশরাজ ফিল্মসের এই ছবি ছবি সংগৃহীত বি-টাউনের পাশাপাশি শাহরুখ খানের কেরিয়ারের জন্যও ‘পাঠান’ এক লক্ষ্মীলাভই বটে
‘পাঠান’-এর সাফল্যের জের, ফের পর্দায় একসঙ্গে শাহরুখ-সলমন? কবে শুরু হচ্ছে শুটিং?
এ বছর মুক্তি পাচ্ছে না সলমনের কোনও ছবিই! কবে আসছে ‘টাইগার ৩’ আর ‘কিসি কা ভাই কিসি কি জান’?
ফ্রান্সের প্রতিপক্ষকে হারিয়ে অল ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় রাউন্ডে শ্রীকান্ত
বিএফ.৭-এ নতুন ঢেউ? মানতে নারাজ বিজ্ঞানী
national
চিনে নতুন করে ছড়িয়েছে কোভিড। বিশ্বের একটা বড় অংশে, বিশেষ করে পশ্চিমী দুনিয়ায় দাবি করা হচ্ছে, নতুন করে কোভিড ছড়ানোর পিছনে রয়েছে ওমিক্রনের বিএফ.৭ সাবটাইপ বা ভ্যারিয়েন্ট। সংবাদমাধ্যমের একাংশের বক্তব্য, কোভিডের এই নবতম আবির্ভাবের মারণ ক্ষমতা মারাত্মক। একাধিক প্রতিবেদনের দাবি, বিএফ.৭’র প্রাদুর্ভাবে অদূর ভবিষ্যতে চিনে মড়ক দেখা দিতে চলেছে। যদিও চিনের তরফে এমন প্রচারের সতস্যতা স্বীকার করা হয়নি। কতটা ভয়ঙ্কর চেহারা নিতে পারে বিএফ.৭? বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, এই উপপ্রকরণের মারণ ক্ষমতা বেশি, এমন কথা বলার মতো জোরালো বৈজ্ঞানিক তথ্যপ্রমাণ নেই। সংবাদ প্রতিষ্ঠান ‘নিউজক্লিক’-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দেশের প্রথম সারির ইমিউনোলজিস্ট অধ্যাপক সত্যজিত রথের সঙ্গে কথা বলে সংবাদসংস্থা নিউজক্লিক। সত্যজিৎ রথ স্পষ্ট বলেন, ভারতে নতুন করে কোভিড সংক্রমণ ঢেউয়ের মাত্রায় যেতে পারে, এমন কোনও প্রমাণ হাতে নেই। এই রোগ প্রতিরোধ বিশেষজ্ঞ বলেছেন, ‘‘ বিএফ.৭’র অস্তিত্ব মেলার পর থেকে ভারতে এখনও অবধি ৪ জনের শরীরে তার চিহ্ন মিলেছে। এই ৪ জনই বাড়িতে থেকেই সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠেছেন। অপরদিকে দেশে নতুন করে প্রচুর মানুষ কোভিড আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, এমন তথ্যও উঠে আসেনি। তার ফলে বিএফ.৭-কে ডেল্টা কিংবা ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের থেকেও প্রাণঘাতী কিভাবে বলা যেতে পারে?’’ যদিও এরইসঙ্গে তিনি জানান, এই মুহূর্তে দেশের বিমানবন্দরগুলিতে কিছুটা কড়াকড়ি শুরু হয়েছে। এর প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু সারা দেশজুড়ে গেল গেল রব তোলার মতো কিছু হয়নি। তাঁর বক্তব্য, কোভিড টিকা নেওয়া থাকলে সংক্রমণের তীব্রতা অনেকটাই হ্রাস পায়। একাধিক সমীক্ষায় তা ধরা পড়েছে। ভারতের একটা বড় অংশের মানুষের কোভিড টিকাকরণ সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। তবে শিশুরা এখনও কোভিড সুরক্ষা বলয়ের বাইরেই রয়েছে। তাঁদের সুরক্ষার বিষয়ে বাড়তি উদ্যোগ নেওয়াটা বাঞ্ছনীয়। একই সঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, চিনের পরিস্থিতির সঙ্গে ভারতের পরিস্থিতি মেলে না। তাই চিনের সঙ্গে তুলনা টেনে পরিস্থিতিকে অহেতুক জটিল করার মানে হয় না।
বিশ্বের একটা বড় অংশে, বিশেষ করে পশ্চিমী দুনিয়ায় দাবি করা হচ্ছে, নতুন করে কোভিড ছড়ানোর পিছনে রয়েছে ওমিক্রনের বিএফ.৭ সাবটাইপ বা ভ্যারিয়েন্ট সংবাদমাধ্যমের একাংশের বক্তব্য, কোভিডের এই নবতম আবির্ভাবের মারণ ক্ষমতা মারাত্মক একাধিক প্রতিবেদনের দাবি, বিএফ.৭’র প্রাদুর্ভাবে অদূর ভবিষ্যতে চিনে মড়ক দেখা দিতে চলেছে যদিও চিনের তরফে এমন প্রচারের সতস্যতা স্বীকার করা হয়নি কতটা ভয়ঙ্কর চেহারা নিতে পারে বিএফ.৭? বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, এই উপপ্রকরণের মারণ ক্ষমতা বেশি, এমন কথা বলার মতো জোরালো বৈজ্ঞানিক তথ্যপ্রমাণ নেই সংবাদ প্রতিষ্ঠান ‘নিউজক্লিক’-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে দেশের প্রথম সারির ইমিউনোলজিস্ট অধ্যাপক সত্যজিত রথের সঙ্গে কথা বলে সংবাদসংস্থা নিউজক্লিক সত্যজিৎ রথ স্পষ্ট বলেন, ভারতে নতুন করে কোভিড সংক্রমণ ঢেউয়ের মাত্রায় যেতে পারে, এমন কোনও প্রমাণ হাতে নেই
দু’টি ঢেউয়ের অভিজ্ঞতা সত্ত্বেও কেন এমন দিশাহারা অবস্থা?
সিন্ধুর নতুন কোচ হাফিজ়
যাদবপুরে দুর্নীতির বিরুদ্ধে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ অভিযান, উপস্থিত জেলা নেতৃত্ব
তফসিল ঘোষণা করলেই নির্বাচন হবে, এত সহজ নয় : আমীর খসরু
politics
স্টাফ রিপোর্টার:বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, সরকার মানুষকে বোকা ভাবছে। দেশে এই অবৈধ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন হবে না। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলেই নির্বাচন হয়ে যাবে? এত সহজ নয়। আজ (শনিবার) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণতন্ত্র ফোরামের উদ্যোগে ‘বর্তমান প্রেক্ষাপটে ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।  জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে— ইসির এই বক্তব্যের প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, কিসের নির্বাচন? কার নির্বাচন? যে ভোটাধিকারের জন্য মানুষ সংগ্রাম করছে তা পুনরুদ্ধার না করা পর্যন্ত এ দেশে কোনও নির্বাচন হবে না, হতে দেওয়া হবে না। তিনি আরও বলেন, দেশের লাখ-লাখ মানুষ তার ভোটাধিকার, গণতান্ত্রিক, সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য রাস্তায় নেমেছে। লাখো মানুষের হৃদয়ে আন্দোলনের দোলা দিচ্ছে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে। উন্নয়নের নামে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো এই সরকার সম্পূর্ণভাবে ভেঙে দিয়েছে অভিযোগ করে আমীর খসরু বলেন, ব্যাংকগুলোতে কোনো টাকা নেই। লুটপাট করে বাইরে টাকা নিয়ে গেছে। বড় বড় প্রকল্পের টাকা লুটপাট করে বাইরে নিয়ে গেছে। আর উন্নয়নের কথা বলছেন, এক লাখ কোটি টাকার ওপরে টাকা ছাপাচ্ছে তারা। ব্যাংকের টাকা শেষ, রিজার্ভ শেষ আর সরকারের তহবিলেও টাকা নেই। ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের উদ্বোধন প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, আজকেও একটা উদ্বোধন করছে। এগুলো হলো স্বৈরাচারের আরেকটা বৈশিষ্ট্য। সে লুটপাট করবে আর উন্নয়ন দেখাতে গিয়ে তারা দুই থেকে চার-পাঁচটা বড় বড় জিনিস এ রকম করবে। আর মেগা প্রজেক্টের নামে মেগা দুর্নীতি করার জন্য বড় প্রজেক্ট করা হচ্ছে।   আয়োজক সংগঠনের সভাপতি ভিপি ইব্রাহিমের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি ফজলুল হক মিলন, কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ প্রমুখ। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ //
জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে— ইসির এই বক্তব্যের প্রসঙ্গে আমীর খসরু বলেন, কিসের নির্বাচন? কার নির্বাচন? যে ভোটাধিকারের জন্য মানুষ সংগ্রাম করছে তা পুনরুদ্ধার না করা পর্যন্ত এ দেশে কোনও নির্বাচন হবে না, হতে দেওয়া হবে না তিনি আরও বলেন, দেশের লাখ-লাখ মানুষ তার ভোটাধিকার, গণতান্ত্রিক, সাংবিধানিক ও রাজনৈতিক অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য রাস্তায় নেমেছে লাখো মানুষের হৃদয়ে আন্দোলনের দোলা দিচ্ছে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে উন্নয়নের নামে দেশের অর্থনৈতিক কাঠামো এই সরকার সম্পূর্ণভাবে ভেঙে দিয়েছে অভিযোগ করে আমীর খসরু বলেন, ব্যাংকগুলোতে কোনো টাকা নেই লুটপাট করে বাইরে টাকা নিয়ে গেছে বড় বড় প্রকল্পের টাকা লুটপাট করে বাইরে নিয়ে গেছে
পঞ্চায়েতের তারিখ না দিলে ঘেরাও হবে কমিশন:জনসভায় সেলিম
চোখে চোট পেয়েছিলেন শুটিংয়ে! ‘আমি ভাল আছি’, জানিয়েই পুজোর লড়াইয়ে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন দেব
আবারও পিছাল নভলাখার গৃহবন্দী থাকার আবেদন
সারাদেশে আ.লীগের বিক্ষোভ সমাবেশ রোববার
politics
স্টাফ রিপোর্টার: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রোববার (৩০ জুলাই) অগ্নি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সারাদেশে সব উপজেলা ও থানায় আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। বিক্ষোভ সমাবেশে আওয়ামী লীগের সব সহযোগী সংগঠনও একই কর্মসূচি পালন করবে। শনিবার (২৯ জুলাই) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের দলীয় কার্যালয়ে জরুরি যৌথসভায় তিনি এ ঘোষণা দেন। শুক্রবার (২৮ জুলাই) বিএনপির মহাসমাবেশ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা যা আশঙ্কা করেছি, তাই সত্যি হয়েছে। অগ্নিসন্ত্রাস তারা এটাই চেয়েছিল। গতকালই তারা শুরু করতো। আমাদের অবস্থান শক্ত ছিল। শুক্রবারে আওয়ামী লীগের কর্মসূচির সফল করায় সংশ্লিষ্টদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও ছাত্রলীগ গতকাল রেকর্ড উপস্থিতিতে চেতনার অভ্যুত্থান ঘটিয়েছে, নবজাগরণের সৃষ্টি করেছে। আমরা আশ্বস্ত হয়েছি, আমাদের নেত্রীও গতকাল এ নবজাগরণ প্রত্যক্ষ করেছেন। আমাদের তারুণ্যের যে শক্তি আছে, সেটাতে আমাদের নেতারাও খুশি হয়েছেন। এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।   আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) বলে তাদের কর্মসূচি দেখে আমরা কর্মসূচি দেই। এবার তো তাদের কর্মসূচি হয়নি, কিন্তু আমাদের হয়েছে।   বিএনপির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা মাতুয়াইলে চারটি পরিবহনে আগুন দিয়েছে। ইশা পরিবহন, স্বদেশ পরিবহন পুড়িয়ে দিয়েছে, পুলিশ ভ্যানেও হামলা করেছে। মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকারে হামলা করেছে। ওয়েলকাম পরিবহনে শুধু হামলাই করেনি, অগ্নিসংযোগ করেছে। সদরঘাটেও ভিক্টর পরিবহনে অগ্নিসংযোগ করেছে। রাজধানীতে তারা মোট সাতটি বাসে অগ্নিসংযোগ ও হামলা করেছে। ধোলাইখাল মোড়ে পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাহিদকে বেধড়ক পেটাতে দেখা যায়। নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফাকে মারধর করেছে। ঢাকা মহানগর উত্তরের আওয়ামী লীগ কর্মী মুহিবুর রহমান নয়নের ওপর হামলা করে কবজি কেটে নিয়েছে। যৌথসভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মতিয়া চৌধুরী, ড. আব্দুর রাজ্জাক, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ফারুক খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামসহ দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। এবিনিউজ টুয়েন্টিফোর বিডিডটকম//এফ //
আমাদের তারুণ্যের যে শক্তি আছে, সেটাতে আমাদের নেতারাও খুশি হয়েছেন এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে   আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) বলে তাদের কর্মসূচি দেখে আমরা কর্মসূচি দেই এবার তো তাদের কর্মসূচি হয়নি, কিন্তু আমাদের হয়েছে   বিএনপির বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা মাতুয়াইলে চারটি পরিবহনে আগুন দিয়েছে ইশা পরিবহন, স্বদেশ পরিবহন পুড়িয়ে দিয়েছে, পুলিশ ভ্যানেও হামলা করেছে মোটরসাইকেল, প্রাইভেটকারে হামলা করেছে ওয়েলকাম পরিবহনে শুধু হামলাই করেনি, অগ্নিসংযোগ করেছে
সারা দেশে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি আজ
সম্মান মিলিল কি
শেষবেলায় পুরভোটের প্রচারে নামতে পারেন মমতা, ১৬ ডিসেম্বর সভা বাঘাযতীন, বেহালায়